Connect with us

অপরাধ

চিকিৎসক সাবিরা হত্যাকান্ডের কূল-কিনারা পাচ্ছে না পুলিশ

Published

on

এক মাস অতিবাহিত হতে চললেও কলাবাগানে চাঞ্চল্যকর চিকিৎসক সাবিরা হত্যাকান্ডের এখনো কূল-কিনারা করতে পারেনি পুলিশ।

দীর্ঘ এই সময় তার কাছে স্বজন, ভাড়াটিয়া এবং প্রযুক্তির সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে। যদিও, কলাবাগান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পরিতোষ চন্দ্র দাস জানালেন, সবধরনের ক্লু বিবেচনায় রেখে মামলার তদন্ত করা হচ্ছে।

শুক্রবার (২৫ জুন) পরিতোষ চন্দ্র দাস জানান, কি কারণে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, এ বিষয়ে ডাক্তার সাবিরার পরিবারের লোকজনের দেয়া তথ্যের সঙ্গে কেন যেন হত্যার সংশ্লিষ্টতার কোনো প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না। ঘটনা নিশ্চিত হতে তদন্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। অবশ্যই এ ঘটনার প্রকৃত কারণ এবং দায়ীদের বের করে নিয়ে আসতে আমরা সক্ষম হতে পারবো।

তিনি জানান, ‘নির্মম খুনের শিকার লিপির ব্যবহৃত মোবাইল রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।  সেখান থেকে প্রতিবেদন এসেছে।  এখন স্কেচ করে ঘটনার আগে বা পরে কি হতে পারে, সম্ভাব্য কারা কলাবাগানের বাসায় আসতে পারে তা ছবি একে খুনিদের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।  স্কেচ করতে ইতোমধ্যে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথাও বলা হয়েছে। সেক্ষেত্রে আগামী সপ্তাহে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে’।

ঘটনার পর নিহতের স্বজনেরা সন্দেহ করেন, সাবিরার সাবলেটে থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও মডেল কানিজ সুবর্ণার ফ্ল্যাটে অনেকেই যাতায়াত করতেন। তিনি মডেলিংয়ের পাশাপাশি বেসরকারি কোম্পানি দারাজের অনলাইনের ব্যবসাও করতেন।  এ ঘটনার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে।  তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।  কেননা ঘটনার আগে ওই বাসা থেকে হাঁটতে তিনি বেরিয়ে যান।  পাশাপাশি  বাসায় ফিরে এসে লিপির ঘর থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখে স্বজনদের খবর দেন সুবর্ণাই।  তবে এ বিষয়ে সুবর্ণার কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে ওসি নিশ্চিত করেছেন।

Advertisement

সোমবার (৩১ মে) কলাবাগান প্রথম লেনের ৫০/১ বাসার ফ্ল্যাট থেকে  চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমান ওরফে লিপির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

অপরাধ

মডেল হতে চাওয়া শিলাস্তি যেভাবে অন্ধকার জগতে

Published

on

এমপি আজিম হত্যায় যাকে নিযে সবচেয়ে বেশি আলোচনা সমালোচনা তিনি হলেন শিলাস্তি রহমান। মূলত তিনি হতে চেয়েছিলেন মডেল । কিন্তু অন্ধকার জগতের চোরাবালিতে হারিয়ে গিয়ে তিনিই এখন সংসদ সদস্য আজিম হত্যার অন্যতম আসামি।

এবার মুখ খুললেন সেই হানি ট্র্যাপখ্যাত শিলাস্তি। গেলো ২৪ মে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার সময় ক্যামেরা দেখে মুখ লুকাতে থাকেন তিনি। পরে তাকে আদালতের ডকে তোলা হলে কাঁদতে থাকেন। আদালতে শুনানির আগে শিলাস্তি রহমান  জিজ্ঞাসা করেন,  আমি কীভাবে আসামি হই। আমি শুধু ওই বাসায় ছিলাম। তাছাড়া কিছুই জানি না।

পুরান ঢাকার এই তরুণী বিত্তশালী এমপি আজিমের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের খপ্পরে পড়ে চলে যান অন্ধকার জগতে। মার্কিন পাসপোর্টধারী শাহীন দেশে এলেই ঘুরে বেড়াতেন তার সঙ্গে। বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নিতেন শাহীনের ফ্ল্যাটে। কলকতায় এমপি আজিম খুন হওয়ার পর মাস্টারমাইন্ড শাহীনের বান্ধবী হিসেবে নাম আসে এই শিলাস্তি রহমানের। যার আরেক নাম সেলে নিস্কি।

গেলো ১৩ মে কলকাতায় এমপি আনার খুন হওয়ার পর ১৫ মে ঢাকায় চলে আসেন প্রধান কিলার আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফেরেন শাহীনের বান্ধবী শিলাস্তি রহমান। বিমানবন্দর থেকে চলে যান বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শাহীনের অভিজাত ফ্ল্যাটে। এমপিকে খুন করে সফল হওয়ায় ওই রাতেই শাহীন সেখানে পার্টির আয়োজন করেন। সেখানে মনোরঞ্জন করেন এই শিলাস্তি ওরফে সেলে নিস্কি। এর আগে ৩০ এপ্রিল সিলাস্তি শাহীনের সঙ্গে কলকাতায় গিয়েছিলেন। ১০ মে শাহীন দেশে ফিরলেও শিলাস্তিকে রেখে আসে কলকাতাতেই।

শিলাস্তির গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের নাগরপুরে। তবে বড় হয়েছেন পুরান ঢাকায়। অবশ্য বিত্তশালীদের ডেরায় গিয়ে নিজেও থাকতেন উত্তরার অভিজাত ফ্ল্যাটে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২  

Published

on

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শনিবার (২৫ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ২৪৯৬ পিস ইয়াবা, ২৬ গ্রাম হেরোইন, ২৫ কেজি ৯৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

‘শাহদৎ’ নামে নতুন জঙ্গি সংগঠনের সন্ধান, বিশেষ কৌশলে চলতেন সদস্যরা

Published

on

নতুন এক জঙ্গি সংগঠনের খোঁজ পেয়েছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। রাজধানীর গুলিস্তান ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ওই সংগঠনের প্রধান মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন ও দুই প্রশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৩ এর একটি দল। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রম চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় জঙ্গিরা বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৫ মে) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

গ্রেপ্তারকৃত মো. ইসমাইল হোসেন (২৫) চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার মো. হুমায়ুন কবিরের ছেলে। এছাড়া আঞ্চলিক প্রশিক্ষক মো. জিহাদ হোসেন (২৪) যশোরের চৌগাছা উপজেলার মো. তরিকুল ইসলামের ছেলে এবং মো. আমিনুল ইসলাম (২৫) ঝালকাঠির নলসিটি উপজেলার মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম জানান, নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য ছিলেন গ্রেপ্তারকৃতরা। তবে সম্প্রতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বাড়ায় নতুন করে ‘শাহদৎ’ নামে জঙ্গি সংগঠন তৈরি করেন তারা। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যক্রমও চালানোসহ গোপনীয়তা রক্ষায় বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করতেন গ্রেপ্তারকৃত জঙ্গিরা।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা আফগানিস্তানের তালেবান আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তথাকথিত হিজরতের পরিকল্পনা করছিলেন। দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করে নতুন সদস্য খুঁজছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত এই জঙ্গি সংগঠন।
গ্রেপ্তারকৃতদের ব্যপারে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান র‍্যাবের এ কর্মকর্তা।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version