Connect with us

বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারের জন্য মুভমেন্ট পাস দিয়েছে বিএসইসি

Published

on

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে পরবর্তী ৭ দিনের জন্য সর্বাত্মক লকডাউনে যাচ্ছে দেশ। সরকার অবশ্য এটিকে কঠোর বিধিনিষেধ বলছে। 
আজ বুধবার (৩০ জুন) সরকারের মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ থেকে এই বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।

এবারের লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হলে তার বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। লকডাউনের নির্দেশাবলী ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পুলিশের পাশপাশি বিজিবি ও সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে।

এমন কঠোর লকডাউনেও খোলা থাকছে পুঁজিবাজার। কিন্তু লকডাউন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে পুঁজিবাজার খোলা রাখার বিষয়টি উল্লেখ না থাকায় স্টক এক্সচেঞ্জ, ব্রোকারহাউজসহ স্টেকহোল্ডারদের অনেকেই পুলিশি হয়রানির আশংকা করছেন। এমন অবস্থায় তাদের চলাচলকে সহজ করতে এক ধরনের ‘মুভমেন্ট পাস’ ইস্যু করেছে বিএসইসি। এই পাস দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা-কর্মচারিরা লকডাউনকালীন সময়ে চলাফেরা করতে পারবেন।

এই বিএসইসির ইস্যু করা প্রত্যায়নপত্রকে মুভমেন্ট পাস হিসেবে বিবেচনা করে সহায়তা করার জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদের সাথে আলোচনা করেছেন। আইজিপি এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র অর্থসূচকে বলেন, ঠিক মুভমেন্ট পাস বলতে যায় বুঝায় তা ইস্যু করা হয়নি। কারণ বিএসইসির এই ধরনের পাস ইস্যু করার সুযোগ নেই। আমরা এক ধরনের প্রত্যায়নপত্র ইস্যু করেছি, যা থেকে বুঝতে পারা যাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি পুঁজিবাজারের জরুরি কাজের সাথে যুক্ত। তবে সব কর্মকর্তার জন্য এটি ইস্যু করা হয়নি। যারা লেনদেন পরিচালনার জন্য অত্যাবশ্যক, শুধু তাদের জন্যই এটি ইস্যু করা হয়েছে।

Advertisement

তিনি বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারহাউজগুলোকে সীমিত জনবল দিয়ে অফিস চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে টেলিফোন, ইমেইল ইত্যাদির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনা-বেচার আদেশ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা কোনোভাবেই স্বশরীরের ব্রোকারহাউজে উপস্থিত হয়ে লেনদেন করতে পারবেন না।

শুভ মাহফুজ

Advertisement

জাতীয়

বৈরী আবহাওয়ার কারণে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ

Published

on

বৈরী আবহাওয়ার কারণে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ না থাকায় মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রয়েছে। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপক মাহফুজুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক করতে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

সকাল থেকেই বিভিন্ন স্টেশনে আসতে থাকেন মেট্রোরেলের যাত্রীরা। হুট করেই ট্রেন বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়েন তারা।

এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। পরে সোয়া এক ঘণ্টা পর চলাচল শুরু হয়।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বুক চিতিয়ে এবারও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করলো সুন্দরবন

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ যেসব ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়েছে, সুন্দরবনের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত করার আগেই তার বেশিরভাগেরই গতি কমে গেছে। ফলে ঘূর্ণিঝড়গুলোর বেশিরভাগই ভয়ংকর তাণ্ডব চালাতে পারেনি। তাণ্ডব চালানোর আগেই দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে দেশের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কম। এবারও সুন্দরবন প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলা করেছে বুক চিতিয়ে, সাহসের সঙ্গে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বায়ান্ন টিভিকে বলেন, ‘বাংলাদেশে যতগুলো ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ আঘাত হেনেছে তার মধ্যে সিডর  ও আইলা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। তবে যে গতিতে ওই ঘূর্ণিঝড় দুটি এগোচ্ছিলো, সুন্দরবনে বাধা না পেলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ  তিনগুণেরও বেশি হওয়ার আশঙ্কা ছিলো।  সুন্দরবনের বাধা পেয়েই ২০০৭ সালে সিডরের গতিবেগ কমে গিয়ে ঘণ্টায় ২২৩ কি.মি. বেগে উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে আঘাত হানে। বাংলাদেশের ‘অকৃত্রিম বন্ধু’ সুন্দরবনের বাধা পেয়েই সিডরের গতিবেগ প্রায় অর্ধেক কমে যায়। ফলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম হয়।

বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৬০ সাল থেকে ২০০৭ সালে সিডরের পর্যন্ত বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়গুলোকে ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ বা প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের ছোবল থেকে উপকূলীয় এলাকা রক্ষায় সুন্দরবন যে ঢাল হিসেবে কাজ করেছে, সেই ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে পরিবেশবিদ ড. একিউএম মাহবুব গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘মনে করেন আপনার বাড়ির সামনে একটা দেয়াল আছে। সেটার কারণে বন্যার পানি, দমকা বাতাস আপনার ঘরে ঢুকতে পারবে না। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম উপকূলের জন্য সুন্দরবন ঠিক সেই দেয়ালের কাজটাই করে।’

২০০৯ সালের ২৫শে মে পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে প্রবল ঘূর্ণিঝড় আইলা। যার বাতাসের গতিবেগ ছিল ৭০-৯০ কিলোমিটার পর্যন্ত। সুন্দরবন বুক চিতিয়ে সামনে এসে দাঁড়ানোর কারণে ধেয়ে আসা গতিবেগ কয়ে হয়ে যায় ঘণ্টায় ৭০-৯০ কি.মি.। ফলে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে।

Advertisement

আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানায়, সুন্দরবন শুধু এবার না এর আগেও অসংখ্য ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে। সুন্দরবন না থাকলে অনেক আগেই বাংলাদেশের অস্তিত্ব হুমকির মধ্যে পড়তো।

ঘূর্ণিঝড় রেমাল সাতক্ষীরার উপকূল এলাকায় ব্যাপক তাণ্ডব চালালেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। এদিকে, এবারও ঢাল হয়ে খুলনা অঞ্চলকে আরও ভয়ানক ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করেছে সুন্দরবন। বাতাসের গতিবেগ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে এই বন।

ঘূর্ণিঝড় রেমাল জেলাজুড়ে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে। এর প্রভাবে অনেক গাছপালা উপড়ে গেছে। জোয়ারে মাছের ঘের ভেসে গেছে। তবে সুন্দরবনের এবারও রক্ষা করেছে। বাতাসের গতিবেগ অনেক কমিয়ে দিয়েছে।

তবে ঘূর্ণিঝড় রেমালের কবল থেকে সাতক্ষীরার উপকূল এখন প্রায় বিপদমুক্ত- এমনই তথ্য নিশ্চিত করেছে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের একটি সূত্র।

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব সূত্রটি জানায়, শহর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ঝোড়ো বাতাসের গতিবেগ মাঝে মাঝে এতো বেশি যে, ঘর থেকে বাইরে কোনো স্থানে যাওয়া খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে।

Advertisement

এদিকে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিণ্ন জেলায় দমকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এ বৃষ্টিপাত সোমবার সারাদিন থাকতে পারে। এক পূর্বাভাসে এমনই তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন উপকূলীয় স্থান থেকে ঝোড়ো বাতাস ও বর্ষণের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, অবিরাম বৃষ্টি ঝরিয়ে সোমবার সকালে দূর্বল হবে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। তবে এর প্রভাবে রোববার রাত থেকে দেশের বেশিরভাগ এলাকায় ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। সোমবার(২৭ মে) সারা দেশেই বৃষ্টি হবে। এমনকি মঙ্গলবারও বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে তিনি জানান।

আবহাওয়া অধিদফতরের সম্ভাব্য গতিপথ অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় রেমালের ঢাকা হয়ে সিলেটের দিকে চলে যাওয়ার কথা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দুর্বল হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ খুলনার কাছে, বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি

Published

on

বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ভাঁধ। ছবি : সংগৃহীত

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিণ্ন জেলায় দমকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টিপাত শুরু হচ্ছে।  এ বৃষ্টিপাত সোমবার সারাদিন থাকতে পারে। এক পূর্বাভাসে এমনই তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন উপকূলীয় স্থান থেকে ঝোড়ো বাতাস ও বর্ষণের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, অবিরাম বৃষ্টি ঝরিয়ে সোমবার সকালে দূর্বল হবে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। তবে এর প্রভাবে রোববার রাত থেকে দেশের বেশিরভাগ এলাকায় ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। সোমবার(২৭ মে) সারা দেশেই বৃষ্টি হবে। এমনকি মঙ্গলবারও বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে তিনি প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান।

সাধারণত বেশিরভাগ ঘূর্ণিঝড়ই উপকূল অতিক্রম করার কিছুক্ষণ পরই নিম্নচাপে পরিণত হয়। এবারই সেই নিয়ম না মেনে ঘূর্ণিঝড় আকারে দেশের ভেতরের দিকে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’। বর্তমানে কয়রা, খুলনার কাছে অবস্থান করছে। আবহাওয়া অধিদফতরের সম্ভাব্য গতিপথ অনুযায়ী এটি ঢাকা হয়ে সিলেটের দিকে চলে যাওয়ার কথা।

এর আগে, রেববার রাত ৯টার দিকে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ দেশের উপকূলীয় অঞ্চল  অতিক্রম শুরু করে। এর তাণ্ডবে উপকূলীয় অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি পড়ছে। বাদ যায়নি রাজধানীও। রোববার মধ্যরাত থেকে থেমে  এখনও বৃষ্টি হচ্ছে রাজধানীতে। সঙ্গে বইছে দমকা বাতাসও।

সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৭ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করে বর্তমানে কয়রা, খুলনার নিকট অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমশ বৃষ্টিপাত বাড়িয়ে পরবর্তী ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দুর্বল হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।

Advertisement

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বল হয়, এ সময় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

এছাড়া কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদী বন্দরসমূহকে ৪ নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বিজ্ঞপ্তিতে বলঅ হয়েছে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত