Connect with us

লাইফস্টাইল

বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে কত তাপমাত্রায় চালাবেন এসি

Avatar of author

Published

on

এসি’র টেম্পারেচার নিয়ন্ত্রণ

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এ সময়ে একটু স্বস্তির জন্য অনেকেই বাইরে থেকে আসার পর শীতলতা পেতে ১৬ ডিগ্রির সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এয়ার কন্ডিশনার চালু করা হয়। এটি করলে তাৎক্ষণিক শীতলতা পাওয়া যায়। তবে এই অভ্যাস ডেকে আনতে পারে বিপত্তি। এতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে এবং ঘরে বসে থাকা মানুষের স্বাস্থ্যেরও ক্ষতি হয়।

ভারতীয় বিদ্যুৎ বিভাগের ব্যুরো অফ এনার্জি এফিসিয়েন্সির পরামর্শ মতে, ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা ঘরে বসে থাকা মানুষের জন্য একেবারে সঠিক। এতে স্বাস্থ্যের ওপর কোনো খারাপ প্রভাব পড়ে না এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হয়। সংস্থাটি বিশ্বাস করে, কেউ দীর্ঘ সময় ধরে ১৬ বা ১৮ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে সেটি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে শুরু করে।

এসি-র ব্যবহার

১৬ ডিগ্রিতে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয় এই ধারণা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। আপনি যদি ১৬ ডিগ্রিতে এসি চালান, তাহলে আপনি অবশ্যই একটু ভাল ঠান্ডা অনুভব করবেন, কিন্তু এতে সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বেশি।

২৪ থেকে ২৭ ডিগ্রিতে এসি চালালেও একই সময়ে রুম ঠান্ডা হবে। কিন্তু ১৬ বা ১৮ ডিগ্রিতে এসি চালালে কম্প্রেসারটি বেশি লোড হয় এবং বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে।

২৪ বা ২৬ ডিগ্রিতে এসি সেট করলে বিদ্যুৎ বিল ২৫ থেকে ৩৫ শতাংশ কমাতে পারবেন। এছাড়া পরিবেশের দিক থেকেও এটি ভাল।

Advertisement

এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানোর ফলে তিন থেকে চার শতাংশ কম বিদ্যুৎ খরচ হয়। একটানা দীর্ঘ সময় এসি ব্যবহার করবেন না। প্রয়োজন না হলে এসি বন্ধ রাখুন।

Advertisement

পরামর্শ

চুলের গোড়া শক্তিশালী ও মজবুত করে যে খাবার

Published

on

বাড়ি যাওয়ার সময়ে অফিসের মেঝের দিকে তাকালে অনেকেরই বুক কেঁপে ওঠে। সাদা পাথরের মেঝেয় কালো চুলের ছড়াছড়ি। এ দৃশ্য রোজের। শুধু অফিস কেন, সকালে গোসল করে বেরোনোর সময়ও ছড়ানো চুলের গুচ্ছ দেখতে মোটেই ভালো লাগে না। আর এভাবেই চুলের মোটা গোছা ক্রমশ পাতলা হয়ে যাচ্ছে। সেই পাতলা হয়ে যাওয়া চুল পনিটেল করে বাঁধলে অনেকেই আবার ব্যঙ্গ করে ঘোড়ার লেজের সঙ্গে তুলনা টানেন। এর আগে দামি শ্যাম্পু মেখেও লাভ হয়নি বিশেষ। তাই এ বার কোমর বেঁধে নেমেছেন। কড়া ওষুধ খেয়েই চুলের পুরনো গোছ ফিরিয়ে আনবেন। কিন্তু ওষুধ আদৌ কাজ করবে তো? ওষুধ খেয়েও সুফল পাননি, এমন উদাহরণ রয়েছে বহু। তা হলে উপায়? রাস্তা একটাই। ওষুধের বদলে খান এমন কিছু খাবার, যেগুলি সত্যিই চুলের গোড়া শক্তিশালী ও মজবুত করে। জেনে নিন তেমন কয়েকটি খাবারের তথ্য।

আমলকির রস

চুলের গোড়া শক্তিশালী ও মজবুত করে তুলতে আমলকির জুড়ি মেলা ভার। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকি চুলে প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে। রোজ একটি করে আমলকি খাওয়ার অভ্যাস চুল ঝরা রোধ করতে দ্রুত সাহায্য করে।

গাজর

এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। ফলে গাজর চোখের জন্য খুব ভালো। শুধু চোখ নয়, মাথার তালুর পুষ্টির জন্য আর চুলের গোড়া শক্ত করতেও গাজরের কোনও বিকল্প নেই। রোজ একটি করে কাঁচা গাজর খেতে পারলে ভাল।

Advertisement

কড়াইশুঁটি

গরমের বাজারে মটরশুঁটি দুর্লভ। তবে খুঁজলে পাওয়া যেতেই পারে। চুল পড়ার সমস্যার থেকে মুক্তি পেতে কড়াইশুঁটি উপকারী। এতে নানা রকমের ভিটামিন তো আছেই, তার সঙ্গে আছে চুলের জন্য প্রয়োজনীয় আয়রন, জিঙ্কের মতো কিছু খনিজ। এগুলি চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। চুলে পড়ে যাওয়া কমায়।

ওট্‌স

ওট্‌স কি শুধু পেট আর হৃদ্‌যন্ত্রের উপকার করে? একেবারেই না। ওট্স চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে। এতে আয়রন, জিঙ্ক, মিনারেলসের মতো উপাদান তো আছেই, তার সঙ্গে রয়েছে ওমেগা-৩। এই উপাদান ত্বক এবং চুলের পুষ্টি জোগায়। চুল ঝরার পরিমাণ ধীরে ধীরে কমে আসে।

চিংড়ি

Advertisement

চুল পড়া কমাতে রেড মিট বাদ দেওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। কিন্তু প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে খেতে পারেন চিংড়ি। তবে চিংড়ি খেলে শুধু যে প্রোটিনের চাহিদা মিটবে, তা নয়। এর পাশাপাশি চুল পড়ার আশঙ্কাও কমবে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

চোখের জ্যোতি বাড়ে যে ৫ খাবারে

Published

on

সারা দিন ল্যাপটপে কাজ। মাঝেমধ্যে সfমাজিকমাধ্যমে চোখ বুলিয়ে নেয়া। আর বিনোদন বলতে বাড়ি ফিরে স্মার্ট টেলিভিশন কিংবা মুঠোফোনে সিরিজ় কিংবা সিনেমা দেখা। রোজের এই রুটিনে অভ্যস্ত তরুণ প্রজন্ম। এর মাঝে যদি চোখ থেকে পানি পড়ে, মাথা ধরে কিংবা দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে, তা আর অস্বাভাবিক কী? ছোট লেখা পড়তে যদি অসুবিধে হয় তা হলে বুঝতে হবে নাকের ডগায় চশমা চলে এসেছে। চোখে চালশে পড়তে আজকাল আর চল্লিশ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় না। তবে এ সম্পর্কে আগে থেকে সচেতন থাকলে দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখা যায়। এমন কিছু শুকনো ফল এবং বাদাম রয়েছে যেগুলি নিয়মিত খেলে চোখের জ্যোতি বাড়ে। সেগুলি কী কী?

১. কাঠবাদাম

বয়স বা চোখের স্নায়ুজনিত সমস্যা রুখে দিতে পারে কাঠবাদাম। এই বাদামের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই। যা চোখের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যে কোনও ধরনের বাদামেই ভিটামিন ই রয়েছে। তবে, কাঠবাদামে এই ভিটামিনের পরিমাণ বেশি।

২. আখরোট

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ আখরোট প্রদাহ নিরাময়ে সাহায্য করে। অতিরিক্ত অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে চোখের কোষের মেমব্রেন নষ্ট হয়ে যেতে পারে। নিয়মিত আখরোট খেলে সেই আশঙ্কাও কমে।

Advertisement

৩. পেস্তাবাদাম

মোবাইল কিংবা ল্যাপটপের পর্দা থেকে বিচ্ছুরিত ‘ব্লু লাইট’ থেকে চোখের ক্ষতি রুখে দিতে পারে পেস্তাবাদাম। ‘লুটেইন’ এবং ‘জ়িজ়্যানথিন’ নামক বিশেষ দু’টি উপাদান রয়েছে পেস্তাবাদামে। যা চোখের বয়সজনিত রোগ ‘ম্যাকুলার ডিজেনারেশন’ প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

৪. কাজুবাদাম:

দৃষ্টিশক্তি জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হল জ়িঙ্ক। রেটিনা সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা, দৃষ্টিশক্তি কমে আসার মতো সমস্যা আগে থেকে রোধ করা যায় নিয়মিত কাজুবাদাম খেলে।

৫. কিশমিশ

Advertisement

কিশমিশে রয়েছে পলিফেনোলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস। যা দু’টি চোখের উপর ক্ষতিকর ফ্রি র‌্যাডিক্যালের প্রভাব পড়তে দেয় না। ‘ম্যাকিউলার ডিজেনারেশন’ প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে কিশমিশ।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

মেদ ঝরানোর পাশাপাশি পুদিনা পাতার আরও যে গুণাগুণ

Published

on

পুদিনা যে শুধু স্বাদে অতুলনীয় তা নয়, গুণেও পিছিয়ে নেই এই পাতা। ওজন ঝরাতে অনেকেই নিয়ম করে খান চিয়া বীজ এবং পুদিনা পাতা ভেজানো পানি। তাই বলে শুধু পুদিনা পাতার পানি খেলে যে কোনও সুফল পাওয়া যাবে না, তা একেবারেই নয়। মেদ ঝরানোর পাশাপাশি পুদিনা পাতার পানি আরও অনেক উপকার করে। সেটা কি জানা আছে?

পুদিনা পাতার বাকি গুণগুলি কী? জেনে নিন-

শরীর আর্দ্র রাখে

শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না পুদিনা পাতা। তাই গরমে বেশি করে পুদিনা পাতা খাওয়া জরুরি। পুদিনা পাতার পানি এক্ষেত্রে সেরা বিকল্প। শরবতেও দিতে পারেন পুদিনা। এ ছাড়া পুদিনা দিয়ে তৈরি করতে পারেন পরোটা, ‘পুদিনা রাইস’ ও কিন্তু মন্দ লাগবে না খেতে।

হজমের গোলমাল ঠেকাতে

Advertisement

হজমজনিত সমস্যা জীবনেরই অঙ্গ। স্বস্তি পেতে ওষুধের বিকল্প কিন্তু হতেই পারে পুদিনা পাতা। পুদিনায় রয়েছে মেনথল-এর মতো উপাদান। যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। শুধু তাই নয়, পেটের অন্যান্য সমস্যারও অবসান ঘটায় পুদিনা।

প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে

রোগবালাইের সঙ্গে ল়ড়াই করার জন্য চাই প্রতিরোধ শক্তি। পুদিনা কিন্তু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। পুদিনায় রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা রোগের জীবাণুকে সহজে শরীরে মাথা তুলে দাঁড়াতে দেয় না। ধারাবাহিক ভাবে যদি পুদিনাপাতার জল খেতে পারেন, উপকার পাবেন।

ত্বকের যত্নে

পুদিনা শুধু শরীর নয়, ত্বকেরও যত্ন নেয় সমান ভাবে। ত্বক আর্দ্র রাখে। শুষ্ক হয়ে যেতে দেয় না। ত্বকের টানটান রাখতেও পুদিনার ভূমিকা আছে। এই পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা ত্বক সংক্রান্ত বেশ কিছু সমস্যার সমাধান করে গোড়া থেকে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত