Connect with us

হলিউড

অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পরিচালক

Avatar of author

Published

on

বাংলাদেশি-বংশোদ্ভূত-পরিচালক,-অস্কার-মনোনয়ন

চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের নাম অস্কার। এ পুরস্কারের ৯৬তম আসরে এবার মনোনয়ন পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ-আমেরিকান চিত্রনাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেত্রী নাজরিন চৌধুরী।

নাজরিনের পরিচালিত ‘রেড, হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু’’ অস্কারের সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগের জন্য মনোনীত হয়েছে। সারা ম্যাকফারলেনের সহ-প্রযোজনায় স্বল্পদৈর্ঘ্য এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন হলিউড অভিনেত্রী ব্রিটানি স্নো।

যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাস রাজ্যের র‌্যাচেল নামে এক সিঙ্গেল মায়ের গল্পকে কেন্দ্র করে এই স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি। ওয়েট্রেস পেশার ওই নারী তার দুই সন্তান নিয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার ঘটনা নিয়ে এর গল্প। ওই রাজ্যে গর্ভপাত নিষিদ্ধ থাকায় তিনি অন্যত্র গিয়ে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এর জন্য তাকে টাকা জোগাড় করতে হয়। এমন ঘটনাগুলোর মধ্যে তিনি কিছু হৃদয়বিদারক সত্যের সম্মুখীন হন, যা তার জীবনের গতিপথকে পরিবর্তন করে দেয়।

নাজরিন চৌধুরী অ্যামাজন প্রাইমের ‘জ্যাক রায়ান’ সিরিজের একটি, বিবিসি ওয়ানের ‘ইস্টএন্ডারস’ সিরিজের দুইটি, এএমসি চ্যানেলের ‘ফিয়ার অ্যান্ড ওয়াকিং ডেড’ সিরিজের আটটি পর্ব লিখেছেন। এছাড়া বেশ কয়েকটি টিভি অনুষ্ঠানের চিত্রনাট্যকার হিসেবেও কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে নাজরিনের। আর এবারে ‘রেড, হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু’র’ মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে বাজিমাত করলেন তিনি।

বাংলাদেশি মা-বাবার সন্তান নাজরিন চৌধুরী বেড়ে ওঠেন ইংল্যান্ডের দক্ষিণ পশ্চিম লন্ডনে। তিনি কিংস কলেজ লন্ডনে বায়োমেডিকেল সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং ডাক্তার হওয়ার জন্য বিএসসি অনার্সসহ স্নাতক পাশ করেন। কিন্তু অবশেষে একজন লেখক হিসেবে নিজেকে প্রকাশ করেন তিনি।

Advertisement

নাজরিন একাধারে চিত্রনাট্যকার, অভিনেত্রী, লেখক, নাট্যকার ও টেলিভিশন প্রযোজক। ২০০৬ সালে রিচার্ড ইমিসন অ্যাওয়ার্ড জেতে তার লেখা রেডিও নাটক ‘মিক্সড ব্লাড’। এছাড়া নিজের প্রথম উপন্যাস ‘মাই ইংল্যান্ড’-এর জন্য আর্টস কাউন্সিল ইংল্যান্ড থেকে অনুদান পান তিনি।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) অস্কারের মনোনয়ন তালিকা ঘোষণা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে অ্যাকাডেমির স্যামুয়েল গোল্ডউইন থিয়েটারে করা এ আয়োজনটি সরাসরি দেখানো হয়েছে অস্কারের দুই ওয়েবসাইটে (অস্কার.কম, অস্কারস.ওআরজি)। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও (টিকটক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ফেসবুক) তা প্রচার করা হয়।

এবাররে আসরে সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ক্যাটাগরিতে নাজরিনের ‘রেড, হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু’’ ছাড়াও মনোনয়ন পেয়েছে ‘দ্য আফটার’, ‘ইনভিনসিবল’, ‘নাইট অব ফরচুন’ ও ‘দ্য ওয়ান্ডারফুল স্টোরি অব হেনরি সুগার’।

আগামী ১০ মার্চ (রোববার) ওভেশন হলিউডের ডলবি থিয়েটারে অনুষ্ঠিত হবে এবারের অস্কারের বার্ষিক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের ৯৬ তম আসর।

Advertisement
Advertisement

বিনোদন

আবারও আলোচনায় সেই হুররাম সুলতান

Published

on

তুরস্কের জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল ‘সুলতান সুলেমান’ এর অন্যতম প্রধান চরিত্র হুররাম সুলতান এর চরিত্র রূপায়ন করে বিশ্বব্যাপী তুমুল খ্যাতি অর্জন করেছেন অভিনেত্রী মেরিয়াম উজারলি। চরিত্রটি এতোটাই জনপ্রিয় যে এই অভিনেত্রীকে তাঁর আসল নামের চেয়ে হুররাম সুলতান নামেই দর্শক বেশি চেনে।

বিশ্বের অন্য দর্শকদের মতো বাঙালি দর্শকদের হৃদয়ও নাড়িয়ে দিয়েছেন ৪০ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী। এবার তুর্কি সিরিজ ‘রু’-তে আবেদনময়ী চরিত্রে অভিনয় করে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছেন মেরিয়াম।

গেল ২৪ মে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘রু’। এ সিরিজে ৩৮ বছর বয়সী নারী রেয়ানের চরিত্রে দেখা যায় মেরিয়ামকে। যিনি ১৮ বছর বয়সী তরুণ উজারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। যা নিয়ে জোর চর্চা চলছে নেট দুনিয়ায়।

১৯৮৩ সালের ১২ আগস্ট জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করেন মেরিয়াম উজারলি। তার বাবা তুরস্ক ও মা জার্মানির নাগরিক। সেই সূত্রে তিনি তুরস্ক ও জার্মানি দুই দেশেরই নাগরিক। তার শৈশব ও বেড়ে ওঠা জার্মানিতে। মাতৃভাষা জার্মান ছাড়াও তুর্কি ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল এই তারকা।

জার্মানিতে ছোট চরিত্রে কাজ করার মধ্য দিয়ে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু করেন মেরিয়াম। ২০১০ সালে কয়েকটি জার্মানি টিভি সিরিজে কাজ করেন। একই বছর জার্মান চলচ্চিত্র ‘জার্নি অব নো রিটার্ন’ এবং ‘জেচ আবের বাইলে’-এ অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ২০১১ সালে তুরস্কের ‘সুলতান সুলেমান’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের ডাক পান। সিরিজটির পরিচালক-প্রযোজকের জরুরি আহ্বানে সাড়া দিয়ে জার্মান থেকে তুরস্কে চলে যান মেরিয়াম।

Advertisement

তুরস্কে সেভাবে বসবাস না করায় একটি হোটেলে উঠেন মেরিয়াম উজারলি। সেই হোটেলে টানা দুই বছর অবস্থান করে ‘সুলতান সুলেমান’ সিরিজের শুটিং করেন তিনি। রাতের পর রাত না ঘুমিয়ে চিত্রনাট্য মুখস্থ করেছেন। সিরিজ’টি প্রচারে আসার পর তারকাখ্যাতি ধরা দেয় মেরিয়ামের হাতে; নজর কেড়ে নেন বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য ভক্তের।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

‘কুরুলুস উসমান’র বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা বাংলাদেশি ভক্তরা

Published

on

অবশেষে রবিবার (২৬ মে) রাজধানীর গুলশান ১ নম্বরে দেখা মিললো ‘কুরুলুস উসমান’ খ্যাত তুর্কি অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিটের। প্রিয় অভিনেতাকে দেখতে সেখানে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই আনাগোনা শুরু করেন অসংখ্য ভক্তরা-অনুরাগীরা। এ যেন সত্যিই এক অভূতপুর্ব মুহূর্ত।

এ সময় অপেক্ষারত ভক্তদের এক ঝলক দেখা দেন বুরাক। বিশেষ মুহূর্ত ধরে রাখতে তুলেছেন সেলফি। বাংলাদেশের ভক্তরা বুরাককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যান। বুরাকও তার এদেশের ভক্তদের পেয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন।

এর আগে বুরাক তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশে আসার কথা উল্লেখ করে পোস্ট দেন। তার পোস্টের পর ভক্তদের মধ্যে বিপুল প্রত্যাশা ও আগ্রহ তৈরি হয়।

অভিনেতা হিসেবে বুরাক শুধু তুরস্কেই জনপ্রিয় নন। উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের চরিত্রে অভিনয় করে বিশ্বজুড়ে নজর কেড়েছেন তিনি। তার জনপ্রিয়তার কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশ্বের প্রায় ১৬ মিলিয়ন ভক্ত তাকে অনুসরণ করেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিনোদন

ডিজনির অস্কারজয়ী সুরকার রিচার্ড এম শেরম্যান আর নেই

Published

on

ডিজনি ওয়ার্ল্ডের সুরকার এবং গীতিকার রিচার্ড এম শেরম্যান মারা গেছেন। প্রখ্যাত এই সুরকার `পপিনস’ এবং `চিটি চিটি ব্যাং ব্যাং’- এর মতো বিখ্যাত গানে সুর দিয়ে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।

৯৫ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসের সিডারস-সিনাই হাসপাতালে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন শেরম্যান। ১৯৬৫ সালে তার ভাই রবার্টের সঙ্গে মেরি পপিন্স গানটির জন্য যৌথভাবে অস্কার পেয়েছিলেন শেরম্যান। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিজনি কর্তৃপক্ষ।

রিচার্ড এম শেরম্যান ডিজনির জন্য ১৫০ টিরও বেশি গান লিখেছেন।

২০০৫ সালে ‘সং রাইটারস হল অব ফেমে’ অন্তর্ভুক্ত হন শেরম্যান ব্রাদর্স। পরে ২০০৮ সালে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল মেডেল অব আর্টস পুরুস্কার জেতেন। ডিজনির অনেক জনপ্রিয় গানেই তিনি কাজ করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হলিউডের অনেক তারকা শোক প্রকাশ করেছেন।

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত