Connect with us

আবহাওয়া

সকালে বৃষ্টিতে ভিজলো ঢাকা, স্বস্তিতে জনজীবন

Avatar of author

Published

on

বৃষ্টি

কাগজ-কলমে বর্ষাকাল আসতে বাকি আরও পাঁচ দিন। আগামী ১৫ জুন শুরু হবে বর্ষার প্রথম মাস আষাঢ়।‌ এর আগেই দেখা মিললো বৃষ্টির। বেশ কিছুদিন ধরেই রাজধানীবাসী ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তিতে দিন কাটাচ্ছিলো। এ অবস্থায় তিনদিন পর আবারও স্বস্তির এক পশলা বৃষ্টির সঙ্গে সাক্ষাত পেলো ঢাকাবাসী।

সোমবার (১০ জুন) ভোর থেকেই ঢাকার আকাশ মেঘে ঢাকা ছিল। সূর্যের দেখা মেলেনি। সকাল ৭টার কিছু আগে মেঘে মেঘে অন্ধকার নামে এ নগরে। এরপর বজ্রপাত। শুরু হয় বৃষ্টি। বৃষ্টি অবশ্য বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। বৃষ্টি থেমে গেলেও মেঘে ঢেকে আছে ঢাকার আকাশ।

এরই মধ্যে বৃষ্টি নামানো দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সারাদেশে বিস্তার লাভ করেছে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বিভিন্নস্থানে বৃষ্টিও হচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, গরম কমলেও বৃষ্টির কারণে সকালে অফিসসহ অন্যান্য গন্তব্যে যাওয়া যাত্রীদের কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। কেউবা ছাতা আবার রেনকোট পরে বের হয়েছেন।

রাজধানীর মৌচাক মোড়ে কথা হয় আবুল খায়েরের সঙ্গে। তিনি বলেন, ইবনে সিনাতে ডাক্তার দেখাতে যাবো। আগে থেকে মেঘ দেখলেও বুঝিনি বৃষ্টি হবে। ভিজে হাসপাতালে যাচ্ছি।

Advertisement

রোববার (৯ জুন) ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়। তবে বাতাসে অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প থাকায় গরমে অস্বস্তিকর অবস্থা তৈরি হয়েছে।

এখন সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে বৃষ্টির প্রবণতা বেশি। অন্যান্য অঞ্চলেও হালকা বৃষ্টি হচ্ছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

অন্যদিকে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি বিরাজ করতে পারে।

Advertisement

খুলনা বিভাগসহ ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী ও পাবনা জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

টিআর/

Advertisement

আবহাওয়া

বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু গরম কমছে না কেনো!

Published

on

বৃষ্টি

রাজধানীসহ দেশের মধ্যাঞ্চলে গেলো কয়েক দিনের তুলনায় বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমেছে। আগামীকালও ঢাকায় বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কম থাকবে। তবে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে রাজশাহী বিভাগেও বৃষ্টি তুলনামূলক কম থাকবে। বললেন আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক।

বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ৬টা পর্যন্ত গেলো ২৪ ঘণ্টায় দিনাজপুরে সর্বোচ্চ ১২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে।

পূর্বাভাস বলা হয়, অস্থায়ীভাবে দমকা বাতাস বা ঝড়ো হওয়া থাকতে পারে। কোথাও কোথাও গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হতে পারে এবং বজ্রপাতও হতে পারে। রয়েছে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘প্রায় সারা দেশেই বৃষ্টি হলেও রংপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে তুলনামূলক বেশি বৃষ্টি হচ্ছিল। এখন একটু পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আজ ও আগামীকাল চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বেশি থাকবে। আগামী ৫ ও ৬ জুলাই রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে বেশি ঝরবে বৃষ্টি। ৬ জুলাইয়ের পরে কেবল রংপুর বিভাগে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বেশি থাকবে।’

Advertisement

প্রসঙ্গত, জুলাই মাসে গড়ে ৫২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা। আবহাওয়া অধিদপ্তর দীর্ঘ মেয়াদি পূর্বাভাসে জানিয়েছে, এ মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

পূর্বাভাসে আরও উল্লেখ করা হয়, জুলাই মাসে বঙ্গোপসাগরে একটি বা দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে এবং যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।

আবহাওয়াবিদরা মনে করছেন, আগামী অন্তত এক সপ্তাহের মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই।

এ ব্যাপারে আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘১৯৪৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে মোট ৭৬টি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। গভীর নিম্নচাপগুলো বাদ দিলে জুন মাসে হয়েছে পাঁচটি, জুলাই মাসে ১৯টি, আগস্ট মাসে ২১টি ও সেপ্টেম্বরে ২৫টি। জুনের পরেই নিম্নচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে জুলাই মাসে এবং সবচেয়ে বেশি থাকে সেপ্টেম্বরে।’

এদিকে, মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। সেই সঙ্গে রয়েছে বায়ুচাপের তারতম্য। যে কারণে যে কারণে আজও উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে আজও চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Advertisement

এছাড়া খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্ব থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি। দুর্ঘটনা এড়াতে এসব এলাকায় নৌ বন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

গেলো কয়েক দিন থেকে প্রায় সারাদেশে বৃষ্টি হলেও কমছে না গরম। গতকাল ভোলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘বর্ষার বৃষ্টিকে উষ্ণ বৃষ্টি বলা হয়। মেঘ বৃষ্টি আকারে ভূ-পৃষ্ঠে এলেও তাপমাত্রা খুব একটা কমাতে পারে না। টানা বৃষ্টি হলে এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা কমে। তবে থেমে থেমে বৃষ্টি হলে তাপমাত্রায় তেমন প্রভাব পড়ে না।’

তিনি বলেন, ‘এখন বৃষ্টিপাত হচ্ছে কিন্তু বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি আছে এবং এই জলীয় বাষ্প সুপ্ত তাপ ছেড়ে দেয়, সেই কারণে গরমের অনুভূতির তীব্রতাও থাকছে। বর্তমানে বাতাসে জলীয় বাষ্প ৮০ থেকে ১০০ শতাংশের মধ্যে ওঠানামা করছে।’

এদিন সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, ‘এখন দেশের তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলেও ৩৫ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হতে পারে। আগামী ৬ জুলাইয়ের পরে গরমের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে।’

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

সকাল থেকেই বৃষ্টি, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত

Published

on

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশে ৫ জুলাই পর্যন্ত টানা বৃষ্টিপাত হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুকের সই করা আবহাওয়া বার্তায় এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

মূলত, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। একইসঙ্গে এটি (মৌসুমি বায়ু) বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা এবং পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। যার প্রভাবে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এছাড়া আগামী ৫ পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা পর্যালোচনায় জানানো হয়েছে, এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে।

Advertisement

এদিকে আজ সকাল থেকেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চলছে টানা বৃষ্টিপাত। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মজীবীরা। এদিকে চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিনে দেশের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিতে পড়ে শিক্ষার্থীরা। আজ দ্বিতীয় দিনের মতো এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এদিনও দেশজুড়ে এমন বৃষ্টির ফলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আবহাওয়া

বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, রাতেই ১৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

Published

on

আবহাওয়া, ঝড়, বৃষ্টি

উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় মৌসুমী বায়ু প্রবল অবস্থায় থাকায় মেঘমালা তৈরী অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থায় দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে ১৮ অঞ্চলে দেয়া হয়েছে ঝড়ের পূর্বাভাস ।

সোমবার (১ জুলাই) আবহাওয়া অধিদপ্তর পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

আবহাওয়া অফিসের সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরী অব্যাহত রয়েছে ও বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

সোমবার দিবাগত রাত ১ টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী, বগুড়া, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, পটুয়াখালি, কুমিল্লা, নোয়াখালি, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত