ফিচার
তবে কি খোঁজ মিললো যৌনকর্মীদের খুনি ‘জ্যাক দ্য রিপারের’!
Published
1 year agoon
By
ফিচার ডেস্কসে প্রায় ১৩৪ বছর আগেকার কথা। নিপুণ হাতে গলার নলি কেটে প্রায় প্রত্যেকেরই নাড়িভুঁড়ি, কিডনি খুবলে নিয়ে হত্যা করা হয়েছিল কয়েকজন যৌনকর্মীকে। লন্ডনের রাস্তায় এভাবেই একে একে ৫ জনের ছিন্নবিচ্ছিন্ন দেহ মিলেছিল। কে বা কারা ওই যৌনকর্মীদের খুনি? সে রহস্যের সমাধান আজও অধরা। যদিও সে সময় লোকমুখে ‘খুনির’ নাম ছড়িয়ে পড়েছিল- এ কাজ নিশ্চয়ই ‘জ্যাক দ্য রিপারের’!
১৮৮৮ সালের শেষ দিকে ৩ মাসের মধ্যে লন্ডনে প্রায় একই কায়দায় খুন হয়েছিলেন এই যৌনকর্মীরা। তাদের খুনি হিসাবে জ্যাক দ্য রিপারের নাম আজও ভেসে বেড়ায়। জ্যাক দ্য রিপারের আসল পরিচয় কী? কে এই সিরিয়াল কিলার, তার চেহারাই বা কেমন, তা রহস্যই থেকে গিয়েছে। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের বাঘা বাঘা তদন্তকারীরাও এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি।
ব্রিটেনের অপরাধ জগতের ইতিহাসে জ্যাক দ্য রিপারের মতো নৃশংস খুনি নাকি দেখা যায়নি। খুনের সংখ্যার থেকেও নৃশংসতায় বহু সিরিয়াল কিলারকে ছাপিয়ে গিয়েছে সে। লন্ডনের ইস্ট এন্ডের বস্তিতে যে সমস্ত যৌনকর্মীরা থাকতেন, তারাই ছিলেন জ্যাক দ্য রিপারের শিকার। লন্ডনের হোয়াইটচ্যাপেল এলাকায় ঘোরাফেরা করা ওই মহিলাদের উপরে নৃশংস অত্যাচার চালিয়েছিল সে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সম্প্রতি একটি বেতের লাঠি উদ্ধার করেছেন ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের পেশাদার পুলিশদের সংস্থা ‘কলেজ অফ পুলিসিং’-এর গবেষকরা। তাতেই খোদাই করা রয়েছে হুডে মাথাঢাকা এক শীর্ণ বৃদ্ধের মুখ। লম্বাটে গড়নের সে মুখে অজস্র পেশির ভাঁজ। নির্লিপ্ত কঠোর চাউনি। এ চেহারাই না কি জ্যাক দ্য রিপারের।
সম্প্রতি ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডগুলি দাবি করেছে, ১৩৪ বছর পর জ্যাক দ্য রিপারের আসল চেহারা দেখা গিয়েছে। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের যে পুলিশকর্তা ওই মামলাগুলির তদন্তে নেমেছিলেন, তার উপহার পাওয়া একটি বেতের লাঠিতেই নাকি খোদাই করা রয়েছে জ্যাক দ্য রিপারের মুখ। যদিও সামলোচকদের পাল্টা দাবি, বিক্রিবাটা বাড়াতেই বেতের লাঠিতে ওই রকম একটি মুখ খোদাই করেছিলেন ফেরিওয়ালারা।
১৮৮৮ সালে যৌনকর্মীদের খুনির সন্ধানে তদন্ত করছিলেন চিফ ইনস্পেক্টর ফ্রেডরিক অ্যাবারলাইন। তার সঙ্গে ছিল ৭ সদস্যের পুলিশের একটি দল। অনেকের নাম তার সন্দেহের তালিকায় থাকলেও শেষমেশ খুনিকে ধরতে পারেননি ফ্রেডরিক।
জ্যাক দ্য রিপার কে? সে রহস্যের জট ছাড়াতে ব্যর্থ হওয়ায় চিফ ইনস্পেক্টর ফ্রেডরিককে শেষমেশ তদন্ত থেকে সরিয়ে দিয়েছিল স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড। অনেকের দাবি, বিদায়বেলায় নিজের দলের কাছ থেকে উপহার হিসাবে ওই বেতের লাঠিটি পেয়েছিলেন ফ্রেডরিক।
পুলিশের গবেষকরা জানিয়েছেন, ওয়ারউইকশায়ারের রটন-অন-ডানসমোরের আর্কাইভে কোথাও একটা চাপা পড়েছিল ওই বেতের লাঠিটি। সেটিই খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।
কলেজ অফ পুলিসিং-এর গবেষক অ্যান্টনি ক্যাশ বলেন, বেতের লাঠিটি খুঁজে পাওয়ায় তারা অনেক উত্তেজিত। তাদের দেশের ইতিহাসে কুখ্যাত খুনিদের মধ্যে অন্যতম জ্যাক দ্য রিপার। রিপারের মামলাটি আরও কয়েকটি কারণে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সে সময় থেকে খুনের মামলার সমাধান করতে পুলিশি ও ফরেন্সিক তদন্তে নানা আধুনিক পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করা শুরু হয়েছিল।
গবেষকদের দাবি, জ্যাক দ্য রিপার হিসাবে চিফ ইনস্পেক্টর ফ্রেডরিককের সন্দেহভাজনদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন চিকিৎসক আলেকজান্ডার পেডাচেঙ্কো। বেতের লাঠিতে খোদাই করা মুখটি আসলে পেডাচেঙ্কোর। যদিও রিপারকে নিয়ে বহু গবেষকের পাল্টা দাবি, ওই রহস্য নিয়ে ব্যবসা ফাঁদতে মুখটি খোদাই করেছিলেন লন্ডনের ফেরিওয়ালারা।
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের তথ্য অনুযায়ী, ১৮৮৮ সালের ৩১ অগস্ট থেকে ৯ নভেম্বরের মধ্যে ৫ যৌনকর্মীকে খুন করেন জ্যাক দ্য রিপার। তার শিকার হয়েছিলেন মেরি অ্যান নিকোলস, অ্যানি চ্যাপম্যান, এলিজাবেথ স্ট্রাইড, ক্যাথরিন এডোয়স এবং মেরি জেন কেলি।
গলার নলি কেটে খুনের পর এই ৩ জন যৌনকর্মীর দেহের ভিতরের বহু প্রত্যঙ্গ বের করে নেয়া হয়েছিল। এক জনের কিডনির অর্ধেকটা কেটে পুলিশের কাছে পাঠিয়ে দেয় খুনি। সঙ্গে একাধিক চিরকুট। নীচে স্বাক্ষর করা— ‘জ্যাক দ্য রিপার’।
১৮৮৮ সালের শীতের মরসুমে তদন্ত শুরু করেছিলেন চিফ ইনস্পেক্টর ফ্রেডরিক। বেশ কয়েক জনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল। তবে আসল খুনিকে ধরা যায়নি।
রিপার হিসাবে কারা সন্দেহের তলিকায় ছিলেন? সে তালিকাটিও কম দীর্ঘ নয়। পুলিশের সন্দেহ ছিল, সে নিপুণ কায়দায় যৌনকর্মীদের গলার নলি কাটা হয়েছে, তা কোনও কসাই বা শল্য চিকিৎসকের কাজ। এমনকি, ব্রিটেনের রাজপরিবার থেকে বিশিষ্ট লেখকের নামও তালিকায় উঠে এসেছিল।
পুলিশের প্রথমেই সন্দেহ হয়, এ কাজ রাজপরিবারের চিকিৎসক স্যর উইলিয়াম গালের। অনেকের দাবি, খুনের পর দেহগুলিকে সরাতে সাহায্য করেছিলেন তিনি। অনেকের মতে আবার তিনিই ছিলেন আসল রিপার। ঘটনাচক্রে, খুনের সময় হোয়াইটচ্যাপেলে তার অস্ত্রোপচার হয়েছিল।
বস্ত্র ব্যবসায়ী জেমস মেব্রিকের কতগুলি ডায়েরি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে তাকে সন্দেহ করেছিল পুলিশ। আবার অনেকের দাবি, ডরসেটের আইনজীবী মন্টাগু জন ড্রুইটই আসলে রিপার। নভেম্বরের শেষ খুনের ৭ সপ্তাহ পর আত্মহত্যা করেছিলেন ড্রুইট।
পুলিশের তালিকায় জর্জ চ্যাপম্যান বা অ্যারন কসমিন্সকির নামও ছিল। ৩ স্ত্রীকে বিষ খাইয়ে মারার দায়ে ১৯০৩ সালে প্রথম জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। কসমিন্সকিকে মানসিক রোগীদের হোমে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানেই মারা যান তিনি।
রিপার হিসাবে নামও উঠেছিল টমাস নিল ক্রিম নামে এক চিকিৎসকের। যদিও ৪ জন যৌনকর্মীকে বিষাক্ত ইঞ্জেকশন দিয়ে খুনের দায়ে ১৮৯২ সালে তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল।
সন্দেহভাজনদের তালিকা থেকে বাদ যাননি বেশ কয়েক জন খ্যাতনামীও। রয়েছেন ‘অ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড’-এর লেখক লুইস ক্যারল বা উইস্টন চার্চিলের বাবা লর্ড র্যান্ডলফ চার্চিলও। এই তালিকায় আরও অনেকেরই নাম ছিল। তবে কারও বিরুদ্ধে রিপার হওয়ার প্রমাণ মেলেনি।
রিপারের মুখই কি বেতের লাঠিতে রয়েছে? এ নিয়েও কম রহস্য ছড়ায়নি। তবে ওই লাঠিটিকে ব্রামশিলের পুলিশকর্মীদের একটি কলেজে রাখা আছে। সঙ্গে রয়েছে জ্যাক দ্য রিপার মামলা নিয়ে সে সময়কার বিভিন্ন সংবাদপত্রের অংশবিশেষ।
সূত্র: ডেইলি মেইল
অন্যরা যা পড়ছেন
-
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
-
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
-
টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
-
‘গাজায় ও ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে লন্ডনকে পাশে চায় ঢাকা’
-
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
-
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
-
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
-
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
ফিচার
প্রিয় মানুষের আলিঙ্গনে বাড়ে আত্মবিশ্বাস
Published
4 months agoon
January 6, 2024By
অনন্যা চৈতীবলিউডের ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রের কথা মনে আছে কি? যেখানে জনপ্রিয় অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ‘জাদু কি ঝাপ্পি’ বলে জড়িয়ে ধরেন সামনের মানুষটিকে। মুন্না ভাই বিশ্বাস করেন এই আলিঙ্গন এনে দেয় প্রশান্তি, বাড়িয়ে দেয় নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস।
এ তো গেলো চলচ্চিত্রের কথা। বিভিন্ন গবেষণাতেও দেখা গেছে, প্রীতিপূর্ণ আলিঙ্গন মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এর মাধ্যমে নির্গত হয় অক্সিটোসিন হরমোন, যার ফলে মানসিক অবসাদ কমে গিয়ে মনে আনন্দের অনুভূতি তৈরি হয়। দুশ্চিন্তা কমে গিয়ে স্বস্তি আসে। শুধু তাই নয় আন্তরিক আলিঙ্গন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কমায় রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি, সেই সঙ্গে দূর করে নানা শারীরিক ব্যথাও।
আজ ৬ জানুয়ারি, আলিঙ্গন দিবস। আমেরিকায় দিনটি উদযাপিত হয়। অবশ্য কবে কীভাবে এই দিবসের চল হয়েছিল তা জানা যায় না। তবে আলিঙ্গন বলতে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর রোমান্টিক আলিঙ্গনকে বোঝাচ্ছে না।
আত্মীয় বা বন্ধুর সঙ্গে আলিঙ্গনেও বাড়ে আন্তরিকতা। সম্পর্কগুলো আরও গভীর হয়, মজবুত হয়। সাধারণত, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনকে শুভেচ্ছা জানানোর সময়, বিদায় জানানোর সময় বা কাউকে অভিনন্দন জানানোর সময় আমরা আলিঙ্গন করি। কাউকে সান্ত্বনা দিতে বা সহানুভূতি জানাতেও আমরা আলিঙ্গন করি।
তীব্র শীত মৌসুমে একটুখানি উষ্ণতার অভাবে কষ্ট পাচ্ছে কত অসহায় মানুষ। সেসব শীতার্ত মানুষের মধ্যে আলিঙ্গনের উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে এ দিবসের যাত্রা শুরু। আজকের দিনটি কিন্তু পালন করতে পারেন নিজের যতটুকু সাধ্য আছে তা নিয়েই শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে। বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে চাঁদা তুলে কিনতে পারেন কিছু লেপ-কম্বল। যারা শীতে কষ্ট পাচ্ছে, তাদের বিলিয়ে দিতে পারেন। এভাবেই ছড়িয়ে দিতে পারেন আলিঙ্গনের উষ্ণতা।
ফিচার
শেখ হাসিনা-খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করেও ঠেকানো যায়নি যে নির্বাচন (ভিডিও)
Published
4 months agoon
January 4, 2024৮ম জাতীয় সংসদের মেয়াদ শেষ হয়েছিল ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর। এই হিসেবে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ছিল ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি। তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন।এই নির্বাচনকে ঘিরে দেশবাসীর প্রত্যাশা ছিল অনেক। আন্তর্জাতিক মহলেও ছিল ব্যাপক আগ্রহ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দিন আহমদের অধীনে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ৩৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। এতে আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসন পায়। অন্যদিকে বিএনপি পায় মাত্র ৩০টি আসন। প্রাপ্ত ভোটের ক্ষেত্রেও ছিল বিশাল ব্যবধান। আওয়ামী লীগ পায় ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ভাগ ভোট এবং বিএনপি ৩২ দশমিক পাঁচ শূন্য ভাগ ভোট।
নির্বাচনে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টি পেয়েছিল ২৭টি আসন। সবচেয়ে বেশি ভরাডুবি হয়েছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর। ৩৯টি আসনে লড়াই করে মাত্র দুটি আসন পায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের শরীক এই দলটি।
নির্বাচনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ পায় ৩টি আসন ।বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশ ২টি করে আসন এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি একটি করে আসন পায়।০৪টি আসন পায় স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দ্বিতীবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সংসদের মেয়াদ ছিল পাঁচ বছর।
নির্বাচনের আগে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা বাড়িয়ে সংবিধানে একটি বড় সংশোধনী আনে বিএনপি সরকার।আওয়ামী লীগের অভিযোগ ছিল-নিজেদের পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে রেখে নির্বাচনের সময় সুবিধা আদায়ের জন্য বিএনপি এটি করেছে। তাই বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে আওয়ামী লীগ।
এই আন্দোলনের মাঝেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার জন্য একাধিক বৈঠক করেছেন ঢাকার নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা।কূটনৈতিকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি তৎপর ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত পেট্রেসিয়া বিউটেনিস।
তবে সমঝোতা না হওয়ায় সংঘাতময় এক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে সেনাবাহিনী।যেটি ওয়ান-ইলেভেন নামে বহুল পরিচিত।জারি করা হয় জরুরী অবস্থা।এই জরুরি অবস্থার মধ্যেই সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ত্ত্ত্বাবধায়ক সরকার।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের জন্য ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের সরকার প্রশংসিত হলেও তাদের রাজনৈতিক সংস্কারের উদ্যোগ ব্যাপকভাবে প্রশ্নের মুখে পড়েছিল।অভিযোগ রয়েছে,মাইনাস-টু ফর্মূলা কার্যকর করতে অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতির বাইরে রেখে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের গ্রেপ্তার করার পরও ওই চেষ্টা সফল হয়নি।
এরপর মূল নেতৃত্বের বাইরে দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরেকটি অংশ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলে।যারা ‘সংস্কারপন্থী’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। পরবর্তীতে সবদলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিএনপি-আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনায় বসে সফল হন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে পারেনি বিএনপি।দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়।অন্যদিকে আওয়ামী লীগে তখন উল্লাস আর উচ্ছ্বাস।
ওই সংসদ নির্বাচনকে বেশ দ্রুততার সাথে স্বীকৃতি দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি নির্বাচনকে ‘বিশ্বাসযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন’ বলে বর্ণনা করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী মার্কিন সংস্থা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট -এনডিআই।
ফিচার
বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে মালিহা ফাইরুজের বিশ্ব রেকর্ড
Published
5 months agoon
December 20, 2023By
অনন্যা চৈতীএকে তো বিশ্বর সবচেয়ে দুর্বল পাসপোর্টের অধিকারী, তার উপর তিনি আবার নারী। সঙ্গে গায়ের রঙও ছিলো একটি বড় বিষয়। ইমিগ্রেশন অফিসার , পুলিশ খারাপ ব্যবহার করেছেন তার সঙ্গে। কিন্তু এ বিষয়গুলো রুখতে পারেনি তাকে। এসব প্রতিবন্ধকতা জয় করে ইতোমধ্যে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন তিনি।
যার কথা এতক্ষণ বলছিলাম, নাম তার মালিহা ফাইরুজ।
জানেন কি সেই দুর্বল পাসপোর্টটি কোন দেশের?
এটি বাংলাদেশের পাসপোর্ট। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দুর্বলতম পাসপোর্ট র্যাংকিয়ে অষ্টম অবস্থানে আছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট।
এই পাসপোর্ট নিয়েই এতগুলো দেশ ভ্রমণ করায় গত অক্টোবরে মালিহা ফাইরুজকে ‘নোমাডম্যানিয়া অ্যাওয়ার্ডে’ ভূষিত করা হয়। মূলত ভ্রমণে ব্যতিক্রম কোনো কিছু করে দেখানোর কৃতিত্বস্বরূপ প্রতিবছর এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এবার নানা কারণে ১১ জনকে এ পুরস্কারটি দেয়া হলেও মালিহাকে দেয়া হয়েছে তার বাংলাদেশি পাসপোর্টের জন্য।
বাংলাদেশি পাসপোর্টকে পৃথিবীর সপ্তম ‘বাজে’ পাসপোর্ট আখ্যা দিয়ে নোম্যাডমেনিয়া কর্তৃপক্ষ লিখেছে, ‘এই পাসপোর্ট নিয়ে দেশে দেশে ঘুরতে গিয়ে এমনও হয়েছে যে মালিহাকে বের করে দেওয়া হয়েছে। কখনো আটক করা হয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অভিবাসন কারাগারে রাখা হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, এমনকি লাঞ্ছিতও করা হয়েছে। কিন্তু এসব কিছুই তার ভ্রমণের চেতনাকে ম্লান করেনি।’
সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ৪০টি দেশে ভ্রমণ করা যায়। অন্যদিকে পাসপোর্টের র্যাঙ্কিংয়ে সবার ওপরে থাকা সিঙ্গাপুরিয়ান পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা ছাড়াই পৃথিবীর ১৯৩টি দেশে প্রবেশ করা যায়।
ভ্রমণে গায়ের রং একটি বড় ইস্যু। মালিহার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশিদের নিয়ে বিভিন্ন দেশের একটি বদ্ধমূল ধারণা যে—তারা অবৈধ অভিবাসী।
আফ্রিকার দেশ ক্যাপ ভার্দ, যেটি মূলত একটি ছোট দ্বীপ মাত্র। সেখানে ভ্রমণ করতে গেলে মালিহাকে দেশটির বিমানবন্দরে আটকে রাথা হয়েছিল ১৭ ঘন্টা। প্রয়োজনীয় ভিসা এবং কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও শুধু পাসপোর্টের জন্য তাকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় দেশটিতে। শুধু তা-ই নয়, যে দেশ থেকে তিনি উড়োজাহাজে উঠেছিলেন সেই সেনেগালে ফেরত পাঠানোরও হুমকি দিয়েছিল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তাদের যুক্তি ছিল, মাত্র তিন-চার দিনের ভ্রমণ ভিসা নিয়ে কেউ ক্যাপ ভার্দে ভ্রমণ করে না। ১৭ ঘণ্টা আটক রাখার পর শেষ পর্যন্ত মালিহাকে ঢুকতে দিয়েছিল তারা। কারণ, জাতিসংঘে কর্মরত তার মা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
কিরগিজস্তানে ফাইরুজের ভিসার আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে ঐ দেশের একটি ট্রাভেল এজেন্সির কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণপত্রের প্রয়োজন পড়ে। আর ঐ আমন্ত্রণপত্রটি পেতে, তাকে আগে প্রথমে বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে একটি ভ্রমণ প্যাকেজ কিনতে হয়। এর পরে আরো পাঁচ থেকে ছয় সপ্তাহ তাকে অপেক্ষা করতে হয়– ভিসার অনুমোদন পেতে।
ভ্রমণের ক্ষেত্রে ফাইরুজের প্রধান বাঁধা ছিলো বাংলাদেশি হওয়ায় বিভিন্ন গৎবাঁধা আচরণ এর সম্মুখীন হওয়া। অন্যান্য দেশের শক্তিশালী পাসপোর্টধারী নাগরিকদেরকে ধনী পর্যটক মনে করার বিপরীতে বাংলাদেশিদের ধরে নেয়া হয় অবৈধ অভিবাসী হিসেবে। এ ছাড়া, নারী ভ্রমণকারী হিসেবেও তাকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়।
মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ফাইরুজ বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার মায়ের সাথে পূর্ব আফ্রিকা, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করা শুরু করেন। বর্তমানে তিনি বার্লিনে বাস করছেন। সেখানে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার হয়ে কাজ করছেন।
দূর্বল পাসপোর্টের নানা প্রতিবন্ধকতার কাছে অদম্য মালিহা বিশ্বাস করেন, তার ভ্রমণে নেতিবাচক বিষয়গুলোর চেয়ে ইতিবাচকের পাল্লাই ভারী।
জাতীয়
লরিচাপায় প্রাণ গেলো একই পরিবারের ৩ জনের
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরিচাপায় একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও দুইজন। নিহতরা হলেন- আলমগীর (৫৫), জহির...
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে আরও দুই ধাপ পেছাল বাংলাদেশ
বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় দুই ধাপ পিছিয়েছে। সূচকে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম, স্কোর ২৭...
রাজধানীতে বাসের চাপায় পথচারী নিহত
রাজধানীর বকশীবাজারে মৌমিতা বাসের চাপায় এক পথচারী নিহত হয়েছেন। আহত হওয়া আনোয়ার হোসেন (৫৫) নামে ওই পথচারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ...
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে প্রাণ হারানো আট বাংলাদেশির মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গ থেকে স্বজনদের...
গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি, ঘটনাস্থলে বিজিবি মোতায়েন
গাজীপুরের জয়দেবপুর স্টেশনের এক কিলোমিটার দূরে ছোট দেওড়া এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা মালবাহী ট্রেনকে একটি যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ধাক্কা দিলে...
যে কারণে বাংলাদেশে বিমান ভাড়া বাড়াচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
বাংলাদেশে থাকা বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলো তাদের টিকেটের ভাড়া ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছে।পাশাপাশি ফ্লাইটের সংখ্যাও কমিয়ে দিয়েছে এয়ারলাইন্সগুলো। আর এতে ভোগান্তি ও আর্থিকভাবে...
সাগরে নেই মাছ, খালি হাতে কূলে ফিরছেন জেলেরা
গভীর সাগরে দেখা নেই মাছের। জাল ফেললেও মিলছে না সামুদ্রিক মাছ। ফলে শূন্য ট্রলার নিয়ে সাগর থেকে ফিরছেন কক্সবাজার উপকূলের...
গাঁজার চালান নিতে এসে দেবর-ভাবি গ্রেপ্তার
কুরিয়ার সার্ভিসে আসা গাঁজার চালান ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে দেবর-ভাবিকে আটক করেছে বরগুনার আমতলী থানা পুলিশ। গেলো বৃহস্পতিবার রাত ৯টায়...
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। প্রায় দেড় কিলোমিটার মোটরসাইকেলসহ আরোহীকে টেনে নিয়ে...
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়। সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক...
লরিচাপায় প্রাণ গেলো একই পরিবারের ৩ জনের
ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভের ঢেউ আছড়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী
ব্রাজিলে ভারী বৃষ্টিতে ৩৯ জনের মৃত্যু
হরদীপ সিং হত্যাকাণ্ড: ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
২৫ জেলার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ আজ
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বড় জয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
দুধ দিয়ে গোসল করে দল ত্যাগ বিএনপি নেতার
দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি শেষে ফিরলেন শান্ত
মার্কিন ঘাঁটিতে ঢুকে পড়লো রুশ বাহিনী
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
-
আবহাওয়া7 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
-
ঢাকা4 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
-
টুকিটাকি5 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
-
অপরাধ3 days ago
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক2 days ago
যৌন সম্পর্কের বদলে দেয়া হবে বেশি নম্বর!
-
দেশজুড়ে3 days ago
‘মাও বোঝেনি আমাকে’ লিখে ছাত্রীর আত্মহত্যা
-
খুলনা6 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
-
আন্তর্জাতিক5 days ago
সন্তানদের নিয়ে মসজিদে ঘুমন্ত ইমামকে পিটিয়ে হত্যা
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন