Connect with us

শিক্ষা

শিথিল হচ্ছে সাত কলেজের সিজিপিএ শর্ত

Avatar of author

Published

on

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের সিজিপিএ শর্তে শিথিলতা আসতে যাচ্ছে। ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে আরোপিত এই সিজিপিএ শর্ত শিথিল করে সকল বর্ষের জন্য এক ও অভিন্ন সিজিপিএ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আজ (মঙ্গলবার) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত হওয়া ঢাবি ও সাত কলেজ প্রশাসনের যৌথ বিশেষ সভায় সাত কলেজের শিক্ষক প্রতিনিধিরা এই প্রস্তাবনা দেন।

শিক্ষার্থীদের যুক্তি হলো- একটি বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা দেওয়ার পর সেই পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হতে লম্বা সময় লাগে। দীর্ঘ সময় পর একজন শিক্ষার্থী যখন জানতে পারেন তিনি কৃতকার্য হননি, এতে তার লম্বা একটা সময় নষ্ট হয়। এ বিষয়টিকেই সামনে দাঁড় করিয়ে তিন বিষয় পর্যন্ত মানোন্নয়নের সুযোগ চেয়ে আসছিলেন তারা।

একটি সূত্রে জানা গেছে, এই প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলে পাসের পর রেজুলেশন আকারে প্রকাশ করা হবে। একইসাথে সিজিপিএ শর্তে আটকে যাওয়া শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সময়ও পাবেন।

Advertisement
মন্তব্য করতে ক্লিক রুন

মন্তব্য করতে লগিন করুন লগিন

রিপ্লাই দিন

শিক্ষা

একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

Published

on

একাদশ

একাদশ শ্রেণির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নীতিমালা অনুযায়ী, অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২৬ মে। তিন ধাপে আবেদন চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

বুধবার (১৬ মে) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইটে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

শিডিউল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ২৯ জুনের মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন থেকে। যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, দ্বিতীয় ধাপে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একই দিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চয়ন শুরু হবে ৫ জুলাই থেকে। যা চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত।

একাদশ শ্রেণির ভর্তি সংক্রান্ত শিডিউলে বলা হয়েছে, একাদশ শ্রেণিতে তৃতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই থেকে। চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপের মাইগ্রেশন এবং তৃতীয় ধাপের ফল ১২ জুলাই প্রকাশিত হবে। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে।

Advertisement

সকল ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে। ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১০ দিন। অর্থাৎ ২৫ জুলাই একাদশ শ্রেণির ভর্তি শেষ হবে। আর একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

১৮তম নিবন্ধনের প্রিলিমিনারিতে ফেল ৮ লাখ ৬০ হাজার

Published

on

প্রিলিমিনারি

পরীক্ষা নেয়ার দুই মাসের মধ্যে প্রকাশিত হলো ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল। এতে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্বিক পাসের গড় হার ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। সে হিসেবে প্রথম ধাপের পরীক্ষায় ফেল করেছে ৮ লাখ ৬০ হাজার ৮৫২ জন পরীক্ষার্থী।

বুধবার (১৫ মে) রাতে এ ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।

এনটিআরসিএ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, গেলো ১৫ মার্চ ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি টেস্টে স্কুল-২, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে মোট ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন। এই প্রিলিমিনারি টেস্টের ফলাফল বুধবার রাতে প্রকাশ করা হয়।

তথ্য অনুযায়ী, উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জনসহ সর্বমোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন।

পরীক্ষার্থী তার নিবন্ধন পরীক্ষার রোল এবং ব্যাচ নম্বর ব্যবহার করে পরীক্ষার ফলাফল এই লিংক থেকে জানতে পারবেন। তাছাড়া উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদেরকে টেলিটক বাংলাদেশ লি. হতে এসএমএস’র মাধ্যমেও ফলাফল জানিয়ে দেয়া হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

জিপিএ-৫ কী জীবনের সব?

Published

on

সদ্য প্রকাশিত হয়েছে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল। বরাবরের  মতো সব ধরনের আলোচনা জিপিএ -৫ ঘিরে। টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল, দৈনিক পত্রিকায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উচ্ছ্বসিত ছবি আর সংবাদ। কিন্তু যারা জিপিএ-৫ পেলো না তাদের কি খবর। তাদের এই না পাওয়ার ব্যর্থতা মানে কি তারা জীবন যুদ্ধে পরাজিত। তারা কি জীবনে সফল হতে পারলো না। তাদের ভবিষ্যৎ কি তবে ধ্বংস হয়ে গেলো। সমাজের কিছু মানুষের মাঝে এমন ধারণাই অনেক সময় প্রত্যক্ষ করা যায়।

গেলো কয়েক বছর ধরে পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন অনেক শিক্ষার্থী আর অভিভাবকদের একমাত্র লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রস্তুতির প্রথম দিন থেকে ফলাফলের দিন পর্যন্ত সবার চিন্তা চেতনার মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে জিপিএ-৫। শিক্ষার্থীদের নতুন নতুন দক্ষতা অর্জন, এক্সট্রা কারিকুলার কাজ, বন্ধুবান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে মেলামেশা অনেক সময় হয়ে পড়েছে গৌণ।

পরীক্ষায় ভাল নম্বর শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎতের ক্যারিয়ারের জন্য জরুরী। তবে তারা যদি ভাল ফলাফল অর্জনে ব্যর্থ হয়, তাহলে সব কিছু শেষ হয়ে যায় না। ভালো ফলাফল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থীকে এগিয়ে দেয় অনেক দূর। কিন্তু এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঠিক কতজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, ঢাকা মেডিকেলের মতো নামকরা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনার সুযোগ পাবে। এসব প্রতিষ্ঠানের আসন সংখ্যা হিসেব করলে, খুব অল্প সংখ্যক শিক্ষার্থী সুযোগ পাবে। বাকি যারা সুযোগ পেলো না, তারা কি চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাবে?

বাস্তবে অনেক অভিভাবক এসব বুঝে। কিন্তু এর পরেও তারা অনেক সময় জিপিএ- ৫ এর ওপর অতিরিক্ত গুরুত্ব দিচ্ছে। এসবের কারণ জিপিএ- ৫ এর সাথে যুক্ত থাকা সামাজিক মুল্যের ট্যাগ। আর এই কারণে অনেক ছাত্রছাত্রীদের যেতে হয় মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে। ফলাফলের পরে ঘটছে অনেক আত্মহত্যার ঘটনা। এসব জীবন হয়তো রক্ষা করা যেত যদি আমরা একটু সচেতন হতাম।  জিপিএ- ৫ সব কিছু -এ প্রবণতা আমাদের চিন্তা চেতনার মাঝে প্রবেশ না করাতাম।

আত্মহত্যার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী মানসিকভাবে আঘাত পায় । এই সংখ্যা হয়তো আমরা জানি না। তবে আশে পাশে এরকম উদাহরণ অনেক আছ।  আর এ প্রবণতা যে শিক্ষার্থীদের জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলছে তা নিঃন্দেহে বলা যায়।

Advertisement

তাই একজন পরীক্ষায় ভাল ফল অর্জন না করলে জীবনে সব শেষ। আর কেউ খুব ভাল ফলাফল করলে সব সফলতা পেয়ে গেলো, এমনটা ভাবা ঠিক নয়। তাই আমাদের উচিত জিপিএ ৫ ঘিরে যে হাইপ এটা পরিহার করা। আর এক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা পালন করতে পারে শিক্ষক আর অভিভাবকরাই। জিপিএ-৫ অর্জনই জীবনের সব কিছু এ ধারণা যেন শিক্ষার্থীদের মাঝে গেঁড়ে না বসে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিতে হবে শিক্ষক আর অভিভাবকদের।

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত