বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে নিজেদের স্থান মনে করালো অস্ট্রেলিয়া
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2021/11/04/resize-600x315x1x0image-14333-1636029791.jpg)
বিশ্বকাপের আগে দুই সিরিজ জয়ে আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে ছিল বাংলাদেশের। বাছাই পর্বে স্কটিশদের কাছে হারলেও টেনেটুনে সুপার টুয়েলভে জায়গা করে টাইগাররা। দুই ম্যাচে জয়ের কাছে থেকেও বাজে ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে পরাজয়বরণ করে। আশা ছিল শেষ ম্যাচে জয় নিয়ে দেশে ফিরবে। কিন্তু এ ম্যাচে আরও বাজে অবস্থা। টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ইনিংসের রেকর্ড গড়ে। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০১৬ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। সে ম্যাচে ৭০ রান করে টাইগাররা। এদিন সব উইকেট হারিয়ে মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ করেন ৭৩ রান। আগের ম্যাচেই অবশ্য সবাই মিলে করেছিল ৮৪ রান।
বাংলাদেশের ছোট্ট সংগ্রহ যে অজিদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াবে না তা আগেই বোঝা যাচ্ছিল। যেখানে টাইগাররা রান উঠাতে হা হুতাশ করেছে সেখানে দুই অজি ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নার রান তুললেন অনায়াসে। দেখিয়ে দিলেন যোগ্যতা থাকলে এই উইকেটে রান তোলা কোনও ব্যাপার না। ওয়ার্নার কিছুটা রয়ে সয়ে খেললেও উইকেটের এপাশ ওপাশে টাইগার বোলারদের কচুকাটা করেন অজি অধিনায়ক ফিঞ্চ। ২০ বলে ৪ ছয় ও ২ চারে করেন ৪০ রান। দলীয় ৫৮ রানে ফিঞ্চকে বোল্ড করেন তাসকিন আহমেদ। ততক্ষণে অজি অধিনায়ক দলকে নিয়ে যান জয়ের খুব কাছে। এরপর ওয়ার্নারকে (১৪ বলে ১৮) বোল্ড করে সাজঘরের পথ দেখান পেসার শরিফুল ইসলাম। বাকি কাজটুকু গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে (০) নিয়ে করে ফেলেন মিচেল মার্শ (৫ বলে ১৬)।
বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টায় ম্যাচ শুরু হয়।টস জিতে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায়। দলীয় এক রানে স্টার্কের বাইরের বল ভেতরে টেনে বোল্ড হন লিটন দাস। পাঁচ রান পর সৌম্য ফেরেন হ্যাজেলউডের বলে বোল্ড হয়ে। দলীয় ১০ রানে পার্টটাইম বোলার ম্যাক্সওয়েলের বলে এলবিডব্লিউর শিকার হন মুশফিক।
এ ঘটনা বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম ৩ ওভারের। দলীয় ৩২ রানে ব্যক্তিগত ১৭ রান করা নাইমকে কামিন্সের ক্যাচ বানিয়ে ফেরত পাঠান হ্যাজেলউড। এটি ম্যাচে তার দ্বিতীয় উইকেট। পঞ্চম উইকেট হিসেবে এডাম জাম্পার বলে আফিফ স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। তখন দলীয় রান ৩৩।
৬ষ্ঠ উইকেটে শামীমকে নিয়ে মাহমুদউল্লাহ কিছু চেষ্টা করেন। ২৯ রানের জুটি গড়ার পর শামীম উইকেটের পেছনে জাম্পার বলে ওয়েডের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন। তিনি করেন দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১৯ রান। একই ওভারের শেষ বলে মেহেদিকে রানের খাতা খোলার আগেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন জাম্পা। ম্যাচে এটি ছিল তার তৃতীয় শিকার।
মেহেদীর বিদায়ের ৩ রান পর বিদায় নেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। মিচেল স্টার্কের বলে তিনি উইকেটের পেছনে ম্যাথু ওয়েডকে ক্যাচ দেন। দলীয় ৭৩ রানে মোস্তাফিজকে স্মিথের ক্যাচ বানিয়ে ম্যাচ চতুর্থ উইকেট তুলে নেন জাম্পা। ১৫তম ওভারের শেষ বলে শরীফুল তার বলে স্লিপে ফিঞ্চের হাতে ক্যাচ দিলে সব উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭৩ রান।
অস্ট্রেলিয়ার হয়ে জাম্পা ১৯ রানে পাঁচটি, মিচেল স্টার্ক ও জস হ্যাজেলউড প্রত্যেকে ২টি এবং গ্লেন ম্যাক্সওয়েল একটি উইকেট লাভ করেন।
এস
আইন-বিচার
অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে ড. ইউনূসের মামলার ২ আসামির আবেদন
![হাইকোর্ট](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/02/mkmkmk-1.jpg)
নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে হওয়া অর্থপাচার মামলার অন্যতম দুই আসামি মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন। আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী এই আবেদন করেন।
বুধবার (২৬ জুন) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
এর আগে গেলো ১২ জুলাই গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। আগামী ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রাখা হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এই আদেশ দেন।
গেলো ২ জুন অভিযোগ গঠনের ওপর উভয় পক্ষের শুনানির পর আদেশের জন্য রেখেছিলেন আদালত। ড. ইউনূসসহ আসামিদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল।
পরে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে। এজন্য সাক্ষ্যগ্রহণ দুই মাস পেছাতে আবেদন করেছিলাম। আদালত একমাস সময় দিয়ে ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রেখেছেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে।
গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গেলো বছর ৩০ মে মামলা করে দুদক। মামলার এজাহারে বলা হয়, ইউনূস ও নাজমুল ইসলামসহ গ্রামীণ টেলিকম বোর্ড সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। তবে ব্যাংকে হিসাব খোলা হয় একদিন আগেই।
গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। সেটেলমেন্ট চুক্তিতেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। ‘ভুয়া’ সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক গ্রামীণ টেলিকমের ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় স্থানান্তর করা হয় ২০২২ সালের ১০ মে।
পরে ২২ জুন অনুষ্ঠিত ১০৯তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসাবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা দেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়েই ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দি সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না।
দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে ‘অসৎ উদ্দেশে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে উক্ত অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
বাংলাদেশ
মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি: প্রধানমন্ত্রী
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/04/প্রধানমন্ত্রী.jpg)
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মাদক অপরাধী, চোরাকারবারি, পৃষ্ঠপোষক এবং তাদের সহায়তাকারীদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি প্রয়োগ করছে। এর বাইরেও দেশের শিক্ষাক্রমে মাদকসংক্রান্ত বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়াবলী অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষার্থীদের মাদকের অপব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
পথশিশুসহ যারা মাদকাসক্ত হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি নিরাময় কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বুধবার (২৬ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘প্রমাণ স্পষ্ট : প্রতিরোধে বিনিয়োগ করুন’ অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং সঠিক হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সদ্য স্বাধীন দেশে ফিরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর ১৯৭২ সালের ১৫ জানুয়ারি এক সরকারি আদেশের মাধ্যমে মদ, জুয়া, হাউজি, ঘোড়দৌড় নিষিদ্ধ করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যদের বলেন, ‘ঘোড়দৌড় আর মদ্যপানে কোনো জাতি বা দেশের কল্যাণ সাধিত হতে পারে না। তাই বাংলাদেশে এসব সামাজিক অনাচারের স্থান হবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার মাদকের আগ্রাসন থেকে দেশের জনগণ তথা যুবসমাজকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য নানা ধরনের বাস্তবমুখী এবং কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে আধুনিকায়ন করে প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সমাজের মূলধারায় আনা ও দেশের উন্নয়নমূলক কাজে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে তাদের জীবনমান পরিবর্তনে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। ঢাকার কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের আধুনিকীকরণ প্রকল্প চলমান আছে এবং পাশাপাশি ৭টি বিভাগীয় শহরে ২০০ শয্যাবিশিষ্ট মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
সরকার প্রধান বলেন, আমি আশা করি, আমাদের যুবসমাজ মুক্তবুদ্ধির চর্চার মাধ্যমে তাদের মেধা ও উদ্ভাবনী প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে ২০৩০ সাল নাগাদ জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও মাদকাসক্তিমুক্ত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে সক্ষম হবে।
এসময় তিনি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাদকাসক্তিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।
অপরাধ
ছাদ ফুটো করে কারাগার থেকে পালালো ৪ ফাঁসির আসামি
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/06/বগুড়া-কারাগার.jpg)
বগুড়া জেলা কারাগারের ছাদ ফুটো করে দেয়াল পার হয়ে পালিয়েছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৪ আসামি। তবে সকালে তাদের কারাগারের আশপাশের এলাকা থেকে আবারও ধরা হয় বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ ফরিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) স্নিগ্ধ আখতার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বলেন, ‘বিষয়টি অনেক স্পর্শকাতর। পুলিশ সুপার এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।’
বিস্তারিত আসছে…
- বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- আন্তর্জাতিক7 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
- বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
- বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
- বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
- অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা