প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের মে মাস থেকে আধুনিক পদ্ধতিতেই গ্রাহকদের সেবা দিয়ে আসছিল রাজউক। সংস্থাটির ওয়েবসাইটেও সব গ্রাহকের ভবনের তথ্য সংরক্ষিত ছিল।
সম্প্রতি রাজউকের সার্ভার থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদনসংক্রান্ত প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহকের আবেদনের নথিপত্র গায়েব হয়ে গেছে।
এটি নিছক কারিগরি ত্রুটি, নাকি এ ঘটনায় কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জড়িত, সে বিষয়ে এখনো অন্ধকারে রাজউক। অন্যদিকে এই বিপর্যয়ের কারণ উদ্ঘাটনে রাজউকের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, ঘটনার তিন সপ্তাহ পরও সরকারি এই সংস্থা কোনো তদন্ত কমিটিও করেনি।