রংপুর
কবি সৈয়দ শামসুল হকের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2021/09/27/resize-600x315x1x0image-12842-1632720258.jpg)
সব্যসাচী সৈয়দ শামসুল হকের ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী আজ। জন্মভূমি ও দেশের মানুষের টানে ক্যান্সারে আক্রান্ত কবি নিশ্চিত মৃত্যু ভেবে ছুটে আসেন লন্ডন থেকে। তার ইচ্ছে ছিল চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন দেশের মাটিতে। ঠিক কয়েকদিন না যেতেই ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে মৃত্যু বরণ করেন তিনি। শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী জন্মের শহর কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয় তাকে।
বাংলা সাহিত্যের সব্যসাচী খ্যাত সৈয়দ শামসুল হক ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রাম শহরের থানা পাড়ার পৈত্রিক নিবাসে জন্মগ্রহণ করেন। সৈয়দ হক তার বাবা-মায়ের আট সন্তানের মধ্যে সবার বড়। বাবা সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন ও মা হালিমা খাতুন। বাবা পেশায় ছিলেন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার।
বাংলা সাহিত্যের সব শাখায় সমানভাবে পদচারণার জন্য সৈয়দ শামসুল হককে "সব্যসাচী লেখক" বলা হয়। তিনি ১৯৬৪ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি একুশে পদক এবং স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন।
১৯৫০-এর দশকে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস "দেয়ালের দেশ"। এছাড়াও তার লেখা অন্যান্য উপন্যাসগুলোর মধ্যে খেলারাম খেলে যা, নিষিদ্ধ লোবান, সীমানা ছাড়িয়ে, নীল দংশন, বারো দিনের জীবন, তুমি সেই তরবারী,কয়েকটি মানুষের সোনালী যৌবন ও নির্বাসিতা।
তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে- একদা এক রাজ্যে, বৈশাখে রচিত পঙক্তিমালা, পরানের গহীন ভিতর, অপর পুরুষ, অগ্নি ও জলের কবিতা। পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় ও নুরুলদীনের সারা জীবন সৈয়দ শামসুল হকের বিখ্যাত কাব্যনাট্য।
সৈয়দ শামসুল হক মুক্তিযুদ্ধের আগ পর্যন্ত তিনি বেশ কিছু সিনেমার চিত্রনাট্য লিখে সুনাম কুড়িয়েছেন। যেমন- মাটির পাহাড়, তোমার আমার, কাঁচ কাটা হীরে, বড় ভালো লোক ছিল ইত্যাদি। তিনি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও লাভ করেন।
১৯৭১ সালের নভেম্বরে তিনি লন্ডন চলে যান। সেখানে বিবিসি’র বাংলা খবর পাঠক হিসেবে চাকরি করেন। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসর্মপণের খবরও পাঠ করেছেন তিনি।
সৈয়দ শামসুল হক লিখেছিলেন, "জন্মে জন্মে বার বার কবি হয়ে ফিরে আসব এই বাংলায়" আর আমরাও বারবার বরণডালা সাজিয়ে রাখব দেশবরণ্য এই কবিকে স্বাগত জানাতে। কবি থাকবেন বাংলার মানুষের কথায় ও কবিতায়। কবি থাকবেন ছন্নছড়া মানুষের ঐক্য প্রতিষ্ঠায়। তাই তো তিনি সংকটময় মুহূর্তে দেশের হাজারো নুরুলদীনের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন "জাগো বাহে কণ্ঠে সবাই"।
মুনিয়া
রংপুর
মিথ্যা মামলা ও হয়রানি করার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
![মানববন্ধন](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-277.jpg)
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় অন্যায়ভাবে জমি দখল, মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রামবাসিদের হয়রানির প্রতিবাদে এবং ভূমিদস্যু তোয়ায়েল আহম্মেদ ও বোদা থানার ওসি মোজাম্মেল হকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে।
শনিবার (২২ জুন) দুপুরে জেলার উপজেলার ময়দানদিঘী বাজারে ভূক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের ব্যানারে পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়কের একপাশে দাড়িয়ে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়।
মানববন্ধনে ভূক্তভোগী পরিবারের সদস্য আনসারুল ইসলাম, পারুল বেগম, শাপলা আক্তার, আর্ণিকা বেগম, শাহজাহান আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জমকুড়াপাড়া এলাকার আনসারুল ইসলাম ও তার পরিবার দীর্ঘ ৭৫ বছর ধরে ক্রয়সূত্রে ২৪ বিঘা জমির মালিকানা লাভ করেন। তবে ওই জমি গেলো কয়েক বছর আগে স্থানীয় আনিসুর সহ তার পরিবারের সদস্যরা জমি গাজীপুর জেলার তোফায়েল আহম্মেদ নামে এক ব্যাক্তির কাছে বিক্রি করেন। পরে এনিয়ে আদালতে মামলা গড়ায়। সম্প্রতি সেই জমি দখলে নিতে বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাম্মেল হককে ঘুষ দিয়ে তার উপস্থিতিতে কাটা তারের বেড়া দিয়ে জমি দখলে নেয় ভূমিদস্যু তোফায়েল। তবে রাতের আধাঁরে কে বা কারা জমিতে দেয়া বেড়া ক্ষতিগ্রস্থ করেছে তার দায় চাপিয়ে দেয়া হয়েছে ভূক্তভোগী পরিবারের উপর। পরে এনিয়ে তোফায়েল বোদা থানায় সীমানা বেড়া ক্ষতিগ্রস্থ ও মালামার চুরির একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ মামলার আসামী ধরতে রাতের আধারে ভূক্তভোগীদের হয়রানী করছে। অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, হয়রানী বন্ধ সহ ভূমিদস্যু তোফায়েল ও বোদা থানার ওসি মোজাম্মেল হকের বিচার দাবী করেন বক্তারা।
মানববন্ধনে ভূক্তভোগী পরিবারের সদস্য আনসারুল ইসলাম বলেন, আমাদের জমি অন্যায়ভাবে দখলে নিয়ে আমাদের উপরই মালামাল চুরির একটি মিথ্যা মামলা বোদা থানায় দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ রাতে আমাদের ধাওয়া করছে। আমাদের পরিবারের কয়েকজন ছাত্র ছাত্রীকেও আসামী করা হয়েছে তাদের কারো এইচএসসি কারো অর্নাস পরীক্ষা চলছে। তারাও বাসায় থাকতে পারছেনা। আমরা আমাদের জমি ফিরিয়ে নিতে চাই। সেই সাথে অবৈধ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, ভূমিদস্যু তোফায়েল ও বোদা থানার ওসি মোজাম্মেল হকের বিচার চাই।
পরে মানববন্ধন শেষে একই দাবীতে ময়দানদিঘী বাজারে ভূক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়রা পঞ্চগড়-ঢাকা মহাসড়ক ঘন্টাব্যাপী অবরোধ করেন। এসময় মহাসড়কের দুই পাশে অর্ধশতাধিক যানবাহন আটকে পড়ে।
পরে বোদা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম ফুয়াদ ও বোদা হাইওয়ে থানার ওসি শরিফুল ইসলাম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভূক্তভোগীদের সাথে কথা বলে মামলার বিষয়ে তদন্ত ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিলে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করেন ভূক্তভোগী পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা।
তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করে তোফায়েল আহম্মেদ বলেন, আমার কাছে কোর্টের আদেশ আছে। আমি সেই আদেশের বলে জমিতে গেছি। কোর্ট আমাকে জমি দখল করে দিয়েছে। আপনারা চাইলে সব কাগজপত্র দেখতে পারেন। আর আমি কোন মিথ্যা মামলা করিনি। কাউকে হয়রানীও করা হচ্ছেনা। আমার মালামাল চুরি হয়েছে আমি মামলা করবো না। এখানে কোন মিথ্যার আশ্রয় নেয়া হয়নি।
বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক বলেন, সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ওই ঘটনায় সকল কর্মকান্ড আইন অনুযায়ী করা হয়েছে।
বোদা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম ফুয়াদ বলেন, আমি ভূক্তভোগী পরিবারের ন্যায় বিচারে আশ্বস্ত করেছি। কাউকে যেন হয়রানী না করা হয় সেটি আমরা লক্ষ্য রাখছি। তবে পুরো ঘটনা শুনে আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে তারা সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করে নেন। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
রংপুর
৭৭ কেজি গাঁজাসহ প্রাইভেটকার জব্দ
![গাঁজা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-272.jpg)
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে ৭৭ কেজি গাঁজাসহ মাদক বহনকারী প্রাইভেটকার জব্দ করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২১ জুন) নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি রুপ কুমার সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে নাগেশ্বরী পৌরসভাধীন কলেজ মোড়ে অস্থায়ী চেকপোষ্ট বসিয়ে গাড়ি চেকিং করতে থাকে একটি টিম।
গাড়ি চেকিং এর এক পর্যায়ে প্রাইভেট কারটি ঘটনাস্থানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চেকপোস্টের অনেকটা দূরে গাড়ি থামিয়ে কৌশলে পালিয়ে যান ড্রাইভারসহ মাদক কারবারিরা। পরবর্তিতে নাগেশ্বরী থানা পুলিশ প্রাইভেটকারটি জব্দ করে। পরে প্রাইভেটকারের ভিতরে তল্লাশি চালিয়ে ৭৭ কেজি গাঁজা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
ওসি রুপ কুমার সরকার বলেন, যেহেতু মাদক ব্যবসায়ীর নাম পাওয়া যায়নি। তাই অজ্ঞাত কয়েক জনের নামে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। সেই সাথে প্রাইভেটকারটি থানায় আটক রয়েছে এবং প্রাইভেট কারের কাগজপত্র দেখে পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রংপুর
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
![বিপৎসীমা](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/News-Image-1-267.jpg)
রংপুরের কাউনিয়া পয়েন্টে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এদিকে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে।
শনিবার (২২ জুন) গাইবান্ধার পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ৯টায় কাউনিয়া পয়েন্ট তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এতে বলা হয়, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি ধীরগতিতে বাড়ছে। তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ইতোমধ্যে জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তিস্তার অববাহিকার নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জেলার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১২২ সেন্টিমিটার ও করতোয়ার পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালি পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জানা গেছে, পানি বৃদ্ধির ফলে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেশ কয়েকটি চরে অব্যাহত ভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙনে তোষাপাটসহ বিভিন্ন ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। গত ১০ দিনের ব্যবধানে উপজেলার কাপাশিয়া, হরিপুর, শ্রীপুর ও চন্ডিপুর ইউনিয়নে অন্তত অর্ধশতাধিক বিঘা ফসলি জমি ইতোমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চলের যোগাযোগও ব্যবস্থায় প্রভাব পড়েছে। নৌকা ছাড়া এক চর হতে অন্য চরে যাওয়া আসা করা সম্ভব হচ্ছে না।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে তিস্তা নদী। প্রতিবছর তিস্তায় পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় নদী ভাঙন। যা চলতে থাকে সারা বছর। এ কারণ প্রতিবছর অন্তত সহস্রাধিক বসতবাড়ি ও শত শত একর ফসলি জমি বিলীন হচ্ছে নদীগর্ভে।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়ালিফ মন্ডল বলেন, তারাপুর, বেলকা, চন্ডিপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগণ মোবাইল ফোনে জানিয়েছেন নদীভাঙন শুরু হয়েছে এবং চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত লিখিতভাবে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা পাওয়া যায়নি। তালিকা পেলে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, উজানের ঢলে গাইবান্ধার সবগুলো নদ-নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতোমধ্যে সুন্দরগঞ্জের তিস্তার নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকে পড়েছে। তবে দুই এক দিনের মধ্যে পানি কমা শুরু করবে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সার্বিক পরিস্থিতির উপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছে।
কেএস/
- বাংলাদেশ4 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- আন্তর্জাতিক4 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
- বলিউড3 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- আইন-বিচার6 days ago
এমপি আনার হত্যা: রিমান্ডে দায় স্বীকার করেননি আ.লীগ নেতা মিন্টু
- বাংলাদেশ2 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- বাংলাদেশ7 days ago
সোনালি ব্যাংককে কোটি টাকা জরিমানা করলো ভারত
- আন্তর্জাতিক7 days ago
প্লাস্টিকের দাঁত লাগিয়ে কুরবানির ছাগল বিক্রি!
- অপরাধ3 days ago
পার্কিংয়ে স্বামীর রক্তাক্ত মরদেহ, শোয়ার ঘরে স্ত্রীর