Connect with us

জনদুর্ভোগ

পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে নগরীর যেসব সড়ক

Avatar of author

Published

on

বাংলা ও বাঙালি সংস্কৃতির অপরিহার্য অংশ পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ। পুরোনো বছরের সব জরাজীর্ণতাকে বিদায় জানিয়ে নতুনের আহ্বানে বাংলা নববর্ষ ১৪৩০ বঙ্গাব্দকে বরণ করবে জাতি। তবে নববর্ষে সুষ্ঠু যানবাহন চলাচলের লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক রমনা বিভাগের পক্ষ থেকে বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

যেসব রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ থাকবে-

এক. বাংলামোটর-হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল-শাহবাগ-টিএসসি-দোয়েল চত্বর

দুই. হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল-কাকরাইল-মৎস্য ভবন-কদম ফোয়ারা

তিন. মৎস্য ভবন-শাহবাগ-কাঁটাবন

Advertisement

চার. শহীদ মিনার-টিএসসি

পাচঁ. নীলক্ষেত-টিএসসি

রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কেন্দ্রিক যেসব পয়েন্টে থাকবে ডাইভারশন ও রোড ব্লক-

বাংলামোটর ক্রসিং, পরিবাগ ক্রসিং, নৌবাহিনী ভর্তি তথ্য কেন্দ্র, শাহবাগ ক্রসিং, মগবাজার ক্রসিং, মিন্টো রোড ক্রসিং, অফিসার্স ক্লাব ক্রসিং, কাকরাইল চার্চ ক্রসিং, দুদক গলি, শিল্পকলা একাডেমি গলি, কার্পেট গলি, মৎস্য ভবন ক্রসিং, সেগুনবাগিচা, কদম ফোয়ারা ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, শিববাড়ি ক্রসিং, ঢাবি মেডিকেল ক্রসিং, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং, নীলক্ষেত ক্রসিং, কাঁটাবন ক্রসিং, আজিজ সুপার মার্কেট গলি, বিসিএস প্রশাসন গ্যাপ, সাকুরা গলি, সবজি বাগান ক্রসিং, পুলিশ ভবন ক্রসিং, সুগন্ধা ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল ক্রসিং ও শহীদুল্লাহ হল ক্রসিং।

বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে আসা যানবাহনের পার্কিংয়ের স্থান-

Advertisement

এক. নৌ-বাহিনী ভর্তি তথ্য কেন্দ্র থেকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল পর্যন্ত

দুই. জিরোপয়েন্ট থেকে ইউবিএল আব্দুল গণি রোড

তিন. মৎস্য ভবন থেকে সেগুনবাগিচা (আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়ি)

চার. শিল্পকলা একাডেমি গলি (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়ি)

পাচঁ. সুগন্ধা থেকে অফিসার্স ক্লাব (ভিআইপি গাড়ি ও মিডিয়ার গাড়ি পার্কিং)

Advertisement

ছয়. কাঁটাবন থেকে নীলক্ষেত হয়ে পলাশী।

সাত. দোয়েল চত্বর থেকে শহীদুল্লাহ হল পর্যন্ত।

প্রসঙ্গত, উপর্যুক্ত যানবাহন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলো কার্যকর করার বিষয়ে এবং যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট এড়ানো এবং জনসাধারণের যাতায়াত নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করার জন্য নগরবাসী, যানবাহন মালিক ও শ্রমিকদের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে ডিএমপি।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

চট্টগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় রেমাল সতর্কতায় উপকূলে মাইকিং

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় বরগুনায় সচেতনতামূলক মাইকিং করেছে কোস্ট গার্ডের সদস্যরা। সংকেত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিতে সচেতনতামূলক মাইকিং শুরু করছে সংস্থাটি।

শুক্রবার (২৪ মে) বিকেল ৪টা থেকে ঘণ্টাব্যাপী পাথরঘাটা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এ প্রচার মাইকিং করা হয়।

কোস্ট গার্ড সূত্রে জানা যায়, পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার এম ফিরোজ্জামানের নেতৃত্বে পাথরঘাটা পৌর শহরের লঞ্চঘাট, নিলিমা পয়েন্টসহ উপকূলের ঝুঁকিপূর্ণ বিভিন্ন এলাকায় প্রচার মাইকিং করেন কোস্ট গার্ড সদস্যরা। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে দেশের সমুদ্র বন্দর সমূহে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখানো হয়েছে। পরবর্তীতে সংকেত বেড়ে ঘূর্ণিঝড় রেমালে রূপ নিয়ে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।

এ বিষয়ে পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড স্টেশন কমান্ডার লে. শাকিব মেহবুব গণমাধ্যমকে বলেন, বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হয়েছে। এতে সমুদ্র বন্দরে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখানো হয়েছে। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে পাথরঘাটা উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হয়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জনদুর্ভোগ

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

Published

on

রাজধানীতে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের ব্যানারে রিকশা শ্রমিকরা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। বিক্ষোভ মিছিলে শতাধিক রিকশা চালক অংশ নেন।

শুক্রবার (২৪ মে) বিকালে রাজধানীর আরামবাগ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা। পরে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হয়ে কাকরাইলের দিকে যেতে চাইলে পুলিশের বাধা পেয়ে সেখানে শেষ হয়।

এসময় রিকশা শ্রমিকরা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদ জানিয়ে গণমাধ্যমে বলেন, বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে শ্রমজীবী মানুষরা না খেয়ে কষ্টে জীবনযাপন করছেন। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণের সরকারকে উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান।

রিকশা চালকরা আরও বলেন, আমরা রাজনীতি বুঝি না। আমরা দু বেলা ডাল-ভাত খেয়ে বাচঁতে চাই। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়িয়ে আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার কেঁড়ে নেয়া হচ্ছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

ডাবল সেঞ্চুরি করলো কাঁচা মরিচ

Published

on

ঈদুল আজহার মাসখানেক আগে থেকেই এবার কাঁচা মরিচের দাম বাড়ছে। গেলো ১০ দিনের ব্যবধানে এই পণ্যের দাম দ্বিগুণ হয়ে প্রতি কেজি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। কোথাও কোথাও কাঁচা মরিচ আরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। গেলো বছর কোরবানির সময়ে ঢাকায় কাঁচা মরিচের কেজি ৭০০ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। তখন দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি দিয়েছিল। তবে এবার দাম বাড়তে থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে দাম নিয়ন্ত্রণে এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর মগবাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে কাঁচা মরিচের দাম আরও বেড়েছে। গেলো পাঁচ বছরের বাজারের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বছরের এই সময়ে উৎপাদন কমে যাওয়ায় কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দেশে বৃষ্টিসহিষ্ণু মরিচের জাত কম। ফলে বৃষ্টি বেশি হলে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যায়। তখন আমদানি করে কাঁচা মরিচের চাহিদা মেটানো হয়। সাধারণত ভারত থেকে কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়। তবে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকেও কিছু কাঁচা মরিচ আসে। মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের কারণে কাঁচা মরিচ আমদানিতে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হবে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে বাজারে মরিচের সরবরাহ কমেছে। ফলে ১০ দিন আগে যে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এখন খুচরা বাজারে তার দাম ২০০ থেকে ২২০ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। এক কেজির কম কিনলে বিক্রেতারা আরও বেশি দাম চাইছেন। বছরের এই সময়ে বাজারে কাঁচা মরিচের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি থাকে। ফলে আমদানি করে মরিচের প্রয়োজন মেটাতে হয়।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে এখন যে মরিচ আসছে, তার মান খুব ভালো নয়। কারণ, গ্রীষ্মকালীন মরিচের গাছ এখন শুকিয়ে এসেছে। ফলনও আগের তুলনায় কম পাওয়া যাচ্ছে।

Advertisement

বিক্রেতা রাকিব আহমেদ গণমাধ্যমে বলেন, ঢাকার অন্যতম বড় বিক্রয়কেন্দ্র কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। গেলো বৃহস্পতিবারও কাঁচা মরিচ ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলাম। দুই দিনের মধ্যে দাম আবার বেড়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সঙ্গনিরোধ শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত কাঁচা মরিচ আমদানির অনুমতি (আইপি) দেয়া হয়নি। তবে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। চাহিদা ও সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত