Connect with us

অপরাধ

রিকশায় করে গন্তব্যে যাওয়া যাত্রীদের টার্গেট করতো ডাকাতরা : ডিবি

Avatar of author

Published

on

রিকশা ব্যবহার করে ঢাকায় এসে রিকশায় করে গন্তব্যে যাওয়া যাত্রীদের টার্গেট করতো। এরপর পুলিশসহ নানা পরিচয়ে মারধর করে সর্বস্ব লুটে নিতো। এমনকি টার্গেট করা ব্যক্তিদের বহনকারী রিকশাও লুটে নিতো ডাকাত দলের সদস্যরা। বললেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার  মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ডিবি প্রধান।

হারুন অর রশীদ জানান, চলতি মাসের ৪ মার্চ ভোরে বরগুনা থেকে বাসে করে কবির হোসেনসহ তিনজন ঢাকায় আসেন। ঘটনার দিন ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাস থেকে নেমে তিনজন মিলে যাত্রাবাড়ী সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে থেকে রিকশায় করে পল্টনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। কিছুদূর আসার পরে ডিএমপির ওয়ারী থানার শশী মোহন বসাক লেনে এলাকায় আসার পর একটি নিরিবিলি স্থানে পুলিশ পরিচয়ে রিকশার গতিরোধ করা হয়।

পরবর্তীতে রিকশা থেকে নামিয়ে ভুক্তভোগী কবিরের কাছে থাকা প্রায় ৩৩ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এমনকি ডাকাত সরদার নাহিদ ভুক্তভোগী কবিরের মাথা ধরে সজোরে দেওয়ালে আঘাত করেন। এ ঘটনায় কবির বাদী ওয়ারী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

ডিবি প্রধান জানান, ঘটনার ছায়া তদন্তে নামার পরে ঘটনাস্থলের আশপাশ এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্যপ্রযু্ক্তির সহায়তায় রিকশায় করে ঘুরে ঘুরে ডাকাতি করা এ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেফতার মনতাজুল ও রতন দায় স্বীকার করে ছয়জনের সম্পৃক্ততা কথা জানিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।

Advertisement

গ্রেপ্তার ডাকাতরা  হলেন- ডাকাত দলের সরদার নাহিদ হোসেন ওরফে আনন্দ ও তার সহযোগী মো. বাবুল (৬৩), মো. দেলোয়ার ওরফে রিপন (৩৮), মো. মনতাজুল (৪০), মো. রতন ইসলাম (৩৮। এ সময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতি করে নেওয়া টাকা ও ব্যবহৃত দুটি রিকশা উদ্ধার করা হয়।

ডিবিপ্রধান আরও বলেন, রাজধানীর কারওয়ান বাজার, সায়েদাবাদ, গাবতলী, গুলিস্তান, সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালসহ আন্তঃজেলা বাসও লঞ্চে করে ঢাকায় আসা যাত্রীদের টার্গেট করে দীর্ঘদিন ধরে ছিনতাই ও ডাকাতি করতো তারা।

প্রসঙ্গত, গ্রেপ্তার ডাকাত দলের সরদার নাহিদের বিরুদ্ধে তিনটি ছিনতাই, একটি মাদকসহ পাঁচটি, বাবুলের বিরুদ্ধে ৫টি ছিনতাই, দুটি দ্রুত বিচার আইন ও ৩টি মাদক মামলাসহ ১০টি ও দেলোয়ারের বিরুদ্ধে দুটি ছিনতাই মামলা রয়েছে।

Advertisement

অপরাধ

জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এড়ানোর সুযোগ নেই: দুদক চেয়ারম্যান

Published

on

অভিযোগ

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলযোগ্য হলে এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।

বুধবার (২৯ মে) তিনি গণমাধ্যমকে এ কথা জানান। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, অভিযোগ দেখি নাই; দেখি, তারপরে বলব।

তিনি বলেন, সব ধরনের অভিযোগ আমলে নেয়া হবে। দুদকের শিডিউলভুক্ত কোনো অপরাধ যদি থাকে তাহলে তো সেটা আমলে নেয়া ছাড়া বিতর্ক কিছু নাই। আমরা পরীক্ষা করে তারপরে বলব।

এর আগে, বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান।

এতে বলা হয়েছে, দুর্নীতির অভিযোগে আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী’ ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। এতে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। দেশের সাধারণ জনগণের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ন করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় দুর্নীতি দমন কমিশন এত বড় অভিযোগ প্রকাশিত হওয়ার পরেও অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে নাই। যা দুদকের নিষ্ক্রিয়তা। ওই বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে জানানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হইল।

Advertisement

আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান জানান, জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ আইন অনুযায়ী অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিতে আবেদন করেছেন তিনি। দুদক ব্যবস্থা না নিলে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করবেন।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন

Published

on

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন করা হয়েছে।

বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দিন রিগ্যান এ আবেদন করেন।

সুপ্রিম কোর্টের এ আইনজীবী জানিয়েছেন, আজিজের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, তা আইন অনুযায়ী অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিতে এ আবেদন করা হয়েছে। দুদক ব্যবস্থা না নিলে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট দায়ের করবেন।

প্রসঙ্গত, দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটি।

সোমবার (২০ মে) দিবাগত রাতে ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট’র ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

Advertisement

বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল আজিজ আহমেদের কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠাণের প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করেছে। আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন। সামরিক চুক্তির বিষয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত স্বার্থে সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠা ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এ পদক্ষেপের ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

‘শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে’

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনে হত্যার ঘটনায় মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। অভিযুক্ত শাহিন আমেরিকায় পলাতক। আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি নেই। কিন্তু সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত শাহিনকে ফেরাতে কূটনৈতিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান।

বুধবার (২৯ মে) ডিএমপি সদরদপ্তরে আয়োজিত ‘ডাটাবেজ এন্ড এনালাইসিস অফ রোড ক্র‍্যাশ (DARC) সফটওয়্যার’ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার মূল মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশি আমেরিকান আখতারুজ্জামান শাহিনকে সনাক্ত করা হয়েছে। তার নির্দেশে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বেশ কয়েকজন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত চারজন গ্রেপ্তার হলেও এখনো পলাতক চারজন। হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে যাওয়া মূল পরিকল্পনাকারী আমেরিকায় আখতারুজ্জামান শাহিন ও সহযোগী সিয়াম নেপালে পালিয়ে গেছেন। তদন্তের স্বার্থে ডিবি পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তায় সংশ্লিষ্ট দেশ দুটির এনসিবির কাছে সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশের ন্যাশনাল সেন্টার ব্যুরো (এনসিবি)।

হাবিবুর রহমান বলেন, সংসদ সদস্যকে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে অর্থাৎ হত্যার মোটিভ কি? এটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ কিংবা ভারতীয় পুলিশ কেউই উদ্ধার করতে পারেনি। এটার যিনি ষড়যন্ত্রকারী, পরিকল্পনাকারী তিনি এখন দেশের বাইরে রয়েছেন তাকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। তাই হত্যার কারণ এখনো কিছুই উদ্ধার করা যায়নি। তাকে গ্রেপ্তার করলেই কেবল এই হত্যার মোটিভ জানা যাবে।

শাহিনকে ফেরানোর ক্ষেত্রে কি ধরণের পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, এক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে যে ধরনের প্রচেষ্টা করা দরকার সেটির সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে। যেহেতু তিনি (আনার) সংসদ সদস্য ছিলেন সুতরাং বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। যদিও আমেরিকার সঙ্গে আমাদের সেই ধরণের চুক্তি নেই। তাই অন্য যে কোনো মাধ্যম বা কূটনৈতিক চ্যানেলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে।

Advertisement

এক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি কাজে লাগানো হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, এ ঘটনাটি বাংলাদেশের আইনে বিচার হতে পারে এবং ভারতে যেহেতু ঘটনা ঘটেছে সেখানেও বিচার হতে পারে। সুতরাং এটি আমাদের পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হতে পারে।

কলকাতা পুলিশ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডে যে কয়েকজনের নাম এসেছে তাদের মধ্যে গ্রেপ্তার চারজন ছাড়াও এখনো পলাতক চারজন। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে তিনজন এবং ভারতের কলকাতায় একজন গ্রেপ্তার হয়েছেন।

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেপ্তাররা হন- আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, তানভীর ও সিলিস্তি রহমান। অন্যদিকে কলকাতা পুলিশ জিহাদ হাওলাদার নামে একজন কসাইকে গ্রেপ্তার করে। হত্যার দুই মাস আগে মুম্বাইয়ের অবৈধ অভিবাসী জিহাদকে পাঠানো হয়েছিল। তার বাড়ি বাংলাদেশের খুলনায়।

সংসদ সদস্য আনার খুনের বিভিন্ন পর্যায়ে জড়িত আরও কমপক্ষে চারজনের নাম পেয়েছে দুদেশের পুলিশ। তাদের মধ্যে আখতারুজ্জামান, সিয়ামসহ চারজন এখনো ধরা পড়েননি। বাকি দুজন হলেন ফয়সাল আলী সাজী ও মো. মুস্তাফিজুর রহমান ফকির। দুজনই খুলনার ফুলতলার বাসিন্দা। ঢাকা ডিবির হাতে গ্রেপ্তার শিমুল ভূঁইয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে এলাকায় পরিচিত তারা। দুজন বাংলাদেশে আছেন বলে পুলিশের কাছে তথ্য রয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত