Connect with us

হলিউড

কিংবদন্তি পপ তারকা মাইকেল জ্যাকসনের জন্মদিন আজ

Avatar of author

Published

on

মাইকেল জ্যাকসন

আজ থেকে ৬৫ বছর আগে পৃথিবীতে এসেছিলেন তিনি। তাকে নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। ১৯৫৮ সালের আজকের দিনে জন্ম নেয়া এই গায়ক মাত্র পাঁচ বছর বয়সে শুরু করেছিলেন গান গাওয়া। আজকের দিনেই পৃথিবীর আলো দেখেছিলেন জনপ্রিয় পপ তারকা মাইকেল জ্যাকসন। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) কিংবদন্তি এই মিউজিশিয়ানের ৬৬তম জন্মদিন।

পপ সংগীতকে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। গানের প্রতি ভালোবাসা আর সাধনা তাকে নিয়ে গিয়েছিল সর্বকালের সেরা সংগীতশিল্পীদের তালিকার প্রথম সারিতে। শুধু তাই নয়, ‘কিং অব পপ’ নামেও খ্যাতি পান তিনি। তবে মাইকেল জ্যাকসন পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেও তার অবিস্মরণীয় সব গান মানুষের মনে আজও গেঁথে আছে।

মাইকেল জ্যাকসন

১৯৫৮ সালের ২৯ আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানার গ্যারেতে জন্মগ্রহণ করেন মাইকেল জ্যাকসন। পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল বিক্রিত অ্যালবাম সঙ্গীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি। জ্যাকসন পরিবারের অষ্টম সন্তান মাইকেল। ১৯৬৩ সালে মাত্র ৫ বছর বয়সে পেশাদার সঙ্গীতশিল্পী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন।

১৯৮৭ সালের ‘স্মুথ ক্রিমিনাল’ গানে মাইকেল জ্যাকসন ৪৫ ডিগ্রি ঝুঁকে গিয়ে যে নৃত্য পরিবেশন করেছিলেন, তা বিখ্যাত হয়ে আছে ইতিহাসে। কয়েক দশক ধরে এই বিস্ময় সবার মনে ছিল যে, কীভাবে এমন অসাধ্য সাধন করেছিলেন তিনি। তবে ২০১৮ সালে জানা যায়, মূলত বিশেষ প্রজাতির জুতা পরেই ‘গ্র্যাভিটি ডিফাইং লিনিং’ ভঙ্গিটি করেছিলেন জ্যাকসন। পরবর্তী সময়ে এই জুতা নিলামে ওঠে এবং ৬ লাখ ডলারে বিক্রি হয়।

১৯৬৪ সালে তার বড় ভাইয়েরা মিলে একটি ব্যান্ড গঠন করে, ‘জ্যাকসন-ফাইভ’ নামের সেই ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন তিনিও। প্রায় সাত বছর ভাইদের সঙ্গে গান করার পর ১৯৭১ সালে ‘মোটাউন রেকর্ডস’র মাধ্যমে একক ক্যারিয়ারে নজর দেন এই পপ তারকা।

Advertisement

মাইকেল জ্যাকসন

১৯৯৪ সালে প্রিসলির কন্যা লিসা ম্যারি প্রিসলিকে বিয়ে ‘কিং অব পপ’ খ্যাত মাইকেল জ্যাকসন। তবে খুব বেশিদিন টেকেনি তাদের সেই সংসার। বিয়ের দুই বছরের মাথায় বিবাহবিচ্ছেদ করেন তারা।

মাইকেল জ্যাকসনের অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘স্ক্রিম’। এটি ১৯৯৫ সালে প্রকাশ হয়েছিল। গানটির ভিডিও বানাতে ৭০ লাখ ডলার ব্যয় করেছিলেন তিনি। যার ফলে সর্বকালের অন্যতম ব্যয়বহুল মিউজিক ভিডিও ছিল এটি।

২০০৯ সালের মাঝামাঝি সময় লন্ডনে তার পরবর্তী কনসার্টের সব আয়োজন সম্পন্ন, এমনকি টিকিটও বিক্রি শেষ। এর মধ্যেই ২৫ জুন মারা যান মাইকেল জ্যাকসন। মুহূর্তেই যেন থমকে যায় বিশ্বের সংগীতাঙ্গন।

মাইকেল জ্যাকসন

মার্কিন গণমাধ্যম ‘টিএমজেড’-এ প্রথম প্রকাশিত হয় জনপ্রিয় এই পপ তারকার মৃত্যুর খবরটি। এ দিন পাঠকের চাপে রীতিমতো তাদের ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে। এমনকি সার্চ ইঞ্জিন গুগল পর্যন্ত আধা ঘণ্টার জন্য সাইবার জটিলতায় পড়েছিল।

Advertisement
Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

বিনোদন

আবারও আলোচনায় সেই হুররাম সুলতান

Published

on

তুরস্কের জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল ‘সুলতান সুলেমান’ এর অন্যতম প্রধান চরিত্র হুররাম সুলতান এর চরিত্র রূপায়ন করে বিশ্বব্যাপী তুমুল খ্যাতি অর্জন করেছেন অভিনেত্রী মেরিয়াম উজারলি। চরিত্রটি এতোটাই জনপ্রিয় যে এই অভিনেত্রীকে তাঁর আসল নামের চেয়ে হুররাম সুলতান নামেই দর্শক বেশি চেনে।

বিশ্বের অন্য দর্শকদের মতো বাঙালি দর্শকদের হৃদয়ও নাড়িয়ে দিয়েছেন ৪০ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী। এবার তুর্কি সিরিজ ‘রু’-তে আবেদনময়ী চরিত্রে অভিনয় করে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন মেরিয়াম।

গেল ২৪ মে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘রু’। এ সিরিজে ৩৮ বছর বয়সী নারী রেয়ানের চরিত্রে দেখা যায় মেরিয়ামকে। যিনি ১৮ বছর বয়সী তরুণ উজারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেট দুনিয়ায়।

১৯৮৩ সালের ১২ আগস্ট জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন মেরিয়াম উজারলি। তার বাবা তুরস্ক ও মা জার্মানির নাগরিক। সেই সূত্রে তিনি তুরস্ক ও জার্মানি দুই দেশেরই নাগরিক। তার শৈশব ও বেড়ে ওঠা জার্মানিতে। মাতৃভাষা জার্মান ছাড়াও তুর্কি ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল এই তারকা।

জার্মানিতে ছোট চরিত্রে কাজ করার মধ্য দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু করেন মেরিয়াম। ২০১০ সালে কয়েকটি জার্মানি টিভি সিরিজে কাজ করেন। একই বছর জার্মান চলচ্চিত্র ‘জার্নি অব নো রিটার্ন’ এবং ‘জেচ আবের বাইলে’-এ অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ২০১১ সালে তুরস্কের ‘সুলতান সুলেমান’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের ডাক পান। সিরিজটির পরিচালক-প্রযোজকের জরুরি আহ্বানে সাড়া দিয়ে জার্মান থেকে তুরস্কে চলে যান মেরিয়াম।

Advertisement

তুরস্কে সেভাবে বসবাস না করায় একটি হোটেলে উঠেন মেরিয়াম উজারলি। সেই হোটেলে টানা দুই বছর অবস্থান করে ‘সুলতান সুলেমান’ সিরিজের শুটিং করেন তিনি। রাতের পর রাত না ঘুমিয়ে চিত্রনাট্য মুখস্থ করেছেন। সিরিজ’টি প্রচারে আসার পর তারকাখ্যাতি ধরা দেয় মেরিয়ামের হাতে; নজর কেড়ে নেন বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভক্তের।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

‘কুরুলুস উসমান’র বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা বাংলাদেশি ভক্তরা

Published

on

অবশেষে রবিবার (২৬ মে) রাজধানীর গুলশান ১ নম্বরে দেখা মিললো ‘কুরুলুস উসমান’ খ্যাত তুর্কি অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিটের। প্রিয় অভিনেতাকে দেখতে সেখানে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আনাগোনা শুরু করেন অসংখ্য ভক্তরা-অনুরাগীরা। এ যেন সত্যিই এক অভূতপুর্ব মুহূর্ত।

এ সময় অপেক্ষারত ভক্তদের এক ঝলক দেখা দেন বুরাক। বিশেষ মুহূর্ত ধরে রাখতে তুলেছেন সেলফি। বাংলাদেশের ভক্তরা বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যান। বুরাকও তার এদেশের ভক্তদের পেয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন।

এর আগে বুরাক তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশে আসার কথা উল্লেখ করে পোস্ট দেন। তার পোস্টের পর ভক্তদের মধ্যে বিপুল প্রত্যাশা ও আগ্রহ তৈরি হয়।

অভিনেতা হিসেবে বুরাক শুধু তুরস্কেই জনপ্রিয় নন। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের চরিত্রে অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে নজর কেড়েছেন তিনি। তার জনপ্রিয়তার কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশ্বের প্রায় ১৬ মিলিয়ন ভক্ত তাকে অনুসরণ করেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

ডিজনির অস্কারজয়ী সুরকার রিচার্ড এম শেরম্যান আর নেই

Published

on

ডিজনি ওয়ার্ল্ডের সুরকার এবং গীতিকার রিচার্ড এম শেরম্যান মারা গেছেন। প্রখ্যাত এই সুরকার `পপিনস’ এবং `চিটি চিটি ব্যাং ব্যাং’- এর মতো বিখ্যাত গানে সুর দিয়ে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।

৯৫ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন শেরম্যান। ১৯৬৫ সালে তার ভাই রবার্টের সঙ্গে মেরি পপিন্স গানটির জন্য যৌথভাবে অস্কার পেয়েছিলেন শেরম্যান। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিজনি কর্তৃপক্ষ।

রিচার্ড এম শেরম্যান ডিজনির জন্য ১৫০ টিরও বেশি গান লিখেছেন।

২০০৫ সালে ‘সং রাইটারস হল অব ফেমে’ অন্তর্ভুক্ত হন শেরম্যান ব্রাদর্স। পরে ২০০৮ সালে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল মেডেল অব আর্টস পুরুস্কার জেতেন। ডিজনির অনেক জনপ্রিয় গানেই তিনি কাজ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হলিউডের অনেক তারকা শোক প্রকাশ করেছেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত