Connect with us

বাংলাদেশ

করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্ত বেড়েছে

Published

on

দেশে করোনায়  মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় প্রাণঘাতি ভাইরাসটিতে প্রাণ গেলো আরও ১৪ জনের। এ নিয়ে করোনায় দেশে ৮ হাজার ৪৭৬ জনের প্রাণহানি হলো।

২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রাক্ত হয়েছে ৮শ ৪৫ জন। এ নিয়ে মোট করোনায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৫১ হাজার ১৭৫ জন।

আজ সোমবার (৮ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয় ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ১২৭ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৪ হাজার ১২৭ জন।

গেল ২৪ ঘন্টায় করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৬ হাজার ৯৫৮ জনের। 

Advertisement

উল্লেখ্য, গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে উৎপত্তি হওয়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২১৩টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।

গত ১১ মার্চ করোনা ভাইরাস সংকটকে মহামারী ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

বাংলাদেশে প্রথম কোভিড-১৯ রোগীশনাক্ত হন ৮ মার্চ এবং এ রোগে আক্রান্ত প্রথম রোগীর মৃত্যু হয় ১৮ মার্চ।

শুভ মাহফুজ

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

ডকুমেন্টারি ‘কলকাতায় মুজিব’ এর খসড়া কপি অবলোকন প্রধানমন্ত্রীর

Published

on

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীভিত্তিক ডকুমেন্টারি ‘কলকাতায় মুজিব’ এর খসড়া কপি অবলোকন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রোববার (২৬ মে) সকালে গণভবনে তথ্যচিত্রটির খসড়া কপি অবলোকন করেন তিনি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনে কলকাতা মহানগরীর বড় ভূমিকা রয়েছে। সেই বিষয়টিকে উপজীব্য করেই ‘কলকাতায় মুজিব’ শীর্ষক  তথ্যচিত্রটি নির্মাণ করেছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ।

প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, প্রধানমন্ত্রী ‘কলকাতায় মুজিব’ তথ্যচিত্রটি অবলোকন করেন এবং এর নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের এ সম্পর্কে তার মতামত ও বিভিন্ন নির্দেশনা দেন।

বঙ্গবন্ধুর কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে পড়া, বেকার হোস্টেলে থাকা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আন্দোলনে জড়িয়ে পড়া, আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে রাত কাটানো পার্ক সার্কাসে ঘুরে বেড়ানো, ব্রিগেডের ময়দানে তার আগুন ঝরানো ভাষণ-এমন আরও অনেক কিছু বঙ্গবন্ধুর প্রিয় এই শহরের অলিগলি থেকে তুলে এনে তথ্যচিত্রটিতে ক্যামেরাবন্দি করছেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘রেমাল’ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা

Published

on

রেমাল,-স্বাস্থ্য-অধিদপ্তর

দেশের উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’। ইতিমধ্যে এর প্রভাবে বইছে দমকা বাতাস, সঙ্গে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। এটি রোববার (২৬ মে) বিকেল থেকে মধ্যরাতের মধ্যে পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে।

এ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার সকালে ঘূর্ণিঝড় রেমাল নিয়ে দেয়া ১০ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তাতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে নতুন করে ৯ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে হবে।

এ অবস্থায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও এর নিয়ন্ত্রণাধীন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ঘূর্ণিঝড়কেন্দ্রিক প্রস্তুতি ও প্রয়োজনীয় বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।

শনিবার (২৫ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্দেশনা দেয়া হয়।

নির্দেশনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা, বিকল্প বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাপনা তৈরি রাখা, মোবাইল যোগাযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধের মজুত রাখার নির্দেশ দেন।

Advertisement

পাশাপাশি তিনি অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উপকূলীয় হাসপাতালগুলোর যেকোনো চাহিদা তাৎক্ষণিকভাবে পূরণের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করার ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।

অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও জানান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন সার্বক্ষণিকভাবে খোঁজ নিচ্ছেন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন।

নির্দেশনাসমূহ

জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখতে হবে। জরুরি বিভাগে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ করতে হবে।

খাবার স্যালাইনসহ জরুরি প্রতিরোধ ও প্রতিষেধক ওষুধ এবং উপকরণ উপকূলবর্তী জেলায় পর্যাপ্ত মজুত রাখতে হবে।

প্রয়োজনীয় সংখ্যক পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট এবং সাপে কামড় দেওয়া রোগীর জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক অ্যান্টিভেনম মজুত রাখতে হবে।

Advertisement

উপকূলবর্তী এলাকায় মাঠকর্মীদের (স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য সহকারীসহ অন্যান্য) মাধ্যমে উপদ্রুত অঞ্চলে নিয়মিত পরিদর্শন এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।

কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে।

যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনে কর্মকর্তা/কর্মচারীর নৈমিত্তিক ছুটি বাতিলসহ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও চিকিৎসকদের কর্মস্থলে অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। এই সময়ে মাঠ পর্যায়ের সব কর্মকর্তার যেকোনো ট্রেনিং কয়েকদিন পিছিয়ে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী সময়ে আয়োজন করতে হবে।

স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাম্বুলেন্সসমূহ প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে। যেসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স সচল আছে, সেসব ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স মেডিকেল টিম এবং প্রয়োজনীয় জ্বালানিসহ প্রস্তুত রাখতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণকক্ষ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। (নিয়ন্ত্রণ কক্ষের জরুরি হটলাইন নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮)

Advertisement

সর্বোপরি সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও সতর্কতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা যেতে পারে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সকল মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

Published

on

বাতিল

দুর্যোগ মোকাবিলা এবং দুর্গত মানুষের পাশে থাকার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সব মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বললেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান।

রোববার (২৬ মে) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিন্ত্রী বলেন, ৮ লাখের বেশি মানুষ ইতোমধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রে এসেছেন। বাকিদের আসার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে আপাতত স্কুল খোলা থাকবে তবে ক্লাস বন্ধ থাকবে। এছাড়া আজ সন্ধ্যা থেকে সোমবার (২৭ মে) সকাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু টানেলও বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন তিনি।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, ঘূর্ণিঝড় রেমালের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৯ নম্বর মহাপবিদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১০ এ বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৪০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি আজ (২৬ মে) সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

Advertisement

ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আজ রোববার সন্ধ্যা/মধ্যরাত নাগাদ মোংলার কাছ দিয়ে সাগর আইল্যান্ড (পশ্চিমবঙ্গ) খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত