Connect with us

অপরাধ

শাহজালালে বিমানবন্দরে ৪০ স্বর্ণেরবারসহ আটক দুই

Avatar of author

Published

on

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৪০টি স্বর্ণেরবারসহ মো. হেলাল (৫১) ও কামাল হোসেন নামে দুই জনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে হেলাল নভোএয়ারের গাড়িচালক।

শনিবার (১৬ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বর্ণ চোরাচালান প্রতিরোধে এপিবিএনের গোয়েন্দা সদস্যরা কাজ করছে। সেই ধারাবাহিকতায় নভোএয়ারের গাড়িচালক মো. হেলালকে নজরদারিতে রাখা হয়েছিল। অন্যদিনের মতো তিনি আজও ডিউটিতে আসেন। এরপর বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের আগমনি গেট দিয়ে বের হয়ে যান। এসময় হেলালকে ডমেস্টিক টার্মিনালের ড্রাইভওয়ে থেকে একজন সহযোগীসহ সিএনজিতে উঠতে দেখা যায়। পরে বিমানবন্দরের বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনে এপিবিএনের গোয়েন্দা সদস্যরা সিএনজির গতিরোধ করেন। এরপর জিজ্ঞাসাবাদের পর রিসিভার কামাল হোসেনের সঙ্গে থাকা কাঁধ ব্যাগের ভেতর থেকে কালো স্কচটেপ মোড়ানো ৪০টি স্বর্ণেরবার পাওয়া যায়। জব্দকৃত স্বর্ণের ওজন প্রায় ৪ কেজি ৬৪০ গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫ কোটি টাকা।

মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, কামাল হোসেন জানান নভোএয়ারের ড্রাইভার হেলাল তাকে এই স্বর্ণেরবারগুলো দেন। স্বর্ণগুলো নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারলে তার ১০ হাজার টাকা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই তিনি আটক হন।

আটকদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Advertisement

এএম/

Advertisement

অপরাধ

অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভের ঘটনায় ৪ মামলা, আসামি প্রায় ২৫০০

Published

on

রাজধানীর মিরপুরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের প্রতিবাদে রোববার দিনভর সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। বিক্ষোভকারীরা কালশী মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের একটি বক্স পুড়িয়ে দেন, ভাঙচুর করেন কমপক্ষে ১০টি যানবাহন।

এসব অভিযোগে আন্দোলনরত অটোরিকশা চালকদের বিরুদ্ধে তিন থানায় চারটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে। পল্লবী থানায় দুটি, কাফরুল থানায় একটি ও মিরপুর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ।

সোমবার (২০ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেন মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. জসীম উদ্দীন মোল্লা।

তিনি জানান, রোববার দিবাগত রাতে মিরপুরের পল্লবী থানায় মামলা দুটি দায়ের করা হয়। একটি মামলা পল্লবী থানা পুলিশ ও আরেকটি মামলা পল্লবী ট্রাফিক জোন থেকে দায়ের করা হয়।

অন্যদিকে কাফরুল থানা ও মিরপুর মডেল থানায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। গতকাল দিনভর আন্দোলন অবরোধের নামে পুলিশের কাজে বাধা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, নাশকতা ও পুলিশের ওপরে হামলার ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Advertisement

মামলায় আসামি করা হয়েছে প্রায় দেড় হাজারের বেশি অটোরিকশা চালককে। এসব মামলায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।

পল্লবী থানায় দায়ের করা মামলায় এসআই মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে যে মামলাটি করেছেন সেটিতে ২২ জনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ১০০০ থেকে ১২০০ জনকে।

অন্যদিকে, একই থানায় ট্রাফিক মিরপুর বিভাগের পল্লবী জোনাল টিমের পক্ষ থেকে দায়ের করা মামলার বাদী সার্জেন্ট মিন্টু চন্দ্র দে। এতে আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ৫০০ থেকে ৬০০ জনকে।

পল্লবী থানার ওসি অপূর্ব হাসান জানান, পল্লবী থানায় দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

মিরপুর মডেল থানার ওসি মুন্সির সাব্বির আহমেদ বলেন, দায়ের করা মামলায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

Advertisement

কাফরুল থানার ওসি ফারুকুল আলম জানান, কাফরুল থানায় দায়ের করা মামলায় ৬০০/৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১২ জনকে। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, নাশকতা পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা, ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে মামলায়। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ 

Published

on

মাদকবিরোধী

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে রোববার (১৯ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ২২৫ পিস ইয়াবা, ৩৭ গ্রাম হেরোইন, ৩২ কেজি ১০৩ গ্রাম গাঁজা ও ৯২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২০টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ফেনসিডিলসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও এক নারী আটক

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে ২৯৫ বোতল ফেনসিডিল ও ১ লাখ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকাসহ বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক সিপাহিসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এসময় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ঝর্ণা খাতুন (২৮) নামে এক নারীকেও আটক করা হয়।

রোববার (১৯ মে) সকালে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ফকিরের বটতলা, পিয়ারাখালী ও স্কুলপাড়া ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটক মাসুম হাওলাদার পিরোজপুর সদর থানার উদয়কাঠি গজলিয়া এলাকার মতিউর রহমানের ছেলে। অন্যদিকে ঝরনা খাতুন বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ডাকুয়ার বড়াকোঠা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী। মাসুম হাওলাদার ও হাফিজুল ইসলাম রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে কর্মরত সিপাহি।

সংবাদ সম্মেলনে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী জানান, আটক করার সময় মাসুম হাওলাদারের কাছে ও তার ভাড়া বাসা থেকে ২৩৪ বোতল এবং হাফিজুল ইসলামের ভাড়া বাসা থেকে ৬১ বোতল ফেনসিডিল সহ এক লাখ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকা উদ্ধার করা হয়।

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, আটককৃত ২ আসামি সহ পলাতক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঈশ্বরদী থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

Advertisement

রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর পাকশী বিভাগীয় সহকারী কমান্ডার শহীদুজ্জামান জানান, দুই সিপাহির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত