উত্তর আমেরিকা
তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
Published
1 year agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদন১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের বলা হয় টিনএজার। ১৯৫০ এর দশকে বেশ জনপ্রিয় হয় টিনএজার শব্দটি। এই বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেমেয়েদের মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুতর পরিবর্তন ঘটে ও প্রভাবিত হয়। বিল ব্রাইসন তার স্মৃতিকথা দ্য লাইফ অ্যান্ড টাইমস অব থান্ডারবোল্ট কিড এ লিখেছেন, এই বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীরা বাড়ির বাইরে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে জড়িয়ে পড়ে। মাতাল হওয়া, গর্ভধারণ করা বা গাড়ি দুর্ঘটনা এসব আমেরিকান নাগরিকদের টিনএজারদের নিয়ে মূল আতঙ্কের বিষয়।
আজকাল, আমেরিকান কিশোর-কিশোরীরা যে ঝুঁকির সম্মুখীন হয় তা ভেতর থেকে আসে। ছেলেদের এখন দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার চেয়ে আত্মহত্যার প্রবণতা অনেক বেশি। অপরিকল্পিত গর্ভাবস্থার মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে মেয়েদের আত্মহত্যার প্রবণতা প্রায় ৫০ শতাংশের কাছাকাছি। দেশটিতে দুর্ঘটনার পর এখন ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের মৃত্যু হয় আত্মহত্যা করার কারণে। অর্থাৎ মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে আত্মহত্যার প্রবণতা।
কিশোর-কিশোরীদের মানসিক সমস্যা তরুণ বয়সে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধিতে প্রবল ভূমিকা রাখে। করোনা মহামারির আগে কম থাকলেও দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এই প্রবণতা। ২০২১ সালে প্রায় অর্ধেক আমেরিকান মাধ্যমিক পড়ুয়া বলে তারা বিগত বছরে ক্রমাগত দুঃখ ও হতাশা অনুভব করেছে, যার পরিমাণ ২০০৯ সালের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
পাঁচজনের মধ্যে একজনের আত্মহত্যা করার কথা চিন্তা করে এবং এই হার প্রায় ১৪ শতাংশ। অন্যদিকে, ৬ শতাংশের চেয়ে ৯ শতাংশের জীবন শেষ করে ফেলার প্রবণতা বেড়েছে। তবে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের জন্য এই প্রবণতা অভূতপূর্ব ঘটনা নয়। তবে দশ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের জন্য আত্মহত্যার প্রবণতার হার আগের চেয়ে অনেক বেশি।
তরুণদের কাছে তাদের অনুভূতি নিয়ে আলোচনা করা আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে যদি তাদের মধ্যে হতাশা বেড়ে যায় তাহলে আলোচনার মাধ্যমে সেই হতাশা কম হয়। এটি আরও বৃহ্ত্তর স্বার্থে ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু সতর্কবার্তা হচ্ছে, গেলো কয়েক দশকে আমেরিকান তরুণদের মধ্যে আত্মহত্যার হার, চেষ্টা, আহত ও মৃত্যু বেড়ে যাচ্ছে। সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) প্রাথমিক তথ্য বলছে, গেলো বছর, কোনো বয়সের বা গোষ্ঠীর মৃত্যু ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী পুরুষদের চেয়ে বৃদ্ধি পায়নি।
আত্মহত্যার প্রবণতার কারণগুলো স্পষ্ট বোঝার এটি শুরু মাত্র। স্বাভাবিকভাবে ধারণা করা হয়, শৈশবে দারিদ্র্য, পিতামাতার অসুলভ আচরণ বা পিতামাতার হতাশা এসবের কারণে কিশোর-কিশোরীদের আচরণে পরিবর্তন ঘটে। যদিও প্রকৃতপক্ষে, শৈশবের দারিদ্র্যতা হ্রাস পেয়েছে। কীভাবে তাদের জীবনমান বদলে যায় সেটি একটির সঙ্গে আরেকটির নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্নতা ও একাকীত্ব মূলত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে।
কীভাবে আত্মহত্যার প্রবণতা রোধ করা যায় এবং আরও ভালোভাবে টিনএজারদের রক্ষা করা যায় সে সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের যুক্তিসঙ্গত ধারণা রয়েছে। সব তরুণ-তরুণী সমান ঝুঁকির মধ্যে থাকে না। যদিও আমেরিকার মেয়েরা তাদের জীবন শেষ করার চিন্তা করে বা এটি করার চেষ্টা করার জন্য নিজেকে আহত করার শঙ্কা বেশি, তবে কিশোর ছেলেদের আত্মহত্যা করে মারা যাওয়ার প্রবণতা প্রায় তিনগুণ বেশি। বিশেষ করে যেসব তরুণ-তরুণী সমকামী তাদের আত্মহত্যার প্রবণতা তিনগুণ বেশি। কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন যে শিশুরা গুরুতর প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছিল, যেমন অপদস্ত বা অবহেলা, তাদের সুখী শৈশব থাকলেও আত্মহত্যার প্রবণতা ২৫ গুণ বেশি।
ভৌগোলিক কারণও দায়ী তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতার পেছনে। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, গ্রামীণ পরিবেশে বসবাসকারী শিশুরা যত্নের অভাবে উচ্চতর ঝুঁকিতে থাকে আত্মহত্যার ক্ষেত্রে। উপজাতি সম্প্রদায়ের যুবকরা অন্য যে কোনো গোষ্ঠীর তুলনায় বেশি আত্মহত্যাপ্রবণ হয়। আলাস্কায় প্রতি লাখে তরুণদের বার্ষিক আত্মহত্যার হার ৪২ শতাংশ। যে কোনও রাজ্যের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ এবং জাতীয় হিসাবে গড়ে চারগুণ বেশি।
শুধু আমেরিকাতে নয়। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও মেক্সিকোসহ আরও অনেক দেশেই গেলো কয়েক দশকে তরুণদের আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে। ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে নিয়ে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী ছয়জনের মধ্যে একজনের মানসিক-স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা আছে। যেখানে ২০১৭ সালে তা ছিল নয়জনের মধ্যে একজনের। বয়ঃসন্ধিকাল সম্পর্কিত একটি জার্নালের তথ্য বলছে, ২০১২ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে কিশোরদের একাকীত্ব বেড়েছে ৩৭টি দেশের মধ্যে ৩৬টিতে।
দুর্ভাগ্যজনক সত্য হলেও ব্যতিক্রমী ঘটনা হচ্ছে, আমেরিকায় আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে। যদিও ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনা দ্রুত বাড়ছে। ২০২১ সালে সেখানে প্রতি এক লাখ যুবকদের মধ্যে ৬ দশমিক ৪ জন আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। যেখানে আমেরিকান তরুণ ১১ দশমিক ২ শতাংশ এ ধরনের পথ বেছে নেয়।
আমেরিকায় বন্দুক হাতে পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। আত্মহত্যার জন্য ছেলেদের একটি সাধারণ ব্যাপার আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করা। যে কারণে সহজে ব্যাখ্যা পাওয়া যায়, কেন ছেলেরা মেয়েদের চেয়ে বেশি বন্দুক হামলায় মারা যায়। সুইজারল্যান্ডে, ২০০৩ সালের পর সামরিক-সার্ভিসে পুরুষদের মধ্যে আত্মহত্যার হার দ্রুত কমে যায় যখন দেশটি তার সেনাবাহিনীর আকার অর্ধেক করে দেয়। যেখানে প্রায়শই সৈন্যদের অস্ত্র বাড়িতে নিয়ে যেতে হতো। মহামারি চলাকালীন আমেরিকায় আগ্নেয়াস্ত্রের বিক্রি বেড়েছে। যার দরুণ ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ, যাদের মধ্যে অর্ধেকই শিশু এবং বাড়িতে বন্দুক আছে। জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির গবেষকদের একটি বিশ্লেষণ বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালে আমেরিকানদের আত্মহত্যা বৃদ্ধির জন্য বন্দুকই দায়ী।
তবে এই গল্পে শুধু বন্দুকই একমাত্র অংশ নয়। অন্যান্য কারণ যেমন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব, জলবায়ু-পরিবর্তন নিয়ে হতাশাও প্রভাব ফেলে এতে। তাছাড়া আরও কিছু কারণ আছে, তরুণরা তাদের পারিপার্শ্বিকতার সঙ্গে কীভাবে সম্পৃক্ত সেটিও মুখ্য হয়ে ওঠে। সিডিসি বলছে, যে সব শিশু স্কুলে অবাধে মেলামেশা করে তাদের মানসিক জটিলতার মধ্যে পড়ার শঙ্কা ক্ষীণ এবং আত্মহত্যার প্রবণতাও ৫০ শতাংশের কম।
এই প্রতিরক্ষামূলক স্তর ভীতি তৈরি করতে পারে। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির ক্যাথরিন কেইস বলেন, কিশোরকালীন কার্যক্রমের ধরন যা সেই সামাজিক সংযোগের নির্দেশক হয়, বা আপনার সামাজিক বৃত্তে আশপাশের পরিবেশ ও অনুভূতি এমনভাবে তৈরি করবে যা কাঠামোগতভাবে পরিবর্তিত হয়।
আগে টিনএজাররা সনাতন পদ্ধতিতে যোগাযোগ বজায় রাখতো, যেমন খেলাধুলা, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি। ১৯৭০ এর দশকে ১২তম ক্লাসের শিক্ষার্থী প্রতিদিনই বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতো। ডক্টর কেইস গবেষণায় নিম্ন স্তরের সামাজিক কার্যক্রম ও বিষণ্নতার রিপোর্টের মধ্যে একটি সম্পর্কও খুঁজে পেয়েছেন।
একটি বিতর্ক জিইয়ে আছে, তা হলো সোশ্যাল মিডিয়া তরুণদের বিচ্ছিন্ন করে নাকি সংযোগের জন্য একটি নতুন বিকল্প তৈরি করে। স্কুলের পরিবেশের মতোই, অনলাইন অভিজ্ঞতা শিশুদের সাহায্য বা ক্ষতিও করতে পারে। সিডিসির তথ্য বলছে, কোভিডের সময় সহকর্মী, পরিবার বা অন্যান্যদের সম্পৃক্ততা স্কুলে লোকদের সঙ্গে সংযুক্ত অনুভূতির মতোই প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ফেলেছিল। সামাজিক মাধ্যমগুলো সে সময় তাদের কম একা বোধ করা থেকে বিরত রেখেছিল। তবে এটি আরও খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, যেমন ১৪ বছর বয়সী ব্রিটিশ মলি রাসেলের আত্মহত্যার সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে ভিন্ন তথ্য। সামাজিক-মিডিয়ার ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু তার মৃত্যুর জন্য দায়ী, বলে উপসংহারে এসেছে।
অন্যরা যা পড়ছেন
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
-
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
-
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
-
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
-
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
উত্তর আমেরিকা
ভারত ও জাপানকে ‘জেনোফোবিক’ বললেন বাইডেন
Published
23 hours agoon
May 3, 2024By
GM Mahmudভারত ও জাপানকে ‘জেনোফোবিক’ বলে অভিহিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জেনোফোবিক অর্থ হচ্ছে- বিদেশি বা অভিবাসীদের প্রতি ভীতি বা নেতিবাচক মনোভাব। অবশ্য এই মন্তব্যের মাধ্যমে বাইডেন কোনও দেশের অপরাধের কথা বলেননি বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
শুক্রবার (৩ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাপান এবং ভারতকে ‘জেনোফোবিক’ বলে অভিহিত করেছেন। মূলত মার্কিন মিত্র এই দুটি দেশকে তিনি রাশিয়া এবং চীনের সাথে একত্রিত করে একই কাতারে এমন দেশ হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছেন যারা ‘অভিবাসী চায় না’।
বিবিসি বলছে, জাপানের বিরুদ্ধে বাইডেনের সমালোচনামূলক এই মন্তব্য এমন এক সময়ে সামনে এলো যখন কয়েক সপ্তাহ আগেই প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা রাষ্ট্রীয় সফরে ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন এবং সেসময় মার্কিন-জাপান জোটকে ‘অলঙ্ঘনীয়’ বলে অভিহিত করেছিলেন বাইডেন।
এছাড়া মানবাধিকার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও ভারত বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। অবশ্য হোয়াইট হাউস বলেছে, নিজের মন্তব্যের মাধ্যমে বাইডেন কোনও দেশের অপরাধের কথা উল্লেখ করেননি।
স্থানীয় সময় গেলো বুধবার সন্ধ্যায় প্রচারণা তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠানে কথা বলেন বাইডেন। এই অনুষ্ঠানে তিনি প্রধানত এশিয়ান-আমেরিকান দর্শকদের উদ্দেশেই কথা বলছিলেন। এসময় বাইডেন বলেন, চলতি বছরের নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচন হবে ‘স্বাধীনতা, আমেরিকা এবং গণতন্ত্র’ নিয়ে।
মার্কিন ডেমোক্র্যাটিক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, কেন? কারণ আমরা অভিবাসীদের স্বাগত জানাই। এটা নিয়ে ভাবুন। কেন চীন অর্থনৈতিকভাবে এত খারাপভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে? কেন জাপানের সমস্যা হচ্ছে? কেন রাশিয়া? কেন ভারত? কারণ তারা জেনোফোবিক। তারা অভিবাসীদের চায় না।
বাইডেনের এই বক্তব্যের পর বিবিসি মন্তব্যের জন্য জাপান, ভারত, চীন এবং রাশিয়ার মার্কিন দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করেছে, কিন্তু তাৎক্ষণিক কোনও জবাব পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে। অবশ্য এই মন্তব্যটির বিপরীতে মার্কিন পর্যবেক্ষকদের সমালোচনা সামনে এসেছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক মার্কিন উপ-সহকারী প্রতিরক্ষামন্ত্রী এলব্রিজ কোলবি লিখেছেন, জাপান এবং ভারত আমাদের দুটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং গুরুত্বপূর্ণ মিত্র।
তার দাবি, আমাদের তাদের সাথে সম্মানের সাথে কথা বলা উচিত। এটিই তাদের প্রাপ্য। আমাদের মিত্রদের প্রতি সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োগ করা বোকামি।
অবশ্য বাইডেনের এসব মন্তব্য অবমাননাকর অর্থে বোঝানো হয়েছে এমন বিষয় অস্বীকার করেছে হোয়াইট হাউস। জাতীয় নিরাপত্তার মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, তিনি (বাইডেন) মার্কিন অভিবাসন নীতিতে আরও বিস্তৃত বক্তব্য রেখেছেন।
তিনি বলেন, আমাদের মিত্র এবং অংশীদাররা ভালোভাবে জানেন, তাদের বন্ধুত্ব, তাদের সহযোগিতার পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট বাইডেন কীভাবে তাদের মূল্যায়ন করেন। তারা জানে, তিনি জোট এবং অংশীদারিত্বের ধারণাকে কতটা গুরুত্ব দেন।
ওয়াশিংটন ডিসি-ভিত্তিক আমেরিকান এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ সদানন্দ ধুমে বিবিসিকে বলেছেন, বাইডেনের মন্তব্য সম্ভবত ভারতে খারাপভাবে গ্রহণ করা হবে কারণ দেশটি একটি ‘জাতীয়তাবাদী উত্থান’ অনুভব করছে।
তিনি বলেন, এই মন্তব্য ভারতীয়দের একটি অংশের মধ্যে এমন ধারণা নিশ্চিত করবে যে, বাইডেন ভারতের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ নন। তারা চীনের মতো স্বৈরাচারী দেশগুলোর সাথে একই কাতারে নিজেদের দেখতে পাওয়াকে ভালোভাবে নেবে না।
এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলের শেষের দিকে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ‘উল্লেখযোগ্য’ ঘটনা ঘটেছে।
জিএমএম/
আন্তর্জাতিক
নিউইয়র্কে বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের অভিযান, ফিলিস্তিনপন্থী কয়েক ডজন শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার
Published
3 days agoon
May 1, 2024নিউইয়র্ক শহরের বেসরকারি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রশাসনিক ভবনে আটকে থাকা কয়েক ডজন ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ। পাশাপাশি আইভি লিগ স্কুলটিতে অস্থায়ীভাবে তৈরি প্রতিবাদকারীদের ক্যাম্প ভেঙ্গে ফেলেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে পুলিশের অভিযান শুরু হয়। বিপুল সংখ্যক হেলমেটধারী পুলিশ এই অভিযানে অংশ নেয়। অভিযান চালানোর তিন ঘণ্টার মধ্যেই বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেন এবং তাদের ক্যাম্পগুলো ভেঙ্গে ফেলে পুলিশ। পুলিশের একজন মুখপাত্র জানান, অভিযানের সময় ফিলিস্তিনপন্থী কয়েক ডজন বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে।
আপার ম্যানহাটনের বিক্ষোভকারীদের প্রধান ক্যাম্পে পুলিশ প্রথম অভিযান শুরু করে। এই জায়গাটি হলো সমাবেশের অন্যতম কেন্দ্র বিন্দু। গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্মম ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে শুরু হওয়া ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ এখান থেকেই পরবর্তীতে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পসে পুলিশ প্রবেশ করার পরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট মিনোচ শফিক একটি চিঠি প্রকাশ করেন। ওই চিঠিতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আনা, ক্যাম্পাসে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং বিক্ষোভকারীরা যাতে আর প্রতিবাদ ক্যাম্প তৈরি করতে না পারে তার জন্য আগামী ১৭ মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করার জন্য পুলিশের প্রতি অহবান জানান।
নিউইয়র্ক পুলিশের সদস্যরা যখন একটি মইয়ের মাধ্যমে দ্বিতীয় তলার জানালা দিয়ে প্রশাসনিক ভবন হ্যামিল্টন হলে প্রবেশ করছিলেন তখন হলের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষার্থীরা “লজ্জা, লজ্জা” বলে চিৎকার করে পুলিশকে ব্যঙ্গ করেন।
বিক্ষোভকারীরা কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে তিনটি দাবি করেছিলো- ইসরায়েল সরকারকে সমর্থনকারী কোম্পানিগুলোকে সমর্থন দেওয়া থেকে সরে আসতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে অধিকতর স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং বিক্ষোভের জন্য শৃঙ্খলাবদ্ধ ছাত্র ও শিক্ষকদের জন্য সাধারণ ক্ষমা প্রদর্শন করা।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট শফিক চলতি সপ্তাহে বলেছেন- কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েল সরকারের অর্থ থেকে বিচ্ছিন্ন হবে না। পরিবর্তে, তিনি গাজায় স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় বিনিয়োগ করার এবং কলম্বিয়ার সরাসরি বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলোকে আরও স্বচ্ছ করার প্রস্তাব দেন।
মঙ্গলবার প্রকাশিত তার চিঠিতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট শফিক আরও বলেছেন, হ্যামিল্টন হল দখলকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি ভাংচুর করেছে এবং অনুপ্রবেশ করছিল। প্রবেশাধিকার না থাকলেও হ্যামিলটন হলটিতে শিবিরের বিক্ষোভকারীরা অনুপ্রবেশ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অগেই সতর্ক করেছিলো- প্রশাসনিক ভবন হ্যামিলটন হল দখলকারী শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করা হতে পারে।
উত্তর আমেরিকা
আল্টিমেটাম উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনিপন্থী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
Published
4 days agoon
April 30, 2024ইসরায়েল সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোম্পানি এবং ব্যক্তিকে বর্জনের ডাক দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ করছেন ফিলিস্তিনিপন্থী শিক্ষার্থীরা। নিউইয়র্কে অবস্থিত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ক্যাম্প করে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করে আসছিল।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিক্ষোভকারীদের ক্যাম্পাস ছেড়ে যাওয়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সময় দুপুর ২ টার মধ্যে শিবির ছেড়ে না গেলে বরখাস্তের মুখে পড়তে হবে বলেও আলটিমেটাম দেয়া হয়।
তবে সময়সীমা শেষ হলেও শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনিদের পক্ষে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে, বিক্ষোভকারীদের দাবি মেনে নেয়নি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে কর্মকর্তাদের আলোচনাও ফলপ্রসূ হয়নি।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট নেমাত মিনুশে শফিক বলেছেন, ফিলিস্তিনপস্থি বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আইভি লিগ ক্যাম্পাসে বিক্ষোভের জন্য স্থাপন করা তাঁবু শিবির উঠিয়ে নেওয়া নিয়ে নেতৃবৃন্দের কয়েকদিনের আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর জন্য সহায়ক সম্পদ বর্জন করবে না। তবে গাজায় স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে বিনিয়োগ করার প্রস্তাব রাখছে।
কিন্তু বিক্ষোভকারীরা তাদের তিনটি দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ম্যানহাটন ক্যাম্পাসের শিবিরে অবস্থান করে বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছে।
এই তিন দাবি হচ্ছে— ইসরায়েল-সংশ্লিষ্টতা বর্জন, কলম্বিয়ার অর্থায়নে স্বচ্ছতা এবং বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষমা করা।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশকিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধে শিক্ষার্থীরা ব্যাপক বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এ হামলায় ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে এ অঞ্চলটি এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে।
টিআর/
জাতীয়
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে আরও দুই ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় দুই ধাপ পিছিয়েছে। সূচকে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম, স্কোর ২৭...
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
রাজধানীর বকশীবাজারে মৌমিতা বাসের চাপায় এক পথচারী নিহত হয়েছেন। আহত হওয়া আনোয়ার হোসেন (৫৫) নামে ওই পথচারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ...
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে প্রাণ হারানো আট বাংলাদেশির মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গ থেকে স্বজনদের...
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি, ঘটনাস্থলে বিজিবি মোতায়েন
গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনের এক কিলোমিটার দূরে ছোট দেওড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মালবাহী ট্রেনকে একটি যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ধাক্কা দিলে...
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
বাংলাদেশে থাকা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো তাদের টিকেটের ভাড়া ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে।পাশাপাশি ফ্লাইটের সংখ্যাও কমিয়ে দিয়েছে এয়ারলাইন্সগুলো। আর এতে ভোগান্তি ও আর্থিকভাবে...
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের...
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
কুরিয়ার সার্ভিসে আসা গাঁজার চালান ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে দেবর-ভাবিকে আটক করেছে বরগুনার আমতলী থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার রাত ৯টায়...
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। প্রায় দেড় কিলোমিটার মোটরসাইকেলসহ আরোহীকে টেনে নিয়ে...
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক...
শনিবার যেসব জেলায় স্কুল-মাদরাসা বন্ধ
তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আগামীকাল শনিবার (৪ মে) দেশের ২৫ জেলায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।...
২৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আজ
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বড় জয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
দুধ দিয়ে গোসল করে দল ত্যাগ বিএনপি নেতার
দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি শেষে ফিরলেন শান্ত
মার্কিন ঘাঁটিতে ঢুকে পড়লো রুশ বাহিনী
আবারও বৃষ্টিতে বন্ধ খেলা, ডি/এল নিয়মে যে অবস্থানে বাংলাদেশ
বৃষ্টির পর শুরু বাংলাদেশের খেলা
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে আরও দুই ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
নিজের চিকিৎসা নিজে করে সুস্থ হলো ওরাং ওটাং
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
আবহাওয়া7 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
-
ঢাকা3 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
অপরাধ2 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
খুলনা6 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
-
আন্তর্জাতিক5 days ago
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন