Connect with us

শিক্ষা

৩০ জুনই শুরু হবে এইচএসসি পরীক্ষা : ঢাকা শিক্ষা বোর্ড

Avatar of author

Published

on

মাধ্যমিক-ও-উচ্চমাধ্যমিক-শিক্ষাবোর্ড-ঢাকা

আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে দেয়া হয়েছে বলে একটি বিজ্ঞপ্তি গতকাল শুক্রবার (৩১ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটিকে ভুয়া আখ্যায়িত করে বিভ্রান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ঢাকা।

শনিবার (০১ জুন) সকালে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর তারিখ সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শাখা কর্তৃক ইস্যু করা নয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে আগামী ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।

পূর্বঘোষিত পরীক্ষা পেছানোর কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে নিশ্চিত করেছেন আন্তঃশিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর আবুল বাসারও।

উল্লেখ্য, গেলো ২ এপ্রিল চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করা হয়।‌ সূচি অনুযায়ী, ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ৩০ জুন শুরু হবে। লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ১১ আগস্ট। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে ২১ আগস্টের মধ্যে শেষ করতে হবে।

Advertisement

রুটিন অনুযায়ী, প্রথম দিন বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে পরীক্ষা চলবে দুপুর ১টা পর্যন্ত।

Advertisement

শিক্ষা

স্থিতিশীলতাকে বিনষ্ট করতেই কোটাবিরোধী আন্দোলন: শিক্ষামন্ত্রী

Published

on

শিক্ষামন্ত্রী-মহিবুল-হাসান-চৌধুরী-নওফেল

কোটাবিরোধী আন্দোলনের পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র থাকতে পারে। দেশের স্থিতিশীলতাকে বিনষ্ট করার জন্য অনেকেই অনেকভাবে উসকানি দেয়। এমন মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

রোববার (৭ জুলাই) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে মন্তব্য করা আদালত অবমাননার শামিল।

শিক্ষামন্ত্রীর দাবি, বিভিন্ন সময়ে জনপ্রিয় বিষয়কে পুঁজি করে ষড়যন্ত্রকারীরা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। তাই সেই ফাঁদে যেন শিক্ষার্থীদের পা না দেয় সেই আহ্বান জানান তিনি।

টিআর/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

বৃষ্টি উপেক্ষা করেই ঢাকা- রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

Published

on

রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়ে-আন্দোলন

বৃষ্টি উপেক্ষা করেই কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে আন্দোলন শুরু করে শিক্ষার্থীরা। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা- রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনকারীরা জানান, ২০১৮ সালের পরিপত্র অনুযায়ী কমিশন গঠন করে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করতে হবে, একজন ব্যক্তি তার জীবদ্দশায় সরকারি চাকরিতে একবার কোটা সুবিধা ভোগ করতে পারবে, অর্থনৈতিক সমীক্ষার মাধ্যমে কোটা পদ্ধতি পুনঃমূল্যায়ন করতে হবে এবং দুর্নীতিমুক্ত মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।

এ সময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

শিক্ষা

দ্বিতীয় দিনেও চলছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি

Published

on

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলসহ ৩ দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলছে। ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন এসব বিশ্ববিদ্যালয়, অধিভুক্ত-উপাদানকল্প ১৯৮ কলেজের শিক্ষার্থী ও সেবাপ্রার্থীরা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয় বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুঁইয়া।

এ শিক্ষক নেতা বলেন, এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কেউ যোগাযোগ করেনি। তবে সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকরা স্বতঃস্ফুর্তভাবে কর্মবিরতি পালন করেছেন। দাবি না মানা পর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলবে।

শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম কোনোভাবেই প্রত্যাশার বিষয় নয়। কখনো কোনো আইন এভাবে কেউ পাস করে? কৌশলে রাতারাতি একটি আইন তৈরি করা হয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য প্রযোজ্য না।

এদিকে চলমান এ আন্দোলনে বিপাকে পড়েছে ঢাবিতে আসা সেবা প্রত্যাশিরা।

Advertisement

মেহেদী হাসান বাপ্পি নামে ঢাকা কলেজের এক ছাত্র জানান, ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের জন্য এসেছেন। তাদের ফরম ফিলআপের ডেট শেষ হয়ে যাচ্ছে। কিন্ত এখানে এসে দেখেন তালা মারা সবরুমে।

আসলাম হোসেন নামে আরেক সেবাপ্রার্থী বলেন, আজকেসহ তিনদিন এসে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন, তবুও সনদ তুলতে পারেননি। তাঁর ৪ জুলাই ভাইভা রয়েছে চাকরির,তাঁর সনদ খুবই প্রয়োজন। খুব বিপদে আছি।

এমন পরিস্থিতিতে অন্তত মার্কশিট, সনদ, ট্রান্সক্রিপ্ট শাখা খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সেবা প্রত্যাশিরা।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত