Connect with us

দেশজুড়ে

ছেলেদের অত্যাচার সইতে না পেরে বাবার আত্মহত্যা

Avatar of author

Published

on

আত্মহত্যা

ছেলেদের অত্যাচার সইতে না পেরে ঝালকাঠির নলছিটিতে ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দিয়ে মো. আলতাফ হোসেন মোল্লা (৬৫) নামে এক বৃদ্ধ আত্মহত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।  আলতাফ হোসেন ফুলহরী গ্রামের বাসিন্দা।

শনিবার (৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের ফুলতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বেলা ১১টার দিকে রাস্তায় চলন্ত একটি ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দেন আলতাফ হোসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার কয়েকজন প্রতিবেশী জানান, আলতাফ হোসেনের তিন ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। আলতাফ হোসেন কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন। তার আচরণে ছেলেরা অনেক সময় বিরক্ত হতেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রায়ই বৃদ্ধকে মারধর করতেন। গতকাল রাতেও তাকে মারধর করা হয়। এ কারণেই নিজেই চলন্ত গাড়ির সামনে গিয়ে পড়েন।

তবে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আলতাফ হোসেনের ছেলে বেল্লাল হোসেন। তিনি বলেন, আমার বাবা মানসিক ভারসাম্যহীন। তিনি সকালে গোসল করার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় যান। পরে শুনি চলন্ত ট্রাকের সামনে নিজেই ঝাঁপ দিয়েছেন।

Advertisement

সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কাজী জেসমিন বলেন, আমি একটা স্কুলের অনুষ্ঠানে আছি। অনুষ্ঠান শেষ হলে তাদের বাড়িতে যাব। তবে শুনেছি ছেলেরা প্রায়ই ওই বৃদ্ধকে মারধর করতেন। ছেলেদের অত্যাচারে চলন্ত ট্রাকের সামনে ঝাঁপ দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে এলাকার লোকজন বলাবলি করছে।

Advertisement

ঢাকা

বায়ুদূষণে ঢাকা আজ দশম স্থানে

Published

on

বায়ুদূষণে

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ দশম স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১১১। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা যথাক্রমে ২১৯, ১৯০ ও ১৭২ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

মহিষ কাটা পড়ে কক্সবাজার এক্সপ্রেস আটকা

Published

on

কক্সবাজার-এক্সপ্রেস,-মহিষ-কাটা

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কক্সবাজারগামী ট্রেন কক্সবাজার এক্সপ্রেসে মহিষ কাটা পড়েছে। ফলে ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল ট্রেনটি।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ৭টার দিকে কক্সবাজারের রামু রশিদনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামু রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মাহাবুবুর রহমান।

তিনি বলেন, একটি মহিষ ট্রেন লাইন পার হতে গিয়ে কাটা পড়ে। ট্রেনটি ২ ঘণ্টা ধরে আটকে ছিল।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

৭৫ বছর বয়সে তৃতীয় বিয়ের পিঁড়িতে আনু

Published

on

জীবনের শেষপ্রান্তে এসে ৭৫ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসে আলোচনায় এসেছেন মো. আনোয়ার মোল্লা নামে এক বৃদ্ধ। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এ বিয়ের ঘটনায় সর্বত্র চলছে আলোচনা ও সমালোচনা।

বুধবার (২৯ মে) রাতে আনু-সুফিয়া দম্পতির বিয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে নেটিজেনরা এই দম্পতিকে শুভকামনা জানাচ্ছেন।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মণ্ডল।

স্থানীয়রা জানান, পাত্রী সুফিয়া বেগমের বাড়ি রাজবাড়ী শহরের ভবানীপুর এলাকায়। আনু মোল্লা তিন সন্তানের জনক হলেও সুফিয়া বেগমের কোনো সন্তান নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রোববার (২৬ মে ) আগের পক্ষের ছেলে-মেয়ে ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রীর সুফিয়ার বয়স (৪০) বছর। সন্তানদের সম্মতিতে শেষ বয়সে একাকিত্ব মোচনের চেষ্টায় নিজেই পাত্রী দেখে পছন্দ করেন আনু মোল্লা। মো. আনোয়ার মোল্লার এটা তৃতীয় বিয়ে। তিনি এর আগে দুটি বিয়ে করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী মারা গেছে প্রায় একযুগ আগে এবং দ্বিতীয় স্ত্রী মারা গেছে ছয় বছর আগে। সেই স্ত্রীদের দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।

Advertisement

নিজের বিয়ের বিষয়ে বৃদ্ধ আনু মোল্লা বলেন, ‘ছেলে-মেয়েদের আমার বিয়ের কথা বলেছিলাম। তারা আমাকে মেয়ে দেখতে বলে। আমি মেয়ে দেখে পছন্দ করে বাড়িতে এনে বিয়ে করেছি। এতে আমার সন্তানদের আপত্তি ছিল না।’

এ প্রসঙ্গে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘আমি বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক থেকে জেনেছি। ফেসবুকেই তাদের বিয়ের ছবি দেখেছি। পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়েছে বলে জেনেছি।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত