আইন-বিচার
আজও আদালতে আনা হয়নি মামুনুল হককে
![মামুনুল হক](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/01/Mamunul.jpg)
নিরাপত্তাজনিত কারণে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় অষ্টম দফায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আনা হয়নি হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হককে। ফলে তারিখ পিছিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করেছেন আদালত।
বুধবার (৪ জানুয়ারি) সকালে তাকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনার কথা ছিল। এদিন তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য তিনজনকে সমন দিয়েছিলেন।
তারা হলেন, চার্জশিটের ২৩ নম্বর সাক্ষী এ এস আই আনিসুর রহমান, ২৪ নম্বর সাক্ষী এ এস আই কর্ণকুমার হালদার ও ২৫ নম্বর সাক্ষী এ এস আই শেখ ফরিদ। একই সঙ্গে আগের তারিখে অনুপস্থিত থাকা সাক্ষীরাও ছিলেন। কিন্তু মামুনুল হককে না আনায় সাক্ষীরাও আসেনি।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, আজ সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য মামুনুল হককে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনার কথা ছিল। আমরাও প্রস্তুত ছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের জানিয়েছে নিরাপত্তাজনিত কারণে তাকে আজ আদালতে আনা হয়নি।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, আজ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের কথা আছে। কিন্তু তাকে আদালতে আনা হয়নি। কেন আনা হয়নি এটা পুলিশ বলতে পারবে।
মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সর্বশেষ ৩ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছিল। এদিন সোনারগাঁ থানার এসআই মো. কোবায়ের হোসেন ও বোরহান দর্জি নামে দুই পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন।
এর আগে ২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় মামুনুল হকের উপস্থিতিতে কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী জান্নাত আরা ঝর্ণার সাক্ষ্য নেন আদালত। একই সঙ্গে ওই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেয়া হয়।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান।
ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর গত ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে।
এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।
আইন-বিচার
প্রিমিয়ার ব্যাংকের চার কর্মকর্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-93.gif)
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির চার কর্মকর্তাকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। চার কর্মকর্তারা হলেন- ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ হাসান মল্লিক, ভাইস প্রেসিডেন্ট মুশফিকুল আলম, নারায়ণগঞ্জ শাখার ফরেন এক্সচেঞ্জ ইনচার্জ দীপক কুমার দেবনাথ ও ক্রেডিট ইনচার্জ মুহাম্মদ মেহেদী হাসান সরকার।
রোববার (২৩ জুন) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জানান, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয়া চার কর্মকর্তাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে যোগসাজসে ব্যাক টু ব্যাক এলসি সুবিধার আড়ালে জাল-জালিয়াতি, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৪৩টি সন্দেহভাজন তৈরি পোষাক রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ মঞ্জুরপূর্বক আত্মসাতসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সম্পৃক্ত ধারায় অপরাধ করার অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগ-সংশ্লিষ্ট চার ব্যক্তি অর্থ পাচার ও দেশত্যাগের পরিকল্পনা করছেন।
এ প্রেক্ষিতে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আবেদন করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
আই/এ
আইন-বিচার
দুদকে না এলে বেনজীরের বিরুদ্ধে হতে পারে যেসব মামলা
![বেনজীর-আহমেদ](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/বেনজীর-আহমেদ.jpg)
পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ দ্বিতীয় দফায়ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তলবে আজ রোববার (২৩ জুন) হাজির হননি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আজকের দিনটি ধার্য রয়েছে। প্রথম দফায় সময়ের আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে দ্বিতীয় দফায় তলবের পর এখন পর্যন্ত সময়ের আবেদন করেননি বেনজীর।
এর আগে অবশ্য দুদক জানিয়েছিল, সংস্থাটির আইনে সময় চেয়ে দ্বিতীয়বার আবেদনের সুযোগ নেই। তাহলে এখন কী হবে? দুদক সূত্র জানায়, এমন পরিস্থিতিতে শিগগিরই তার ঠিকানায় সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ পাঠানো হবে। এরপর ২১ কর্মদিবস এবং পরে সময়ের আবেদন করলে আরো ১৫ কর্মদিবস সময় পাবেন তিনি। তবে বিদেশে অবস্থান করায় বেনজীর যেমন দুদকের নোটিশ গ্রহণ করতে পারবেন না, তেমনি দুদকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতেও ব্যর্থ হবেন।
বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে কমিশনের তদন্তকারী দল তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। দুদক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বেনজীর আহমেদ সম্পদ বিবরণী দাখিল না করলে দুটি মামলা হবে। দুদকে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করার জন্য হবে ‘নন-সাবমিশন’ মামলা, আর বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের যেসব অবৈধ সম্পদের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে আরেকটি ‘অবৈধ (জ্ঞাত আয়বহির্ভূত) সম্পদ অর্জনের’ মামলা হবে।
দুদক আইনে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় ১০ বছর এবং নন-সাবমিশন মামলায় তিন বছরের সাজার বিধান রয়েছে।
জানতে চাইলে দুদকের প্রধান আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বেনজীর আহমেদ জিজ্ঞাসাবাদে না এলে তাকে আর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সময় দেয়া হবে না। তবে অনুসন্ধান চলতে থাকবে। অনুসন্ধান শেষে অনুসন্ধানকারী দল কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করবে। এরপর কমিশনের অনুমতিক্রমে পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রসঙ্গত, গেলো ২৮ মে বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জীশান মীর্জাসহ তাদের দুই মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে চিঠি দেয় দুদক। চিঠিতে ৬ জুন বেনজীর আহমেদ এবং ৯ জুন তার স্ত্রী জীশান মীর্জা, মেয়ে ফারহিন রিসতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়। আরেক মেয়ে জাহরা জেরিন বিনতে বেনজীর নাবালিকা হওয়ায় তাকে তলব করা হয়নি। তবে প্রথম দফায় দুদকের ডাকে হাজির হননি বেনজীর আহমেদ। তিনি হাজির না হয়ে ১৫ দিন সময়ের আবেদন করেন। কমিশন তা মঞ্জুর করলে সে অনুসারে আজ রোববার (২৩ জুন) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ফের দুদকে তলব করে চিঠি দেয়া হয়।
একইভাবে সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে আগামীকাল সোমবার ২৪ জুন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।
আইন-বিচার
স্ত্রীর মামলায় সদ্য নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান কারাগারে
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/চেয়ারম্যান.jpg)
স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার সদ্য নির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা জাতীয় পার্টির নেতা মাকসুদ হোসেনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়দা জজ (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ২) আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক উম্মে সরাবন তহুরা এ আদেশ দেন।
এর আগে উচ্চ আদালতের ৮ সপ্তাহের জামিন শেষে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন জামিনের আবেদন করেন তিনি।
মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে মাকসুদ হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী সুলতানা বেগম ২৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ ট্রাইবুনাল আদালতে তাকে আসামি করে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ২৪ এপ্রিল বন্দর থানায় যৌতুকের জন্য মারধরের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন তার স্ত্রী সুলতানা বেগম।
২৫ এপ্রিল বিচারপতি আবু তাহের মোহাম্মদ সাইফুর রহমান এবং বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত একটি ডিভিশন বেঞ্চ মাকসুদের আট সপ্তাহের আগাম জামিন মঞ্জুর করেন।
মামলার আবেদনে সুলতানা বেগম উল্লেখ করেন, প্রথম বিয়ের কথা গোপন রেখে ১৯৯৮ সালের ৭ জুলাই সুলতানা বেগমকে বিয়ে করেন মাকসুদ। বিয়ের সময় সুলতানার পরিবার মাকসুদের হাতে নগদ ৭ ভরি স্বর্ণালংকার তুলে দেয়। বিয়ের পরে সুলতানাকে নিয়ে একটি ভাড়া করা বাসায় উঠেন মাকসুদ। এর দুই বছরের মাথায় তাদের সংসারে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। যার নাম ইসরাত জাহান শ্রাবন্তী। একপর্যায়ে সুলতানা টের পান, মাকসুদ একাধিক নারীর সঙ্গে পরকীয়াতে লিপ্ত। এসব নিয়ে মাকসুদকে প্রশ্ন করেন ও মাকসুদের বাবার বাড়িতে তুলে নেয়ার দাবি জানান সুলতানা। কিন্তু শ্বশুরবাড়িতে তুলে নেওয়ার শর্ত হিসেবে মাকসুদ সুলতানাকে তার আবার উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি বিক্রি করে সেই টাকা মাকসুদের হাতে তুলে দেওয়ার চাপ দিতে থাকেন।
সুলতানা আরও উল্লেখ করেন, একপর্যায়ে মাকসুদ স্ত্রী-কন্যাকে সুলতানার বাবার বাড়িতে ফেলে রেখে চলে যান ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। অনেক চেষ্টার পরে ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর মাকসুদকে তার মেয়ের অসুস্থতার খবর পাঠিয়ে আসার অনুরোধ করলে তিনি শ্বশুরবাড়িতে এসে ফের সুলতানার উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পত্তি বিক্রির চাপ দেন। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হলে সুলতানা ওই মাসের ১৪ অক্টোবর যৌতুক নিরোধ আইনে মাকসুদ ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কিন্তু এই মামলায় জামিনে কারামুক্ত হয়ে গেলো ২১ এপ্রিল মাকসুদ তার কয়েকজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে রাত ১১টার দিকে সুলতানার পৈতৃক বাড়িতে আসেন ও মামলা তুলে নিতে হুমকি-ধমকি দেন। সেইসঙ্গে উত্তরাধিকার সূত্রে সুলতানার পাওয়া সম্পতি বিক্রি করে সেই টাকা ব্যবসার জন্য মাকসুদকে তুলে দিতে বলেন। মাকসুদের কথামতো সুলতানা রাজি হলেই তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দিয়ে বাড়িতে তুলে নেওয়া হবে বলেও প্রলোভন দেখান। কিন্তু এসব শর্তে সুলতানা রাজি না হওয়ায় মাকসুদ সুলতানাকে খুন করার উদ্দেশে তেড়ে আসেন। সুলতানার বাবা বাধা দিলে তাকেও লাথি দেন মাকসুদ। মাকসুদ-সুলতানার কন্যা শ্রাবন্তী মাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তাকেও জখম করেন মাকসুদ। পরে সুলতানাকে বেদম মারধর করেন মাকসুদ। এই বিষয়ে আবার মামলা করলে ও যৌতুক না দিলে সুলতানাকে মেরে মাটিতে পুঁতে ফেলার হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন মাকসুদ।
জেএইচ
- বাংলাদেশ4 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- আন্তর্জাতিক4 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
- বলিউড3 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- বাংলাদেশ3 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- বলিউড6 days ago
‘বাবা চান না আমি বিয়ে করি’, বিস্ফোরক মন্তব্য সোনাক্ষীর
- অপরাধ4 days ago
পার্কিংয়ে স্বামীর রক্তাক্ত মরদেহ, শোয়ার ঘরে স্ত্রীর
- দুর্ঘটনা1 day ago
সেতু ভেঙ্গে মাইক্রোবাস খালে, নিহত ৯
- টুকিটাকি10 hours ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন