Connect with us

ক্রিকেট

জিম্বাবুয়ে সফরে তিন ফরম্যাটেই সোহান, নতুন মুখ শামীম

Published

on

একটি টেস্ট এবং সমান তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশ দল জিম্বাবুয়ে সফরে যাচ্ছে ২৮ জুন। এই সফর সামনে রেখে তিন সংস্করণে দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। দলে নতুন মুখ শামীম হোসেন পাটোয়ারী। অনেক দিন পর ফিরেছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান কাজী নুরুল হাসান সোহান।

জিম্বাবুয়েতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় সব ধরনের খেলাধুলা বন্ধ করে দিয়েছে দেশটির সরকার। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ দলের জিম্বাবুয়ে সফর নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছিল। তবে সোমবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক ও ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান জানিয়েছিলেন সফর নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই।

টেস্ট স্কোয়াড 

মুমিনুল হক (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, সাদমান ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, লিটন কুমার দাশ, ইয়াসির আলী চৌধুরী, কাজী নুরুল হাসান সোহান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, আবু জায়েদ রাহী, তাসকিন আহমেদ, ইবাদত হোসেন চৌধুরী ও শরিফুল ইসলাম।

ওয়ানডে স্কোয়াড 

Advertisement

তামিম ইকবাল খান, নাঈম শেখ, লিটন কুমার দাশ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মোহাম্মদ মিথুন, আফিফ হোসেন, কাজী নুরুল হাসান সোহান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, সাইফ উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ, রুবেল হোসেন ও শরিফুল ইসলাম।

টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড 

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, নাঈম শেখ, লিটন কুমার দাশ, সাকিব আল হাসান, সৌম্য সরকার, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, কাজী নুরুল হাসান সোহান, নাসুম আহমেদ, শেখ মেহেদী হাসান, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, সাইফ উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।

এস

Advertisement
Advertisement

ক্রিকেট

সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শান্ত

Published

on

বাংলাদেশ দলের কাছে সমর্থকদের এখন বড় আশা। শুধুমাত্র এক বা দুইটি জয়ে তারা সন্তুষ্ট নন। তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সুযোগ অন্তত দর্শকেরা নিতে চান না। তারা চান আরও বড় কিছু। এমন কিছু, যা নতুন। সুপার এইটে দুই ম্যাচ হেরেও বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের সামনে। যা পূরণ হয়নি। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ক্ষমা চাইলেন দেশের কাছে।

হতাশ দর্শকেরা হয়েছেন বটেই!

এতটুকু ক্রিকেট দলের না বোঝার কোনো কারণ নেই। ক্রিকেট-পাগল জাতি বলে কথা। যে সমীকরণে সেমিতে যাওয়ার সুযোগ ছিল টাইগারদের জন্য, সেটা তো হয়নি- শেষমেশ ম্যাচটিতেও পেতে হয়েছে পরাজয়ের স্বাদ।

সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বলেন, ‘পুরো টুর্নামেন্ট নিয়ে আমি বলব, আমরা সবাইকে হতাশ করেছি। আমাদের খেলা যারা অনুসরণ করেন, যারা আমাদের সব সময় সমর্থন করেন, তাদের আমরা হতাশ করেছি। পুরো দলের পক্ষ থেকে আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।’

বাংলাদেশ দল টুর্নামেন্ট জুড়ে খারাপ ব্যাটিং প্রদর্শনী দিয়েছে। ম্যাচ শেষে সেই কথাও তুললেন শান্ত। ব্যাটারদের দায় দিলেন। দর্শকদের হতাশ করেছে দলের ব্যাটাররা, সেই কথাও জানিয়েছেন। শেষমেশ দলের পক্ষ থেকে নিজে ‘সরি’ বলেছেন শান্ত।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

বাংলাদেশের ম্যাচের পর যা বললেন মাশরাফি

Published

on

সবকিছুর পরও সুযোগ এসেছিল বাংলাদেশের কাছে। সে সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা কতটুকু করতে পারলো দল, তা এক প্রশ্ন। শুরুতে ফিল্ডিং করতে নেমে আফগানিস্তান দলকে ১১৫ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশি বোলাররা। সেই রান টপকে যেতে হতো ১২.১ ওভারে। তবেই সেমি নিশ্চিত হতো বাংলাদেশের। বাংলাদেশ ম্যাচটি হেরেছে, যা নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা মন্তব্য করেছেন।

নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক) একটি পোস্ট করেছেন মাশরাফি। তিনি লিখেছেন, ‘এই ম্যাচ ১২.১ ওভারে জেতার জন্যই খেলা উচিত ছিল বাংলাদেশের। আর সেটি করতে গিয়ে যদি ৫০ রানেও অলআউট হতো দল দর্শকরা সেটিকে সহজভাবে নিতো। আর যদি এই ম্যাচ জিততাম, বিবেকের কাছে হেরে যেতাম। এই ম্যাচ আর দশটা ম্যাচের মতো ছিল না আমাদের কাছে। এটা ছিল ইতিহাস গড়ার সমান। এরপরও অবশ্যই আশা দেখি বা দেখবো ইনশাআল্লাহ।’

বাংলাদেশ দল সমীকরণ মেলাতে পারেনি। জিততেও পারেনি। সুপার এইটে শূন্য হাতে বিদায় নিতে হলো দলটিকে। এই পর্বে প্রথম দুই ম্যাচ হারার পরেও যে সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেই সুযোগ কাজে লাগানো হলো না দলটির।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

দ্রুত উইকেট পতনে, সেমির চেষ্টা করেনি বাংলাদেশ

Published

on

সমীকরণ আর সমীকরণ! বাংলাদেশ দলের সামনে সবার এই এক কথা। এরমধ্যে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানালেন নতুন কথা। যেখানে দলটির পরিকল্পনার বিষয়টি উঠে এসেছে। তবে সেমি নিয়ে এই পরিকল্পনা শুনে কিছুটা অবাক হওয়ার দশা হতে পারে সমর্থকদের।

যেখানে সুপার এইটের প্রথম দুই ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ, সেখানে সেমি নিয়ে কথাই ওঠার কথা নয়। কিন্তু এরপরও ভাগ্য সহায় হলে অনেককিছুই ঘটে। বাংলাদেশের সামনে তেমনই এক লক্ষ্য ছিল। আফগানিস্তানের দেওয়া ১১৬ রানের লক্ষ্যমাত্রা পেরোতে হবে ১২.১ ওভারে। তবেই মিলবে সেমির টিকিট।

ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে তানজিদ হাসান ফিরে যান। এরপর সাকিব আল হাসান ও নাজমুল হোসেন শান্তর উইকেটও দ্রুত হারায় দল। এভাবে দ্রুত ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ায় সেমি নিয়ে আর সেভাবে ভাবেনি শান্তর দল। এমনটি তিনি জানিয়েছেন সংবাদ সম্মেলনে, ‘পরিকল্পনাটা এমন ছিল যে আমরা প্রথম ৬ ওভার চেষ্টা করব। পরিকল্পনা ছিল, যদি আমরা ভালো শুরু করি, দ্রুত উইকেট যদি না পড়ে, তাহলে আমরা সুযোগটা নেব।’

‘কিন্তু যখন আমাদের দ্রুত ৩ উইকেট পড়ে গেল,  তখন আমাদের পরিকল্পনা ভিন্ন ছিল, যেন আমরা ম্যাচটা জিততে পারি। তারপরও আমি বলব, মিডল অর্ডার ভালো সিদ্ধান্ত নেয়নি। যার কারণে ম্যাচটা আমরা হেরে গেছি।’

নির্দিষ্ট ওভারের পর আর ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপে আর কোনো পার্থক্য তৈরি করতে পারতো না বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে কেবল সেমি খেলতে পারতো অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান বাদ পড়তো।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত