Connect with us

আন্তর্জাতিক

মাস্কের নতুন টুইট, ছেড়ে দিচ্ছেন সিইওর পদ!

Avatar of author

Published

on

টুইটারের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোল শেয়ার করেছিলেন। সেখানে তিনি তার অনুসারীদের কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন, ‘আমার কি টুইটার প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত?’ সেখানে মোট ভোটদাতার ৫৭ শতাংশই তার সরে দাঁড়ানোর পক্ষে মত দেন। এর পরই এক টুইটে চমক হাজির করেন মাস্ক।

সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, মাস্ক টুইটারে ওই জরিপ চালু করেন। সেখানে তিনি তার ১২ কোটি ২০ লাখ অনুসারীর কাছে জানতে চান, ‘আমার কি টুইটার প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত? ফলাফল যা-ই হোক না কেন, আমি মেনে নেব।’

বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সময়ে ইলন মাস্কের ওই পোলে ১ কোটি ৭৫ লাখ মানুষ ভোট দেন। যার মধ্যে ৫৭ শতাংশ ব্যবহারকারী রায় দিয়েছেন, ইলন মাস্কের টুইটারের প্রধানের পদ থেকে সরে যাওয়া উচিত। বাকি ৪৩ শতাংশ রায় দেন তার থেকে যাওয়ার পক্ষে।

ইলন মাস্ক পোল শেয়ারের পরপরই আরকেটি টুইট শেয়ার করেন। সেখানে ইলন মাস্ক লিখেন, ‘কথায় আছে কোনো কিছু চাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হোন। কারণ, আপনি যা চান তা পেলেও পেতে পারেন।’ তার এই টুইট কল্পনার ডালপালা বিস্তার করেছে ব্যবহারকারীদের মধ্যে। অনেকেই ভাবছেন, ইলন মাস্ক হয়তো এরই মধ্যে টুইটারের জন্য নতুন প্রধান নির্বাহী বাছাই করে ফেলেছেন।

এই বিষয়ে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালস্ট্রিট সিলভার মাস্কের টুইটের জবাবে লিখেছে, ‘হ্যাঁ, তিনি এরই মধ্যে নতুন সিইও বাছাই করে ফেলেছেন। তিনি সিইও পদ থেকে সরে গিয়ে টুইটারের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে থাকবেন।’

Advertisement

তবে ওয়ালস্ট্রিট সিলভারের মন্তব্যের জবাবে ইলন মাস্ক লিখলেন ভিন্ন কথাই। তিনি লিখেছেন, ‘টুইটারকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে এমন কোনো মানুষ দায়িত্ব নিতে চায় না। কোনো যোগ্য উত্তরসূরি নেই।’ সবমিলিয়ে টুইটারের সিইও পদ ছাড়া নিয়ে ধোঁয়াশা কমছে না; বরং বাড়ছে।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আন্তর্জাতিক

উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র দেবে রাশিয়া, গভীর উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

জন-কিরবি,-মার্কিন-যুক্তরাষ্ট্র

ভ্লাদিমির পুতিন উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র পাঠানোর সম্ভাবনার কথা বলায় কঠিন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মার্কিন প্রশাসন। সেক্ষেত্রে কোরীয় উপদ্বীপসহ গোটা অঞ্চলের স্থিতিশীলতা বিপন্ন হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইউক্রেন যুদ্ধ কেন্দ্র করে পশ্চিমা চাপের মুখে আন্তর্জাতিক মহলে নিজের গ্রহণযোগ্যতা দেখাতে উত্তর কোরিয়া ও ভিয়েতনাম সফরে গেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। পশ্চিমা বিশ্ব যেভাবে সম্মিলিতভাবে ইউক্রেনকে সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে, ঠিক সেভাবেই উত্তর কোরিয়াকে সহায়তা করতে বুধবার এক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে সই করেছেন তিনি।

ওই চুক্তির আওতায় এক দেশ আক্রান্ত হলে অন্য দেশ তার সহায়তায় এগিয়ে আসবে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) ভিয়েতনামে তিনি আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেন, রাশিয়া উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করতে পারে। বিশেষ করে, দক্ষিণ কোরিয়া ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করলে সেটা বিশাল একটা ভুল হবে বলেও তিনি সতর্ক করে দেন তিনি।

পুতিন এমন সম্ভাবনার কথা বলায় উদ্বিগ্ন মার্কিন প্রশাসন। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউস মিলার বলেছেন, এমন পদক্ষেপ নিলে গোটা কোরীয় উপদ্বীপের স্থিতিশীলতা বিপন্ন হবে। এমনকি, উত্তর কোরিয়াকে বিশেষ ধরনের অস্ত্র সরবরাহ করলে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবও লঙ্ঘন করা হবে।

মিলার মনে করিয়ে দেন, স্থায়ী সদস্য হিসেবে রাশিয়াও নিরাপত্তা পরিষদের ওই প্রস্তাব সমর্থন করেছিল। উল্লেখ্য, মস্কো সম্প্রতি নিরাপত্তা পরিষদে উত্তর কোরিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা নজরদারির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের সময়সীমা সম্প্রসারণের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে।

Advertisement

এদিকে, হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, পুতিনের এই ঘোষণার ফলে উদ্বেগ সত্ত্বেও বিস্মিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। রাশিয়া এখন মরিয়া হয়ে বৈদেশিক সহায়তা সন্ধান করছে। ফলে গত কয়েক মাস ধরেই রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বেড়ে চলেছে বলে মনে করেন কিরবি।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

হিজাব নিষিদ্ধ হলো তাজিকিস্তানে

Published

on

হিজাব নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিল পাস করেছে মধ্য এশিয়ার মুসলিম অধ্যুষিত দেশ এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্যতম অঙ্গরাজ্য তাকিস্তিানের পার্লামেন্ট। বৃহস্পতিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ মজলিশি মিলিতে পার্লামেন্ট সদস্যদের ভোটে বিলটি পাস হয়।

নারীদের হিজাব নিষিদ্ধের পাশাপাশি ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুই ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর এবং ঈদুর আজহায় স্কুল-কলেজ ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাতিলের বিষয়টিও রয়েছে বিলটিতে।

এর আগে গত ৮ মে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ মজলিশি নামোইয়ানদাগনে পাস হয়েছিল বিলটি। বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টের বিলটি পাসের পর এক মসলিশি মিলির প্রেস সেন্টার থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘হিজাব বা এই জাতীয় মস্তকাবরণর পরিধানের সংস্কৃতি মধ্যপ্রাচ্য থেকে আমদানি হয়েছে। এটি তাজিকিস্তানের নিজস্ব সংস্কৃতি নয়। তাছাড়া এই পোশাকটির সঙ্গে কট্টরপন্থার সম্পর্ক রয়েছে।’

কেউ যদি আইন অমান্য করে, তাহলে শাস্তি হিসেবে মোটা অঙ্কের জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে বিলটিতে।

২০০৭ সাল থেকে হিজাব, ইসলামি ও পশ্চিমা পোশাকের বিরুদ্ধে প্রচারাভিযান শুরু হয় তাজিকিস্তানে। তার পরের বছরগুলোতে হিজাবের ওপর একপ্রকার অলিখিত নিষেধাজ্ঞা কাজ করছিল দেশটিতে। স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে তৃণমূল পর্যায়ে কমিটি পর্যন্ত করেছিলেন।

Advertisement

মূলত তাজিকিস্তানের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও পোষাকরীতিকে বাঁচিয়ে রাখতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। ২০১৭ সালে তাজিকিস্তানের জাতীয় দিবসে সরকাররের পক্ষ থেকে দেশটির নারীদের মোবাইলে হিজাব এবং পশ্চিমা পোশাক পরিহার করে তাজিকিস্তানের নিজস্ব সংস্কৃতির পোশাক পরার আহ্বানও জানানো হয়েছিল।

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আরেক ইউরোপীয় দেশের স্বীকৃতি পেলো ফিলিস্তিন

Published

on

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে পূর্ব ইউরোপের দেশ আর্মেনিয়া। শুক্রবার (২১ জুন) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দেয় আরব নিউজ।

স্বীকৃতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে চলা ইসরাইলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে দেশটি।

গাজাসহ রাফাহতে সহিংসতার অবসান ঘটাতে ইসরাইলের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন দেশের বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আর্মেনিয়ার এই পদক্ষেপকে দেখা হচ্ছে।

গেলো আট মাসে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে ইসরাইল। ইতোমধ্যে ইসরাইলি হামলায় ৩৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়া ৮৮ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে। এই যুদ্ধ ও ইসরাইলি অবরোধের কারণে গাজায় এখন ভয়াবহ মানবিক সংকট বিরাজ করছে।

এর আগে, ৩০ মে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে স্লোভেনিয়া সরকার। এর আগে, ২৮ মে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয় ইউরোপীয় দেশ স্পেন, নরওয়ে ও আয়ারল্যান্ড। দেশগুলোর নেতারা জানান, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির জন্য তাদের দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত