Connect with us

বাংলাদেশ

টাকা ছিনিয়ে নিতেই ঢাবির সাবেক অধ্যাপককে হত্যা

Published

on

টাকা ছিনিয়ে নিতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সাইদা খালেককে (মোছা. সাইদা গাফফার) হত্যা করেছেন আনারুল ইসলাম। প্রাথমিকভাবে এ ধারণা করছে পুলিশ।

এরই মধ্যে আনারুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছেন তিনি।

শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে গাজীপুরের পাইনশাইল এলাকায় ঢাবি শিক্ষক আবাসন প্রকল্পের ঝোপ থেকে অধ্যাপক সাইদার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই সময় তার  গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, অধ্যাপক সাইদার প্লটের কাজ করতেন রাজমিস্ত্রি আনারুল। এরই মধ্যে অধ্যাপকের হাতে টাকা দেখে ছিনিয়ে নিতে চান তিনি। ওই সময় চিৎকার করলে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে টাকা নিয়ে পালিয়ে যান ওই রাজমিস্ত্রি।

পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আনারুলকে (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই অধ্যাপকের নির্মাণাধীন বাড়ির ঠিকাদারও ছিলেন তিনি।

Advertisement

এ ঘটনায় মামলা করেছেন নিহত অধ্যাপকের ছেলে সাউদ ইফখার বিন জহির। অধ্যাপক সাইদা দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন। ঢাবি শিক্ষক আবাসন প্রকল্পে নিজের মালিকানাধীন প্লটে বাড়ি করতে প্রকল্প সংলগ্ন পানিশাইলে বাসা ভাড়া করে থাকতেন তিনি। 

এর আগে বুধবার অধ্যাপক সাইদার নিখোঁজের ঘটনায় তার মেয়ে সাদিয়া আফরিন কাশিমপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শেখ মিজানুর রহমান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আনারুল হত্যাকাণ্ডের ঘটনা স্বীকার করেছেন। অধ্যাপক সাইদার হাতে টাকা দেখে তা ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেন তিনি। এতে চিৎকার শুরু করলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান এ রাজমিস্ত্রি ও ঠিকাদার।

নিহত অধ্যাপক সাইদা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বান্ধবী এবং ঢাবির পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মৃত কিবরিয়াউল খালেকের স্ত্রী। তার এক ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছেন। এর ভাই ও এক বোন দেশে এবং অপর দুই বোন অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন।

এস

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

সরিয়ে নেয়া হচ্ছে শাহবাগ থানা

Published

on

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে শাহবাগ থানাকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে সরিয়ে এই থানার নতুন জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের বিপরীতে শাকুরা বার অ্যান্ড রেস্তোরাঁর পেছনে। এ সিদ্ধান্তের ফলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে আর বাধা রইল না।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়) (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এলাকার অভ্যন্তর থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তরের বিষয়টি মন্ত্রিসভার নির্দেশনার জন্য বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে মন্ত্রিসভা এ সিদ্ধান্ত দেয়।

তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণের জন্য থানা স্থানান্তরের প্রয়োজন পড়ে কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সাথে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সমঝোতায় আসতে না পারায় বিষয়টি মন্ত্রিসভায় গড়ালে। মন্ত্রিসভা থানা সরিয়ে নেয়ার এই পরামর্শ দেন।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

রাজশাহীতে মাদকসহ চার কারবারি গ্রেপ্তার

Published

on

রাজশাহী র‌্যাব-৫ এর একটি দল অভিযানে চালিয়ে বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্যসহ চার মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় জব্দকৃত মাদকদ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ৪ পুরিয়া হেরোইন, ১০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ৭ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট।

সোমবার (৩ জুন) বেলা ১১টার দিকে নগরীর শহিদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামের ২নং গেটের পাশে অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার করে র‌্যাব

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- রাজশাহী নগরীর তেরখাদিয়া এলাকার মমতাজ আলির ছেলে রাব্বি (২৬) একই এলাকার হাকিমের ছেলে তুষার আলী (২৫), বিলসিমলা এলাকার ইমান আলির ছেলে মেহেদি হাসান (২৬) ও তেরখাদিয়া এলাকার জমসেদ আলির ছেলে হাবিবু রহমান (৩৭)।

র‌্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাবের একটি দল রাজশাহী নগরীর শহিদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামের ২ নং গেটের পাশে অভিযান চালায়। এসময় সন্দেহভাজন হিসাবে ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। পরে তাদের কাছে তল্লাশি চালিয়ে উপরিউক্ত মাদকদ্রব্য উদ্ধার হয়।

গ্রেপ্তারের পর র‌্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করে পরস্পর যোগসাজশে গাঁজা হেরোইন, ইয়াবা ও ট্যাপেন্টাডল বিক্রি করে আসছিল তারা। পরে তাদের নগরীর রাজপাড়া থানায় সোপর্দ করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অফিসের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করেছে সরকার

Published

on

অফিস-সময়সূচি

দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধাস্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জন্য অফিসের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ করেছে সরকার।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়।

এখন থেকে সকাল ৯টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে অফিস সূচি। দুপুর ১টা থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত থাকবে নামাজের বিরতি।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এতথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, ঈদুল আজহার ছুটির পর প্রথম রোববার থেকে এই নতুন সময়সূচি কার্যকর হবে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত