Connect with us

চট্টগ্রাম

সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে যে জেলায়

Avatar of author

Published

on

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে গেলো ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ২৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে চাঁদপুর জেলায়। এসময়ে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিলো ৫৭ থেকে ৭৫ কিলোমিটার। যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ছিল।

মঙ্গলবার (২৮ মে) বিকেলে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাঁদপুর আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক শাহ্ মো. শোয়াইব।

তিনি বলেন, সোমবার (২৭ মে) সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার (২৮ মে) সকাল ৬টা পর্যন্ত চাঁদপুর জেলায় ২৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। গেলো সোমবার ভোর ৪টা ২০ মিনিট থেকে দুপুর ২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয় ১২৯ মিলিমিটার। এরপরও একটানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত ছিল।

এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চাঁদপুর শহর ও গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবারহ বিচ্ছিন্ন ছিল প্রায় ৩০ ঘণ্টা। মঙ্গলবার সকাল ৯টার পর থেকে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়।

এএম/

Advertisement
Advertisement

চট্টগ্রাম

বাসচাপায় দাদা-নাতনির মৃত্যু

Published

on

বাসচাপা

লক্ষ্মীপুরে রাস্তা পারাপারের সময় যাত্রাবাহী বাসের চাপায় শিশু মিম আক্তার (৪) ও তার দাদা নাজির মোল্লা (৬৫) নিহত হয়।

সোমবার (৮ জুলাই) সকালে সদর উপজেলার ঢাকা-চৌমুহনী মহসড়কের হাজিরপাড়ার বটতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন।

তিনি জানান, মীম ও তার দাদা নজির চট্টগ্রামগামী শাহী পরিবহনের একটি বাসের যাত্রী ছিলেন। ভোলা থেকে লঞ্চে এসে তারা সদর উপজেলার মজুচৌধুরীরহাট এলাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে শাহী বাসে উঠেন। ঘটনাস্থল এসে বাসটি তেল নেয়ার জন্য বটতলা এলাকার সিয়াম পেট্রল পাম্পে দাঁড়ায়।

এ সময় নাতনিকে নিয়ে বাস থেকে নেমে নজির রাস্তার বিপরীত পাশের দোকানে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পারাপারের সময় যমুনা পরিবহনের একটি বাস তাদেরকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই শিশু মীম মারা যায়। এ সময় তার দাদা নজিরও গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনিও মারা যান।

ওসি রুহুল আমিন জানান, নিহত শিশুর মরদেহ ও আহত ব্যক্তিকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহত দুইজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, গেলো এক সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে ৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহতসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

Published

on

সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীরা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এসময়ে ফাঁকা সড়কে ফুটবল নিয়ে নেমে পড়েন কিছু শিক্ষার্থী।

রোববার (৭ জুলাই) বিকেল থেকে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ি বিশ্বরোড এলাকায় অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে আমরা সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।  দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

কুবির রসায়ন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত হোসেন বলেন, সারা দেশে মুক্তিযোদ্ধা এক শতাংশও নেই। তাদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটা থাকতে পারে না। কোটার কারণে মেধাবীরা জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। একটি দেশে এটি চলতে পারে না।

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী কাজী সানজিদা, কাজী ফাহমিদা ও রাবেয়া ভূঁইয়া অন্তু বলেন,তাঁরা নারী কোটা চান না। মেয়েরা এখন মেধায় অগ্রসর। বিশ্ববিদ্যালয়েও মেয়েদের আসন ছেলেদের প্রায় সমান। উচ্চ শিক্ষায়ও মেয়েদের সংখ্যা বেশি। মুক্তিযোদ্ধা দেশে এখন তেমন জীবিত নেই। তাদের জন্য এত বেশি কোটা থাকা বৈষম্যমূলক।

Advertisement

প্রসঙ্গত, রাস্তা বন্ধ থাকলেও অ্যাম্বুলেন্স ও প্রবাসীদের গাড়িকে পার করে দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

রামুতে হাত-পা বাঁধা যুবকের লাশ উদ্ধার

Published

on

উদ্ধার

কক্সবাজারের রামু রেললাইন থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (৭ জুলাই) সকাল ১০ টার দিকে রশিদ নগর খাদেম পাড়া থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, সকালে এলাকার লোকজন লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশটি থানায় এনে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মর্গে প্রেরণ করে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ।

ঝিলংজা ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার আবদুর রশিদ বলেন, নিহত যুবকের নাম মোহাম্মদ মামুন। সে কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা খরুলিয়া ঘাটপাড়ার মৃত মোহাম্মদ নবীর বড় ছেলে।

মামুনের চাচাতো ভাই মোহাম্মদ সেলিম বলেন, শহরের ঝাউতলা এলাকায় ভিশন শো-রুমে মামুন কর্মরত ছিলেন। শনিবার রাত ৮ টায় শো-রুম বন্ধ করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সে। কিন্তু রাত ১২ টার পরও বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা মুঠোফোনে কল দিয়েও সংযোগ বন্ধ পাওয়া যায়। পরে রাতভর বিভিন্ন জায়গায় তার খোঁজ নিয়েও পাওয়া যায়নি।

Advertisement

আজ রোববার সকালে তার নিখোঁজের বিষয়ে সদর থানায় একটি জিডি করে পরিবার। জিডি করার পর খবর আসে রামু রশিদ নগর এলাকার রেললাইনের পাশে মামুনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এটি আসলে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। আমরা মামুন হত্যার বিচার চাই।

এদিকে মামুনের মর্মান্তিক মৃত্যুতে পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত