Connect with us

ক্রিকেট

পাকিস্তানের জয়ের দিনে বাবরের রেকর্ড ভাঙ্গলেন ফখর

Avatar of author

Published

on

কি দারুণ একটা ইনিংস উপহার দিকেব ফখরজামান। নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ৩৩৬ রান টপকাতে একাই করলেন  ১৮০ রান। বিশাল এই  ইনিংস খেলার পথে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমের একটি রেকর্ডও ভেঙেছেন এই ওপেনার। পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে দ্রুততম ৩০০০ রানের রেকর্ড এখন ফখরের।

শনিবার (২৯ এপ্রিল) রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৫ উইকেটে ৩৩৬ রান তুলেছিল নিউজিল্যান্ড। তবে বড় টার্গেটকে মামুলি বানিয়ে ফেলেন ১৪৪ বলে ১৮০ রানের ইনিংস খেলা ফখর। পাকিস্তানও ম্যাচটা জিতেছে ৭ উইকেটের ব্যবধানে, ১০ বল হাতে রেখেই। ম্যাচ হারার কারণে বৃথা যায় নিউজিল্যান্ডের হয়ে ড্যারিল মিচেলের ১২৯ রানের ইনিংস।

পাকিস্তানের এমন জয়ের দিনে বাবরকে ছাড়িয়ে গেলেন ফকর। ৬৭ ইনিংস খেলে ৩০০০ রানে পৌঁছে গেলেন ফখর। বাবর ৩০০০ রান করেছিলেন ৬৮ ইনিংসে।  ফখর যৌথভাবে দ্রুততম ৩০০০ রানের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। ফখরের সমান ৬৭ ইনিংসে এই কীর্তি গড়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যান শাই হোপ।

দ্রুততম ৩০০০ রানের রেকর্ড নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান হাশিম আমলা ধরাছোঁয়ার বাইরে বলা যায়! আমলা ব্যাটসম্যানের ৩০০০ রান করতে লেগেছিল মাত্র ৫৭ ইনিংস। ৬৯ ইনিংসে ৩০০০ রান করে পঞ্চম স্থানে ভিভ রিচার্ডস।

ওয়ানডে ক্রিকেটে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ চার ইনিংসের তিনটির মালিকই এখন ফখর। ওয়ানডেতে পাকিস্তানের একমাত্র ডাবল সেঞ্চুরিয়ান তিনি। ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বুলাওয়েতে ২১০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ফখর।

Advertisement

 

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ক্রিকেট

অপরাজেয় দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হচ্ছে ইংল্যান্ড

Published

on

সুপার এইটের ম্যাচে আজ রাত সাড়ে ৮ টায় মুখোমুখি হচ্ছে ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। দুই দলই ছন্দে আছে নিজেদের গ্রুপে। এক ম্যাচ করে জয় পেয়েছে ভিন্ন প্রতিপক্ষের সাথে। যেখানে ইংল্যান্ড জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে। আর দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে। সেন্ট লুসিয়ায় আজকের ম্যাচ তাই দুই দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

গ্রুপ পর্বে বেশ কঠিন সময় পার করেছে ইংল্যান্ড। শঙ্কা এমন তৈরি হয়েছিল যে, সুপার এইটে যাওয়া নিয়ে উঠেছিল ভাবনা। তবে সব পেরিয়ে তা নিশ্চিত করেছে ইংলিশরা। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা বেশ দাপটের সাথেই সুপার এইট নিশ্চিত করেছে। যেখানে একটি ম্যাচও হারেনি তারা।

এখন পর্যন্ত হারের তিতকুটে স্বাদ পেতে হয়নি প্রোটিয়াদের। ব্যাট ও বলে প্রতিপক্ষকে বেশ হুমকি দেওয়ার সক্ষমতা দেখাতে পেরেছে তারা। এদিকে ইংলিশরাও নিজেদের বাজে সময়টুকু পার করে ওঠার তাগিদ দিচ্ছে। উইন্ডিজদের সাথে সবশেষে ম্যাচের দাপুটে জয় দিয়ে সেটার প্রমাণ মেলে।

সেন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামের পিচ ব্যাটিং সহায়ক। দুই দলই বড় রান করার চেষ্টায় থাকবে বলে ধারণা করা যায়। আর এই ম্যাচে ভালো রান হবে বলেই পূর্ব থেকে অনুমান করা হচ্ছে। আবহাওয়া নিয়ে তেমন চিন্তার কিছু নেই। অর্থাৎ আকাশ পরিষ্কার থাকবে বলে জানা যায়, বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

টি-টোয়েন্টি সংস্করণে মুখোমুখি দেখায় দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ড উভয় দলই ১২ টি করে ম্যাচ জিতেছে। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরিসংখ্যান বলছে এগিয়ে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা। যেখানে ৬ বারের দেখায় ৪ বারই জয় নিশ্চিত করেছে প্রোটিয়ারা।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

অন্তত ১৭০ রান করা উচিত ছিল, মনে করেন শান্ত

Published

on

সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হারের স্বাদ পেল বাংলাদেশ দল। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি টাইগাররা। যেখানে মিচেল মার্শদের সামনে কেবল ১৪১ রানের লক্ষ্যমাত্রা ছুঁড়ে দিয়েছিল তারা। মারমুখী ব্যাটিংয়ের পর বৃষ্টি আইনে ২৮ রানের জয় পেয়েছে অজিরা। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে কথা বলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

তানজিদ তামিমের বিদায় ঘটে মিচেল স্টার্কের করা প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে। এরপর শান্ত ও লিটন দাস মিলে চাপ সামলিয়ে খেলতে থাকেন। লিটন অনেকটা ধীরগতিতে খেলেছেন, অন্যদিকে শান্ত চেষ্টা করেছেন রান বের করতে। অনেকদিন বাদে রান এসেছে শান্তর ব্যাটে। এটাই এক আশার কথা। রান করেছেন তাওহীদ হৃদয়ও। শান্ত ৩৬ বলে ৪১ এবং হৃদয় ২৮ বলে ৪০ রান করেন।

তবে রান তো খুব বেশি তুলতে পারেনি বাংলাদেশ দল। ম্যাচ শেষে শান্ত তাই বলছিলেন, ‘উইকেট ভালো ছিল, কিন্তু কিছুটা মন্থরও ছিল। তবুও এই উইকেটে অন্তত ১৭০ রান করা উচিত ছিল।‘

বাংলাদেশ পরের ম্যাচ খেলবে ভারতের বিপক্ষে। সেই ম্যাচে আশা রাখছেন অধিনায়ক। আর বোলারদের নিয়ে আলাদা করে প্রত্যাশা তো থাকেই এই দলের। আজ অবশ্য খুব একটা ভালো করতে পারেননি দলের বোলাররা। শান্ত বলেন, ‘আশা করি বোলাররা তাদের ফর্ম বজায় রাখবে। আমাদের পরের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ভালো খেলার চেষ্টা করব।’

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

হার দিয়ে সুপার এইট শুরু বাংলাদেশের

Published

on

বৃষ্টি আইনে ২৮ রানের জয় পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া। বাংলাদেশের দেওয়া ১৪১ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে গিয়ে বেশ সহজভাবেই জয় নিশ্চিত করে নিল দলটি।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। অ্যান্টিগুয়ার এই মাঠে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করে সুবিধা পাওয়া যায় বলে জানা যায়। অস্ট্রেলিয়া তার পুরো ফায়দা নিতে চেয়েছে। পাওয়ারপ্লেতে টানা ৩ ওভার করলেন মিচেল স্টার্ক। স্টাম্প টু স্টাম্প ডেলিভারি, ব্যাটারের খেলার উপায় নেই। মাঝেমধ্যে ইয়র্কার লেন্থেই চেষ্টা করে গেলেন। যখনই কিছুটা হাফ লেন্থ দিয়েছেন, নাজমুল হোসেন শান্ত শট খেলতে চেয়েছেন।

তানজিদ তামিমকে শুরুর ৩ বলেই ফিরিয়ে দেন স্টার্ক। ওপেনার লিটন দাসের ধীরগতির খেলা দলের জন্য ভালো বার্তা দিচ্ছিল না। অন্যপাশে অধিনায়ক শান্ত অবশ্য কিছুটা চেষ্টা করছিলেন রান বের করার, সুযোগ পেলে শট খেলার।

অ্যাডাম জাম্পার শিকার হয়ে লিটন ফিরলে রিশাদ হোসেনকে নামানো নয়। বড় শট খেলে স্ট্রাইক রেট বাড়িয়ে নিতেই হয়তো। তবে রিশাদও ব্যর্থ ছিলেন। বরাবরের মতো তাওহীদ হৃদয় দলের পক্ষে হাল ধরলেন। তার ২৮ বলে ৪০ রানের ইনিংস শেষ হয় প্যাট কামিন্সের ডেলিভারিতে ক্যাচ দিয়ে।

আর কামিন্স তুলে নেন নিজের হ্যাটট্রিক। তার আগে ফিরিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ ও শেখ মেহেদীকে। তাসকিন আহমেদ শেষ দিকে অপরাজিত ছিলেন ৭ বলে ১৩ রান নিয়ে। আর বাংলাদেশ থামে ২০ ওভার খেলে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪০ রানে।

Advertisement

অস্ট্রেলিয়ার মোকাবিলা করার জন্য খুব বেশি রান নয়। অজি দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও ট্রাভিস হেড বেশ মারমুখী হয়ে শুরু করেন। পাওয়ারপ্লেতে বিনা উইকেটে দলটির সংগ্রহ দাঁড়ায় ৫৯ রান। এরমধ্যে বৃষ্টি এলে খেলা কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে। বৃষ্টির পর রিশাদের বোলিংয়ে কিছুটা নাকাল হয় প্রতিপক্ষ ব্যাটাররা।

ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শের উইকেট বগলদাবা করেন রিশাদ। উজ্জীবিত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। কিন্তু তা খুব ক্ষণস্থায়ী। ওয়ার্নার একপাশ থেকে আবারও আগ্রাসী হন। ৩৪ বলে তুলে নেন ফিফটি। অন্যদিকে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও খেলতে থাকেন নিজের ভঙ্গিতে। পরের বার বৃষ্টি নামার আগে ৩৫ বলে ৫৩ রানে অপরাজিত ছিলেন ওয়ার্নার, ৬ বলে ১৪ রানে অপরাজিত ছিলেন হেড।

সেসময় দলের সংগ্রহ ছিল ১১.২ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান।

অস্ট্রেলিয়া দল এগিয়ে ছিল ডিএলএস মেথডে অর্থাৎ বৃষ্টি আইনে। এরপর আর বৃষ্টি না থামলে ২৮ রানের জয় পায় তারা।

 

Advertisement

এম/এইচ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত