Connect with us

ফুটবল

ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা নিয়ে বিদায় নিলেন এমবাপ্পে

Avatar of author

Published

on

মাথা উঁচু করেই প্যারিস সেন্ট জার্মেই থেকে বিদায় বললেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। শনিবার রাতে  লিওঁ এর বিপক্ষে দলটি জিতেছে ফ্রেঞ্চ কাপের শিরোপা। এমবাপ্পের জন্য পিএসজির হয়ে শেষ ম্যাচ ছিল এটি। এই ফ্রান্স খেলোয়াড় অবশ্য জানাননি, কোথায় যাচ্ছেন তিনি পরের মৌসুমে। ফাইনাল ম্যাচে ২-১ গোলে জয় পেয়েছে পিএসজি।

ফ্রেঞ্চ কাপে ১৫তম বারের মতো শিরোপা উঠল পিএসজির ঝুলিতে। ক্লাবটির কোচ লুইস এনরিকে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপার স্বাদ পেলেন। এর আগে লিগ ওয়ান জিতেছেন কিছুদিন আগেই। পিএসজি নিজেদের গোল দু’টি দিয়েছে প্রথমার্ধেই। প্রথম গোলটি আসে ২২ মিনিটের মাথায়, দ্বিতীয় গোলটি ৩৪ মিনিটের মাথায়। যথাক্রমে ওসমান ডেম্বেলে ও ফাবিয়ান রুইজের পা থেকে।

লিওঁ অবশ্য বিরতির পর বেশ লড়াই করে। দ্বিতীয়ার্ধ শুরুর কিছু বাদেই জেইক ও’ব্রায়েন এর গোলে ব্যবধান কমায় দলটি। পরিস্থিতি এমন ছিল যে লিওঁ বেশ আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর কোনো বিপদ ছাড়াই ম্যাচটি শেষ হয়। শিরোপা ওঠে পিএসজির কাঁধে।

Advertisement

এমবাপ্পে নিজের অভিব্যক্তি জানিয়েছেন ম্যাচ শেষে। তিনি বলেন, “এখানে শুধু ভাল স্মৃতি রয়েছে এবং আমি মাথা উঁচু করেই যেতে পারি, পাশাপাশি একটা ট্রফি নিয়েও। তো আমি শুধু ইতিবাচক জিনিসগুলো মনে করতে পারি।”

 

এম/এইচ

 

Advertisement
Advertisement

ফুটবল

অস্বস্তিতে থাকা মেসিকে নিয়ে শঙ্কা

Published

on

কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা। উদ্বোধনী ম্যাচের পর চিলির বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়- দলটিকে কোয়ার্টারে নিয়ে গেছে। তবে দলীয় অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। ম্যাচের ২৪ মিনিটে আর্জেন্টিনা চিকিৎসকের কাছে যেতে হয় মেসিকে। আর পুরো ম্যাচ জুড়েই তাকে ‘আনফিট’ বলেই মনে হয়েছে।

মেসি ভুগছিলেন কিছু সমস্যায়। জ্বর ও গলাব্যথার কিছু উপসর্গ ছিল। তা নিয়েই খেলেছেন ম্যাচ। আবার চিলির বিপক্ষে মাঠে নেমেও চোট পেয়েছেন। ম্যাচ শেষে গণমাধ্যমের সাথে যখন কথা বলেছেন মেসি, তখনো জানিয়েছেন; তার পেশিতে অস্বস্তি হওয়ার কথা।

ইন্টার মিয়ামির হয়েও চলতি মৌসুমে খেলতে ভুগেছেন মেসি। যেখানে মাংস পেশির সমস্যাতেই ভুগেছেন এই তারকা খেলোয়াড়। এখন আবার দলের হয়ে খেলতে নেমেও একইরকম পরিস্থিতি বোধ করছেন।

মেসির পেশিতে স্ক্যান করার কথা রয়েছে। গণমাধ্যমের সূত্র তেমনটি বলছে। স্ক্যান শেষে হয়তো জানা যাবে, কতটা ভালো বা মন্দ পরিস্থিতিতে আছেন তিনি। এরপর কোপা আমেরিকার বাকি ম্যাচগুলো স্বস্তির সাথে মাঠে থাকতে পারবেন কি না, সেটিও হয়তো পরিষ্কার হয়ে যাবে।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

কোস্টারিকার রক্ষণ ভাঙতে ব্যর্থ ব্রাজিল

Published

on

কোনোভাবেই কিছু হলো না। ব্রাজিল চেষ্টা করে গেল একের পর এক। কিন্তু কোস্টারিকার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো তাদের। র‍্যাংকিং বিচারে সেলেসাওদের থেকে ৪৭ ধাপ পিছিয়ে আছে কোস্টারিকা। কোপা আমেরিকার মাঠের খেলায় হতাশা কেবল সঙ্গী হলো ব্রাজিল খেলোয়াড়দের।

গোল মিস, গোল মিস! রদিগো, লুকাস পাকেতা বা ভিনিসিয়াস জুনিয়র- এক যেন মহড়া দিয়েছিলেন তারা। এখানে প্রতিপক্ষকে আলাদা সম্মান জানাতে হয়। কোস্টারিকার রক্ষণভাগ ব্রাজিলের জন্য কাঁটা হয়ে উঠেছিল।

সেই রক্ষণ ভেঙে তারকা খেলোয়াড়েরা সুবিধা করতে পারেনি মোটেও। এবারই প্রথম কোস্টারিকার বিপক্ষে ড্র করলো ব্রাজিল। আগের ১১ দেখায় ১০ বার জিতেছে সেলেসাওরা আর একবার কোস্টারিকা।

এই হারে কোপার শুভসূচনা করতে ব্যর্থ হলো ব্রাজিল।

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

রেকর্ডের দিনে মেসি বললেন, ম্যাচ সহজ ছিল না

Published

on

কোপা আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড এখন লিওনেল মেসির দখলে। এতদিন পর্যন্ত চিলির সের্হিও লিভিংস্টোনের সাথে ভাগাভাগি অবস্থানে ছিলেন মেসি। এই প্রয়াত গোলরক্ষকের ৩৪ টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড পেরিয়ে মেসি এখন ৩৫ টি ম্যাচ ঝুলিতে নিয়ে অবস্থান করছেন। এমন দিনে দলও জিতেছে কোপা আমেরিকার উদ্বোধনী ম্যাচে।

মেসির হাতে আরও সুযোগ ছিল। গোল করতে পারেননি। তবে গোল করিয়েছেন। একটি গোলে সরাসরি অবদান ছিল তার। আর অন্য গোলটিতেও মূল কাজটুকু করেছেন। আটালান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে গোল পেয়েছেন হুলিয়ান আলভারেজ ও লাউতারো মার্টিনেজ।

প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য। এরপর দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হওয়ার পর ৪৯ মিনিটে আলভারেজের পা থেকে প্রথম গোল আসে। যেখানে ম্যাক অ্যালিস্টারকে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। আর অ্যালিস্টারের পায়ের খোঁচাতেই আলভারেজ পেয়ে যান দলের পক্ষে প্রথম গোল।

এরপর ৮৮ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন অধিনায়কের চমৎকার এক থ্রু-পাসে গোল করতে ভুল করেননি লাউতারো মার্তিনেজ। এই গোলের পর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে আকাশী-নীল জার্সিধারীরা।

আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়েরা মোট ৬৫ শতাংশ বলের দখলে ছিলেন। আর ১৯ টি শটের মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৯ টি শট। গোলের সুযোগ মিস না করলে হয়তো ব্যবধান আরও বাড়িয়ে নিতে পারতো মেসি বাহিনী।

ম্যাচ শেষে মেসি বলেন, ‘আমরা ধৈর্য্য নিয়ে বলের দখল নিই এবং আক্রমণ চালাই। আজ আমাদের ফাঁকা জায়গা খুঁজে পেতে বেশ সংগ্রাম করতে হয়েছে। বেশিরভাগ প্রতিপক্ষ আমাদের চেয়ে আলাদা ধরনের ফুটবল খেলে। যার বিপরীতে আমাদের মনোবল শক্ত রাখতে হয় এবং লক্ষ্য ছিল বল নিয়ন্ত্রণে রেখে সুযোগ আসলেই তা কাজে লাগানোর।’

Advertisement

আর্জেন্টিনা অধিনায়ক আরও যোগ করেন, ‘আমরা জানতাম তাদের সঙ্গে কঠিন ম্যাচ হবে, কারণ তারা বেশ শরীরি ভাষায় জবাব দেয়। প্রথমার্ধে তো তেমন সুযোগই দেয়নি আমাদের। সৌভাগ্যবশত দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আমরা গোল পেয়ে যাই, কিন্তু এরপরও ম্যাচ খুব একটা সহজ ছিল না।’

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত