Connect with us

ঢাকা

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস

Avatar of author

Published

on

ঝুলন্ত মরদেহ

রাজধানীর খিলগাঁওয়ের পূর্ব গোড়ান এলাকার একটি বাসায় পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়েছে। মৃতের নাম সাবিহা জাহান (১২)। সে মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজর শিক্ষার্থী ছিল।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

সাবিহার চাচাতো ভাই ফারুক খান বলেন, সাবিহার বাবা শাহজাহান খান অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য। রাত ৮টার দিকে নিজের কক্ষে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেয় সে। পরে তাকে দ্রুত স্থানীয় একটি হাসপাতাল নেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। কী কারণে সাবিহা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে- এ বিষয়ে কিছু বলতে পারবো না। সাবিহারা দুই বোন এক ভাই। সে ছিল ছোট।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।

Advertisement
Advertisement

ঢাকা

বায়ুদূষণে ঢাকা আজ দশম স্থানে

Published

on

বায়ুদূষণে

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ দশম স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১১১। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা যথাক্রমে ২১৯, ১৯০ ও ১৭২ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

৭৫ বছর বয়সে তৃতীয় বিয়ের পিঁড়িতে আনু

Published

on

জীবনের শেষপ্রান্তে এসে ৭৫ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসে আলোচনায় এসেছেন মো. আনোয়ার মোল্লা নামে এক বৃদ্ধ। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে এ বিয়ের ঘটনায় সর্বত্র চলছে আলোচনা ও সমালোচনা।

বুধবার (২৯ মে) রাতে আনু-সুফিয়া দম্পতির বিয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে নেটিজেনরা এই দম্পতিকে শুভকামনা জানাচ্ছেন।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মণ্ডল।

স্থানীয়রা জানান, পাত্রী সুফিয়া বেগমের বাড়ি রাজবাড়ী শহরের ভবানীপুর এলাকায়। আনু মোল্লা তিন সন্তানের জনক হলেও সুফিয়া বেগমের কোনো সন্তান নেই।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রোববার (২৬ মে ) আগের পক্ষের ছেলে-মেয়ে ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রীর সুফিয়ার বয়স (৪০) বছর। সন্তানদের সম্মতিতে শেষ বয়সে একাকিত্ব মোচনের চেষ্টায় নিজেই পাত্রী দেখে পছন্দ করেন আনু মোল্লা। মো. আনোয়ার মোল্লার এটা তৃতীয় বিয়ে। তিনি এর আগে দুটি বিয়ে করেছিলেন। তার প্রথম স্ত্রী মারা গেছে প্রায় একযুগ আগে এবং দ্বিতীয় স্ত্রী মারা গেছে ছয় বছর আগে। সেই স্ত্রীদের দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে।

Advertisement

নিজের বিয়ের বিষয়ে বৃদ্ধ আনু মোল্লা বলেন, ‘ছেলে-মেয়েদের আমার বিয়ের কথা বলেছিলাম। তারা আমাকে মেয়ে দেখতে বলে। আমি মেয়ে দেখে পছন্দ করে বাড়িতে এনে বিয়ে করেছি। এতে আমার সন্তানদের আপত্তি ছিল না।’

এ প্রসঙ্গে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘আমি বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক থেকে জেনেছি। ফেসবুকেই তাদের বিয়ের ছবি দেখেছি। পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয়েছে বলে জেনেছি।’

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

বংশালে ৬০ লাখ টাকা ডাকাতি, গ্রেপ্তার ৫

Published

on

ডাকাতি

রাজধানী ঢাকার বংশালে ব্যবসায়ীর ৬০ লাখ টাকা ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত দলের সর্দারসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগ। এসময় তাদের কাছ থেকে প্রায় ১০ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয় ।

বুধবার (২৯ মে) দুপুরে মিন্টো রোড ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) লালবাগ বিভাগের উপ কমিশনার মশিউর রহমান।

তিনি বলেন, যারা বড় অঙ্কের নগদ লেনদেন করতো, তাদের টার্গেট করে ডাকাতি করতো চক্রটি। বংশালের ঘটনায়ও আগে থেকেই টার্গেট করে রাখে চক্রটি। টাকা নিয়ে বের হলেই ধাক্কা দেয় একজন। পরে এই ধাক্কার জের ধরে চক্রের ১০-১৫ জন ঘিরে ধরে ছিনিয়ে নেয় ব্যাগভর্তি ৬০ লাখ টাকা।

তিনি আরও বলেন, ডাকাত দলের সবাই নেশাগ্রস্ত ও জুয়াড়ি। দীর্ঘদিন ধরেই দিনে-দুপুরে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে ডাকাতি করে তারা। টার্গেট করা হতো অবৈধ হুন্ডি ব্যবসায়ীদেরও।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত