Connect with us

ক্রিকেট

ম্যানসিটির মনোবিদের সাথে চুক্তি করলো ইংল্যান্ড ক্রিকেট

Avatar of author

Published

on

ম্যানচেস্টার সিটির মনোবিদ ডেভিড ইয়াংকে চুক্তিভিত্তিকভাবে দলে নিয়েছে ইংল্যান্ড ক্রিকেট। ইংল্যান্ড কোচ ম্যাথু মট দলের খেলোয়াড়দের ব্যাপারে বেশ সচেতন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসন্ন, সেখানে দলের খেলোয়াড়েরা যাতে চাপের মুহূর্তে তাদের আবেগকে ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারে- সেজন্য ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) এই উদ্যোগ।

ইয়াং এর আগেও ইংল্যান্ড দলের সাথে কাজ করেছেন। যা ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের কথা। ম্যানসিটির সাফল্যের সাথেও জড়িত আছেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগের চলতি মৌসুমের শিরোপা জিতেছে সিটি। দলটির কোচ জিতেছেন সেরা কোচের মর্যাদা।

ইয়াংয়ের সাথে কাজের অভিজ্ঞতা আছে ইংল্যান্ডের। তা কাজে লাগিয়ে এবারও ইংলিশ দলে খুব ভালো করবেন তিনি, এই আশা রাখছেন অধিনায়ক জস বাটলার।

ইতোমধ্যে ইংল্যান্ডের সাথে যোগ দিয়েছেন ইয়াং। তবে এফএ কাপ ফাইনাল উপলক্ষ্যে ম্যানচেস্টার সিটির সাথেও যুক্ত হবেন তিনি। সিটি পর্ব শেষ করে এরপর আবারও বাটলারদের সাথে কাজ শুরু করবেন তিনি।

সর্বশেষ ওডিআই বিশ্বকাপে বেশ বাজে পারফরম্যান্স করে ইংল্যান্ড। গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিতে হয় তাদের। যেখানে ৯ ম্যাচ খেলে মাত্র ৩ ম্যাচে জয় আসে দলটির। তখন বেশ সমালোচনা আর আলোচনার জন্ম দিয়েছিল পুরো দল। এবার তেমন ভুল করতে চায় না তারা, বরং মানসিকভাবে যতটা ভালো থাকা যায়- সেরকম সকল প্রস্তুতি মেটানোর আয়োজন করে যাচ্ছে তারা।

Advertisement

 

এম/এইচ

Advertisement

ক্রিকেট

খেলা ছাড়া নিয়ে যা বললেন সাকিব

Published

on

সাকিব

বিশ্বকাপের সুপার এইটে ভারতের বিপক্ষে গতকাল হেরেছে বাংলাদেশ। টানা দুই হারে সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্ন ফিকে হয়ে এসেছে টাইগারদের।

ভারতের বিপক্ষে গতকাল হারের পর সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন সাকিব আল হাসান। এবারের আসরে ব্যাটে-বলে নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। সাবেক এই অধিনায়কের বয়সও এখন ৩৭। তাই এটাই তার শেষ টি-টোয়েন্টী বিশ্বকাপ কি না এমন প্রশ্নও করা হয়েছিল তাকে।

শেষ বিশ্বকাপ কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘এটাই শেষ কি না, জানি না। পৃথিবীতে যেকোনো সময় যেকোনো কিছু হওয়া সম্ভব। এগুলো আসলে আলোচনা করবে ক্রিকেট বোর্ড। তা ছাড়া আমার ব্যক্তিগত কিছু চিন্তা থাকতে পারে। কিন্তু এগুলো আসলে এখানে আলোচনা করার কিছু নয়।’

সাকিব বলেন, ‘দল যদি মনে করে, আমাকে তাদের প্রয়োজন আছে এবং আমার যদি মনে হয়, দলকেও আমার প্রয়োজন, এ ছাড়া আমার মধ্যে যদি আগ্রহটা থাকে, তাহলে আমি দলের হয়ে খেলব।’

তবে এই বিষয়টি এখনই আলোচনা করার নয় জানিয়ে সাকিব আরও বলেন, ‘খেলাটা উপভোগ না করলে তো আর খেলার বিষয় নয়। তবে এটা আসলে সময়ের ব্যাপার। বিষয়টি সময়ের ওপরই ছেড়ে দিই। যখন সময় হবে, তখন সবাই সবকিছু জানতে পারবে।’

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

অজিদের হারিয়ে বিশ্বকাপে আফগানদের নতুন ইতিহাস

Published

on

আরও একবার নিজেদের সামর্থ্যের জানান দিলো আফগানিস্তান। গেলো ওয়ানডে বিশ্বকাপেই নামতে পারত আফগানিস্তানের রূপকথার এমন রাত। সেদিন মুম্বাইয়ের লাল পিচে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল খেলেছিলেন ওয়ানডে ইতিহাসের অন্যতম সেরা ইনিংসটি। আজও সেই ম্যাক্সওয়েল হয়ে উঠেছিলেন দেয়াল। ৪১ বলে ৫৯ রান করে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ের কক্ষপথেই রেখেছিলেন ম্যাক্সওয়েল।তাকে ফিরিয়েছিলেন গুলবাদিন নাইব। আফগানিস্তানের জয় তখন থেকেই হাতের মুঠোয়।

নিউজিল্যান্ডকে বিদায় করে সুপার এইটে এসেছিল আফগানরা। বিশ্বকাপের আফগান জয়যাত্রার গল্পে ওই উপাখ্যানই হয়ত যথেষ্ট ছিল।কিন্তু আফগান কাবুলিওয়ালাদের ঝুলিতে যেন জমা ছিল আরেক রূপকথা। ২১ রানের জয়ে সেই গল্পের আরেক উপাখ্যান লিখলেন গুলবাদিন নাইব, রশিদ খান, রহমানউল্লাহ গুরবাজরা।

রোববার (২৩ জুন)  সেন্ট ভিনসেন্টে অজিদের ২১ রানে হারিয়েছে আফগানরা। ১৪৯ রান তাড়া করতে নেমে ১৯.২ ওভারে সব কটি উইকেট হারিয়ে ১২৭ রানে থেমেছে মিচেল মার্শের দল। ২০ রান খরচায় ৪ উইকেট নিয়ে বল হাতে আফগানদের জয়ের অন্যতম নায়ক গুলাবদিন নাইব। ৩ উইকেট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন নাভিন উল হক।

ক্রিকেটের যেকোনো ফরম্যাটে এটি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আফগানিস্তানের প্রথম জয়। এই জয়ের ফলে নিজেদের সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা টিকিয়ে রেখেছে আফগানিস্তান। একইসঙ্গে সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশের স্বপ্নটাও টিকে রইল ভালোভাবেই। অন্যদিকে ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটা এখন অজিদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ।

জেএইচ

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

বড় হারে সেমির স্বপ্ন শেষ বাংলাদেশের

Published

on

সুপার এইটের দ্বিতীয় ম্যাচেও পরাজয়ের গ্লানি নিতে হলো বাংলাদেশকে। অস্ট্রেলিয়ার পর এবার ভারতের বিপক্ষে হারতে হয়েছে তাদের। প্রতিপক্ষের দেওয়া ১৯৭ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে গিয়ে বাংলাদেশ থেমেছে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৯৭ রানে।

ভারতের বিপক্ষে এই হারে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে টিকে থাকার স্বপ্ন শেষ হলো টাইগারদের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাকি থাকা একটি ম্যাচের ফল আর তেমন কোনো ব্যবধান রাখবে না বাংলাদেশের সমীকরণে।

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টসে জিতেছিল বাংলাদেশ দল। ভারতকে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানায় তারা। আর ভারত সেই সুযোগে বড় লক্ষ্যমাত্রা ছুড়ে দেয় বাংলাদেশের সামনে। রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও লিটন দাস কিছুটা থিতু হয়ে বাউন্ডারি বের করার চেষ্টায় ছিলেন।

লিটনও হাত খুলে শট খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তবে দলীয় ৩৫ রানে, হার্দিক পান্ডিয়াকে ছক্কা হাঁকানোর পরের বলে আবারও বড় শট খেলতে গিয়ে ফিরতে হয় তাকে। ১০ বলে ১৩ রানে বিদায় নেন এই ব্যাটার।

তানজিদ ও নাজমুল হোসেন শান্ত তখন ক্রিজে। তবে খেলছিলেন অনেকটা ধীরলয়ে। কুলদীপ যাদবের শিকার হয়ে তানজিদ ফিরেছেন ৩১ বলে ২৯ রান করে।

Advertisement

মিডল অর্ডারের ব্যাটাররা কোনো সহায়তা করতে পারেননি। তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলীরা হতাশ করেছেন। অধিনায়ক শান্ত ফিরেছেন জাসপ্রীত বুমরাহর শিকার হয়ে ৩২ বলে ৪০ রান করে।

শেষদিকে রিশাদ হোসেনের ব্যাটিং দেখে কিছুটা হয়তো উজ্জ্বল ছিল বাংলাদেশি দর্শকদের মুখ। এই ব্যাটার ৩ ছক্কা ও ১ চারে ১০ বলে ২৪ রান করে ফিরেছেন। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ দল ধুঁকে ধুঁকেই হেরেছে এই ম্যাচ।

এর আগে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বেশ মারমুখী দেখা যায় ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও ভিরাট কোহলিকে। এরপর একে একে বাকি ব্যাটাররাও দাপট দেখিয়েছেন প্রতিপক্ষ বোলারদের ওপর। পাওয়ারপ্লেতে বাউন্ডারি, ওভার বাউন্ডারি ছাড়িয়ে যেতে থাকে রোহিত ও কোহলির শট।

প্রথম ৬ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৩ রান করতে সক্ষম হয় ভারত। রোহিতের উইকেটে কিছুটা স্থিরতা এসেছিল তাদের ব্যাটিংয়ে। ভারতীয় ওপেনার ফিরেছেন ১১ বলে ২৩ রান করে। তবে একপ্রান্তে কোহলি ঠিকই ব্যাট চালিয়ে যেতে থাকেন।
বাংলাদেশ দল শেখ মেহেদী হাসানকে বোলিংয়ে এনে ওভার শুরু করে। এর পরের ওভার দেওয়া হয় সাকিব আল হাসানকে। কিছুটা অবাক করেছে এই সিদ্ধান্ত।

সে যাইহোক, কোহলির উইকেট বগলদাবা করতে সক্ষম হয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব। ২৮ বলে ৩৭ রান করে ফিরে যান এই ব্যাটার। পরের ডেলিভারিতে সূর্যকুমার যাদবের কাছে ছক্কা খাওয়ার পর, এর পরের বলেই দারুণ এক এক্সট্রা বাউন্সে সূর্যকুমারকে ফিরিয়েছেন তানজিম।

Advertisement

তবে ততক্ষণে রিশাব পান্ট নিজেকে সাজিয়ে নিয়েছেন। থিতু হয়ে বাংলাদেশি বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে ওঠেন এই ব্যাটার। দারুণ সব শট খেলতে থাকেন। পান্টকে ফিরিয়েছেন রিশাদ হোসেন। আগ্রাসী হয়ে ওঠা পান্ট রিভার্স করে শট খেলতে যান, আর তাতে শর্ট থার্ডে দাঁড়িয়ে থাকা তানজিম সাকিবের হাতে ধরা পড়েন। পান্টের ব্যাটে আসে ২৪ বলে ৩৪ রান।

এরপর আবার কিছুটা ধীর হয় ভারতের রান। তবে তা বেশিক্ষণ থাকেনি। হার্দিক পান্ডিয়া ও শিভাম দুবে মিলে ফুঁসে উঠতে থাকেন। দুবে নিজের হাত খুলে ওভার বাউন্ডারি খেলছিলেন, রিশাদের ডেলিভারিতেই একটি ছক্কা হাঁকান, তার পরের বলেও বড় শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হন এই ব্যাটার।

৩ ছক্কায় দুবে ফিরেছেন ২৪ বলে ৩৪ রান করে।

বাকি কাজটুকু হার্দিক পান্ডিয়া একাই করেছেন, ফিরেছেন ফিফটি করে। নিজের জাত আরেকবার চিনিয়ে দিলেন এই ব্যাটার। ইনিংসের শেষ বলে বাউন্ডারি করে ফিফটি পূর্ণ করেন। মাঠ ছেড়েছেন ২৭ বলে ৫০ রান করে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত