Connect with us

জাতীয়

টিসিবির তেল ৯০ টাকা ও পেঁয়াজ ১৫ টাকা

Published

on

আজ থেকে ভর্তুকি-মূল্যে বেশ কিছু নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এ কার্যক্রম শুর হয়েছে। এতে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটার ধরা হয়েছে ৯০ টাকা আর পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ১৫ টাকা।

টিসিবি জানিয়েছে, এই কার্যক্রমের আওতায় টিসিবি ভোক্তাদের কাছে ভোজ্য তেল, চিনি, মসূর ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে।

ঢাকা নগরীতের ৮০টি ও চট্টগ্রাম নগরীতে ২০টিসহ সারা দেশে টিসিবি’র ৪শ’ ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে এ বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

নগরীতে প্রতিটি ট্রাক দিনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ কেজি চিনি, ৩০০ থেকে ৫০০ কেজি মসূর ডাল, ৫০০ থেকে ১ হাজার লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০০ থেকে ১ হাজার কেজি পেঁয়াজ বিক্রয় করবে। টিসিবি চিনি প্রতি কেজি ৫০ টাকা, মসূর ডাল প্রতি কেজি ৫৫ টাকা, সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৯০ টাকা ও পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১৫ টাকা খুচরো মূল্যে বিক্রি করবে।

একজন সরাসরি টিসিবি’র ট্রাক থেকে দিনে সর্বোচ্চ ২ থেকে ৪ কেজি চিনি, ২ কেজি মসূর ডাল, ২ থেকে ৫ লিটার সয়াবিন তেল কিনতে পারবেন।

Advertisement

নগরীর সম্ভাব্য বিক্রয় কেন্দ্রগুলো হচ্ছে- সচিবালয় গেট, যাত্রাবাড়ি বাজার, ইত্তেফাক মোড়, শান্তিনগর বাজার, শাজাহানপুর বাজার, খামারবাড়ি ফার্মগেট, মীরপুর-১৪ কচুক্ষেত, মীরপুর-১ মাজার রোড, শ্যামলী মোড় অথবা ন্যাম গার্ডেন, উত্তরা আব্দুল্লাহপুর, ভিকারুন্নেসা গেট নং- ১০/ইস্টার্ন হাউজিং গেট, বেগুনবাড়ি, মতিঝিল সরকারি কলোনী, ভাসানটেক বাজার, মধ্য বাড্ডা, পলাশি/ ছাপড়া মসজিদ, জিগাতলা/ধানমন্ডী সরকারি কলোনী, রামপুরা বাজার, মাদারটেক/নন্দীপাড়া/কৃষিব্যাংক, আদাবর/মনসুরাবাদ, বাংলা কলেজ, শাহ সাহেব মাঠ, আজিমপুর বটতলা, আশকোনা হাজী ক্যাম্প, বাসাবো বাজার, আজিমপুর বাজার, আজিমপুর, ডিসি অফিস, সাতারকুল, বাংলাদেশ ব্যাংক, মিরপুর-২/মিরপুর-১২, মাতুয়াইল/সিদ্ধিরগঞ্জ, ইসিবি/কালশি, গাবতলী/টেকনিক্যাল, কাপ্তান বাজার, সোয়ারিঘাট/নবাবগঞ্জ মোড়, বনশ্রী বাজার, কলমিলতা বাজার, কারওয়ান বাজার, দিলকুশা, মেরাদিয়া বাজার, নিপ্পন বটতলা, খিলগাঁও তালতলা, মুগদা, নিউমার্কেট, টঙ্গী বাজার, শনির আখড়া, বসিলা, কামড়াঙ্গিচর লোহারপুল, সারুলিয়া বাজার, গাঞ্জি বাজার, ৬০ ফুট মসজিদ, গপিবাগ খোকন কমিউনিটি সেন্টার, গুলশান ভাটারা বাজার, সাভার বাজার, আনন্দ সিনেমা হল, মৌচাক ফরচুন মার্কেট, হাতিরপুল বাজার, মালিবাগ বাজার, উত্তরা বাড্ডা বাজার ও খিলক্ষেত বাজার।

এছাড়াও, ডিলারদের মাধ্যমে সকল জেলা সদর ও উপজেলায় টিসিবি’র এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

Advertisement

জাতীয়

রাশিয়া-চীন-তুরস্ক-ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে সমরাস্ত্র কেনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা,-সংসদ

সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নকল্পে ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আলোকে রাশিয়া, চীন, তুরস্ক ও ভারতসহ সমরাস্ত্র শিল্পে উন্নত বিভিন্ন দেশ থেকে সমরাস্ত্র ক্রয় কার্যক্রম চলমান, যা ভবিষ্যতে সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমানের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সব কথা জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বাহিনীগুলোর গঠন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন একটি যুগোপযোগী পদক্ষেপ। সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নের জন্য যথাসম্ভব সব বাস্তবমুখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এখন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর জন্য ক্রয় করা বিভিন্ন উন্নত সরঞ্জামাদির মধ্যে কাসা ইউটিলিটি বিমান, ডলফিন ইউরোকপ্টার, ডায়মন্ড প্রশিক্ষণ বিমান, এমবিটি-২০০০ ট্যাংক, ভিটি-ফাইভ লাইট ট্যাংক, আর্মার্ড রিকোভারি ভেহিক্যাল, সেলফ প্রপেল্ড (এসপি) কামান, এন্টি ট্যাংক গাইডেড উইপন, শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম, মাইন রেজিস্ট্যান্ট অ্যাম্বুশ প্রটেক্টেড ভেহিক্যাল (এমআরএপি), আনম্যানড এরিয়াল ভেহিক্যাল, সার্ফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম, আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার, র‌্যাডার কন্ট্রোল এয়ার ডিফেন্স গান সিস্টেম, নাইট ভিশন মনোকুলার, অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র, আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জামাদি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা এবং সম্পদ রক্ষার বিষয়ে সরকারের প্রথম মেয়াদ থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের সমুদ্র এলাকায় বহিঃশত্রুর মোকাবিলা ছাড়াও জলদস্যুতা, মাদক/অস্ত্র/মানব চোরাচালান প্রতিরোধ, সামুদ্রিক দূষণরোধ এবং মৎস্য ও খনিজ সম্পদের সুরক্ষা ও যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে একটি শক্তিশালী নৌ-শক্তি গড়ে তোলার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এই লক্ষ্যে ইতোমধ্যে অত্যাধুনিক সাবমেরিন, ক্যাসল ক্লাস জাহাজ, ফ্রিগেড, করভেট, সমুদ্র জরিপ জাহাজ, লার্জ পেট্রোল ক্রাফট, মেরিটাইম পেট্রোল এয়ার ক্রাফট এবং মেরিটাইম হেলিকপ্টারসহ অত্যাধুনিক নৌযুদ্ধ সরঞ্জাম বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সংযোজিত হয়েছে।

একইসঙ্গে নৌবাহিনীর আধুনিকায়নের জন্য ডাইভিং বোট, ল্যান্ডিং ক্রাফট ইউটিলিটি, রিমোট কন্ট্রোল গান, আনম্যানড এয়ারক্রাফট সিস্টেম ইত্যাদিসহ বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতি, নেটওয়ার্ক হাব স্টেশন, টেকটিক্যাল ফায়ারিং রেঞ্জ, লং রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স ও সার্ভিলেন্স র‌্যাডার, বিভিন্ন সরঞ্জাম ও অস্ত্র ক্রয় করা হয়েছে। এছাড়া সশস্ত্র বাহিনীর জন্য আইএফএফ সেন্টার গঠনের প্রক্রিয়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।

Advertisement

সরকার প্রধান জানান, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়ন করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন যুগোপযোগী কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ যাবৎকালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য মিগ-২৯, ইয়াক-১৩০ এবং এফ-৭ ইএ-১ যুদ্ধ বিমান, সি-১৩০ জে এবং কে-৮ বিমান, মি-১৭১ হেলিকপ্টারসহ অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রয় করা হয়েছে। এ সব আধুনিকায়নের ফলে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী আজ একটি আধুনিক ও চৌকস বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।

এছাড়া বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর উন্নয়নে র‌্যাডার, আনম্যানড এরিয়াল ভেহিক্যাল, ট্রান্সপোর্ট ট্রেইনার এয়ারক্রাফট এবং সিমুলেটর, লং ও শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স ও সার্ভিলেন্স র‌্যাডার, হেলিকপ্টারে নাইট ভিশন সিস্টেম স্থাপন, মেরিটাইম সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ হেলিকপ্টার ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য সরঞ্জাম ক্রয় করা হয়েছে। যা সার্বিকভাবে বাহিনীর মান উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে সরাসরি ভূমিকা রেখেছে বলে প্রতীয়মান।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আজিজের ভাইদের এনআইডি জালিয়াতির তদন্তে লাগবে আরও ২ সপ্তাহ : ইসি সচিব

Published

on

এনআইডি

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের দুই ভাইয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতির অভিযোগ তদন্তে কমিটির কাজ শেষ হতে আরও দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। বললেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব শফিউল আজিম।

বুধবার (২৬ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

ইসি সচিব বলেন, সেনাপ্রধান আজিজের দুই ভাইয়ের জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতির ঘটনায় ইসির যুগ্মসচিবের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঘটনায় কারা সম্পৃক্ত, তা খুঁজে পেতে কমিটি কাজ করছে।

ইসি সচিব বলেন, তদন্তে যারাই দোষী প্রমাণিত হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা যায়, আজিজ আহমেদের দুই ভাই হারিছ আহমেদ ও তোফায়েল আহমেদ (জোসেফ) নিজেদের নামের পাশাপাশি বাবা-মায়ের নামও পরিবর্তন করেছেন। হারিছ আহমেদ তার নাম পরিবর্তন করে হয়েছেন মোহাম্মদ হাসান। আর জোসেফ নাম পরিবর্তন করে হয়েছেন তানভীর আহমেদ তানজীল। তাদের এনআইডির তথ্য পরিবর্তনে আজিজ আহমেদ সুপারিশ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

Advertisement

২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছর বাংলাদেশের সেনাপ্রধান ছিলেন আজিজ আহমেদ। এর আগে চার বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) প্রধান ছিলেন তিনি।

দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২১ মে আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

গঙ্গা-তিস্তা প্রসঙ্গে ভারত সরকারকে প্রশ্ন করার পরামর্শ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

Published

on

পররাষ্ট্রমন্ত্রী

গঙ্গা ও তিস্তা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের আপত্তির প্রশ্নে বিষয়টি ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ’ আখ্যা দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এ প্রশ্ন ভারত সরকারকে করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, এ প্রশ্নটা ভারত সরকারকে করলে ভালো হয়। তারাই এটার সঠিক উত্তর দিতে পারবে।

বুধবার (২৬ জুন) ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেনের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাতের পর গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গা ও তিস্তায় বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিমতের কথা বলেছেন। রাজ্য সরকারের কারণে কিন্তু বাংলাদেশ তিস্তার পানি পায়নি। এখন আবার বাঁধা হয়ে সামনে আসছে রাজ্য সরকার। এমন পরিস্থিতি কোনো আশা দেখেন কি না?

জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজ্য এবং কেন্দ্রের বিষয় তাদের আভ্যন্তরীণ। আমাদের সরকার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সমঝোতা স্মারক করে বা চুক্তি করে। ঐকমত্য হয়, দ্বিমত হয়; সেটা তাদের একান্তই অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে চাই না।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মনে করি, এ প্রশ্নটা ভারত সরকারকে করলে ভালো হয়। তারাই এটার সঠিক উত্তর দিতে পারবে। কারণ, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

Advertisement

গঙ্গা চুক্তি নবায়ন নিয়ে তিনি বলেন, গঙ্গা চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। চুক্তি না হলেও এটি অটোমেটিক চলবে। চুক্তিতে সেভাবে বলা আছে, আগে চুক্তিটি সেভাবে করা আছে। তবে আমরা নবায়ন নিয়ে আলোচনা করছি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তিস্তা নদীর সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারের জন্য দ্রুত একটি কারিগরি দল বাংলাদেশে যাবে। কবে নাগাদ কারিগরি দল আসতে পারে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টেকনিক্যাল কমিটি আসতে তো একটু সময় লাগবে। মাত্র আমরা ঘুরে এলাম। টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করতে হবে।

ভারতের সঙ্গে পুনরায় বন্ধ রেল যোগাযোগ চালুর বিষয়ে যে সমালোচনা হচ্ছে তার জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগ তো আছে। ঢাকা-কলকাতা, খুলনা-কলকাতা রেল যোগাযোগ। তারপর উত্তরবঙ্গ-শিলিগুড়ি রেল যোগাযোগ। ১৯৬৫ সালের আগে অনেক বেশি রেল যোগাযোগ ছিল এবং ৬৫ সালে যুদ্ধের পর এ রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। যেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে, আমরা সেগুলো ধীরে ধীরে চালু করার কাজ করছি।

তিনি বলেন, শুধু ভারতের সঙ্গে হচ্ছে তা নয়, আমরা নেপাল ও ভুটানের সঙ্গেও রেলে এবং গাড়িতে করে যেতে পারি সে নিয়েও আলোচনা করছি। আমরা আঞ্চলিকভাবে যেন যোগাযোগ বাড়াতে পারি, সে নিয়ে আলোচনা করছি।

আজ ভোরে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নুরুল ইসলাম নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, আপনার কাছে খবরটি শুনলাম। আমাকে এটা যাচাই করতে হবে। তবে একটুকু বলতে পারি আমরা এবারও আলোচনা করেছি (দিল্লি সফরে) যাতে সীমান্ত হত্যা শূন্যে নেমে আসে। সীমান্ত হত্যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। আশা করি আস্তে আস্তে সীমান্ত হত্যা কমে আসবে এবং এক সময় শূন্যের কোটায় নেমে আসবে।

Advertisement

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ দলটির অন্য নেতারা চুক্তি আর এমওইউর মধ্যে কোনো পার্থক্য বোঝেন না বলে অভিযোগ করেন ড. হাছান। তিনি বলেন, যারা চুক্তি আর সমঝোতার বিষয়টি বোঝে না তাদের বিষয়ে কি জবাব দেব, সেটি আমার মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। ভারতের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি, সমঝোতা হয়েছে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন তারা প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক সঠিকভাবে রাখতে পারেনি। বিএনপি কারণে-অকারণে সরকারের বিরোধিতা করে। যে সমঝোতা স্মারকগুলো হয়েছে, সেগুলোর সবগুলো বাংলাদেশের স্বার্থে হয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত