Connect with us

ফুটবল

রিয়াল চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলে ব্যালন ডি’অর পাবে ভিনিসিয়াস!

Avatar of author

Published

on

চলতি মৌসুমটা দারুণ কাটছে ভিনিসিয়াস জুনিয়রের। রিয়ালের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৩৪ ম্যাচে করেছেন ২১ গোল। অ্যাসিস্টের সংখ্যাও ১১টি। তবে গোল ও অ্যাসিস্টের পাশাপাশি বড় ম্যাচে দলের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেই চলেছেন এই ব্রাজিলিয়ান।

সবশেষ চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ভিনির জোড়া গোলে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে প্রথম লেগে ২–২ ব্যবধানে ড্র করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। এ নিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে টানা তিন মৌসুমে গোল করলেন ভিনি।

২০২১–২২ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালেও লিভারপুলকে হারাতে জয়সূচক একমাত্র গোলটিও আসে ভিনির পা থেকে। ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ডের সামনে এবারও সুযোগ রিয়ালকে চ্যাম্পিয়ন করার।

এদিকে রিয়াল চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলে ভিনিসিয়াসের হাতে ব্যালন ডি’অর উঠবে বলে মনে করেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি রিভালদোও। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ভিনিকে এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা তিন ফুটবলারের একজন বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাজিলের সাবেক এ বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার।

ভিনির ব্যালন ডি’অর জেতার সামর্থ্য নিয়ে ‘বেটফেয়ার’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রিভালদো বলেছেন, ‘এ মৌসুমে সে তার দলের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। তার মধ্যে বেশ ক্ষুধা দেখেছি। দলটিও তার খেলার ধরনের সঙ্গে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে। যদি রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতে, তবে সে ব্যালন ডি’অর জেতার দাবিদার। এখন সে চ্যাম্পিয়ন না হয়েও বিশ্বের সেরা তিন খেলোয়াড়ের একজন। আগামী সপ্তাহে রিয়াল যদি বায়ার্নের বাধা পেরিয়ে যায় এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতে নেয় তবে ভিনির মৌসুম সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দারুণ সুযোগ আছে।’

Advertisement

শুধু ক্লাব ফুটবল নয় ভিনির সামনে সুযোগ জাতীয় দলের হয়েও বড় কিছু করার। আগামী জুনে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কোপা আমেরিকায় ভিনির উপরেই হয়তো মূল আস্থা থাকবে কোচ দরিভাল জুনিয়রের।

Advertisement

ফুটবল

রেকর্ডের দিনে মেসি বললেন, ম্যাচ সহজ ছিল না

Published

on

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড এখন লিওনেল মেসির দখলে। এতদিন পর্যন্ত চিলির সের্হিও লিভিংস্টোনের সাথে ভাগাভাগি অবস্থানে ছিলেন মেসি। এই প্রয়াত গোলরক্ষকের ৩৪ টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড পেরিয়ে মেসি এখন ৩৫ টি ম্যাচ ঝুলিতে নিয়ে অবস্থান করছেন। এমন দিনে দলও জিতেছে কোপা আমেরিকার উদ্বোধনী ম্যাচে।

মেসির হাতে আরও সুযোগ ছিল। গোল করতে পারেননি। তবে গোল করিয়েছেন। একটি গোলে সরাসরি অবদান ছিল তার। আর অন্য গোলটিতেও মূল কাজটুকু করেছেন। আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে গোল পেয়েছেন হুলিয়ান আলভারেজ ও লাউতারো মার্টিনেজ।

প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। এরপর দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হওয়ার পর ৪৯ মিনিটে আলভারেজের পা থেকে প্রথম গোল আসে। যেখানে ম্যাক অ্যালিস্টারকে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। আর অ্যালিস্টারের পায়ের খোঁচাতেই আলভারেজ পেয়ে যান দলের পক্ষে প্রথম গোল।

এরপর ৮৮ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন অধিনায়কের চমৎকার এক থ্রু-পাসে গোল করতে ভুল করেননি লাউতারো মার্তিনেজ। এই গোলের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।

আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়েরা মোট ৬৫ শতাংশ বলের দখলে ছিলেন। আর ১৯ টি শটের মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৯ টি শট। গোলের সুযোগ মিস না করলে হয়তো ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারতো মেসি বাহিনী।

ম্যাচ শেষে মেসি বলেন, ‘আমরা ধৈর্য্য নিয়ে বলের দখল নিই এবং আক্রমণ চালাই। আজ আমাদের ফাঁকা জায়গা খুঁজে পেতে বেশ সংগ্রাম করতে হয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিপক্ষ আমাদের চেয়ে আলাদা ধরনের ফুটবল খেলে। যার বিপরীতে আমাদের মনোবল শক্ত রাখতে হয় এবং লক্ষ্য ছিল বল নিয়ন্ত্রণে রেখে সুযোগ আসলেই তা কাজে লাগানোর।’

Advertisement

আর্জেন্টিনা অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘আমরা জানতাম তাদের সঙ্গে কঠিন ম্যাচ হবে, কারণ তারা বেশ শরীরি ভাষায় জবাব দেয়। প্রথমার্ধে তো তেমন সুযোগই দেয়নি আমাদের। সৌভাগ্যবশত দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আমরা গোল পেয়ে যাই, কিন্তু এরপরও ম্যাচ খুব একটা সহজ ছিল না।’

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

আর্জেন্টিনার জয়ে সকাল শুরু

Published

on

কোপা আমেরিকার উদ্বোধনী ম্যাচে কানাডাকে ২-০ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। প্রথমার্ধে গোল করার সুযোগ দেয়নি কানাডা। বরং সামলিয়েছে খুব দারুণভাবে। তবে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হতেই হুলিয়ান আলভারেজ গোল পেয়ে বসেন। ম্যাচের ৮৮ মিনিটে গোল দ্বিতীয় গোলটি করে লাওতারো মার্তিনেজ। যেখানে লিওনেল মেসি থেকে সরাসরি থ্রু পাস পেয়েছিলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্টিনা ও কানাডা। শুরু থেকেই কানাডা সুযোগ তৈরি করতে দিচ্ছিল না আলবিসেলস্তাদের। বরং কানাডা চাপ তৈরি করছিল আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে। তবে আর্জেন্টিনা পাল্টা জবাব দিতেও সময় নেয়নি। এভাবেই গোলশূন্য শেষ হয়েছে প্রথমার্ধ।

দ্বিতীয়ার্ধ শুরুর ৪৯ মিনিটের মাথায় লিওনেল মেসি থেকে চমৎকার এক পাস যায় অ্যালেক্সিস ম্যাক-অ্যালিস্টারের কাছে। ম্যাক অ্যালিস্টার সুযোগ বুঝে আলভারেজের কাছে বল ছাড়েন। আর আলভারেজ তা জালে জড়াতে ভুল করেননি। আর্জেন্টিনার কাছ থেকে বেশ কিছু সুযোগ মিস করতেও দেখেছে স্টেডিয়ামের ৭১ হাজার দর্শক।

ম্যাচের ৮৮ মিনিটে মেসির কাছ থেকে দারুণ এক থ্রু পাস দেখা যায়। যা মার্তিনেজের পা থেকে জালে জড়িয়ে পড়ে। আর উচ্ছাসে ফেটে পড়ে আকাশী-নীল খেলোয়াড়েরা। কানাডাকে হারিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ৩ টি পয়েন্ট নিশ্চিত করে নেয় আর্জেন্টিনা।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

আর্জেন্টিনা-কানাডা ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠছে কোপা আমেরিকার

Published

on

সংগৃহীত ছবি

কোপা আমেরিকার ৪৮তম আয়োজন শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সময় শুক্রবার (২১ জুন) ভোর ৬ ঘটিকায় আর্জেন্টিনা-কানাডা ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠবে কোপার। ফুটবলের প্রাচীনতম এই আয়োজন ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ থাকে আকাশচুম্বী। বিশেষ করে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের মতো দল এখানে অংশ নেয়, যে দলগুলোর সমর্থক তো বিশ্বজোড়া।

যুক্তরাষ্ট্র আয়োজন করতে যাচ্ছে এবারের কোপা আমেরিকা। ২০২৬ বিশ্বকাপ মাথায় রেখেই যুক্তরাষ্ট্রকে আয়োজকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে আগামী বিশ্বকাপ।

কোপা আমেরিকার শিরোপার অন্যতম দাবিদার আর্জেন্টিনা। ২০২১ সালের সর্বশেষ আয়োজনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারা। এরপর তো ২০২২ ফুটবল বিশ্বকাপের কাঙ্ক্ষিত শিরোপাও নিজেদের করে নেয়। কোপা আমেরিকার সবচেয়ে সফল দুই দল আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে। উভয় দলই ১৫ বার এই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছে।

দক্ষিণ আমেরিকা থেকে ১০ টি, উত্তর আমেরিকা থেকে ৬ টি দেশ নিয়ে আয়োজন করা হবে এবারের আসর। এই ১৬ দল যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ টি ভেন্যুতে লড়বে। দর্শকদের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল নিয়ে।

আর্জেন্টিনার গ্রুপে কানাডা, চিলি ও পেরু এবং ব্রাজিলের গ্রুপে আছে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে ও কোস্টারিকা। মোত ২৬ দিনের এই আসরের শিরোপা কার হাতে উঠবে, তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত