আওয়ামী লীগ
নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত নিবে জনগণ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
![জনগণ](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/01/Foreign-Minister-Momen.jpg)
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের মতামতের প্রয়োজন নেই। বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
শনিবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জাপানি স্টাডিজ বিভাগের এক অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছ নির্বাচন করতে চায় আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ সরকারে এসেছে ব্যালটের মাধ্যমে। যথাসময়ে নির্বাচন করা হবে। আওয়ামী লীগ এমন দল না যে, কোনো বড় দলকে নির্বাচন করতে দেবে না।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে, মানবাধিকার আছে। দেশের নির্বাচন ভালো কি মন্দ হবে, সেটা ঠিক করবে দেশের জনগণ। অন্য কেউ না। দেশের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের মতামতের প্রয়োজন নেই।
বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমেরিকা বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। দেশটির সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফরে আসছেন। তার সঙ্গে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পাশাপাশি অন্যান্য ইস্যু নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আওয়ামী লীগ
রাজনীতিবিদদের আয়নায় নিজের চেহারা দেখতে বললেন কাদের
![ওবায়দুল-কাদের](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/ওবায়দুল-কাদের-4.jpg)
আমলাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি নিয়ে কথা বলার আগে রাজনীতিবিদদের আয়নায় নিজের চেহারা দেখার আহ্বান জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি মনে করেন শুধু আমলারা নয়, রাজনীতিবিদরাও দুর্নীতি করেন।
বুধবার (২৬ জুন) হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিআরটিসির বিমানবন্দর শাটল বাস সার্ভিস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সারা বিশ্বেই দুর্নীতি আছে। বাংলাদেশেও দুর্নীতি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। দুর্নীতি শুধু আমলারা করে রাজনীতিবিদরা করে না, সেটা নয়। যখন আমরা কথা বলি তখন আয়নায় নিজেদের চেহারাও দেখা উচিত যে, আমি একজন পলিটিশিয়ান দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলছি, কিন্তু আমাদের মধ্যেও তো করাপশন রয়েছে।’
দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার আছে দুদকের এবং সে স্বাধীনতায় সরকার হস্তক্ষেপ করেনি জানিয়ে সরকারি দলের এই মুখপাত্র বলেন, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স, কেউ দুর্নীতি করে ছাড় পাবে না।
এর আগে ফিতা কেটে বিআরটিসি বিমানবন্দর শাটল সার্ভিসের বাস উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এ সময় শাটল বাস সার্ভিস চালু প্রসঙ্গে বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম বলেন, রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বিদেশ থেকে অনেকেই এসে বিপাকে পড়েন লাগেজ নিয়ে। গাড়ি পান না তারা। আমরা যে বাস সার্ভিস দিয়েছি এখানে ৪০-৫০ কেজির লাগেজ নিয়ে উঠতে পারবেন। এই গাড়িগুলো এয়ারপোর্টেই থাকবে।
বিআরটিসির চেয়ারম্যান বলেন, সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা এখন নিজেদের কারখানায়ই এসব গাড়ি প্রস্তুত করছি। অদূর ভবিষ্যতে আর আমাদের গাড়ি আমদানি করতে হবে না। আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারব।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপটেন মো. কামরুল ইসলাম প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ
বিএনপি সরকারের কোনো সফলতা দেখে না : কাদের
![ওবায়দুল-কাদের](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/ওবায়দুল-কাদের-3.jpg)
বিএনপি ও মির্জা ফখরুলরা কখনো বর্তমান সরকারের কোনো প্রকার সফলতা দেখে না। বিএনপির শাসনামলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে এক ধরনের অনাস্থা ও অবিশ্বাসের সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই আস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সোমবার (২৪জুন) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নিয়মমাফিক অপপ্রচার ও মিথ্যাচারের নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিএনপি নেতৃবৃন্দের মুখে দেশের স্বার্থ নিয়ে কথা বড্ড বেমানান। তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ভারত সফরে গিয়ে গঙ্গার পানি চুক্তির বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে ভুলে গিয়েছিল। অথচ জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেই ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি সম্পন্ন করে। এবারের সফরে এই চুক্তি নবায়নের বিষয়টিও উঠে এসেছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সামরিক স্বৈরাচার জিয়াউর রহমানের আমলে ভারত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নিয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে দুই দেশের সীমানা জটিলতা নিরসনে সীমান্ত ও ছিটমহল বিনিময় চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে আন্তর্জাতিক পরিসরে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপির সময় ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহায়তা দিতে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনা ঘটেছিল। ভারতীয় সন্ত্রাসীগোষ্ঠীকে বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করার সুযোগ দেয়ায় দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কে অনাস্থা দেখা দিয়েছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ভারত থেকে বাংলাদেশে পুশব্যাকের মতো ঘটনা ঘটেছিল। বিএনপি তো সেই দল যারা ভারতের নির্বাচনে বিজেপির জয়লাভের পর ভারতীয় দূতাবাসের দরজা খোলার আগেই অভিনন্দন জানাতে মিষ্টি ও ফুল নিয়ে হাজির হয়েছিল।
কাদের বলেন, পরিতাপের বিষয় যে, তারাই আজ বাংলাদেশে ভারতবর্জন ও ভারতবিদ্বেষী রাজনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে। এটা তাদের চিরাচরিত দ্বিচারিতা ছাড়া আর কিছু নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাই একমাত্র সরকারপ্রধান যিনি যে কোনো দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক দরকষাকষি করে বাংলাদেশের জনগণের মর্যাদাপূর্ণ স্বার্থ সুরক্ষিত করেছেন।
বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের ভারতসহ অন্যান্য রাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাজমান অমীমাংসিত দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলোর শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সর্বদা দেশ ও জনগণের মর্যাদা এবং স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকার পরিচালনা করেন। রাষ্ট্র পরিচালনায় অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্র যে কোনো নীতিতে তার প্রধান বিবেচ্য দেশের জনগণের স্বার্থ ও নিরাপত্তা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর ছিল অত্যন্ত চমৎকার, ফলপ্রসূ ও আন্তরিকতাপূর্ণ। এই সফরে দুই দেশের সম্পর্কের অগ্রগতি ও অর্জনগুলো স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। যেখানে ১০টি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে এবং ১৩টি সুনির্দিষ্ট ঘোষণা এসেছে।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি ও মির্জা ফখরুলরা কখনো বর্তমান সরকারের কোনো প্রকার সফলতা দেখে না। ভারত বাংলাদেশের বৃহৎ প্রতিবেশী রাষ্ট্র। বাংলাদেশের স্বার্থে ভারতের সঙ্গে কৌশলগতভাবে সম্পর্ককে জোরদার করতে হবে। শেখ হাসিনা এই সফরে তারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। বিএনপির শাসনামলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে এক ধরনের অনাস্থা ও অবিশ্বাসের সৃষ্টি হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই আস্থা পুনরায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। যার ফলে বাংলাদেশি রোগীদের জন্য ভারতের ই-মেডিকেল ভিসা চালুর সিদ্ধান্তে দুই দেশ ঐকমত্য হয়েছে। এতে বাংলাদেশের জনগণের ভোগান্তি কমবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এছাড়া নতুন নতুন রুটে বাস-ট্রেন চালু এবং নতুন উপ-হাইকমিশন খোলার ঘোষণা দুই দেশের মানুষে-মানুষের সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে। তিস্তায় পানি বণ্টন ছিল এই সফরের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে ভারতের কেন্দ্র সরকার ও রাজ্য সরকারের মধ্যে মতদ্বৈধতা রয়েছে। এই সমস্যা থাকার পরও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুস্পষ্টভাবে তিস্তার পানি সংরক্ষণ প্রকল্প বিষয়ে কারিগরি সহায়তা দল পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ
বিএনপির বেলুন ফিউজ হয়ে গেছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-96.gif)
বিএনপির বেলুন ফিউজ হয়ে গেছে। নির্বাচনের পর সরকার হটানোর পরিকল্পনা নস্যাৎ হয়েছে তাদের। তাদের দলেই গণতন্ত্র নেই। যে কারণে এক রাতেই কলমের খোঁচায় নেতাকর্মীর পদ-পদবি আলাদা হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগের প্রতি তিন বছর পরপর সম্মেলন হয়। কলমের খোঁচায় কাউকে বাদ অথবা পদ দেওয়া হয় না। বললেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সোমবার (২৪ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, একটি বিশেষ মহল বিএনপির সঙ্গে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাদের সঙ্গে কিছু সংবাদমাধ্যমও লিপ্ত। তদন্তের আগে কাউকে অপরাধী বলা নৈতিক নয়। কোনো প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে যেন সংবাদ প্রকাশ না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকা উচিত। কেউ যেন ইনোসেন্ট ভিক্টিম না হয়।
তিনি বলেন, পত্রিকা পড়ে জেনেছেন নতুন মহাসচিব খুঁজছে বিএনপি। আরও দেখেছেন মির্জা ফখরুল কান্না করছেন। এখন এই কান্না খালেদা জিয়ার জন্য? না তার এই কান্না পদ হারানোর ভয়ে কি না তা খুঁজে দেখার বিষয়।
তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগকে ভাগ করেছিলেন। ভেবেছিলেন এ দলকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যাবে, কিন্তু পারেননি তিনি। কারণ, জনগণ সঙ্গে ছিল আর হাল ধরেছেন শেখ হাসিনা। তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করার পর বঙ্গবন্ধুহীন দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা তৃণমূলের নেতাকর্মীদের আগলে রাখেন। যে কারণে সকল সংকটে তারা দলের পাশে থাকেন। যারা আওয়ামী লীগ থেকে সরেছে-তারা আজ রাজনীতি থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছেন। ৭৫ বছরের পথ চলায় দলটি নিশ্চিহ্ন করতে বহু ষড়যন্ত্র হয়েছে। অনেকে দল ছেড়েছেন ও বেঈমানিও করেছেন; তারা রাজনীতি থেকে হারিয়েও গেছেন। এটাই রাজনীতির শিক্ষা।
প্রসঙ্গত, অনুষ্ঠানে জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনসহ আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আই/এ
- বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
- বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
- আবহাওয়া3 hours ago
শুক্রবার থেকে টানা ৬ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
- বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
- জাতীয়2 days ago
দেশে হাজি ফিরেছেন ১১ হাজার ৬৪০, মৃত্যু ৪৪
- অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা
মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন