বাংলাদেশ
আইপিএলের নিলামে ৯ বাংলাদেশি ক্রিকেটার
সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমানের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) নিলামে জায়গা করে নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ-আফিফ হোসেন সহসাত বাংলাদেশি ক্রিকেটার।
আগামী ২ এপ্রিল থেকে টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা আয়োজন করা হতে পারে ২৭ মার্চ থেকে। ক্রিকেট বিষয়ক জনপ্রিয় সাইট ক্রিকবাজের খবর এটি। তার আগে আগামী মাসের ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি বেঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত হবে আইপিএলের নিলাম।
মেগা এই আসরের জন্য নিবন্ধিত হয়েছেন মোট এক হাজার ২১৪ ক্রিকেটার। যাদের মধ্যে ৮৯৬ জন ভারতীয় আর ৩১৮ জন বিদেশি। সাকিব আল হাসানকে তার দল কেকেআর আর মুস্তাফিজকে রাজস্থান ছেড়ে দিলে, এই দুই টাইগার ক্রিকেটারের নামও ওঠে নিলামে।
তাদের সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে এবার আইপিএলে নিলামে দেখা যাবে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাসকিন আহমেদ, মেহেদী মিরাজ, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন পাটোয়ারী ও শেখ মেহেদী। নিলাম থেকে সর্বোমোট ২১৭ ক্রিকেটার দল পাবেন।
এর আগে সর্বোচ্চ ২ কোটি রুপি ভিত্তিমূল্যেতে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) ১৫তম আসরের নিলামে উঠছেন টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান। তবে এবারের আসরে অংশ নেবেন না বলে নিশ্চিত করেছেন জফরা আর্চার, জো রুট, বেন স্টোকস, মিচেল স্টার্ক।
গতবারের মতোই এবারও সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্য ২ কোটি রুপি। বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যেই নিলামে আছেন। ৪৯ জন ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্যের ক্যাটাগরিতে। এবারও সর্বোচ্চ ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছে ২ কোটি রুপি, যা প্রায় ২ লাখ ৬৯ হাজার মার্কিন ডলার। এই তালিকায় আছেন সাকিব ও মোস্তাফিজ। গত আসরেও সাকিবের ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি। তবে ফিজের ভিত্তিমূল্য আগের আসরে ছিল ১ কোটি রুপি। অর্থাৎ এবার ফিজের উন্নতি হয়েছে। নিলামের তালিকায় বাংলাদেশের থাকা বাংলাদেশের বাকি সাত ক্রিকেটারের ভিত্তিমূল্যে এখনো জানা যায়নি।
এদিকে, নিলাম থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করেছেন অনেক তারকা ক্রিকেটারই। টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি হিসেবে আসরে ইংলিশ কাপ্তান জো রুট আর অলরাউন্ডার বেন স্টোকসের অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল আগেই। এবার এল আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত। তবে সেখানে বিস্ময় হিসেবে থাকল স্টার্ক-আর্চারের না থাকা। সবকিছু ঠিক থাকলে ২ এপ্রিল মাঠে গড়ানোর কথা আইপিএলের ১৫তম আসর।
আইপিএলের দলগুলোর সঙ্গে মিটিং করে ভারত ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (বিসিসিআই) সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবারের আসর অনুষ্ঠিত হবে মহারাষ্ট্রে। আর প্রথম ম্যাচটি মাঠে গড়াবে মুম্বাইয়ে। এ মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন দলগুলোর মালিকেরা।
এ বছরের ২ এপ্রিল বসার কথা ছিল এবারের আসর। ২০২০ সালে করোনার কারণে দুবাইয়ে হয়েছিল আইপিএল। গেল বছর শুরুটা ভারতে হলেও মাঝপথে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ করে ফের শুরু করতে হয় দুবাইয়ে। এবার করোনার দাপট কম ছিল বলে ভারতেই আইপিএল আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তার আগে ফেব্রুয়ারির ১২ ও ১৩ তারিখকে নিলামের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়।
এবারের আসরের নিলামে রেকর্ড দাম পেতে পারেন পেসার কিংবা অলরাউন্ডারদের মধ্যে কেউ। কেননা আইপিএলের নিলামে গত দুটি আসরে পেসার এবং অলরাউন্ডাররা দাপট দেখিয়েছেন। ২০১৯ সালের আসরে সবচেয়ে বেশি দামি ক্রিকেটার হয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার পেসার প্যাট কামিন্স। তাকে ১৫.৫ কোটি টাকায় দলে নিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সবশেষ আসরে বেশি দামে বিক্রি হয়েছেন অলরাউন্ডার ক্রিস মরিস, ১৬.২৫ কোটি টাকা। একই আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দাম হয়েছিল নিউজিল্যান্ডের পেসার কাইলে জেমিসনের।
হাসিব মোহাম্মদ
আইন-বিচার
অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে ড. ইউনূসের মামলার ২ আসামির আবেদন
নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে হওয়া অর্থপাচার মামলার অন্যতম দুই আসামি মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছেন। আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী এই আবেদন করেন।
বুধবার (২৬ জুন) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
এর আগে গেলো ১২ জুলাই গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। আগামী ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রাখা হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এই আদেশ দেন।
গেলো ২ জুন অভিযোগ গঠনের ওপর উভয় পক্ষের শুনানির পর আদেশের জন্য রেখেছিলেন আদালত। ড. ইউনূসসহ আসামিদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল।
পরে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে। এজন্য সাক্ষ্যগ্রহণ দুই মাস পেছাতে আবেদন করেছিলাম। আদালত একমাস সময় দিয়ে ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ রেখেছেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হবে।
গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গেলো বছর ৩০ মে মামলা করে দুদক। মামলার এজাহারে বলা হয়, ইউনূস ও নাজমুল ইসলামসহ গ্রামীণ টেলিকম বোর্ড সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। তবে ব্যাংকে হিসাব খোলা হয় একদিন আগেই।
গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। সেটেলমেন্ট চুক্তিতেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। ‘ভুয়া’ সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক গ্রামীণ টেলিকমের ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় স্থানান্তর করা হয় ২০২২ সালের ১০ মে।
পরে ২২ জুন অনুষ্ঠিত ১০৯তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসাবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা দেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়েই ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে স্থানান্তর করা হয়।
একইভাবে আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দি সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও আইনজীবী মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না।
দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা সেটেলমেন্ট চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে ‘অসৎ উদ্দেশে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে উক্ত অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
বাংলাদেশ
মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মাদক অপরাধী, চোরাকারবারি, পৃষ্ঠপোষক এবং তাদের সহায়তাকারীদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি প্রয়োগ করছে। এর বাইরেও দেশের শিক্ষাক্রমে মাদকসংক্রান্ত বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়াবলী অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষার্থীদের মাদকের অপব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
পথশিশুসহ যারা মাদকাসক্ত হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে তাদের জন্য সরকারি-বেসরকারি নিরাময় কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বুধবার (২৬ জুন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য, ‘প্রমাণ স্পষ্ট : প্রতিরোধে বিনিয়োগ করুন’ অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং সঠিক হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সদ্য স্বাধীন দেশে ফিরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর ১৯৭২ সালের ১৫ জানুয়ারি এক সরকারি আদেশের মাধ্যমে মদ, জুয়া, হাউজি, ঘোড়দৌড় নিষিদ্ধ করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যদের বলেন, ‘ঘোড়দৌড় আর মদ্যপানে কোনো জাতি বা দেশের কল্যাণ সাধিত হতে পারে না। তাই বাংলাদেশে এসব সামাজিক অনাচারের স্থান হবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার মাদকের আগ্রাসন থেকে দেশের জনগণ তথা যুবসমাজকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য নানা ধরনের বাস্তবমুখী এবং কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে আধুনিকায়ন করে প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সমাজের মূলধারায় আনা ও দেশের উন্নয়নমূলক কাজে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে তাদের জীবনমান পরিবর্তনে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। ঢাকার কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের আধুনিকীকরণ প্রকল্প চলমান আছে এবং পাশাপাশি ৭টি বিভাগীয় শহরে ২০০ শয্যাবিশিষ্ট মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
সরকার প্রধান বলেন, আমি আশা করি, আমাদের যুবসমাজ মুক্তবুদ্ধির চর্চার মাধ্যমে তাদের মেধা ও উদ্ভাবনী প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে ২০৩০ সাল নাগাদ জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও মাদকাসক্তিমুক্ত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে সক্ষম হবে।
এসময় তিনি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাদকাসক্তিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।
অপরাধ
ছাদ ফুটো করে কারাগার থেকে পালালো ৪ ফাঁসির আসামি
বগুড়া জেলা কারাগারের ছাদ ফুটো করে দেয়াল পার হয়ে পালিয়েছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৪ আসামি। তবে সকালে তাদের কারাগারের আশপাশের এলাকা থেকে আবারও ধরা হয় বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (২৬ জুন) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে।
বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ ফরিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) স্নিগ্ধ আখতার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) বলেন, ‘বিষয়টি অনেক স্পর্শকাতর। পুলিশ সুপার এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।’
বিস্তারিত আসছে…
- বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
- বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
- আন্তর্জাতিক7 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
- বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
- বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
- টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
- বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
- অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা