Connect with us

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭ 

Avatar of author

Published

on

মাদকবিরোধী

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময়  ৬২০ পিস ইয়াবা ও ১২ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৪টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement
Advertisement

অপরাধ

তিন বছর পর পুলিশ জানালো চিকিৎসক সাবিরার খুনি তার স্বামী

Published

on

তিন বছর পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জানালো চিকিৎসক কাজী সাবিরা রহমানের খুনি তার নিজ স্বামী এ কে সামছুদ্দিন আজাদ। পারিবারিক ও দাম্পত্য কলহের জেরে চিকিৎসক সাবিরার খুন হওয়ার কথা জানা গেলেও খুনি কে তা জানানো হয়নি। অবশেষে এ ঘটনার প্রায় তিন বছর অতিবাহিত হওয়ার পর খুনির সন্ধান দিলো পিবিআই। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সাবিরা হত্যায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা সামছুদ্দিনের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

সম্প্রতি সাবিরা হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের ঢাকা মেট্রো উত্তরের বিশেষ পুলিশ সুপার (বর্তমানে অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক) মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সামছুদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। সাবিরা ও সামছুদ্দিনের আগের পক্ষের সন্তান ছিলো। কিন্তু স্বামীর সন্তানকে মেনে নিতে পারেননি সাবিরা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩০ মে সকালে রাজধানীর কলাবাগানে নিজ বাসায় শোবার ঘর থেকে চিকিৎসক সাবিরা রহমান ওরফে লিপির (৪৬) রক্তাক্ত ও দগ্ধ মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার গলা কাটা, পিঠে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও পোড়া ছিল। তিনি রাজধানীর বেসরকারি গ্রিন লাইফ হাসপাতালের কনসালট্যান্ট (সনোলজিস্ট) ছিলেন।

পিবিআইয়ের কর্মকর্তারা জানান, সাবিরার বাসায় তিনটি কক্ষ ছিল। একটি কক্ষে সাবিরা নিজে এবং বাকি দুটিতে কানিজ সুবর্ণা ও নুরজাহান নামে দুই তরুণী থাকতেন। সাবিরাকে আরবি পড়াতেন নুরজাহান। হত্যাকাণ্ডের আগে তিনি বাড়িতে গিয়ে আর ফেরেননি। তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসায় প্রশাসনে (বিবিএ) পড়তেন।

জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আবার সাবিরার সঙ্গে বিয়ের আগে সামছুদ্দিন আরও দুটি বিয়ে করেন। কিন্তু তিনি একটি বিয়ের তথ্য গোপন করেন। বিষয়টি জানার পরই স্বামীর সঙ্গে সাবিরার বিরোধ চরমে পৌঁছায়। সাবিরা কলাবাগানে আলাদা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। তবে তার ওপর সামছুদ্দিনের ক্ষোভ ছিল। এ কারণে তিনি সাবিরাকে খুন করেছেন। তার সঙ্গে আর কেউ ছিলেন কি না, তা জানতে তদন্ত চলছে।

Advertisement

সূত্র বলছে, স্বামীর সঙ্গে সাবিরার কলহের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে। ঘটনার দিনও রাত ১০টা ২৮ মিনিট থেকে দীর্ঘ সময় মেসেঞ্জারে দুজনের ঝগড়া হয়েছিল। ওই দিন সামছুদ্দিনের গাড়িচালক সাইফুল তার শান্তিনগরের বাসায় ছিলেন। এর আগে গাড়িচালক কখনো সামছুদ্দিনের বাসায় ছিলেন না।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তরের পরিদর্শক জুয়েল দেওয়ান বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ও পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে পিবিআই নিশ্চিত, সাবিরাকে তার স্বামীই হত্যা করেছেন। আগের দিন রাতে দুজনের মেসেঞ্জারে ২৬ মিনিট ঝগড়া হয়। পরদিন মরদেহ উদ্ধারের সময় সামছুদ্দিনের মুঠোফোন বন্ধ ছিল। তিনি গোপনে কলাবাগানে সাবিরার বাসায় যেতেন। তদন্ত শেষে মামলার প্রতিবেদন প্রকাশ করবে পিবিআই।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ এড়ানোর সুযোগ নেই: দুদক চেয়ারম্যান

Published

on

অভিযোগ

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলযোগ্য হলে এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। বললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।

বুধবার (২৯ মে) তিনি গণমাধ্যমকে এ কথা জানান। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, অভিযোগ দেখি নাই; দেখি, তারপরে বলব।

তিনি বলেন, সব ধরনের অভিযোগ আমলে নেয়া হবে। দুদকের শিডিউলভুক্ত কোনো অপরাধ যদি থাকে তাহলে তো সেটা আমলে নেয়া ছাড়া বিতর্ক কিছু নাই। আমরা পরীক্ষা করে তারপরে বলব।

এর আগে, বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান।

এতে বলা হয়েছে, দুর্নীতির অভিযোগে আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী’ ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। এতে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। দেশের সাধারণ জনগণের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণ্ন করে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় দুর্নীতি দমন কমিশন এত বড় অভিযোগ প্রকাশিত হওয়ার পরেও অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে নাই। যা দুদকের নিষ্ক্রিয়তা। ওই বিষয়ে যথাযথ অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করে জানানোর জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হইল।

Advertisement

আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান জানান, জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ আইন অনুযায়ী অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিতে আবেদন করেছেন তিনি। দুদক ব্যবস্থা না নিলে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করবেন।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন

Published

on

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন করা হয়েছে।

বুধবার (২৯ মে) দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দিন রিগ্যান এ আবেদন করেন।

সুপ্রিম কোর্টের এ আইনজীবী জানিয়েছেন, আজিজের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, তা আইন অনুযায়ী অনুসন্ধানের উদ্যোগ নিতে এ আবেদন করা হয়েছে। দুদক ব্যবস্থা না নিলে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট দায়ের করবেন।

প্রসঙ্গত, দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটি।

সোমবার (২০ মে) দিবাগত রাতে ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট’র ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

Advertisement

বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল আজিজ আহমেদের কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠাণের প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করেছে। আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন। সামরিক চুক্তির বিষয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত স্বার্থে সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠা ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এ পদক্ষেপের ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত