Connect with us

অন্যান্য

যে দেশগুলোতে করোনা বেশি হানা দিয়েছে

Published

on

করোনার নতুন রূপ ওমিক্রনের প্রভাবে বিশ্বজুড়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। প্রতিদিনই লাফি লাফিয়ে বাড়ছে এ মহামারী।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এরপর রয়েছে ফ্রান্স, ভারত, ইতালি, স্পেন, আর্জেন্টিনা ও যুক্তরাজ্য। এই প্রতিটি দেশেই ২৪ ঘণ্টায় ১ লাখের বেশি আক্রান্ত হয়েছে।

বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারতে সংক্রমণ প্রতিদিনই বাড়ছে। এক লাখ ছাড়িয়ে এখন দেশটিতে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছে দুই লাখেরও বেশি।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে দুই লাখ ৫৩ হাজার৪৯৬ জন। গত দিন ছিল দুই লাখ ৪১ হাজার ৯৭৬ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭১ হাজার ৪২৩ জন। দেশটিতে মোট মারা গেছে চার লাখ ৮৫  হাজার ৪৩ জন। মোট সুস্থ হয়েছে ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৬ হাজার ২৭৭ জন। গেলো ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ৯০ হাজার।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে আট লাখ ৬ হাজার ৪৯৩ জন । দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৬ কোটি ৫২ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭৫ জন।

Advertisement

গেলো ২৪ ঘণ্টায় ফ্রান্সে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে তিন লাখ ৫ হাজার ৩২২ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ৩০৪ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় ইতালি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ৮৪ হাজার ৬১৫জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৮১ লাখ ৫৫ হাজার ৬৪৫ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় স্পেনে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ৫৯ হাজার ১৬১ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৭৯ লাখ ৩০ হাজার ৫২৮ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় আর্জেন্টিনায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ১৭ হাজার ৮০৮ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৬৭ লাখ ৯৩ হাজার ১১৯ জন।

গেলো ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাজ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ৫১ হাজার ৩৪২ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত এক কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার ৮১৭ জন।

Advertisement

গেলো ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৩১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৪৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছে সাত হাজার ২৯৯ জন। গেলো ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ্ হয়েছে ১১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪৩ জন। এর আগের দিনও আক্রান্ত ছিল ৩২ লাখ ৮৫  হাজার। মৃত্যু ছিল ৮ হাজার ৫৪৩ জন।

বিশ্বজুড়ে আজ শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি,২০২২) পর্যন্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ কোটি ৮ লাখ ৮৫ হাজার ৯৩৩ জন। মারা গেছেন ৫৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭৭১ জন। করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৬ কোটি ৪০ লাখ ১৮ হাজার ১১৫ জন।

Advertisement

অন্যান্য

শচীনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষীর আত্মহত্যা

Published

on

ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের নিরাপত্তারক্ষী আত্মহত্যা করেছেন। দেশটিতে ভিভিআইপিদের জন্য যে নির্দিষ্ট নিরাপত্তারক্ষীরা দায়িত্ব পালন করে থাকে, সেই দলের অংশ ছিলেন তিনি। নিজের সার্ভিস রিভলবার গলায় ঠেকিয়ে আত্মহত্যা করেন এই জওয়ান।

নিরাপত্তারক্ষী এই জওয়ানের নাম প্রকাশ কাপড়ে। ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে নিজের কাছে থাকা রিভলবারটি দিয়ে গুলি চালিয়ে দেন প্রকাশ। তার পরিবারে বাবা-মা, স্ত্রী, দুই সন্তান, ভাই রয়েছেন।

ভারতের মহারাষ্ট্রের জামনের নামক জায়গায় এই ঘটনাটি ঘটে। রাজ্য পুলিশ ফোর্সের একজন সদস্য ছিলেন প্রকাশ। জামনের থানায় দায়িত্বরত থাকা পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার রাত দেড়টার দিকে ঘটনাটি সংঘঠিত হয়েছে। তবে আত্মহত্যার সঠিক কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমে জানা যায়, ব্যক্তিগত কারণে প্রকাশ এই কাজ করে থাকতে পারেন।

 

এম/এইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাব সাধারণ পরিষদে পাস

Published

on

ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাব পাস হয়েছে সাধারণ পরিষদে। প্রস্তাবে ফিলিস্তিনকে সদস্যপদ দেয়ার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে পুনর্বিবেচনার জন্য নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছে।

আজ  শুক্রবার (১০ মে)  সাধারণ পরিষদে এই প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি হয়। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৩টি সদস্যদেশ রয়েছে। এর মধ্যে ১৪৩টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। আর বিপক্ষে ভোট দেয় যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলসহ ৯টি দেশ। ভোটদানে বিরত ছিল ২৫টি দেশ।

২০১২ সাল থেকে জাতিসংঘে পর্যবেক্ষক (সদস্য নয়) হিসেবে মর্যাদা পাচ্ছে ফিলিস্তিন। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য আবেদন প্রথমে সংস্থাটির ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে পাস হতে হয়। এর পর সেটি সাধারণ পরিষদে পাস হবে। এই প্রস্তাব আবার নিরাপত্তা পরিষদে তোলা হলে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো ক্ষমতা প্রয়োগে সেটি আবার আটকে যেতে পারে।

এবার বিপুল ভোটে প্রস্তাব পাস হওয়ায় ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার দাবি আরও জোড়ালো হলো। বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য এখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।এর আগে গেলো মাসে ১৫ সদস্যের জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ দেয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই সেই আবেদন নবায়ন করে পুনরায় জমা দেয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই আজ ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সাধারণ পরিষদে প্রস্তাব হওয়ায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কিছু অতিরিক্ত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে ফিলিস্তিন। যেমন, সাধারণ পরিষদের অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘের অন্য সদস্যদের মতো একটি আসন পাবে তারা। তবে ভোট প্রয়োগের কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকবে না।ফিলিস্তিন বর্তমানে একটি নন-সদস্য পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অন্যান্য

বৃষ্টির সঙ্গে পড়লো অজস্র জীবন্ত মাছ, কেন এমন হয়?

Published

on

সংগৃহীত ছবি

ভারী বর্ষণের পাশাপাশি আকাশ থেকে পড়ছে মাছ। বাতাসের সঙ্গে উড়ে এসে আছড়ে পড়ছে মাটিতে। মাটিতে পড়েই ছটফট করছে।আকাশ থেকে তুলার মতো বরফ পড়ার ঘটনা ঘটেছে। শিলাবৃষ্টির সঙ্গে     ‘উল্কাবৃষ্টি’ দেখেছে বিশ্ববাসী। বিরল হলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বৃষ্টির সঙ্গে আকাশ  থেকে মাছ পড়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি ইরানের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ কোগিলওয়ে-বোয়ের আহমাদ প্রদেশে ঘটেছে এই ঘটনা।

ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার(৬ মে) ইরানের ইয়াসুজ অঞ্চলের বাসিন্দারা অবাক করা এ ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, বৃষ্টির সঙ্গে রাস্তায় পড়া মাছগুলো কুড়িয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ১২ সেকেন্ডের ওই ‘মাছবৃষ্টির’ ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয় পৌর প্লাজার কাছ থেকে এক ব্যক্তির করা ওই ভিডিওতে দেখা যায়-রাস্তায় ছড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু মাছ। এর মধ্যেই উপর থেকে পড়ছে আরও। ভিডিওকারী ব্যক্তি নিজেই মাটি থেকে একটি মাছ তুলেছেন, সেটি নড়াচড়া করছে। প্রতিটি জীবন্ত মাছের গড় আকৃতি ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি। ইরানে হওয়া এই মাছবৃষ্টির ঘটনায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

ইরানের এই মাছবৃষ্টির ঘটনা বিশ্বে প্রথম নয়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের টেক্সারকানা শহরে মাছবৃষ্টির এমন ঘটনা ঘটে। ওই শহরের বাসিন্দারা ঝড়বৃষ্টি চলাকালীন বাইরে বের হয়ে দেখেন, আকাশ থেকে শত শত মাছ পড়ছে। শুধু মাছ নয়, মাছের সঙ্গে আছে ছোট ব্যাঙ ও ছোট ছোট কাঁকড়াও।

এরও আগে, ২০১৭ সালে  মাছবৃষ্টির ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার অরভিলের জনগণ।

Advertisement

যে কারণে ঘটে ‘মাছবৃষ্টি’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর আগে ‘মাছবৃষ্টির’ ঘটনা ঘটেছে। এটি অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হলেও প্রকৃতিতে এটা স্বাভাবিক নিয়মেই ঘটে থাকে। বিজ্ঞানীরা বোলছেন,  প্রচুর মাছ থাকা কোনো কম গভীরতার জলাশয়ের ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়ের ঘূর্ণিবায়ুর কেন্দ্র বয়ে যাওয়ার সময় ওই জলাশয়ে থাকা ছোট ছোট মাছ, ব্যাঙসহ আকাশে উঠে ঝড়ের সঙ্গে কয়েক মাইল পর্যন্ত যেতে পারে।  ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলেও মেঘের স্তরের কারণে এরা কিছু সময়ের জন্য আটকে থাকে। ঘূর্ণিঝড় থেমে গেলে বৃষ্টির সঙ্গে ঝরে পড়ে ওই মাছ, ব্যাঙসহ জলজ প্রাণীগুলো।

‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে হন্ডুরাসে প্রচলিত মিথ”

মধ্য আমেরিকার  দেশ হন্ডুরাসে ‘মাছবৃষ্টি’ নিয়ে একটি মিথ প্রচলিত আছে। প্রতি বছরের মে থেকে জুলাই মাসের মধ্যে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় ‘মাছবৃষ্টি’ হয় বলে দাবি দেশটির অধিবাসীদের।এসময় আকাশ থেকে বৃষ্টিরে সঙ্গে পড়ে মাছ, স্কুইড, ব্যাঙ ইত্যাদি জলজ প্রাণী। স্প্যানিশ ভাষায় এই মাছবৃষ্টিকে বলা হয়  ‘জুভিয়া দে পেতেস’।

এক সময় হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করতেন হোসে সুবিরানা নামে এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজকের আশির্বাদেই দেশটিতে মাছবৃষ্টি হয়ে থাকে। ১৮৫৬ সাল থেকে ওই ধর্মযাজক হন্ডুরাসে অসেন এবং  ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত দেশটিতে থাকেন। ওইসময় হন্ডরাসের লোকজন দারিদ্র্যের মধ্যে দিন কাটাতেন। তাঁদের দুর্দশা দূর করতে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন ওই ধর্মযাজক। হোসে সুবিরানার প্রার্থনার পরই শুরু হয় মাছবৃষ্টি। এ ঘটনায় ঈশ্বর আকাশ থেকে ‘বৃষ্টির সঙ্গে মাছ’ উপহার দিয়েছেন বলে  বিশ্বাস করতে শুরু করেন হন্ডুরাসের বেশিরভাগ মানুষ।

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত