Connect with us

ঢাকা

তালাক নিয়ে প্রশ্ন করায় যা বললেন জাহাঙ্গীর

Avatar of author

Published

on

মেয়র জাহাঙ্গীর আলম

কয়েক দিন ধরেই ফেসবুক এবং বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে তালাক দিয়েছেন তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা জয়ী। তবে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলছেন না জাহাঙ্গীর। এখনও মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছেন তিনি।

গেলো সোমবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরকে তার স্ত্রীর তালাক দেয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এরপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সমালোচনা চলছে।

এরই মধ্যে মঙ্গলবার (১৬ মে) দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলন করেন জাহাঙ্গীর আলম।

এ সময় তালাকের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। কিছুটা বিব্রতবোধ করে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমাদের পরিবারেরটা পরিবার….। আমরা এখন রাজনৈতিক কারণে সংবাদ সম্মেলন করছি। ২৫ তারিখে ভোট। আপনারা আপাতত ভোটটা নিয়ে থাকুন। নির্বাচন সামনে রেখে এখন অনেকেই অনেক ধরনের ভালো-খারাপ কথা বলবে। এটা তাদের ব্যাপার। আমরা কারও পরিবার বা কারও ব্যক্তিত্ব নিয়ে কথা বলতে চাই না। যদি কেউ ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান, তাহলে আসেন আমার বাসায়, বসেন, শুনে যান।’

তথ্যানুযায়ী, গেলো ৩০ এপ্রিল জাহাঙ্গীর আলম বরাবর তালাকের নোটিশ পাঠান তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা জয়ী। নোটিশে বিয়ের পর থেকে জাহাঙ্গীর আলম তার স্ত্রীকে মানসিক নির্যাতন, অত্যাচার ও নিয়মিত ভরণপোষণ দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ করা হয়।

Advertisement

এর আগে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে জাহাঙ্গীর আলম ২০২১ সালের নভেম্বরে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ হারিয়েছিলেন। পরবর্তীতে দলের ২২তম সম্মেলনে নিজ আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে ক্ষমা করা হয়েছিল। কিন্তু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে মাত্র চার মাসের মাথায় গেলো সোমবার (১৫ মে) বিকেলে জাহাঙ্গীর আলমকে আওয়ামী লীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।

 

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

ঢাকা

কলেজ পড়ুয়া গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

Published

on

ঝুলন্ত মরদেহ

কলেজ পড়ুয়া এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২০ মে) রাতে টঙ্গী বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ওই গৃহবধূর নাম মিম আক্তার (১৭)। মিমের বাবার নাম বাহার উদ্দিন। স্বামী মজিদের সঙ্গে টঙ্গী বাজার এলাকায় বাস করতেন ওই গৃহবধূ।

টঙ্গী পূর্ব থানার এসআই আরফান আলী লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।

পুলিশ জানায়, মিম রাজধানীর উত্তরা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ালেখা করতেন। সোমবার সন্ধ্যায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী মজিদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় মিমের। এরই একপর্যায়ে নিজ কক্ষে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন তিনি। পরে পরিবারের অন্যান্য সদস্য তাকে ডাকাডাকি করে তার কোনো সাড়া না পেয়ে জাতীয় জরুরি পরিষেবা-৯৯৯ ফোন করেন। রাত ৯টার দিকে পুলিশ ওই কক্ষের সিলিংফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো ঝুলন্ত লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

প্রাথমিকভাবে ঘটনাটিকে আত্মহত্যার ঘটনা বলে ধারণা করছে পুলিশ।

Advertisement

টঙ্গীপূর্ব থানার ওসি মো. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, লাশটি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হবে।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

নিরাপত্তা জোরদারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

Published

on

বাংলাদেশ-ব্যাংকের-সামনে-পুলিশ-মোতায়ন

নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ঋণখেলাপি, অর্থপাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও জবাবদিহিতার দাবিতে গণসংহতি আন্দোলনের ডাকা বিক্ষোভকে ঘিরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল থেকেই ব্যাংক সামনে অবস্থান নেয় অতিরিক্ত পুলিশ। সকাল সাড়ে ১১টার দিকে গণসংহতি আন্দোলনের বিক্ষোভের কর্মসূচি থাকলেও দুপুর ১২টা পর্যন্ত দলটির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গেটের সামনে ও আশপাশে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে। কিছু গ্রাহককে ব্যাংকে প্রবেশ করতে ও বের হতে দেখা গেছে।

সেখানে দায়িত্বশীল এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, গণসংহতি আন্দোলনের সমাবেশ ঘিরেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ১১টায় তাদের বিক্ষোভ করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত আসেনি।

গতকাল সোমবার (২০ মে) গণসংহতি আন্দোলনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করার কথা জানানো হয়। দলটি জানায়, ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও জবাবদিহিতার দাবিতে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বিক্ষোভ ও মিছিল করবে গণসংহতি আন্দোলন।

Advertisement

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সমাবেশে সংগঠনটির নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আখতার, মনির উদ্দীন পাপ্পু, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভুঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন প্রমুখ বক্তব্য দেবেন বলে জানানো হয়।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

২ ঘণ্টায় পড়েছে মাত্র ৩ ভোট

Published

on

ভোট

টাঙ্গাইলের কালিহাতী, ভূঞাপুর ও ঘাটাইল উপজেলায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ভোট চলছে। এর মধ্যে ভূঞাপুর উপজেলার একটি কেন্দ্রে এক ঘণ্টায় মাত্র দুটি ভোট এবং উপজেলার টেপিবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের একটি নারী বুথে দুই ঘণ্টায় ভোট পড়েছে মাত্র ৩টি।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। সকাল ৯টা পর্যন্ত ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের মহিলা বুথ কক্ষে দু’টি ভোট পড়েছে বলে জানান সহকারী প্রিসাইডিং অফিসাররা।

এ ছাড়া কেন্দ্রের একটি পুরুষ কক্ষে ভোট পড়েছে ১২টি। অপরদিকে, ভূঞাপুর সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নারী কক্ষে ভোট পড়েছে ২২টি এবং পুরুষ একটি কক্ষে ভোট পড়ে ৪৮টি ওপরে।

টেপিবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্রে মোট ১১টি বুথের দু’টিতে ভোট পড়েছে ২৩২টি। তার মধ্যে এই কেন্দ্রের একটি কক্ষের নারী বুথে ২ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে মাত্র ৩টি। একই চিত্র বলরাম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি। এ কেন্দ্রে ২ ঘণ্টায় একটি বুথে ভোট পড়েছে ৪টি।

ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, সকাল বেলা ভোটার উপস্থিতি কম দেখা গেছে। তাই কম ভোট পড়ছে। নারী ভোটার রয়েছে ২ হাজার ৬৮৮টি।

Advertisement

ভূঞাপুর সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার লুৎফর রহমান জানান, তার কেন্দ্রে পুরুষ রয়েছে ভোটার ২ হাজার ৫৮টি। বেলা সাড়ে ৯টা পর্যন্ত প্রায় ৪২টির মতো ভোট পড়েছে।

টেপিবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার মো. জাফর ইকবাল জানান, শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ চলছে। তবে, ভোটারের উপস্থিতি সন্তোষজনক না। একটি নারী বুথে ২ ঘণ্টায় ৩ ভোট পড়ে।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ জানান, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট চলছে। বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছি।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত