Connect with us

জাতীয়

আগামীকাল শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

Published

on

আগামীকাল ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার আল-বদর, আল-শামসরা বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।

বুদ্ধিজীবীদের হত্যার ঠিক দুই দিন পর ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজির নেতৃত্বাধীন বর্বর পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২২ পালনের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এদিন সকাল ৭টা ৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি এবং ৭টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করবে।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং যুদ্ধাহত ও উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা একই দিনে সকাল ৭টা ২২ মিনিটে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল সাড়ে ৮টায় রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এছাড়া সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সর্বস্তরের জনগণ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করেছেন। এদিন সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে। দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। দিবসটি উপলক্ষে সকল মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হবে।

Advertisement

আওয়ামী লীগের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে, বঙ্গবন্ধু ভবন ও দেশব্যাপী সংগঠনের কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ। সকাল  ৭টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন এবং সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে  বঙ্গবন্ধু ভবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও   সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ। এছাড়াও এদিন বিকাল ৩টায়  বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্ত্রে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একাত্তরে ত্রিশ লাখ শহীদের মধ্যে বুদ্ধিজীবীদের বেছে বেছে হত্যার ঘটনা বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। তারা শহীদ হন এক সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে। হানাদার পাকিস্তানী বাহিনী তাদের পরাজয় আসন্ন জেনে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে বুদ্ধিজীবী নিধনের এই পরিকল্পনা করে।

মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আল-বদর বাহিনী আরও অনেক বুদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে স্থাপিত আল-বদর ঘাঁটিতে নির্যাতনের পর রায়েরবাজার বধ্যভূমি ও মিরপুর কবরস্থানে নিয়ে হত্যা করে।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, ডা.আলিম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজ উদ্দিন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী,অধ্যাপক গিয়াস উদ্দিন,অধ্যাপক আনোয়ার পাশা,অধ্যাপক রশীদুল হাসান, ড.আবুল খায়ের,ড.মুর্তজা,সাংবাদিক খন্দকার আবু তাহের, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এসএ মান্নান (লাডু ভাই), এ এন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক, সেলিনা পারভিনসহ আরো অনেকে।

Advertisement

জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এখন স্থল গভীর নিম্নচাপে পরিণত

Published

on

সংগৃহীত ছবি

দুর্বল হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া এক সময়ের প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। বর্তমানে এটি যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার (২৭ মে) সকাল পৌনে ১১টায় আবহাওয়ার ১৯ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘কয়রা, খুলনায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপ হিসেবে বর্তমানে যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমশ বৃষ্টিপাত ঝরিয়ে স্থল নিম্নচাপে পরিণত হবে।

এ অবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপৎসংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ০৩ (তিন) দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ (নয়) নম্বর মহাবিপৎসংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ০৩ (তিন) স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।’

কিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে ৎমঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে এবং সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

Advertisement

এর আগে, আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, অবিরাম বৃষ্টি ঝরিয়ে সোমবার সকালে দূর্বল হবে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। তবে এর প্রভাবে রোববার রাত থেকে দেশের বেশিরভাগ এলাকায় ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছে। সোমবার(২৭ মে) সারা দেশেই বৃষ্টি হবে। এমনকি মঙ্গলবারও বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে তিনি প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান।

এদিকে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিণ্ন জেলায় দমকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিপাত হচ্ছে।  এ বৃষ্টিপাত সোমবার সারাদিন থাকতে পারে। এছাড়া, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন উপকূলীয় স্থান থেকে ঝোড়ো বাতাস ও বর্ষণের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড়ের সর্বোচ্চ বাতাসের গতি রেকর্ড করা হয়েছে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ঘণ্টায় ১১১ কিলোমিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১২৫ মিলিমিটার রেকর্ড করা হয় কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায়।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক

Published

on

বৈরী আবহাওয়ার কারণে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ না থাকায় সকালে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিলো। প্রায় ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর সকাল ৮টা ৫৪ মিনিটের দিকে স্বাভাবিক হয় মেট্রোরেল চলাচল।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের কোম্পানি সচিব (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আবদুর রউফ জানান, মেট্রোরেল চলাচলের জন্য যে ইলেকট্রিক পাওয়ার সাপ্লাই রয়েছে টেকনিক্যাল কারণে সেটি ফল করেছিল। শেওড়াপাড়া থেকে বিজয় সরণি অংশে এই সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে এই সময়টাতে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রাখতে হয়।

এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন স্টেশনে আসতে থাকেন মেট্রোরেলের যাত্রীরা। হুট করেই ট্রেন বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়েন তারা।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘রেমাল’ কেড়ে নিল ৭ জনের প্রাণ

Published

on

দেশের উপকূল অঞ্চলে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে বয়ে যাচ্ছে দমকা হাওয়াসহ ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টি। এর প্রভাবে বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রামে ৭ জনের প্রাণহানীর ঘটনা ঘটেছে ।

এদিকে সোমবার (২৭ মে) সকালে আবহাওয়া অফিস বলছে, দুর্যোগের আগেই সঠিক পূর্বাভাস এবং মানুষের সচেতনতায় শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়েও তেমন প্রভাব পড়েনি।

তবে দুর্বল বাঁধের কারণে ঘূর্ণিঝড় শুরুর আগেই বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। ৫ থেকে ৬ ফুট উচ্চতার ঢেউ আঘাত হানে উপকূলে। পটুয়াখালীতে উত্তাল ঢেউয়ে ভেসে একজন এবং সাতক্ষীরায় আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে একজনের প্রাণ গেছে। মোংলায় ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ রয়েছে শিশুসহ দুইজন। এছাড়াও বরিশাল, ভোলা ও চট্টগ্রামে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ রেমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে বর্তমানে খুলনার কয়রার নিকট অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমশ বৃষ্টিপাত বাড়িয়ে পরবর্তী ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দুর্বল হয়ে ‘ঘূর্ণিঝড়ে’ রূপ নিতে পারে।

এরইমধ্যে রেমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে বর্তমানে কয়রা, খুলনার কাছে অবস্থান করছে। এরপর ধীরে ধীরে সমুদ্র এবং উপকূলীয় এলাকার পরিবেশ শান্ত হয়ে উন্নত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাত বাড়বে ঢাকাসহ এর আশপাশের এলাকায়। সকাল থেকে ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে তীব্র বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

Advertisement

আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী (৪৪-৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (৮৯ মিমি/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে। অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কি.মি., যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ০৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

Advertisement

উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদুরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ০৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদী বন্দরসমূহকে ০৪ নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চীদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৮-১২ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ু তাড়িত জলোচ্ছাসে প্লাবিত হতে পারে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version