Connect with us

বাংলাদেশ

বিয়ের সাজের উপহার প্রদান করলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

Published

on

সমবায় সমিতি গুলো সাধারনত সভা সমাবেশ ও ঋন বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। কিন্তু পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার বোদা সদর ইউনিয়নের তাতিপাড়া গ্রামের বিপ্লবী যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতি এর ব্যতিক্রম। তারা তাদের নিজেদের সংগৃহিত চাঁদা ও সেবা খাতের উপার্জিত অর্থ দিয়ে এলাকার অসহায় মানুষদের নানান ভাবে সহায়তা করে আসছে। এর অংশ হিসেবে  জেলা বোদা উপজেলার অসহায় একটি পরিবারের এতিম মেয়ের বিয়েতে কণে সাজের উপকরণ উপহার হিসেবে প্রদান করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বিপ্লবী যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতি নামে  সংগঠনটি।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ জুন) সকালে বোদা উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে উপজেলার মাড়েয়া বামনহাট ইউনিয়নের জায়গিরপাড়া গ্রামের রেখা রাণী ও তার দাদা থিরেন্দ্র নাথ বর্মনের হাতে এসব কনে সাজের সামগ্রী উপহার হিসেবে প্রদান করা হয়।

পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের সিদাপাড়া গ্রামের জ্যোতিশ চন্দ্র বর্মনের ছেলে সনজিদ রায়ের সাথে রেখা রাণীর বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। রেখা রাণীর পিতা ভরত চন্দ্র বর্মন ও মাতা সিতা রাণী দশ বছর আগে মৃত্যু বরণ করেন। তখন তার বয়স ছিল ১১ বছর। তার দাদা থিরেন্দ্র নাথ বর্মন তাকে দেখ ভাল করে বড় করেন। বিয়ের দিনক্ষন ঠিক হলে নাতনির বিয়ের সাজ নিয়ে চিন্তায় পরেন এই অসহায় দরিদ্র পরিবারটি আর এসময় তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসেন বিপ্লবী যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতি নামের এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি।

অলংকার ছাড়া কণে সাজতে যেসব সামগ্রী প্রয়োজন সব কিছু প্রদান করা হয়েছে। সমিতির কোষাগার থেকে প্রায় দশ হাজার টাকা ব্যয়ে করে রেখা রাণীর বিয়েতে কণের বিয়ের সাজের সামগ্রী প্রদান করা হয়।

বিপ্লবী যুব উন্নয়ন সমবায় সমিতির সদস্যরা সমিতি গঠন করে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর  ও সমবায় অধিদপ্তর থেকে সমিতির নিবন্ধন নিয়ে এখান থেকে নিজেরাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করে দক্ষতা অর্জন করে সে প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে নিজেরা স্বাবলম্বি হয়েছেন। এখন তারা এলাকার যুবদের সমিতির মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করে উদ্যোক্তা তৈরী করছেন।

Advertisement

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক আলম টবি এসকল উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। এসময় সংগঠনের সভাপতি ব্কিাশ চন্দ্র বর্মন,সেক্রেটারী নারায়ন চন্দ্র বর্মন,উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মকলেছার রহমান জিল্লু, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা লুৎফর রহমান, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামসহ কণে পরিবারের সদস্য ও সংগঠনের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

দুর্ঘটনা

স্টিল মিলে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৭

Published

on

রাজধানী ডেমরায় বাশেরপুল জহির স্টিল মিলে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৭ জন ব্যক্তি দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের অবস্থা আশংকামুক্ত।

শনিবার (১ জুন) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া।

আহত মেকানিক্যাল শিফট ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম জানান, তিনিসহ তার টিম নিয়ে গিয়ার নামে ওই যন্ত্রটি খুলছিলেন। এ সময় যন্ত্রটি ওভারহিটের কারণে বিস্ফোরিত হয়। তখন খুব কাছাকাছি থাকায় তার এবং সুজন নামে আরেকজনের বুকে, হাতে আঘাত লাগে। আর কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে থাকা বাকিদের শরীরে বিস্ফোরণে গরম বাতাস গিয়ে লাগে।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জানান, আহত তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে এবং বাকি চারজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ক্যাম্পে পুলিশের ওপর হামলা, ৫ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক পুলিশ সদস্যকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় ৫ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার (৩১ মে) রাত ৯টার দিকে শফিউল্যাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পে অভিযানে গেলে এ অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটে।

শনিবার (১ জুন) পৃথক অভিযানে উপর্যুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- নাজির হোসেন, মো. সাকের, নুর ইসলাম, সৈয়দ আলম ও আমেনা খাতুন। এরা সবাই উখিয়ার ১৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৫ ব্লকের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শফি উল্লাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর বলেন, পুলিশ ক্যাম্পের টহলদল বের হলে মাঠের উত্তর পাশে ৫ থেকে ৭ জন রোহিঙ্গা বসেছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একজনের হাতে একটি ওয়ান শুটারগান দেখতে পেয়ে তাকে আটক ও অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করেন। একই সময় রোহিঙ্গারাও পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করেন।

Advertisement

এ ঘটনায় উভয়ের মধ্যে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে অস্ত্রধারী রোহিঙ্গা উখিয়ার ১৬ নম্বর ক্যাম্পের বি/৫ ব্লকের বাসিন্দা সাবেক রোহিঙ্গা নেতা কালুর ছেলে মো. আমিন (২০) চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের শেড থেকে শতাধিক রোহিঙ্গা দা-লাঠি নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে।

কালুর স্ত্রী সেতারা বেগম তার হাতে থাকা দা দিয়ে টহল দলের এপিবিএন কনস্টেবল শাখাওয়াত হোসেনের মাথায় কোপ মারে। এতে মাথার বাম পাশে রক্তাক্ত জখমপ্রাপ্ত হলে তাৎক্ষণিক আহত কনস্টেবল শাখাওয়াতকে উখিয়ার জামতলী এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘মালয়েশিয়ার কর্মী পাঠানোয় জটিলতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা’

Published

on

মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ করতে না পারার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এই সংকট তৈরির পেছনে যে বা যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বললেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে সিলেটে এক মতবিনিময় সভা শেষে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় পাঁচ লাখের ওপরে কর্মী প্রেরণের জন্য দেশটির সরকার কোটা দিয়েছিল। সেই কোটা পূরণে কাজ করেছিল বাংলাদেশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার সঙ্গে কথা বলে কাদের ভিসা হয়েছে আর কাদের ভিসা হয়নি সেই তথ্য চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু বায়রা সেই তালিকা দিতে পারেনি। ফলে ফ্লাইটের সমস্যা হয়েছে।

শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন,  পরবর্তী সময়ে কর্মী পাঠানোর জন্য ২২টি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া সরকারকে সময় বাড়ানোর জন্যও চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এখনো সেই চিঠির উত্তর আসেনি।

এর আগে  ভিসা পেয়েও যারা মালয়েশিয়া আসতে পারছেন না, তাদের দ্রুত নেওয়ার ব্যাপারে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।

Advertisement

প্রসঙ্গত, জটিলতার জন্য ৩০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী ভিসা থাকার পরেও মালয়শিয়া যেতে পারেন নি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত