Connect with us

শিক্ষা

আজ থেকে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

Avatar of author

Published

on

স্কুল-শিক্ষার্থী,-প্রাইমারি-স্কুল

টানা দাবদাহের কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় বেশ কয়েকদিন স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকলেও তাপমাত্রা কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় রোববার (৫ মে) থেকে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হচ্ছে।

শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গত সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সর্বশেষ শনিবারও দেশের ২৫ জেলার মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে তাপমাত্রা কমায় রোববার থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় গেলো ২৫ এপ্রিলে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে।

এদিকে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে বলে আগেই জানিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

Advertisement

২৫ এপ্রিলের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির ধারাবাহিকতায় তাপপ্রবাহের কারণে গেলো ২০ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ঘোষিত ছুটি শেষ হওয়ার পর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেয়া হলো।

এতে আরও বলা হয়, তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে। শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, তাপপ্রবাহ ও অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।

আজ থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়েও যথারীতি ক্লাস চলবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের দেয়া শর্তগুলো মেনে প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা করতে হবে।

নির্দেশনা অনুযায়ী, এক শিফটে পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ সকাল ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। দুই শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়ে প্রথম শিফট সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। এছাড়া তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

Advertisement

টিআর/

Advertisement

শিক্ষা

পদোন্নতি পেয়েছেন হিজাবকাণ্ডে অব্যাহতিপ্রাপ্ত সেই রাবি শিক্ষক

Published

on

রাবি-শিক্ষক-হাফিজুর-রহমান

ছাত্রীকে আপত্তিকর বার্তা ও হিজাব কাণ্ডে একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষক হাফিজুর রহমানকে সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। গেলো ৩ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩১তম সিন্ডিকেট সভায় তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়।

বুধবার (০৫ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্যদের একটি সূত্র তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতির বিষয়টি বিভাগ উল্লেখ করেছে। আবার বিভাগেরই পরিকল্পনা কমিটি তার পদোন্নতির জন্য সুপারিশও করেছে। ফলে নিয়ম মেনেই পদোন্নতি পেয়েছেন তিনি।

এ ব্যাপারে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান বলেন, বিভাগের পরিকল্পনা কমিটির পক্ষ থেকে তার পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়েছিল। এর আগে তাকে অব্যাহতির সুপারিশও করা হয়েছিল।

গেলো ১১ মার্চ ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক ড. হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর বার্তা ও হিজাব নিয়ে কটাক্ষের অভিযোগ উঠে। এ নিয়ে শিক্ষককে বহিষ্কারের দাবিতে দফায় দফায় আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। বিভাগে নিজের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হওয়ায় বিভাগের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে পাঁচ বছর তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এই অব্যাহতির মাঝেই গেলো ৩ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩১তম সিন্ডিকেট সভায় তাকে পদোন্নতি দেয়া হলে এ নিয়ে আবার প্রশ্ন উঠেছে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

১৫ বছর পর কলেজে ফিরলেন শাহেদুল খবির

Published

on

কলেজে

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের একজন প্রভাবশালী পরিচালককে বদলি করা হয়েছে। অধিদপ্তরের দ্বিতীয় শীর্ষ ব্যক্তি কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরীকে ঢাকার বিজ্ঞান কলেজে বদলি করা হয়েছে।

বুধবার (৫ জুন) তাকে বদলির আদেশ দেয়া হলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সেটি প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষা ক্যাডারে চাউর রয়েছে, এই ক্যাডারে শাহেদুল খবিরের চেয়ে বড় প্রভাবশালী কর্মকর্তা দ্বিতীয়জন কেউ নেই। তিনি বর্তমানে শিক্ষা ক্যাডারের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার সমিতির বর্তমান সভাপতি। আগামী ৯ জুন এ সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে তিনি আবার সভাপতি প্রার্থী। নির্বাচনে ঠিক তিনদিন আগে তাকে বদলি করায় সবাই এটি নিয়ে কানাঘুষা করছেন। তবে ঠিক কী কারণে তাকে বদলি করা হয়েছে, এ ব্যাপারে কেউ অফিসিয়াল বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

শাহেদুল খবির চৌধুরী সর্বশেষ মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হওয়ার দৌড়েছিলেন। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা বলছেন, তিনি শিক্ষা প্রশাসনের দ্বিতীয় শীর্ষ ব্যক্তি হিসেবে আসন্ন সমিতির নির্বাচনে নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করছিলেন। অন্য প্যানেলগুলো শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান নওফেলের কাছে অভিযোগ করার পর তদন্ত করে এর প্রমাণ মেলায় তাকে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে।

অভিযোগে জানা যায়, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার সমিতির আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরে শিক্ষা অধিদপ্তর, পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, মাদ্রাসা অধিদপ্তর, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহীর নিউ ডিগ্রি কলেজ, নায়েম ও কয়েকটি কলেজের প্রধানদের প্রভাবিত করা হচ্ছিল।

Advertisement

শাহেদুল খবির চৌধুরী বর্তমান সরকারের শুরু থেকে অর্থাৎ, ২০০৯ সাল থেকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এবং মাউশি অধিদপ্তরে চাকরি করছেন। গেলো সাড়ে ১৫ বছরে একদিনের জন্যও তিনি সরকারি কোনো কলেজে চাকরি করেননি। তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে স্কুল পরিদর্শক, পরে সচিব ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি মাউশি অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) হিসেবে পদায়ন পান।

তার বিরুদ্ধে মাউশির একটি নিয়োগে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

দুই বিষয়ে ফেলের পর একাদশে ভর্তি সম্পর্কে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী

Published

on

এসএসসির-ফল-প্রকাশ

নতুন শিক্ষাক্রমে এসএসসি পরীক্ষায় এক বা দুই বিষয়ে অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ রাখা হলেও তাদের সনদ দেয়া হবে না। বলেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

বুধবার (৫ জুন) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন করেন তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষায় এক বা দুই বিষয়ে অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ আগেও ছিল। একজন শিক্ষার্থী যদি দুটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে অকৃতকার্য হয়, প্রক্রিয়া অনুযায়ী পরবর্তী ধাপ উত্তরণ হবে না, কিন্তু সনদায়ন হবে। অর্থাৎ সেই শিক্ষার্থী পূর্ববর্তী যে দুটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট মান অর্জন করতে পারেনি বা ধাপ অতিক্রম করতে পারেননি, শিখন ফল ঘাটতি মিটিয়ে নেয়ার পর উচ্চতর পর্যায়ে গিয়ে তখন সনদ পাবে। নম্বরপত্র দেয়া হবে, কিন্তু এসএসসির সনদ পাবে না।’

তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থী যদি মনে করে পরবর্তী ধাপে সনদায়ন করতে চাচ্ছে না, কিন্তু ফলাফলটি চাচ্ছে বা মার্কশিট চাচ্ছে, সেটা তারা পাবে। এ ক্ষেত্রে এটা শিক্ষার্থীর ওপর নির্ভর করবে; তারা যদি উচ্চ মাধ্যমিকের পূর্ণ সনদায়ন না চায়, যেহেতু আমরা এখনও উচ্চ মাধ্যমিকে এই প্রক্রিয়াটা শুরু করিনি। তারা উচ্চ মাধ্যমিকের পূর্ণ সনদায়ন পাবে না। কারণ, তাদেরকে কাজে যোগদান করতে সব বিষয়ে যে উত্তীর্ণ হয়ে কাজে যোগদান করবে তা নয়।’

আমরা এতটুকু নিশ্চয়তা দিতে চাই, তারা ধাপ অতিক্রম করবে, কিন্তু পূর্ণ সনদায়ন পাবে না। পূর্ণ সনদায়নে সব বিষয়ে কৃতকার্য হতে হবে, যোগ করেন মন্ত্রী।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত