জনদুর্ভোগ
শিমুলিয়াঘাটে যানবাহনের দীর্ঘ সারি, ফেরিতে মানুষের ঢল
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনলকডাউন ৪র্থ দিনে স্বাস্থ্যবিধি নানা মেনেই মুন্সীগঞ্জে শিমুলিয়াঘাটে দেখা গেছে উভয়মুখি যাত্রী ও যানবাহনের চাপ ।
সোমবার (২৬ জুলাই) ভোররাত থেকে গাদাগাদি করে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হতে দেখা গেছে ফেরি গুলোতে। লকডাউন এর প্রথম দিনের তুলনায় আজ যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই বেড়েছে ঘাট এলাকায়।
জানা যায়, বাংলা বাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাট হয়ে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ ছিল অনেকটাই চোখে পড়ার মতো। এ সময় ঢাকামুখী ব্যক্তিগত প্রাইভেটকারসহ ঘাট এলাকায় দেখা গেছে যানবাহনের দীর্ঘ সারি।
এছাড়াও ঘাট এলাকায় পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে প্রায় শতাধিক ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যানবাহন। তবে পরিবহনসংকটে ঢাকামুখী যাত্রীদের পোহাতে হয়েছে বাড়তি ভোগান্তি। তাই দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটেই তাদের পৌঁছাতে হচ্ছে গন্তব্যে।
চলমান কঠোর বিধি-নিষেধের সময় আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় আজও ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে দক্ষিণাঞ্চলগামী অনেক মানুষকে।
এছাড়াও ঢাকার বেসরকারি কিছু কিছু কর্মস্থল খোলার সিদ্ধান্তে মালিকপক্ষের চাপে পড়ে অনেকেই ফিরতে হচ্ছে ঢাকার পথে। তবে লকডাউনে বাস্তবায়নসহ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ঘাট এলাকায় ছিল পুলিশ ও বিজিবি বাড়তি নজরদারি।
বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মো. ফয়সাল জানান, নৌরুটে বর্তমানে ৬টি ফেরি দিয়ে সীমিত পরিসরে চলছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। তবে সকাল থেকে ঘাট এলাকায় বাড়ি ফেরা ও ঢাকামুখি যাত্রীদের ছিল বাড়তি চাপ।
অন্যরা যা পড়ছেন
শিশুকে ধর্ষণ-হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে অশ্রুসিক্ত র্যাব কর্মকর্তা
বিএনপি কখনো পরাজিত হবে না : ফখরুল
রাজধানীর নিকুঞ্জে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ১
এক সপ্তাহে হিটস্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু
নিজ ঘর থেকে আড়াই বছরের শিশুর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ১০ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
তিন ঘণ্টা পর সিলেটের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
ঘুমন্ত হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা, ৩ বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
ইউরোপে কঠোর হচ্ছে অভিবাসন নীতি, যা জানালো ঢাকার ইইউ প্রধান
জনদুর্ভোগ
মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার, সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি
Published
3 days agoon
এপ্রিল ২৯, ২০২৪দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া ছোট্ট শিশু কাওছার আলী। শিশুটির জন্মের সময় বাবা নুর আলম ও মা কাকলী বেগমের আনন্দের সীমা না থাকলেও বর্তমানে কাওছার দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আড়াই বছরের ফুটফুটে শিশুটির হার্টে বড় সমস্যা ধরা পড়েছে। প্রতিমুহূর্তে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছে কাওছার। বর্তমানে শিশুটি ইবনে সিনা পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারে অধ্যাপক ডা. কাজী আবুল হাসানের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন।
চিকিৎসক বলেছেন, তার হার্টে পাঁচটি ছিদ্র রয়েছে। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব হবে না। তার চিকিৎসার জন্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে না পেরে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মা-বাবা।
কাওছার উলিপুর উপজেলার গুনাইগাছ ইউনিয়নের শুকদেব কুণ্ড গ্রামের নুর আলমের ছেলে। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট সে।
শিশুটির বাবা নুর আলম বলেন, আমি গরিব মানুষ। জমি বলতে চার শতক বসতভিটা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতাম। জন্মের পর থেকে কাওছার অসুস্থ। তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে রিকশাটি বিক্রি করেছি। একটি এনজিও থেকে ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছি। বর্তমানে সংসারের খরচ, এনজিওর কিস্তি তার ওপর সন্তানের চিকিৎসার ব্যয় জোগাতে হিমশিম খাচ্ছি। এমনও দিন যায় না খেয়েই থাকতে হয়। আমরা না খেয়ে থাকতে পারলেও সন্তানরা তো থাকতে পারে না। তাদের মুখের দিকে তাকাতে পারি না।
এভাবে বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন নুর আলম। এমন পরিস্থিতিতে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে পরিবারটি। ছোট সন্তান কাওছারের চিকিৎসার জন্য বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন নুর আলম। কাওছারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা-অগ্রণী ব্যাংক, উলিপুর শাখার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর- ৬২০০০২২০৮৫৬০৯, বিকাশ নম্বর-০১৮৮৯১৭৮৯৫৮।
এএম/
আজ ২৯ এপ্রিল। ১৯৯১ সালের এই দিনে কক্সবাজার জেলা’সহ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জনপদে নেমে আসে মহা প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়। সেই ঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায় উপকূলের কাছাকাছি শত শত বছরের গড়ে উঠা সভ্যতা। শুধু তাই নয় ওইদিন হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে নিমিষেই। সেই সাথে গৃহ পালিত পশু, মৎস্য সহায় সম্পদ সহ মাথা গুজানোর ঠাই ঠুকুও হারায় হাজার হাজার পরিবার। রাস্তাঘাট, বনজ সম্পদ সহ নানা সেক্টরে ঘটে ব্যাপক আর্থিক ক্ষয়-ক্ষতি। যা ঘুর্ণিঝড়ের পর আজ ৩১ বছর সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও ক্ষতিগ্রস্তরা পুষিয়ে উঠতে পারেনি।
১৯৯১ সালের সেই দিনের স্মৃতিতে আজো কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকার লোকজনের মাঝে নেমে আসে স্বজনহারা বেদনার শোক। চোখের পর্দায় ভেসে উঠে ওই দিনের স্মৃতি। কিন্তু সেই স্মৃতির বেদনায় উপকূলবাসী শুধু শুধুই দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে আর সেই দিনের পূর্বকার স্মৃতি আর স্বজন ও সহায় সম্পত্তি হারানোর কথা।
সেই প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে স্বজন হারানো এমনই একজন মাবিয়া খাতুন। বয়স ৭০ এর উপরে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া মাবিয়া খাতুন এখন মৃত্যু শয্যায়। প্রায় ২ বছর ধরে অসুস্থ হয়ে চলাফেরা করতে পারেন না। পারেন না কথা বলতে। তবে ১৯৯১ সালে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে বেচে যাওয়া মাবিয়া খাতুনের ২ মেয়ে ছেনুয়ারা বেগম ও শাকেরা বেগম জানান, প্রলয়ংকারী সেই ভয়াল ঝড়ে পরিবারের ১৪ জন স্বজনকে হারিয়েছেন। সেই সঙ্গে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি, গৃহপালিত পশু সহ মূল্যবান সম্পদ। কোনো উপায়ন্তর না দেখে শহরের সমিতি পাড়া এলাকায় বসতি শুরু করে।
মাবিয়া খাতুনের মতো একই এলাকার আমেনা খাতুন (৬০)। ঘুর্ণিঝড়ে ৬ ছেলে-মেয়ে হারিয়ে এখন প্রায় নিঃস্থ। দু’মেয়ে নিয়ে কোনো রকমের সংসার তার। সেই ভয়ংকর দিনের কথা মনে পড়লেই দিশেহারা হয়ে পড়েন আমেনা খাতুন। একই অবস্থায় দিন কোনো রকম দিন পার করছেন মোতাহেরা বেগম। মোতাহেরা বেগমেরও একইভাবে ৩ সন্তান ভেসে যায় সাগরের নুনা জলে। স্বামী দুদু আলমকে নিয়ে সেই ভয়াল স্মৃতি বুকে ধারন করে বেচে আছেন এখনো।
মহেশখালী-কুতুবদিয়া সংসদীয় আসনের এমপি আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, এপ্রিল মাসটি উপকূলবাসীর জন্য বেদনাদায়ক একটি দিন। ২৯ এপ্রিল কক্সবাজার উপকূলে মৃত্যুবরণ করেছেন প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। আমি সকল শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জনাই। আশাকরি অচিরেই মহেশখালী ও কুতুবদিয়া উপকূল শতভাগ সুরক্ষিত হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সনের ২৯ এপ্রিল প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে সর্বাধিত আঘাত হানে কক্সবাজার ও পুরো চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলে। কক্সবাজারের কুতুবদিয়া, চকরিয়া, পেকুয়া মহেশখালী, টেকনাফ উখিয়া ও কক্সবাজার সদর। চট্টগ্রামের আনোয়ারা, বাঁশখালী, সন্দ্বীপের বিস্তীর্ণ উপকুলীয় গ্রামগুলো প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ে লন্ড ভন্ড হয়ে যায়। ওইদিন উপকূলের হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। ক্ষতি হয়েছে হাজার কোটি টাকার দীর্ঘ দিনের সঞ্চিত ও রক্ষিত সহায় সম্পত্তি সহ ঘরবাড়ী। উপকুলীয় বেল্টের ভেঁড়িবাধ ভেঙ্গে গিয়ে নেমে আসা পানি ও ধমকা হাওয়ায় সব কয়টি কাঁচা, পাকা, ঘরবাড়ী ভেঙ্গে যায়। ভেসে যায় গৃহপালিত পশু, মৎস্য ও বনজ সম্পদ। ওই দিনে পুরো কক্সবাজার সহ চট্টগ্রামে তখন নেমে আসে হাহাকার ও চরম দূর্ভিক্ষ অবস্থা। বিগত ৩১ বছরে এ অঞ্চলের লোকজনের নিরাপত্তার বিষয়টি যেমন রয়ে গেছে চরম উপেক্ষিত, তেমনি গোটা উপকূলীয় অঞ্চল এখনও রয়েছে অরক্ষিত অবস্থায়।
এএম/
জনদুর্ভোগ
রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস বন্ধ থাকবে আজ
Published
5 days agoon
এপ্রিল ২৭, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীগ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
গতকাল শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার সকাল ৯টা হতে রাত ৯টা পর্যন্ত শনির আখড়া, বড়ইতলা, ছাপড়া মসজিদ, দনিয়া, জুরাইন, ধোলাইরপাড় ও কদমতলী এলাকার সকল শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস।
জাতীয়
নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা
নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে...
মিল্টন সমাদ্দার ৩ দিনের রিমান্ডে
মিরপুর মডেল থানার মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির...
চাল ছাঁটাই ও পলিশ বন্ধে আইন করা হয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
চাউলের যে পুষ্টিগুন থাকে অতিরিক্ত ছাঁটাইয়ে ও পলিশ কারণে নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাল ছাঁটাইয়ের সময় রাইস মিলে পলিশ বন্ধে...
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী আর নেই
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী মারা...
প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলেই দায়িত্ব থেকে বাদ : ইসি আলমগীর
উপজেলা নির্বাচনে প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করলেই প্রমাণ ছাড়াই তাকে দায়িত্ব থেকে বাদ দেয়া হবে।অ...
আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে: ড. ইউনূস
আমি নাকি ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করেছি। আমাকে নাকি পদ্মায় ফেলে চুবানো হবে। এরকম অনেক কটু কথা বড় বড় প্রোগ্রামে...
রিমান্ডে নিয়ে মিল্টনের সব অপকর্ম বের করবো: হারুন
মানবতার সেবক হিসেবে পরিচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত একটি মামলা হয়েছে। মামলায়...
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩১
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...
জনগণ যতক্ষণ চাইবে ততক্ষণ ক্ষমতায় থাকব : প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচন নিয়ে অনেক কিছু হয়েছে, যাতে নির্বাচনটা না হয়। আমার শক্তি দেশের জনগণ। জনগণের শক্তির ওপর আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি...
ড. ইউনূসসহ ১৪ আসামির জামিন মঞ্জুর
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের...
নির্বাচনে কাউকে প্রভাব বিস্তার করতে দেয়া হবে না: রাশেদা সুলতানা
হ্যাটট্রিক হারের স্বাদ পেলো টাইগ্রেসরা, সিরিজ হাতছাড়া
প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতে দুবাইয়ে বহু ফ্লাইট বাতিল
ফের কমলো স্বর্ণের দাম
পাহাড়ে একের পর এক অপহরণ, ৩ জনকে উদ্ধার করলো এলাকাবাসী
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলো ইরান
শাকিব খানের ‘মায়া’য় কেন ইধিকা! যা বললেন পূজা চেরী
ভারতকে ১১৮ রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
নতুন নিয়ম, হজযাত্রীদের গায়ে বসছে ডিজিটাল ট্যাগ
ফ্যাশনে মোড় ঘুরিয়েছে ‘শয়তানের চোখ’
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত
বিয়েতে পাওয়া স্ত্রীর উপহারে স্বামীর অধিকার নেই
রাত ৮টার পর মার্কেট-দোকান বন্ধে মাইকিং
সামনে ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির, আটকে গেলো মার্কিন বিমান (ভিডিও)
বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
সর্বাধিক পঠিত
- দুর্ঘটনা6 days ago
৯ দিনে একে একে মারা গেলেন ৩ ভাই
- বাংলাদেশ6 days ago
এক মিনিটের জন্য বিসিএসের স্বপ্ন চুরমার!
- আবহাওয়া5 days ago
রাতের মধ্যে যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হতে পারে বৃষ্টি
- টুকিটাকি3 days ago
সম্পত্তির জন্য ঘুষি মারতে মারতে বৃদ্ধ বাবাকে খুন ছেলের! ভাইরাল ভিডিও
- বাংলাদেশ6 days ago
৭৫ নেতাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি
- ঢাকা2 days ago
টয়লেটে ৯ মাস ধরে আটক থাকা যুবক উদ্ধার
- খুলনা4 days ago
গরমে অসুস্থ হয়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বাংলাদেশ-চীনের সামরিক মহড়া, যা জানালো ভারত