Connect with us

বিএনপি

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল

Avatar of author

Published

on

ফখরুল

বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সকালে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন। কিন্তু বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। পরে তাকে দ্রুত রাজধানীর ইউনাইটেড হাসাপাতালে নেওয়া হয়।

এর আগে, সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা নিয়ে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি দেশে ফেরেন বিএনপির মহাসচিব। ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে চিকিৎসার জন্য স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন তিনি।

ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য মির্জা ফখরুলকে প্রায় সিঙ্গাপুর যেতে হয়।

Advertisement

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

বিএনপি

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান ফখরুলের

Published

on

মির্জা ফখরুল

বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীকে অবিলম্বে উপকূলীয় এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৮ মে) এক বিবৃতিতে তিনি এ আহ্বান জানান।

মির্জা ফখরুল বলেন, উপকূলীয় উপদ্রুত অঞ্চলে মানুষের সুচিকিৎসা এবং ঘূর্ণিঝড়ে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ৪০ লাখ মানুষকে জরুরি ভিত্তিতে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ, বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি নির্মাণসহ দুর্গত মানুষদের সহায়তা দিতে দেশের বিত্তবানসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে এ পর্যন্ত ১৬ জনের প্রাণহানির খবরে দেশবাসীর ন্যায় আমিও গভীরভাবে শোকার্ত ও মর্মাহত হয়েছি। এহেন মর্মান্তিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও হৃদয়বিদারক ঘটনায় দুঃখ প্রকাশের ভাষা আমার জানা নেই। এদেশের মানুষ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করেই টিকে থাকে। যুগযুগ ধরে এদেশের কষ্টসহিষ্ণু মানুষ প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে নতুনভাবে সামনের দিকে এগিয়ে গেছে। আমি বিশ্বাস করি, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের দুর্যোগ কবলিত মানুষ ব্যথা-বেদনা ও ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠে নব উদ্যমে আবার সবকিছু গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, গতকাল দেশের উপকূলীয় এলাকার বিভিন্ন জেলায় প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যমতে ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু, ৪০ লাখের কাছাকাছি মানুষ বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত, এক লাখ ৫০ হাজারের অধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, গবাদি পশুসহ অসংখ্য গাছপালার ক্ষয়ক্ষতি এবং দূর্গত এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ের ছোবলে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক, দুঃখ ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেছি। এছাড়া ঘূর্ণিঝড়ে দেশের উপকুলীয় এলাকায় অসংখ্য ঘরবাড়ি ধ্বংস, বিপুলসংখ্যক মানুষ আহত, নিখোঁজ এবং গবাদী পশু, ফসলী জমি ও গাছপালা বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, আমি মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে প্রার্থনা করছি-তিনি যেন ঘূর্ণিঝড় কবলিত সহায়-সম্বলহীন ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদেরকে কষ্ট সইবার ক্ষমতা দান করেন। ঘূর্ণিঝড়ে ১৬ জন মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় তাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করছি।

তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করছি।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

প্রত্যেকটি অপকর্মের বিচার এই পৃথিবীতেই হবে : রিজভী

Published

on

প্রত্যেকটি অপকর্মের প্রত্যেকটি অনাচারের বিচার এই পৃথিবীতেই হবে পৃথিবীতেই এর দৃষ্টান্ত রয়েছে ভুরি ভুরি। আপনার প্রভুরা যদি নিজেকে ঈশ্বরের দূত মনে করেন আপনি কি নিজেকে এরকম কিছু মনে করছেন যে আপনার চারদিকে ভরা পাপের কোনো বিচার হবে না? আপনি কার দূত মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী? বললেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার (২৭ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন রিজভী।

রিজভী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তারেক রহমানকে দেশে নিয়ে এসে বিচার বাস্তবায়ন করবেন, তার আগে প্রধানমন্ত্রীর বিচার হয়ে যায় কিনা দেখেন। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে,তিনি এমন ভাবে ডুবতে শুরু করেছেন, আর তল খুঁজে পাচ্ছেন না, পুকুরের তলা যে ভূমি সেই ভূমিতে তাঁর পা পড়ছে না এমন ডোবায় তিনি ডুবছেন।

প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব   বলেন,সরকার দেশের অর্থনীতি একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছে। যত ঋণ নিয়েছেন তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ সুদ হয়েছে। ওই সুদ পরিশোধ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সরকারের পাপের সুদসহ  যে বিচার হবে ওই বিচারের জন্য তিনি যেন প্রস্তুত থাকেন। তারপরে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কথা বলবেন।

তিনি বলেন, অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও একটি কাজ করে মহা আনন্দ লাভ করেন। সেটি হলো জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে বিষোদগার করতে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে তিনি অনেকদিন ধরে বন্দি করে রেখেছেন। তাকে চিকিৎসাও নিতে দিচ্ছেন না। তার না মিলছে মুক্তি না মিলছে উন্নত চিকিৎসা।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এসময়ে দলটির অন্য সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

‘মানুষ সচেতন না হলে সরকারের হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব নয়’

Published

on

বর্তমান সরকার বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কোনো অস্তিত্ত্ব টিকিয়ে রাখতে দেবে না। তারা রাখতেও চায় না। শুধু তাই নয়, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের স্বাধীনতাও থাকবে না। যদি দেশের মানুষ সচেতন না হয়। দেশের মানুষকে যদি সচেতন করতে না পারি, তারা নিজে থেকে সচেতন না হয় তাহলে সরকারের হাত থেকে বাঁচা অসম্ভব। বললেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

রোববার (২৬ মে) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে নিয়ে লেখা ‘বেগম খালেদা জিয়ার জীবন ও সংগ্রাম’ বইয়ের বাংলা সংস্করণ প্রকাশনা উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। বইটি লিখেছেন সাংবাদিক মাহফুজউল্লাহ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের স্বাধীনতাও থাকবে না। যদি দেশের মানুষ সচেতন না হয়। দেশের মানুষকে যদি সচেতন করতে না পারি, তারা নিজে থেকে সচেতন না হয় তাহলে সরকারের হাত থেকে বাঁচা অসম্ভব।

অনুষ্ঠানে বক্তারা কেউ উগ্রভাবে আবার কেউ শান্তভাবে বিএনপির সমালোচনা করে গেছে উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, এটাকে আমাদের বিএনপির নেতাকর্মীদের পজিটিভলি নিতে হবে। কারণ যারা সমালোচনা করতে না পারে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বলে আমি মনে করি না।

তিনি আরও বলেন, যাকে নিয়ে এই বই তিনি (খালেদা জিয়া) বেঁচে থেকেও আজকে আমাদের মাঝে নেই। তাকে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। তাকে কথা বলতে দেয়া হচ্ছে না। চিকিৎসার সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। চিকিৎসকরা বারবার বলছে- তাকে বিদেশে নেয়া দরকার। কিন্তু সরকার সেই সুযোগ দিচ্ছে না। একটা মানুষকে জেনে-শুনে কীভাবে হত্যার দিকে নেয়া হচ্ছে ইতিহাস হয়ে থাকবে। তারা ইতিহাসে অপরাধী হয়ে থাকবে। যখন সুযোগ আসবে বিচার করা হবে।

Advertisement

দলটির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, এই দেশে ক্ষমতা হারিয়ে আবার ক্ষমতায় আসার ইতিহাস আছে। কিন্তু ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের প্রধান ছিল আওয়ামী লীগ। তারা বিজয়ী হয়েছিল। তবে, ক্ষমতা হারানোর পর পুনরায় ফিরে আসতে তাদের সময় লেগেছিল ১৬ বছর। আবার ১৯৭৫ সালে ক্ষমতা হারিয়ে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আসতে সময় লেগেছিল ২১ বছর। অন্যদিকে ১৯৮২ সালে বিএনপি ক্ষমতা হারিয়ে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ক্ষমতায় এসেছিল ১৯৯০ সালে। মাত্র ৯ বছরে।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া যতগুলো নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন তার সবকয়টিতে জয়লাভ করেছিলেন। কখনও তিনি হারেননি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত