Connect with us

জাতীয়

৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডারে সুপারিশ পেলেন যারা

Avatar of author

Published

on

৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দুই হাজার ৫২০ জন ক্যাডার হয়েছেন। এ ছাড়াও এবারের ফলাফলে, মোট ৯ হাজার ৮২১ জন প্রার্থীকে নন-ক্যাডার পদে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, লিখিত ও মৌখিক উভয় পরীক্ষায় কৃতকার্য হলেও সাধারণ ক্যাডারের শূন্য পদের সংখ্যা কম হওয়ায় উত্তীর্ণ সকল প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি। যেসকল প্রার্থীকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি, তাদেরকে ‘নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা, ২০২৩’ এর বিধান অনুযায়ী সরকারের নিকট হতে শূন্য পদে নিয়োগের রিকুইজিশন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে ৯ম, ১০ম, ১১তম ও ১২তম গ্রেড এর নন-ক্যাডার পদে মেধাক্রম ও বিদ্যমান বিধি-বিধান অনুসরণ করে সুপারিশের লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

তবে এ ধরনের উদ্যোগ সুপারিশ প্রাপ্তির কোনো নিশ্চয়তা প্রদান করবে না। সরকারের নিকট হতে শূন্য পদের প্রাপ্যতা এবং প্রার্থীর একাডেমিক ও অন্যান্য উপযুক্ততার ওপর নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ প্রাপ্তি নির্ভর করবে। এ ব্যাপারে পরবর্তীতে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও বলা হয়েছে একই বিজ্ঞপ্তিতে।

৪১তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি নেয়া হবে শিক্ষা ক্যাডারে। এই ক্যাডারে ৮৮৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। শিক্ষার পরে বেশি নিয়োগ হবে প্রশাসন ক্যাডারে। প্রশাসনে ৩২৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। পুলিশে ১০০, বিসিএস স্বাস্থ্যতে সহকারী সার্জন ১০৮ জন ও সহকারী ডেন্টাল সার্জন ১৭১ জনকে নেওয়া হবে।

Advertisement

পররাষ্ট্রে ২৫ জন, আনসারে ২৩ জন, নিরীক্ষা ও হিসাব ২৩ জন, সমবায় ৮ জন, শুল্ক ও আবগারি ২৩ জন, পরিবার পরিকল্পনা ১৭৩ জন, খাদ্য ৮ জন, পররাষ্ট্র ২৫ জন, তথ্য ৩৮ জন, ডাক ২ জন, রেলওয়ে ৮ জন, কর ৬০ জন ও বাণিজ্যে ৪ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে।

এ ছাড়াও কৃষিতে ২৩০ জন, মৎস্য ৪৮ জন, খাদ্য ২ জন, বন ৩৬ জন, তথ্য (সহকারি বেতার প্রকৌশলী) ৯ জন, পশুসম্পদ ৭৬ জন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ৩৬ জন, গণপূর্ত ৫১ জন, রেলওয়ে ৯ জন, সড়ক ও জনপদ ২৩ জন, পরিসংখ্যানে ১২ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে সংস্থাটি।

এএম/

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

জাতীয়

পদ্মা সেতুর সমাপনী অনুষ্ঠান ৫ জুলাই

Published

on

আগামী ৫ জুলাই শুক্রবার পদ্মা বহুমুখী সেতুর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে উপস্থিত থাকবেন। এই অনুষ্ঠান আয়োজনে যে ব্যয় হবে তা সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

বুধবার (৩ জুলাই) সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

সচিব বলেন, গেলো ২০২২ সালের ২৫ জুন আমাদের গর্বের, অহংকারের পদ্মা সেতুতে ওই দিন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এই পদ্মা বহুমুখী সেতুর নির্মাণের মেয়াদ ২০২৪ সালের ৩০ জুন শেষ হয়েছে। এই সমাপ্তি উপলক্ষে মাওয়া প্রান্তে এক সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এই সুধী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী থাকার সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খানমন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান

তিনি বলেন, আগামী ৫ জুলাই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান যেখানে হয়েছিল সেখানেই সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে যে কার্যক্রমগুলো নেয়া হবে, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে তা সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সময় কম, সে কারণে ওপেন টেন্ডারের মাধ্যমে করা সম্ভব হবে না। সেজন্য সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কাজটি করার জন্য বিষয়টি এখানে উত্থাপন করা হয়েছে এবং মন্ত্রিসভা কমিটি সেটি অনুমোদন দিয়েছে।

সমাপনী অনুষ্ঠানের বাজেট প্রসঙ্গে সচিব বলেন, বাজেট ৫ কোটি টাকার ওপরে বিধায় এখানে এসেছে। ৫ কোটি টাকার কম হলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা অনুমোদন করতে পারেন। খরচ না হওয়া পর্যন্ত প্রকৃত খরচ বলা সম্ভব না।

তিনি বলেন, গত দুই বছরে পদ্মা সেতু দিয়ে ১ কোটি ২৭ লাখ যানবাহন চলাচল করেছে। ২৯ জুন পর্যন্ত রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ হাজার ৬৬১ কোটি টাকা। প্রতিদিন গড়ে যান চলাচল করেছে প্রায় ১৯ হাজার। প্রতিদিন গড়ে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক অন্যদের জন্য ‘মডেল’ এবং ‘উদাহরণ’: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ঢাকা সফররত ভারতের নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠি। ছবি: বাসস

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে অন্যদের জন্য ‘মডেল’ এবং ‘উদাহরণ’ হিসাবে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুই দেশের মধ্যকার স্থল সীমানা ও সমুদ্রসীমা সমাধানের কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, “এগুলোর (সমাধান) সমন্বয়ে এই উদাহরণ তৈরি করা হয়েছে।”

ঢাকা সফররত ভারতের নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠি মঙ্গলবার (২ জুলাই) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সংসদ ভবন কার্যালয়ে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাকালে তিনি এ কথা বলেন।

সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান। খবর বাসস’র।

মো. নাঈমুল ইসলাম খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় অবদানের কথা স্মরণ করে বলেন, “আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের সহায়তা ও অবদান সবসময় স্মরণ করি।”

সাক্ষাতকালে ভারতের নৌবাহিনীর প্রধান বলেছেন, তিনি বাংলাদেশে নিজের বাড়ির মতো অনুভব করছেন কারণ। প্রকৃতিগত  দিক থেকে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সামান্য পার্থক্য রয়েছে।

Advertisement

প্রেস সচিব ভারতের নৌপ্রধানকে উদ্ধৃত করে জানান, উভয় দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা সম্পর্কে এডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠি বলেন, “যদি বাংলাদেশ নৌবাহিনী কোনো সহযোগিতা চায়, তবে ভারতীয় নৌবাহিনীর কাছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে ‘না’ বলার কোনো সুযোগ নেই।”

ভারতের নৌবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর (বিএমএম) পরিদর্শন করেন এবং এটিকে বিশ্বমানের উল্লেখ করে বলেন তিনি বিএমএম পরিদর্শন করে অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছেন। “এটি শিক্ষামূলক, কার্যকর এবং তিনি কিছু ধারনা সঙ্গে করে দেশে নিয়ে যাচ্ছেন যা তিনি তাদের সংস্থাকে প্রদান করবেন যাতে তারা সেগুলো অনুকরণ করতে পারে।”

বাংলাদেশের অনেক নৌ কর্মকর্তা ভারতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন উল্লেখ করে এডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী বলেন, তিনি তার বাংলাদেশী সমকক্ষকে বলেছেন যে বাংলাদেশ চাইলে আরও অফিসার পাঠাতে পারে।

প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতীয় নৌপ্রধান অভিমত ব্যক্ত করেছেন যে, বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরকে ‘শান্তিপূর্ণ’ রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারত উভয়েরই একই মানসিকতা রয়েছে এবং উভয় দেশই একসঙ্গে কাজ করবে, যেহেতু তারা এই অঞ্চলে কোনো ব্যাঘাত  আশা করে না। .

বৈঠকে তিনি ধানমন্ডি-৩২-এ বঙ্গবন্ধু জাদুঘর পরিদর্শনের কথাও উল্লেখ করেন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ ও অবদানের প্রতিফলন দেখে অভিভূত হন।

Advertisement

ভারতের নৌবাহিনী প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসাও করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অবৈধ দখলে থাকা বনভূমির পরিমাণ জানালেন মন্ত্রী

Published

on

বন বিভাগের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ একর জমি অবৈধ দখলে রয়েছে। দখলকৃত বনভূমির উদ্ধার কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। গত মে মাস পর্যন্ত ৩০ হাজার ১৬২ একর বনভূমি দখলদারদের থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বললেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন পরিবেশ মন্ত্রী।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মো. সোহরাব উদ্দিনের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, সারাদেশে মোট ৬ হাজার ৮৭৬টি ইটভাটা রয়েছে। বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত ৬১১টি অবৈধ ইটভাটায় অভিযান চালানো হয়েছে। এছাড়া ২৫০টি ইটভাটা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। এসময় ১৫ কোটি ৮ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বলেন, বায়ুদূষণ রোধ ও কৃষি জমির মাটি ব্যবহার পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনতে সড়ক ও মহাসড়ক ব্যতীত সকল সরকারি নির্মাণ, মেরামত ও সংস্কারকাজে ইটের বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।

যা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, গণপূর্ত অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তর ও নির্মাণ সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সহায়তায় বাস্তবায়িত হচ্ছে বলে জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত