Connect with us

লাইফস্টাইল

খালেদার কাছে মাফ চাইলেন ইশরাক

দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দি খালেদা জিয়ার কাছে মাফ চেয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়রপ্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

Published

on

দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দি খালেদা জিয়ার কাছে মাফ চেয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়রপ্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ স্ট্যাটাস দেন।

ইশরাকের স্ট্যাটাসটি দৈনিক অধিকারের পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলো-

‘কেন মনে প্রাণে রক্তে বিএনপি করি? আমার কাছে বিএনপি মানেই বিশাল বড় বুকের পাটাওয়ালাদের দল। বিশাল বড় কলিজাওয়ালাদের দল। প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ৩৫ বছর বয়সে বিদ্রোহ করার পরিণাম মৃত্যুদণ্ড জেনেও সম্পূর্ণ নিজ সিদ্ধান্তে বেতার কেন্দ্র দখল করে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

আমাদের নেত্রী আমাদের মা বেগম খালেদা জিয়া ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুর পরোয়া না করে কারাবন্দি রয়েছেন শুধু গণতন্ত্রের পুনর্প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে কোনো আপস করবেন না বলে। একজন সন্তান হারিয়েছেন আরেকজনকে আদৌ দেখতে পারবেন কিনা উনি জানেন না।

Advertisement
Advertisement

লাইফস্টাইল

রাতে খাওয়ার পরেই গলা-বুক জ্বালা করছে? ওষুধ ছাড়া এ থেকে রক্ষা যেভাবে

Published

on

জ্বালা

সারা বছরই পেটের সমস্যা। বাড়ির সাধারণ খাবার খেয়েও গ্যাস, অম্বল ভোগায়। রাতে রুটি খাওয়ার পর এই সমস্যা যেন আরও বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছে যায়। যত ক্ষণ না খাদ্যনালির এই জ্বালা-পোড়া ভাব কমছে, তত ক্ষণ দুচোখে ঘুমও আসে না। একবার জোয়ান খেয়ে, এক বার বাঁদিকে কাত হয়ে শুয়ে, কোনও মতেই শান্তি পাওয়া যায় না। শেষমেশ ‘এনজাইম’ ওষুধের উপর ভরসা করতে হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এই ধরনের সমস্যাকে বলা হয় ‘স্পোরাডিক অ্যাসিড রিফ্লাক্স’।

রাতে খাবার খাওয়ার পর গলা-বুক জ্বালা করা কিংবা চোঁয়া ঢেকুর ওঠার সমস্যা ঠেকাতে অনেকেই ‘অ্যান্টাসিড’ গোত্রের ওষুধ খেয়ে থাকেন। তবে, ওষুধ খাওয়ার আগে সমস্যার উৎস খুঁজে বার করা প্রয়োজন। যেমন— এমন কিছু খাবার এবং পানীয় থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বাড়তে পারে। অ্যালকোহল, ক্যাফিনজাতীয় পানীয়, মশলাদার খাবার, চকোলেট, টম্যাটো, চকোলেট খেলে গলা-বুক জ্বালা করতে পারে। আবার, মানসিক চাপ থেকেও অ্যাসিড রিফ্লাক্স হতে পারে।

এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখবেন কী করে?

চিকিৎসকেরা বলছেন, অ্যাসিড রিফ্লাক্স নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধের পাশাপাশি শোয়ার ভঙ্গিতেও পরিবর্তন আনতে হবে। মুখ, মাথা যেন পেটের থেকে সামান্য হলেও উঁচুতে থাকে। সে খেয়াল রাখতে হবে। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ২-৩ ঘণ্টা আগে খেয়ে নিতে হবে। মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ধ্যান অভ্যাস করা যেতে পারে। বাড়াবাড়ি হলে তখন ওষুধ তো আছেই।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ঘুমের মধ্যেও মাথায় কাজের চিন্তা, এ জটিল সমস্যা যেভাবে সামলাবেন

Published

on

মাথা

অফিসের কাজ শেষ না হতেই বাড়ির কাজ সারার কথা মনে হয়। বাড়ির কাজ শেষ করে বিছানায় পিঠ ঠেকাতে গেলে আবার পরের দিনের পরিকল্পনা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে! একটা ছুটির দিন বিশ্রাম নিতে গেলেও মন খচখচ করতে থাকে। নির্দিষ্ট কোনও একটি কাজ করতে গেলেই মনে হয় অন্যটি করলে ভাল হত। কত কিছু করার ছিল, হল না। মনোবিদেরা বলছেন, ব্যস্ত থাকা ভাল। তবে, মাথায় সারাক্ষণ কাজের চিন্তা ঘুরতে থাকা আসলে ‘টাইম ফ্যামিন’।

‘টাইম ফ্যামিন’ কী?

ব্যস্ততা রয়েছে, কিন্তু কোনো কাজই সঠিক ভাবে করা হচ্ছে না। আবার, কোনো কাজ শুরু হলেও তা সুষ্ঠুভাবে শেষ করা যাচ্ছে না। এ দিকে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়ার মতো সময়ও নেই। মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার পিছনে এমন পরিস্থিতি একাই একশো। তবে, চাইলে জটিল এই পরিস্থিতিও সামলে ওঠা যায়। তার জন্য কী কী পরিবর্তন আনতে হবে?

১) সময় বেঁধে ফেলুন:

শুধু ঘুমের সময়টুকু বাদ দিলে সারাক্ষণই কোনো না কোনো কাজ করেই চলেছেন। মনোরোগ চিকিৎসকেরা বলছেন, একঘেয়ে কাজ করতে কারও ভাল লাগে না। কাজের মাঝে-মাঝে তাই বিরতি নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। তাতে যেমন শরীরের ভাল হয়, তেমন কাজের মানও উন্নত হয়। ঘরে-বাইরে নানা রকম কাজ থাকে। সেগুলি সঠিক ভাবে সম্পন্ন করতে গেলে সময় ভাগ করে নেয়া জরুরি।

Advertisement

২) উদ্‌যাপন করতে শিখুন:

যত ব্যস্ততাই থাক, তার মাঝে যেটুকু সময় পাওয়া যায়, সেই সময়টুকু চুটিয়ে মজা করতে শিখুন। দুই-তিন দিন কাজ থেকে ছুটি নিয়ে কোথাও ঘুরে আসতে পারেন। একেবারেই সময় না থাকলে অফিস ছুটির পর সিনেমা দেখতে কিংবা কোথাও খেতে যেতে পারেন। অফিসের কাজ থেকে ছুটি পেয়ে কোমর বেঁধে বাড়ির কাজ সারতে গেলে কিন্তু হবে না।

৩) নিজের জন্য খরচ করুন:

কোনো একটা দিন অতিরিক্ত সময় কাজ করলে পরের দিন নিজেকে উপহার দিন। তা খুব দামি কিছু না-ও হতে পারে। বাইরে থেকে খাবার কিনে এনে খেতে পারেন। একটা দিন বাস-ট্রেনের টিকিট না কেটে, ট্যাক্সি বা অ্যাপক্যাবের জন্য খরচ করতে পারেন।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ফুরফুরে থাকুন জাপানি টোটকায়

Published

on

অফিসে-অবসাদ

দিনের বড় একটা অংশ কর্মজীবীদের অফিসেই কাটাতে হয়। ব্যক্তিগত সমস্যা, কর্মক্ষেত্রের নানা জটিলতা, সহকর্মীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, আত্মবিশ্বাসের অভাব ইত্যাদি কারণ মনের ওপর চাপ বাড়ায়। এমন পরিস্থিতি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে একসময় ক্লান্তি আর অবসাদ গ্রাস করে নেয়।

মনে একবার ক্লান্তি জেঁকে বসলে তা আর সহজে যেতে চায় না। অনেকে এই অবসাদ দূর করতে মুঠো মুঠো ওষুধ খান। এতে সাময়িক সমাধান পাওয়া গেলেও ক্ষতি হয় শরীরের। তার চেয়ে বরং মন ফুরফুরে রাখতে পারেন জাপানি কিছু পদ্ধতিতে। চলুন জেনে নিই বিস্তারিত-

মেডিটেশন বা ধ্যান

আলো-বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় হাঁটু মুড়ে পদ্মাসনে বসে চোখ বন্ধ করে ধ্যান করুন। জাপানি সংস্কৃতিতে এই পদ্ধতিকে ‘জাজেন’ বলে। প্রতিদিন কিছু সময় ধ্যানমগ্ন থাকলে মন আর মস্তিষ্ক দুটোই শান্ত থাকবে। ভালো থাকবে মন।

ইকেবানা

Advertisement

বাড়িতে অতিথি এলে কিংবা বিশেষ উৎসবের দিন অনেকেই ফুল দিয়ে ঘর সাজান। অন্দরে প্রবেশ করেই যদি এক গোছা ফুলে চোখ পড়ে তাহলে মন ভালো হয়ে যায়। পছন্দের ফুল দিয়ে ঘর সাজাতে পারেন। জাপানিরা একে ‘ইকেবানা’ বলেন।

ওনসেন

মনের গোপনে জমা মেঘ দূর করতে ভরসা রাখুন জাপানি ‘ওনসেন’ পদ্ধতিতে। উষ্ণ পানিতে গোসল করে মন ভালো করার এই পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় দেশটিতে। হালকা গরম পানি দেহের পেশিগুলোকে শিথিল করে, রক্ত সঞ্চালন সচল রাখে। এই পদ্ধতি উদ্বেগ দূর করে।

কিনহিন

হাঁটার সময় মন চঞ্চল হতে দেয়া যাবে না। মনকে স্থির রেখে হাঁটতে হবে। জাপানি ভাষায় এই অনুশীলনকে ‘কিনহিন’ বলা হয়। ধীরে ধীরে পথ হাঁটলে মন শান্ত হয়। স্থির থাকে। সুফল পেতে নিয়মিত কাজটি করতে হবে, নয়তো সুফল মিলবে না।

Advertisement

শিনরিন-ইয়োকু

জঙ্গল ভালবাসেন? তাহলে মন খারাপ লাগলে কদিন জঙ্গলে বেড়িয়ে আসুন। বুনো গাছের গন্ধ আর জঙ্গলের আলো-আঁধারিতে মন শান্ত হতে বাধ্য। জাপানি ভাষায় এই টোটকাকে ‘শিনরিন-ইয়োকু’ বলা হয়। গবেষকদের মতে,সবুজ গাছপালার মধ্যে বেশিক্ষণ থাকলে কর্টিসল হরমোন কম ক্ষরিত হয়। অবসাদের কারণ এই হরমোন।

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত