Connect with us

চট্টগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুন, পুড়ে গেছে ৩ শতাধিক বসতি

Avatar of author

Published

on

উখিয়া ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট ৩ ঘণ্টার চেষ্টা করেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। এরইমধ্যে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ৩ শতাধিক বসতি।

শুক্রবার (২৪ মে) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ১৩ নম্বর তাজনিমার খোলা ক্যাম্পের ডি ব্লকের একটি বাজারে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন পার্শ্ববর্তী ক্যাম্পের বসত ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। তবে রোহিঙ্গাদের দাবি, অগ্নিকাণ্ডে ১৩ নম্বর ক্যাম্পের ডি ব্লকে এনজিও কারিতাসের বিতরণ সেন্টার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের অতিরিক্ত কমিশনার শামসুদ দৌজা সাংবাদিকদের জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে উখিয়া টেকনাফ এবং কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। দুপুর দেড়টায়ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।

তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, এপিবিএন, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মীরা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে। তারা অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত এবং ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করার কাজ করছে।

এএম/

Advertisement
Advertisement

চট্টগ্রাম

ওসিকে কনুই দিয়ে ধাক্কা দেয়ায় এএসআই চাকরিচ্যুত

Published

on

চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবিরকে ধাক্কা মেরে আহত করা সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) সন্তু শীলকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপ-কমিশনার (ডিসি) আবদুল ওয়ারীশ।

তিনি জানান, গেলো বছরের ২০ এপ্রিল গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত থেকে এএসআই সন্তু জনসম্মুখে কোতোয়ালি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবিরকে ইচ্ছাকৃতভাবে ধাক্কা দেন।

ডিসি আবদুল ওয়ারীশ আরও জানান, ওসির সঙ্গে এএসআই সন্তু ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। মামলায় এটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণে এএসআই সন্তুকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বিরোধের জেরে শিশুর জিহ্বা কাটলো প্রতিবেশী

Published

on

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে সাইম (১০) নামে এক শিশুর জিহ্বা কেটে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। শিশুটি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গেলো শুক্রবার (২১ জুন) নবীনগর উপজেলার নাটঘর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম।

সাইমের পরিবার জানায়,তাদের প্রতিবেশি কাউসার মিয়ার সঙ্গে জমি-জমা ও বাড়ির সীমানা নিয়ে গত এক বছর ধরে বিরোধ চলে আসছিল । ঘটনার দিন সকালে কাউসার  বিরোধপূর্ণ জায়গার সীমানা খুঁটি তুলে আরেক জায়গায় বসিয়ে দেন। ঘটনাটি দেখে ফেলে সাইম। এর কিছুক্ষণ পর সাইমকে খুঁজতে থাকে কাউসার। এরপরে সাইম বাড়ি থেকে বের হলে তার উপর দা-লাঠি নিয়ে হামলা চালান কাউসার মিয়া ও তার স্বজনরা। হামলার একপর্যায়ে সাইমকে বেদম পেটানো হয়।

সাইমের মা জানান, মারধরের এক পর্যায়ে তার ছেলের মুখে ছুরি ঢুকিয়ে জিহ্বার কিছু অংশ কেটে ফেলা হয়। এখন সে হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। চারদিন হলো তাকে কিছু খাওয়াতে পারছি না।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রতন কুমার ঢালী জানান, শিশুটির জিহ্বা ও ঠোঁটে আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তার জিহ্বায় সাতটি সেলাই দেয়া হয়েছে।

Advertisement

নবীনগর থানার ওসি  জানান,  খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছেন। লিখিত অভিযোগ পেলেই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল শুরু

Published

on

মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলির জেরে জুনের প্রথম সপ্তাহে বন্ধ হয়ে যায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটের নৌযান চলাচল। কয়েক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পরে আবার শুরু হয়েছে ট্রলার ও স্পিডবোট চলাচল। এতে স্বস্তি ফিরেছে দ্বীপবাসীর মনে। যদিও ওপারে চলা যুদ্ধের শব্দ এখনো আতঙ্কিত করছে টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দাদের।

শনিবার (২২ জুন) সকালে শাহপরীর দ্বীপ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও যাত্রী নিয়ে    ২টি ট্রলার ও ২টি স্পিডবোট যাতায়াত করছে বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. খোরশেদ আলম।

এ ইউপি সদস্য বলেন, সারাদিন-সারারাত তো বিস্ফোরণের বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে উঠে। বাড়িতে থাকা যায় না ভয়ে। তারপরও প্রশাসনের সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও কিছু যাত্রী নিয়ে শাহপরীর দ্বীপ থেকে ২ টি ট্রলার সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। পরে সেন্টমার্টিন থেকে ২টি স্পিডবোট রোগী নিয়ে টেকনাফের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। ট্রলার ২টি দুপুর ১২টার দিকে দ্বীপে গিয়ে পৌঁছেছে।

তিনি আরও জানিয়েছেন, গেলো ২০ জুন ২টি ট্রলার সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৩৫ শিক্ষার্থীসহ ৯২ জন যাত্রী নিয়ে শাহপরীর দ্বীপে নিরাপদে পৌঁছেছে।

উল্লেখ্য, সবশেষ গেলো ১১ জুন সকালে বাংলাদেশি স্পিডবোট লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলি চালানো হয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নাকি বিদ্রোহী আরাকান আর্মি গুলি চালিয়েছে তা কেউ নিশ্চিত করতে পারেনি।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত