Connect with us

জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ঘরে ঘরে পুলিশ দেয়া সম্ভব না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সুফল পাচ্ছে। কমিউনিটি পুলিশের অনেক দায়িত্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আমরা তো ঘরে ঘরে পুলিশ দিতে পারি না। বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। 

শনিবার (৩০ অক্টোবর) সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে অবস্থিত শহীদ শিরু মিয়া মিলনায়তনে কমিউনিটি পুলিশিং ডের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পুলিশ ধীরে ধীরে জনতার পুলিশ হয়ে উঠছে। করোনার প্রথম সময়ে আমরা দেখেছি, বাবা-মা মারা যাওয়ার পর ছেলে তাদের মরদেহ ভয়ে নিয়ে যাচ্ছে না দাফনের জন্য৷ কিন্তু পুলিশ সদস্যরা তখন এগিয়ে এসেছে। দায়িত্ব নিয়ে এসব মরদেহের দাফন সম্পন্ন করেছে। করোনায় ফ্রন্ট ফাইটার হিসেবে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে। 

বঙ্গবন্ধু পুলিশকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন আজ পুলিশ ধীরে ধীরে সেই জায়গাটিতে যাচ্ছে। পুলিশ দেশের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল বলেই দেশ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ৫০-৭০ বছর আগের চিত্র দেখলে দেখা যায় অভিযোগ করার একদিন পরে হয়ত গ্রামবাংলায় পুলিশ যেত। ঢাকা জেলার অনেক স্থানেও একই অবস্থা ছিল। তাহলে তখন আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ হতো কীভাবে? তখন মাতব্বর, চেয়ারম্যান পুলিশের ভূমিকাটা পালন করত। পুলিশ গিয়েও তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিত। এসব মাতব্বর ও চেয়ারম্যানের কাছে গ্রাম অঞ্চলের সব খবর থাকত। পুলিশ তাদের কাছে গিয়ে সব খবর নিত। তাদের কাছ থেকে ধারণা নিয়ে পুলিশ পদক্ষেপ নিত।

Advertisement

ঘরে যেসব জনসাধারণ আছেন, তারা যদি সচেতন থাকেন এবং রিয়েল টাইম পুলিশকে তথ্য দেন তাহলে অনেক ঘটনা ঘটবে না। অনেক ঘটনাই আমরা প্রতিরোধ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি।

সাইবার ক্রাইম ধারণার বাইরে বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে পুলিশকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে আমাদের একটা সাইবার ক্রাইম ইউনিট রয়েছে। যদিও এটি এখন ছোট আকারে রয়েছে। তবে ভবিষ্যতে এটিকে বড় আকারে নিয়ে যাওয়া হবে।

আরআই

Advertisement

জাতীয়

বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের জন্মদিন আজ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আজ (২১ মে)। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির জন্মদিন। ১৯৮০ সালের এই দিনে যুক্তরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন তারুণ্যের শক্তিকে সংঘবদ্ধ করা রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিকের সন্তান ববি আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ট্রাস্টি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি দেখভাল করছে। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়ং বাংলা’র মাধ্যমে কাজ করছেন  তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের।

তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় ববি লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স থেকে গভর্ন্যান্স অ্যান্ড হিস্ট্রি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পরে একই প্রতিষ্ঠান থেকে কমপেরেটিভ পলিটিকস বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। ববির দুই বছরের ছোট বোন টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্ন আসন থেকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংসদ সদস্য।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নেয়া ছিলো নিষিদ্ধ। বঙ্গবন্ধুকে এভাবে বাংলাদেশের বুক থেকে মুছে ফেলার স্বাক্ষী হয়ে আছেন আশির দশকে ঢাকায় শৈশব পার করা বঙ্গবন্ধুরই দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ তৎকালীন প্রজন্ম।

নিজের শৈশবের বেশ কিছু অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে এক অনুষ্ঠানে ববি বলেন, “স্কুলে অনেকেই তখন নানার নামই শোনেনি। আমার বন্ধুরা বলতো, ‘কে তোমার এই বঙ্গবন্ধু নানা?’ স্কুলে আমার শিক্ষকরা ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটা শুনলে অনেক ঘাবড়ে যেতেন। আমাকে বলতো, ‘বঙ্গবন্ধু বলতে হয়না স্কুলে’।” শিশু রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক সে সময় বুঝতে পারতেন না কেনো তার নানাকে কেউ চেনেন না, যিনি বাংলাদেশের জন্য সবকিছু ত্যাগ করেছেন তাকে কেনো চিনবে না বন্ধুরা!

Advertisement

আর এ কারণেই বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের জন্য বঙ্গবন্ধুকে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের স্বপ্ন দেখতেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।  তাঁর পরিকল্পনায় শিশু-কিশোরদের জন্য প্রকাশিত হয় গ্রাফিক নভেল ‘মুজিব’। ১০ পর্বের গ্রাফিক নভেলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটিকে যেনো বাস্তবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

বাংলাদেশে নির্মিত ডকুড্রামা ‘হাসিনা: এ ডটারর্স টেল’ এর নির্মাণের পেছনেও বড় ভূমিকা রেখেছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। মূলত ১৯৭৫ সালের নিজ পরিবারের সকল সদস্যকে হারিয়ে যেভাবে জাতির পিতার দুই কন্যা বেঁচে ছিলেন এবং সেখান থেকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফিরে এসেছিলেন দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে, সেই বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে এই ডকুড্রামার মাধ্যমে। এটি নির্মাণের পেছনেও মূল কারণ ছিলো তরুণদের আকৃষ্ট করা।

পর্দার আড়ালে থেকে তরুণদের জন্য কাজ করে যাওয়া রাদওয়ান মুজিব গণমাধ্যমের সামনেও খুব একটা আসেন না। কিন্তু তার দুর্দান্ত সব কার্যক্রমের কল্যাণে দেশ গঠনে উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে এসেছে তরুণ প্রজন্ম। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছেন। সিআরআইয়ের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ‘ইয়াং বাংলার’ মাধ্যমে তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্বুদ্ধকরণের কাজ করছেন তিনি। ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ও ৩১৫টি সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে চলা ইয়াং বাংলার সদস্য সংখ্যা ৩ লাখেরও বেশি।

২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে তার নেতৃত্বে ইয়াং বাংলার পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ও জয় বাংলা কনসার্ট সহ আরও নানা আয়োজন। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক গণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে বারবার জানিয়েছেন, তরুণদের দেশের ইতিহাসের সঙ্গে সহজে পরিচিতি ঘটাতে এবং দেশ গঠনে তরুণদের শক্তিকে কাজে লাগাতেই এই উদ্যোগগুলো গ্রহণ করা হয়।

২০২১ সালে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আসলে আমাদের শুধু বললেই হবে না। এখন সময় এসেছে তরুণদের হাতে আরও দায়িত্ব তুলে দেয়ার। সকল সেক্টরে তরুণদের দায়িত্ব প্রদান করতে হবে, সেটা ব্যবসা, রাজনীতি, এনজিও থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে।

Advertisement

বাস্তবতা হলো, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শুধু তরুণদের দায়িত্ব দিতে বলেননি। তিনি তরুণদের কাধেই সকল দায়িত্ব অর্পন করেছেন।  আর তাদের পাশে সর্বদা ইয়াং বাংলার মাধ্যমে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

সিআরআই থেকে প্রকাশিত নীতি-নির্ধারণী ম্যাগাজিন হোয়াইটবোর্ডের প্রধান সম্পাদক রাদওয়ান মুজিব। তার হাত ধরে গড়ে ওঠা তরুণদের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলার সদস্য হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও।  তার হাত ধরেই দেশের নীতি নির্ধারকদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনায় বসে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারছে তরুণ প্রজন্ম।

২০০৮ সালের জুন মাসে শেখ হাসিনাকে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৭ সালে তীব্র আন্দোলন গড়ে উঠলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ‘ফ্রস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-খ্যাত স্যার ডেভিডকে যে সাক্ষাৎকার দেন, যা বিশ্বব্যাপী জনমত তৈরিতেও বড় ভূমিকা রাখে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, জানালেন সিইসি

Published

on

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এতে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে।  বললেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে  এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও সহিংসতার তেমন ঘটনা ঘটেনি। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। তবে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এই পর্যন্ত ভোটের হার ৩০ শতাংশের বেশি। বুধবার (২২ মে) পুরো বিষয় জানা যাবে।

সিইসি বলেন, ভোটের সময় বিভিন্ন অপরাধে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জাল ভোটের অপরাধে ১০ জনকে তাৎক্ষণিক কারাদণ্ড দেয়া হয়।

এর আগে দুপুরে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, ১৫৬টি উপজেলায় ১৩ হাজার ১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভোটগ্রহণ শেষে ১৫৬ উপজেলায় চলছে গণনা

Published

on

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশের ১৫৬টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল আটটায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এখন চলছে ভোট গণনা। সন্ধ্যা নাগাদ ফলাফল আসতে শুরু করবে।

প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপেও ভোটারের উপস্থিতি আশানুরূপ ছিল না। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, প্রথম চার ঘণ্টায় প্রায় ১৭ শতাংশ ভোট পড়েছে। তবে পরের চার ঘণ্টায় সেই পরিমাণটা বাড়বে বলে আশা করছে কমিশন।

দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেন, দ্বিতীয় ধাপে ১৫৬টি উপজেলায় সকাল ৮টায় শুরু হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চার ঘণ্টায় গড়ে ১৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ ভোট পড়েছে। বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ছোটখাট মিলিয়ে ১৮টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে।

দ্বিতীয় ধাপের এ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২২ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে সাতজন চেয়ারম্যান, আটজন ভাইস চেয়ারম্যান এবং সাতজন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। রাউজান ও কুমিল্লা আদর্শ সদর– এই দুই উপজেলায় তিনটি পদেই একক প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ফলে এসব উপজেলায় ভোট করার প্রয়োজন পড়ছে না।

এই পর্বে ১৩ হাজার ১৬টি কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষ ৯১ হাজার ৫৮৯টি। ভোটার তিন কোটি ৫২ লাখ চার হাজার ৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ এক কোটি ৭৯ লাখ পাঁচ হাজার ৪৬৪ জন এবং নারী এক কোটি ৭২ লাখ ৯৯ হাজার ৪৭ জন। হিজড়া ভোটার ২৩৭ জন।

Advertisement

এই ধাপে মোট এক হাজার ৮২৪ জন প্রার্থী রয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫২৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনের জন্য তফসিল হয়েছিল ১৬১ উপজেলার। স্থগিত, ধাপ পরিবর্তন ও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ায় শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার ভোট হয় ১৫৬ উপজেলায়।

ষষ্ঠ উপজেলা ভোটে দেশের মোট ৪৯৫ উপজেলার মধ্যে নির্বাচন উপযোগী ৪৮৫ উপজেলায় চার ধাপে ভোট হচ্ছে এবার। পরে মেয়াদোত্তীর্ণ হলে বাকিগুলোয় ভোটের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট হয় ৮ মে। এসব উপজেলায় গড়ে ৩৬ শতাংশের কিছু বেশি ভোট পড়ে।

এর মধ্যে প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২৪ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি; বাকিগুলোয় ব্যালট পেপারে ভোট হবে।

২৯ মে তৃতীয় ধাপে ও ৫ জুন চতুর্থ ধাপের ভোট হওয়ার কথা রয়েছে।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত