Connect with us

পরামর্শ

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কারিনার ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ

Published

on

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। জিরো ফিগার হিসেবে তার জনপ্রিয়তা জগৎ জোড়া। তবে এই সৌন্দর্য, ফিগার একদিনে তৈরি হয়নি। তার জীবনযাত্রাটাকেই এমনভাবে গড়ে তুলেছেন যে তা অনুসরণযোগ্য হতেই পারে। তার জীবনধারা সম্পর্কে কিছু তথ্য শেয়ার করেছেন কারিনারা ডায়েটিশায়ান রুজুতা দিবাকর।

সুস্থ থাকার জন্য পেট সুস্থ রাখা জরুরি বলে মনে করেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবাকর। তিনি সব সময়ই প্রাকৃতিক খাবারের উপর জোর দিয়ে আসছেন। করিনা ছাড়া আরো অনেকে তার পরামর্শ মেনে চলেন। তবে কারিনার ডায়েটর্চাট নিয়েই সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছেন রুজুতা দিবাকর।

সম্প্রতি ডায়েটিশায়ান রুজুতা দিবাকর এমন পাঁচটি খাবারকে সুপারফুড হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আর এই খাবারের সবগুলো বাঙালির রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক এমন কিছু খাবারের কথা।

কাঁঠাল
কাঁঠাল খেলেই হজমের সমস্যা হবে এ ধারণা ভুল পরিণত হয়েছে। কাঁঠালে রয়েছে বিভিন্ন রোগের সমাধান।খাদ্যগুণ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁঠাল ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে পরিপূর্ণ তাই একে সুপারফুড বলা হয়। কাঁঠালে ভিটামিন সি, এ, বি-১, বি-২, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন-সহ নানা ধরনের খনিজ উপাদান রয়েছে। এই কাঁঠাল খেলে শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

কলা
কলার অনেক স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। আর কলা এমন একটি ফল যা সারা বছর পাওয়া যায়। আবার দামও কম।  কলাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।এর ফলে রক্ত জমাট বাঁধার কোন সুযোগ পায় না।  এছাড়া কলার মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম স্ট্রোকের হাত থেকে বাঁচায়।  যাদের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য কলা ওষুধের মত কাজ করে।

Advertisement

ছোট জাম
জামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এ ছাড়া অ্যান্টি–অক্সিডেন্টযুক্ত ফাইবারসমৃদ্ধ জিংক, কপার, গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ফ্রুক্টোজ রয়েছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতেও ডায়াবেটিসের মাত্রা কমাতে জামের জুড়ি নেই। এই ফল ক্ষতিকর আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বক ও চুলকে রক্ষা করে। মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যাদুকরী ভূমিকা পালন করে জাম।

কালো জাম
কালো জামের স্বাস্থ্যো উপকারিতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। কালো জাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা, বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা রয়েছে। মৌসুম পরিবর্তনের সময়ের আরেক বড় সমস্যা হল চুল শুষ্ক হয়ে পড়া, অতিরিক্ত চুল পড়া। আবার বর্ষাকালে অনেকের  খুশকির সমস্যা দেখা যায়। এক্ষেত্রে জামের বীজ ব্যবহার করতে পারেন।

আতা
আতার রয়েছে নানা গুণ। শুধু স্বাদের কারণেই নয়, স্বাস্থ্যের জন্য এটি দারুণ উপকারী ফল। ভিটামিন সির মতো নানা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে এতে। শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা সৃষ্টি করে আতা। এছাড়া অরুচি দূর করা, ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ানো ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য আতা খাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভিটামিন ও মিনারেলসমৃদ্ধ এ ফল শরীরের জন্য খুব উপকারী। এ ফলে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখের কর্নিয়া ও রেটিনাকে সুরক্ষিত রাখে।

সূত্র: ইন্ডিয়া টাইমস  

এস

Advertisement
Advertisement

পরামর্শ

তালেরশাঁস খেলে মিলবে যেসব উপকার

Published

on

বৃষ্টির পর দেশে আবারও তাপপ্রবাহ ফিরে এসেছে। তীব্র এই গরমে প্রাণ জুড়াতে কাজ করে যেসব ফল, তার মধ্যে একটি হলো তালশাঁস। তালশাঁস হলো তালের কাঁচা অবস্থা। এটি সুস্বাদু ও ঠান্ডা ধাঁচের। অনেকে তালশাঁস কিনে এনে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে খান। তখন এটি আরও বেশি সুস্বাদু লাগে। তালশাঁস যে শুধু খেতেই ভালো, তা কিন্তু নয়। এটি নানা পুষ্টিগুণের ভরা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এর প্রতিবেদন থেকে তালেরশাঁসের উপকারিতা সম্পর্কে জানা গেছে। চলুন জেনে নেয়া যাক গরমে তালেরশাঁস খেলে কী ধরণের উপকার মিলবে।

পেটের সমস্যায় উপকারী- প্রচণ্ড গরমে অনেকেই পেটের সমস্যায় ভোগেন। তালশাঁস খেলে পেট তাৎক্ষণিকভাবে ঠান্ডা হয়। এটি খেলে পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাসের সমস্যা কমে।

বিপাকক্রিয়া বাড়ায়-  দুর্বল বিপাকক্রিয়ার কারণে ওজন বাড়তে থাকে এবং মানুষ স্থূলতার শিকার হয়। ফাইবার সমৃদ্ধ এই ফলটি খেলে বিপাকক্রিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও, এটি খেলে দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা অনুভূত হয় না।

হাইড্রেট রাখে-  প্রচণ্ড তাপদাহে শরীর গরম হতে শুরু করে। এর ফলে শরীরে পানির অভাব দেখা দেয়। এই পরিস্থিতিতে তালের শাঁস খেলে তাৎক্ষণিক শরীর হাইড্রেট হয়। ডিহাইড্রেশন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে এই ফলটি খান।

Advertisement

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়-  দুর্বল ইমিউন সিস্টেমের কারণে মানুষ খুব দ্রুত সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ তালশাঁস খান।

ডায়াবেটিসে উপকারী- তালশাঁস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী। এতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম, যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

যে ৫ ভুল না করলে ননস্টিক পাত্র টিকবে অনেক দিন

Published

on

অফিসে বেরোনোর তাড়া, ছেলেমেয়েকে স্কুলে পৌঁছনোর তাড়া, কখনও আবার অন্য ব্যস্ততা। কর্মব্যস্ত জীবনে রান্না ঘরে খুব বেশি সময় খরচ করার অবকাশ নেই! কড়াইতে কষিয়ে রান্না করলে স্বাদ বেশি হয় বটে, তবে চটজলদি রান্না করতে ননস্টিক কড়াইতেই ভরসা রাখেন অনেকেই।

তবে দীর্ঘ দিন এই পাত্র ব্যবহার করা যায় না, এমন অভিযোগ করেন অনেকেই। অল্প দিনেই ননস্টিক পাত্রের উপরের পরত খুলতে শুরু করে, ফলে তা আর ব্যবহারযোগ্য থাকে না। ব্যবহারের সময় কোন ভুলে আয়ু কমে যায় ননস্টিক পাত্রগুলির?

১. গরম ননস্টিক পাত্র ভুলেও জলের তলায় রাখবেন না। রান্না সেরে গ্যাস থেকে ননস্টিক পাত্রটি নামিয়েই জলের তলায় রাখার ভুল করেন অনেকেই। এই ভুলেই কিন্তু পাত্রের উপরের পরত উঠতে শুরু করে। পাত্রটি ঠান্ডা করে তার পরেই ধোয়ার জন্য রাখুন।

২. ননস্টিক পাত্রে ভুলেও স্টিলের হাতা-খুন্তি ব্যবহার করবেন না। কাঠ কিংবা সিলিকনের হাতাই ব্যবহার করতে হবে। তাড়াহুড়ো থাকলেও এ ক্ষেত্রে ভুল করা চলবে না।

৩. কড়াইতে পোড়া দাগ লাগলে খানিক ক্ষণ সাবান মাখিয়ে পাত্রটি রেখে দিন, তার পর হালকা সাবান-জল দিয়ে মেজে নিন। খুব বেশি জোরে মাজাঘষা করবেন না ভুলেও। তারের জালি নয়, পাত্রগুলি পরিষ্কার করার সময়ে নরম কিছু ব্যবহার করুন। স্পঞ্জ বা কাপড় ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভাল হয়।

Advertisement

৪. খুব বেশি আঁচে রান্না করলে কিন্তু ননস্টিক পাত্রের পরত উঠতে খুব বেশি সময় লাগে না। তাই ননস্টিক কড়াই, ফ্রায়িং প্যান ব্যবহারের সময় গ্যাসের আঁচ কম করে রাখাই ভাল।

৫. ননস্টিক বাসন ধোয়ার পর মাইক্রোফাইবার কাপড় দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিন। তার পর অন্য ধাতব বাসনপত্র থেকে আলাদা করে রাখুন। এতে ননস্টিক পাত্রে আঁচড় পড়বে না।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

ইন্টারনেট ছাড়াই ইউটিউবে ভিডিও দেখার টিপস

Published

on

প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী কয়েকশো কোটি গ্রাহক ইউটিউব ব্যবহার করেন। এ প্লাটফর্ম দেখতে আপনার স্মার্টফোনে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে, একথা সবারই জানা। তবে সব সময় হয়তো ইন্টারনেট থাকে না। অনেক সময় স্লো ইন্টারনেট কানেকশনের কারণে ভিডিও স্ট্রিমিং বন্ধ করে দিতে হয়। তবে ইউটিউবের ভিডিও দেখতে পারবেন ইন্টারনেট ছাড়াই।

কিছু ভিডিও আছে, যা বারবার দেখতে ভালো লাগে বা দেখার প্রয়োজন হয়। যেমন- বহু মানুষ কিছু গান বারবার শুনতে পছন্দ করেন। আবার অনেকে শিক্ষণীয় বিভিন্ন পাঠ একাধিকবার দেখেন। এসব ভিডিও বারবার দেখার জন্য ইন্টারনেট খরচ করতে হয়। তবে অফলাইন মোডে রাখলে বেশি ডেটা খরচ হবে না। সেভ করা ভিডিও যতবার খুশি, ততবার দেখা যায়।

এজন্য ওই ভিডিওর নীচেই থাকবে ডাউনলোড অপশন। সেখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। তারপর অফলাইনে সেই ভিডিও যত খুশি দেখুন। চলুন জেনে নেয়া যাক, কীভাবে ইউটিউবের ভিডিও অফলাইনে চালাবেন-প্রথমে ইউটিউব খুলে প্রয়োজনীয় ভিডিও প্লে করতে হবে, যেটা অফলাইন মোডে সেভ করতে চান। তারপর ভিডিও নিচে ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে কেমন কোয়ালিটির ভিডিও সেভ করতে চান, তার অপশন আসবে। কম (১৪৪পি), মাঝারি (৩৬০পি) এবং বেশি (৭২০পি) অপশন পাওয়া যাবে।

ভিডিও কোয়ালিটি যতো বেশি হবে, ডাউনলোড করতে ততো বেশি ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে। তবে একবার ডাউনলোড হয়ে গেলে যখন খুশি তখন চালানো যাবে সেই ভিডিও। অফলাইন মোডে যতো খুশি ততো ভিডিও সেভ করা যায়। তবে এজন্য ফোনে স্টোরেজ থাকতে হবে। কারণ ডাউনলোড করা ভিডিওগুলো মোবাইলের ইন্টার্নাল স্টোরেজে সেভ হবে। অর্থাৎ ফোনের যে স্পেস রয়েছে তা ব্যবহার হবে।

তবে আরও একটি উপায় রয়েছে, যার জন্য মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। এটি হলো ইউটিউব প্রিমিয়াম। এখানে স্মার্ট ডাউনলোড ফিচারও পাওয়া যাবে। ইউটিউব প্লে লিস্টে যোগ হয়ে যাবে ভিডিও। তা অফলাইনে দেখা যাবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত