Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

কাঁচা মরিচ ও টমেটো আমদানির অনুমতি

Avatar of author

Published

on

দাম সহনীয় পর্যায়ে আনতে কাঁচা মরিচ ও টমেটো আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
আজ রোববার (২৫ জুন) কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কাঁচা মরিচ ও টমেটো আমদানির অনুমতি বা আইপি আজ সকাল থেকে দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে কাঁচা মরিচ আমদানির জন্য ৩০টি আইপি অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার পরিমাণ ১১ হাজার ৬০০ টন।
টমেটো আমদানির জন্য ৬৮টি আইপি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যার পরিমাণ ৫৫ হাজার ৬০০ টন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

আমদানি-রপ্তানি

৫ বছরের জন্য নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ কিনবে সরকার

Published

on

জলবিদ্যুৎ

ভারতের জাতীয় গ্রিড ব্যবহার করে নেপাল থেকে পাঁচ বছরের জন্য ৪০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ আমদানি করবে সরকার। যার প্রতি ইউনিট ব্যয় হবে ৮ টাকা ১৭ পয়সা।

মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে এ জলবিদ্যুৎ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে পণ্য ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

এ বিদ্যুতের জন্য বছরে প্রয়োজন প্রায় ১৩০ কোটি টাকা। আর পাঁচ বছরে ব্যয় হবে ৬৫০ কোটি টাকা।

জানা গেছে, বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে গেলো বছরের মে মাসে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে একটি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী নেপালের ত্রিশুলি প্রকল্প থেকে ২৪ মেগাওয়াট এবং অন্য একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ১৬ মেগাওয়াটসহ মোট ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসবে। ভারত হয়ে বাংলাদেশের ভেড়ামারায় জাতীয় গ্রিডে এ বিদ্যুৎ আসবে।

নেপালের এ বিদ্যুৎ আমদানির লক্ষ্যে গেলো ১০ সেপ্টেম্বর বৈঠকে বসে ‘বিদ্যুৎ খাত উন্নয়ন ও আমদানি’ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওই কমিটির প্রধান ছিলেন। বৈঠকে আ হ ম মুস্তাফা কামাল নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ট্যারিফ জানতে চাইলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, নেপাল থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের দাম দেশে কয়লাভিত্তিক উৎপাদিত বিদ্যুতের দামের তুলনায় কম পড়বে।

Advertisement

ওই বৈঠকের আলোচনায় উঠে আসে, নেপাল শীতকালে বাংলাদেশ কাছ থেকে বিদ্যুৎ নিতে আগ্রহী। শীতে নেপালে বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকে, অন্যদিকে বাংলাদেশে চাহিদা কম থাকে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

তৈরি পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে ৪ লাখ টন সুতার ঘাটতি

Published

on

সংগৃহীত ছবি

‘দেশের তৈরি পোশাক রফতনির ক্ষেত্রে নিট সুতার চাহিদার তুলনায় ৪ লাখ মেট্রিক টন সুতার ঘাটতি রয়েছে। তৈরি পোশাকের ক্ষেত্রে ওভেন ও ডেনিম বস্ত্রের চাহিদা প্রায় ৮ বিলিয়ন মিটার। তার মধ্যে ৪ বিলিয়ন মিটার দেশে উৎপাদিত হয় এবং ৪ বিলিয়ন মিটার আমদানি করা হয়। তবে তৈরি পোশাক রফতনির ক্ষেত্রে নিট সুতার চাহিদা প্রায় ১৬ লাখ মেট্রিক টন। তার মধ্যে ১২ লাখ মেট্রিক টন সুতা দেশে উৎপাদিত হয় এবং প্রায় ৪ লাখ মেট্রিক টন ঘাটতি রয়েছে যা আমদানি করা হয়।’

সোমবার (১০ জুন) সংসদের বাজেট অধিবেশনে মো. জাকারিয়ার লিখিত প্রশ্নের জবাবে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এসব কথা বলেন।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জানান, ‘বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীন বস্ত্র অধিদফতর পোশাক কর্তৃপক্ষ হিসেবে বস্ত্র শিল্পের নিবন্ধন দিচ্ছে। পোশাক কর্তৃপক্ষ সেবা সহজীকরণের ফলে শিল্প উদ্যোক্তারা দেশে নতুন নতুন বস্ত্র ও সুতা উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করছে। ফলে তৈরি পোশাক রফতানির জন্য ওভেন ও ডেনিম বস্ত্রের ঘাটতি ক্রমান্বয়ে কমে আসবে।’

জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও জানান, বর্তমানে দেশের স্থানীয় বাজারে বাৎসরিক বস্ত্রের চাহিদার পরিমাণ প্রায় ৭ বিলিয়ন মিটার। দেশের স্থানীয় বাজারে বস্ত্রের চাহিদার ঘাটতি নেই।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

আবারও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আসলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

বাজারে দেশী পেঁয়াজের দাম বাড়ায় ২০ দিন পর দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। এর আগে লোকশানের শঙ্কায় হিলি স্থল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রেখেছিলো ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার (৪ জুন) বিকেলে ভারত থেকে পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিনিধি মাহাবুব হোসেন।

জানা যায়, সততা বাণিজ্যালয় নামে একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করে।এখন পর্যন্ত দুটি ট্রাকে ৩৩ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।

এর আগে অভ্যন্তরীণ বাজারে সংকট দেখিয়ে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। সেই নিষেধাজ্ঞা গেলো ৪ মে তুলে নিয়ে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে দেশটি। ৪০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে গেল ১৪ মে পেঁয়াজ আমদানি করে লোকসানে পড়েন হিলি স্থলবন্দরের এক আমদানিকারক। এরপর থেকে বন্ধ হয়ে যায় পেঁয়াজ আমদানি। প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজ ৫৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি হচ্ছে আর প্রতি কেজিতে শুল্ক দিতে হচ্ছে প্রায় ৭ টাকার মতো।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত