Connect with us

বাংলাদেশ

ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৬

Published

on

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার আমিশাপাড়ায় ফুটবল খেলাকে খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া গোলাগুলির ঘটনায় ছয়জন আহত হয়েছেন। 

শুক্রবার (১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার আমিশাপাড়া ইউনিয়নের নাউরী গ্রামের তালতলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত চারজন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।  

আহতরা হলেন : আমিশাপাড়া ইউনিয়নের নাউরী গ্রামের জাফর মাস্টারের ছেলে ফয়সাল (২০), আবুল বাসারের ছেলে আরমান হোসেন (১৮), দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে মনির (৪৫), জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে জিসান (২০), সহিদ উল্যাহর ছেলে শাহাদাত হোসেন (১৯) ও আজিজ উল্যাহর ছেলে মানিক (১৬)। তাদের গুরুতর আহত অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল শুক্রবার বিকালে উপজেলার ৯ নং দেওটি ইউনিয়নের আমিরাবাদ স্কুল মাঠে নাউড়ী গ্রাম ও খিলপাড়া গ্রামের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলাকে কেন্দ্র করে আমিরাবাদের কয়েকজন যুবকের সঙ্গে নাউড়ী গ্রামের কয়েকজন যুবকের কথা কাটাকাটি হয়।

এরই জের ধরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমিরাবাদ গ্রামের ১২-১৫ জন অস্ত্রধারী নাউড়ী গ্রামের তালতলা বাজারে হামলা চালায়। হামলাকারীরা নাউড়ী গ্রামের যুবকদের দেখে ধাওয়া দিলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে ছয়জন আহত হন। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে সোনাইমুড়ী বজরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আহত ফয়সাল, আরমান, জিসান, মানিককে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে পাঠান। 

Advertisement

নোয়াখালী পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এলাকায় পুলিশ তৎপর রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে অভিযুক্তদের গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে।

মুক্তা মাহমুদ 

Advertisement

আইন-বিচার

সমাজকর্মী হত্যা মামলা: ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড

Published

on

২০১১ সালে কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ার ছোট ধুশিয়া এলাকায় সমাজকর্মী নুরুল হক হত্যা মামলায় ছয়জনকে মৃত্যদণ্ড ও ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৬ জুন) বেলা সাড়ে ১২টায় কুমিল্লা জেলা ও দায়রা চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন।

বিস্তারিত আসছে….

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

কোরবানির ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা ৩০৯, নিহত ৪৫৮

Published

on

ঈদুল আজহায় সারাদেশে সর্বমোট ৩০৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৫৮ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এছাড়া আরও ১৮৪০ জন আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

বুধবার (২৬ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটি এ তথ্য তুলে ধরে।

অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

তিনি বলেন, গেলো ঈদুল আজহায় ৩০৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৫৮ জন নিহত এবং ১৮৪০ জন আহত হয়েছেন। রেলপথে ২২টি দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন। নৌপথে ৬টি দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত, ৬ জন আহত ও ৬ জন নিখোঁজ হয়। সবমিলিয়ে দুর্ঘটনায় ৪৮৮ জন নিহত ও ১৮৫০ জন আহত হন।

ঈদের আগে গেলো ১০ জুন থেকে ঈদ পরবর্তী ২৪ জুন পর্যন্ত ১৫ দিনের ঈদযাত্রা পর্যবেক্ষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে বলে উল্লেখ করেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব।

Advertisement

তিনি আরও জানান, ঈদে যাত্রী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা বিভিন্ন জাতীয় গণমাধ্যম, পঙ্গু হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালের তথ্য বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য নিশ্চিত হয়েছে।

মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, পঙ্গু হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদের ১৪ দিনে হাসপাতালটিতে সর্বমোট ১০৭৮ জন রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন, তাদের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা নিয়ে এসেছেন ৪৭৮ জন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫ শতাংশ বাসায় বা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালের ঈদুল আজহার সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে ১১.৫৫ শতাংশ, প্রাণহানি বেড়েছে ৫৩.১৭ শতাংশ এবং দুর্ঘটনায় আহত বেড়েছে ২৩৮.২৩ শতাংশ। এসব দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা শীর্ষে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব।

এসময় তিনি বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ তথ্য গোপন করে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা কমাতে চায় বলেও অভিযোগ করেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

১৫ আগস্টের পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি, বরং একের পর এক ক্যু হয়েছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ থেকে আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে বলেই দৃশ্যমান ও টিকসই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক ও যুগোপযুগী হিসেবে গড়ে তুলতে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

কাউকে আক্রমণ করবে না বাংলাদেশ তবে আক্রান্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত