Connect with us

আন্তর্জাতিক

মক্কায় প্রবেশে অনুমতি লাগবে সৌদির বাসিন্দাদের

Avatar of author

Published

on

পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সৌদির বাসিন্দাদেরও অনুমতি লাগবে। হজ সংক্রান্ত আইন বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এমন ঘোষণা দেয়া হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে  বলে  সৌদি আরবের জননিরাপত্তা বিষয়ক অধিদপ্তর এর বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)।

এসপিএ জানায়, হজ যাত্রীদের নিরাপত্তা ও হজের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যাদের কাছে পবিত্র স্থানগুলোতে কাজের অনুমতি,মক্কার স্থায়ী বাসিন্দা, ওমরাহ ও হজের বৈধ অনুমতি থাকবে না তাদের মক্কার প্রবেশদ্বার থেকে ফিরিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গেলো সপ্তাহে  সৌদির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় নুসুক অ্যাপ কার্ড দেওয়ার ঘোষণা দেয়। এটি ডিজিটাল এবং সাধারণ উভয় ফরমেটে পাওয়া যাবে। এই কার্ডের মাধ্যমে হজের প্রক্রিয়া খুবই সহজে করা যাবে। এতে করে অনুমতি ছাড়া হজ করার প্রবণতা কমে আসবে এবং পবিত্র স্থানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

হজ যাত্রীরা তাদের হজ মিশন অথবা যাদের মাধ্যমে হজ করতে আসবেন তাদের কাছে কার্ডটি পাবেন। অপরদিকে ডিজিটাল ফরমেটটি পাওয়া যাবে নুসুক এবং তাওয়াকলানা অ্যাপে।

প্রসঙ্গত, এটির মাধ্যমে সহজে সব ধরনের সেবা পাবেন হজ যাত্রীরা। এমনকি যাদের মাধ্যমে তারা হজ করতে আসবেন তাদের সেবা নিয়ে সন্তুষ্ট না হলে এটির মাধ্যমে অভিযোগও জানানো যাবে।

Advertisement

আই/এ

Advertisement

আন্তর্জাতিক

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইব্রাহিম রাইসি 

Published

on

অবশেষে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। কয়েক দিনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় নিজের শহর মাশহাদে শায়িত হন ইরানের প্রভাবশালী এই নেতা

গেলো ১৯ মে ইরানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন তিনি।

দুর্ঘটনায় নিহত অন্যান্য কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ আরও সাতজন। প্রত্যেককেই দেশের বিভিন্ন শহরে একই দিনে সমাহিত করা হয়েছে।

রাইসির শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইরানের পবিত্র শহর মাশহাদে অন্তত ৩০ লাখ মানুষ জড়ো হন। খবর- ইরনা

এনএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

আমরা একসঙ্গে ইসরায়েলের ধ্বংস দেখবো, খামেনিকে হামাসপ্রধান

Published

on

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত ইরানের প্রেসিডেন্ট ইবরাহিম রাইসির জানাজা শেষে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। রাইসির জানাজা শেষে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

তেলআবিবভিত্তিক গণমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল এর প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার(২২ মে)  ইরানের সর্বোচ্চ নেতার কার্যালয়ে আয়োজিত ওই বৈঠকে হামাসপ্রধানকে খামেনি বলেন, ‘জায়োনিস্টদের ধ্বংস করার বেহেশতি অঙ্গীকার একদিন পূরণ হবে। আমরা সেই দিনটি দেখব, যেদিন নদী থেকে সমুদ্র পর্যন্ত জেগে উঠবে ফিলিস্তিন।’

জবাবে হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ আমরা একসঙ্গেই সেই দিনটি দেখব। ’ এসময় ইরানের সদ্যপ্রয়াত প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শোক প্রকাশের পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে সান্ত্বনা জানান হামাসপ্রধান।

যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলন বিষয়টিও তুলে ধরেন আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয়  নেতা বলেন, ‘কে জানত   যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনের পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দেবে এবং তারা সেখানে ফিলিস্তিনি পতাকা ওড়াবে? আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি আরও বলেন, ‘কে জানত একদিন জাপানের রাস্তায় ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেওয়া হবে! স্লোগান উঠবে “ইসরায়েলকে ধ্বংস কর”।

Advertisement

বৈঠক শেষে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে ইসমাইল হানিয়া বলেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরোধিতাকারীদের প্রতিনিধি হিসেবে আমি ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষ নিয়ে শোক প্রকাশের জন্য এখানে উপস্থিত হয়েছি। আমি নিশ্চিত ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি ইরান তার সমর্থন অব্যাহত রাখবে।’

খামেনির সঙ্গে বৈঠকে হামাসের অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির জানাজায় অংশ নিতে হামাসের প্রতিনিধি হিসেবে তারা তেহরানে এসেছেন। রাইসির জানাজায় হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া ছাড়াও লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর উপনেতা নাঈম কাশেম ও ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

নতুন গিলাফে আবৃত পবিত্র কাবা শরিফ

Published

on

পবিত্র কাবা শরিফের কিসওয়া বা গিলাফ পরিবর্তন করা হয়েছে। হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ঐতিহ্য অনুযায়ী গেলো ২২ মে কাবা শরিফ ঢেকে দেয়া হয় কারুকার্যমণ্ডিত কাপড়ের কিসওয়া বা গালিফ দিয়ে।

বৃহপ্সতিবার (২৩ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করে সৌদি আরবের সংবাদ মাধ্যম আরব নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গিলাফটি বেশ কয়েকটি ধাপে উত্তোলন করা হয়। হজযাত্রীদের কাবা প্রদক্ষিণের সময় কিসওয়া কাবাকে ক্ষতিগ্রস্ত ও ময়লা হওয়া থেকে রক্ষা করে। এ জন্য প্রতিবছর হজের আগে কাবা শরিফকে গিলাফ বা কিসওয়া দিয়ে ঢাকা হয়।

সৌদি প্রেস এজেন্সি জানায়, ১০টি ক্রেন ও ৩৬ জন বিশেষ কর্মীর সহায়তায় সম্পন্ন করা হয়েছে আড়াই মিটার চওড়া ও চারদিকে ৫৪ মিটার দৈর্ঘ্যের কিসওয়া দিয়ে পবিত্র কাবা শরিফ ঢাকার কাজ।

জানা যায়, বিশেষভাবে তৈরি এই গিলাফে প্রতি মিটারে দশ ধাপে লাগানো হয় ৯৯০০ সুতা।  কাবা শরিফের গিলাফের বাইরের কালো কাপড়ে স্বর্ণমণ্ডিত রেশম সুতা দিয়ে দক্ষ কারিগর দিয়ে ক্যালিগ্রাফি করা হয়। এরপর ঝারনিখ কালি দিয়ে প্রথমে কাপড়ে ক্যালিগ্রাফির আউটলাইন দেয়া হয়, তারপর কারিগররা হরফের ভেতর রেশম সুতার মোটা লাইন বসিয়ে স্বর্ণের সুতা দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে হরফ ফুটিয়ে তোলেন।

Advertisement

কাবা শরিফের গিলাফ নির্মাণে যেসব জিনিসপত্র প্রয়োজন সেগুলো তৈরির বিশেষ কারখানা মক্কার উম্মুল জুদ এলাকায় অবস্থিত। নতুন গিলাফ তৈরি করতে দরকার হয় ১২০ কেজি সোনার সুতা, ৭০০ কেজি রেশম সুতা ও ২৫ কেজি রুপার সুতা।

প্রসঙ্গত, গিলাফ পরিবর্তনের কাজটি আগে হজের দিন করার রীতি থাকলেও বর্তমানে ১ মহররম হিজরি নববর্ষের প্রথম প্রহরে করা হচ্ছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত