Connect with us

ঢাকা

বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা

Avatar of author

Published

on

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষ স্থানে রয়েছে ঢাকা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকালে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ১৮৭। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

পাকিস্তানের লাহোর, মিসরের কায়রো ও বাহরাইনের মানামা যথাক্রমে ১৭৭, ১৬৩ ও ১৪৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।

বায়ু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ‘ভালো’। ৫১ থেকে ১০০ ‘মোটামুটি’, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে।

Advertisement

কেএস/

 

Advertisement

ঢাকা

দুই শিশুকে কামড়, সাপ নিয়ে হাসপাতালে স্বজনরা

Published

on

রাজবাড়ীর পাংশার কসবামাজাইলে সাপে কামড় দেয়া দুই ভাই-বোনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় ছোবল দেয়া সাপটি মেরে হাসপাতালে হাজির হন তাদের স্বজনরা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন কামড় দেয়া সাপটি বিষধর নয়।

রোববার (২৩ জনু) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদেরকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমিন আহমেদ তিথী।

এ চিকিৎসক জানান, রিফাত (১৫) ও  জান্নাতি (৬) নামের দুই ভাইবোনকে তাদের স্বজনেরা হাসপাতালে নিয়ে আসেন। সাপ ও রোগীদের পরীক্ষা করার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. এনাম নিশ্চিত হন, এটি বিষধর সাপ নয়। তবে রোগী সম্পূর্ণ বিপদমুক্ত কি না তা নিশ্চিত হতে রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, রোগীদের পর্যবেক্ষণ করে উপযুক্ত চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। সাপ বিষধর হোক বা না হোক সাপের কামড়ের চিকিৎসার জন্য ওঝা নয়, দ্রুত হাসপাতালে আসার পরামর্শ দেন তিনি।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

পুরস্কারের আশায় জীবন্ত রাসেলস ভাইপার নিয়ে হাজির কৃষক

Published

on

৫০ হাজার টাকা পুরস্কারের আশায় জীবন্ত  রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) নিয়ে প্রেসক্লাবে হাজির হয়েছেন রেজাউল খান (৩২) নামে এক কৃষক। তবে সাপটি জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নেয়ার জন্য বন বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে বন বিভাগ প্রাপ্তী স্বীকারপত্র দিতে অপরগতা প্রকাশ করে। এর আগে ফরিদপুরে প্রতিটি রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) মারার বিপরীতে ৫০ হাজার করে টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

রোববার (২৩ জুন) জীবন্ত সাপ ধরার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা গোলাম কুদ্দুস ভুঁইয়া।

কৃষক রেজাউল জানান, ফসলি জমিতে চাষ করার সময় রাসেলস ভাইপারটি দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় সেটিকে অ্যালুমিনিয়ামের পাতিলে ভরে প্লাস্টিকের নেটের আবরণ দিয়ে পাতিলের মুখ বন্ধ করে দেন।

ফরিদপুর পৌরসভার ২৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ আওয়াল হোসেন বলেন, সাপ ধরার বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি সাপটি বন বিভাগে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকার পত্র নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যেতে বলেছেন।

বিভাগীয় বন কর্মকর্তা গোলাম কুদ্দুস ভুঁইয়া জানান, সরিসৃপ জাতীয় প্রাণী ধরার কোনো বিধান রেই। ধরাটাই একটি অপরাধ। কারো জালে আটকে গেলে সে অন্য কথা। তাই আইনগতভাবে তিনি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র দিতে পারেন না। তবে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বন বিভাগে অন্তত তিনজন পুরস্কারের আশায় এক হাত লম্বা দৈর্ঘ্যের বাচ্চা রাসেল ভাইপার জমা দেয়া চেষ্টা করছে। এ নিয়ে তারা বিপদের মুখে পড়েছেন।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

প্রেমিকের বাড়িতে ফাঁস নিলেন প্রেমিকা

Published

on

প্রেমিক

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অবস্থান নেন শান্তা আক্তার (২৩)। কিন্তু তার আসার খবরে ঘরে তালা দিয়ে লাপাত্তা হন প্রেমিক সোহাগ। তার বা‌ড়িতে ৪‌ দিন অবস্থান নেয়ার পরও প্রেমিক‌ না আসায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন এক সন্তানের জননী শান্তা।

শনিবার (২২ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার নাগাবড়ি ইউনিয়নের খালুয়াবাড়ী গ্রামে প্রেমিক সোহাগের বা‌ড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। কালিহাতী থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিন্টু চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পলাতক প্রেমিক সোহাগ ওই গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। এই ঘটনায় সোহাগের বাবা ও মাকে আটক করেছে পু‌লিশ। মৃত শান্তা আক্তার কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অলুয়া গ্রামের মোখলেছুর রহমানের মেয়ে।

জানা যায়, এক বছর আগে টিকটকের মাধ্যমে সোহাগের সঙ্গে পরিচয় হয় গৃহবধূ শান্তার। এরপর থেকে তাদের দুইজনে মোবাইল ফোনে কথা বলা শুরু করে। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে বিভিন্নস্থানে ঘুরতে যান তারা। এ সময় বিয়ের আশ্বাসে তাদের মধ্যে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক হয়। এছাড়া শান্তার কাছ থেকে দুই লাখ টাকাসহ তিন ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়েছিলেন সোহাগ। পরে বিয়ের জন্য শান্তা সোহাগকে চাপ দিতে থাকেন ও স্বামী-সন্তানকে ছেড়ে সোহাগের বা‌ড়িতে চলে আসেন। তবে শান্তার আসার খবরে বা‌ড়ি থেকে পা‌লিয়ে যান সোহাগ। পরে তার বা‌ড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করে শান্তা। এরপরও প্রেমিক না আসায় তিনি ওই বাড়িতেই আত্মহত্যা করেন।

এর আগে বিষয়টি স্থানীয় মাতব্বরসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানালেও কোনো সমাধান পাননি শান্তা আক্তার। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি।

Advertisement

এসআই মিন্টু চন্দ্র ঘোষ বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃতের স্বজনদের জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় প্রেমিকের বাবা ও মাকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত