Connect with us

বাংলাদেশ

বিশ্বে কমেছে করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা

Published

on

চলমান করোনাভাইরাস মহামারিতে বিশ্বে গেলো ২৪ ঘণ্টায় কমেছে মৃত্যু ও শনাক্ত । এসময়ে বিশ্বে করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭৯১ জনের  এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৭ লাখ ৬ হাজার ৪৯৮ জন । ফলে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে  ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৫২৩ জন। সেই সঙ্গে শনাক্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৩৯ লাখ ৯৭ হাজার ৫৫৩ জনে। একই সময়ে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৮ লাখ ৬১ হাজার ৯৯৬ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ৫৭ কোটি ৮৮ লাখ ৩৭ হাজার ৩৩৮ জন।

আজ শুক্রবার (২৬ আগস্ট) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য।

গেলো ২৪ ঘন্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। দেশটিতে একদিনে শনাক্ত হয়েছেন ২ লাখ ৩৭ হাজার ৪১০ জন এবং মারা গেছেন ২৯৩ জন। এ নিয়ে দেশটিতে মোট শনাক্ত ১ কোটি ৭৭ লাখ ৫৬ হাজার ৬৫৮ জন এবং মারা গেছেন ৩৭ হাজার ৮৮৭ জন।

গেলো ২৪ ঘন্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ২৪৫ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি সংক্রমিত হয়েছেন ৫৯ হাজার ৭১৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ১০ লাখ ৬৮ হাজার ১১১ জন এবং শনাক্ত হয়েছেন ৯ কোটি ৫৮ লাখ ৪৪ হাজার ৬৭৭ জন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলো ২৪ ঘণ্টায় ১ লাখ ১৩ হাজার ২৮১ জন সংক্রমিত এবং মারা গেছেন ১০৮ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ২ কোটি ২৭ লাখ ১ হাজার ৯২১ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২৬ হাজার ৩৩২ জনের। একই সময়ে ফ্রান্সে নতুন করে আরও ১৯ হাজার ৮৩৭ জন সংক্রমিত এবং মারা গেছেন ৪৪ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু ১ লাখ ৫৩ হাজার ৮০৬ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৩ কোটি ৪৪ লাখ ২৮ হাজার ৭৩৮ জন।

Advertisement

ব্রাজিলে গেলো ২৪ ঘণ্টায় ১৯৭ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি সংক্রমিত হয়েছেন ২১ হাজার ৩৯ জন। এ পর্যন্ত দেশটিতে মোট মারা গেছেন ৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩২৮ জন এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ৬৩৯ জন। একই সময়ে

রাশিয়ায় ৭১ জনের মৃত্যু ও সংক্রমিত হয়েছেন ৪৩ হাজার ৯১৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৮২৯ জনের এবং মোট শনাক্ত হয়েছেন ১ কোটি ৯২ লাখ ৬৫ হাজার ৫২১ জন।

গেলো ২৪ ঘন্টায় জার্মানিতে করোনাভাইরাসে ৩৭ হাজার ৩৪৩ জন শনাক্ত এবং মারা গেছেন ৯০ জন। এসময়ে অস্ট্রেলিয়ায় ৮৩ জনের মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ৯৭৬ জন। তাইওয়ানে মারা গেছেন ৩৭ জন এবং শনাক্ত হয়েছেন ২৭ হাজার ২৭৫ জন। এসময়ে ইরানে ৬২ জনের মৃত্যুর পাশাপাশি সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৩৭৮ জন। ইতালিতে ৮৪ জনের মৃত্যু এবং শনাক্ত হয়েছেন ২৩ হাজার ৪৩৫ জন। মেক্সিকোতে ৫১ জনের মৃত্যু এবং সংক্রমিত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৮১ জন।

এছাড়া বিশ্বের অন দেশগুলোর মধ্যে গেলো ২৪ ঘণ্টায় থাইল্যান্ডে ২৯ জনের মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ২ জন। চিলিতে ৬৭ মৃত্যু ও শনাক্ত ৯ হাজার ২৪৯ জন, ফিলিপাইনে ৪৩ মৃত্যু এবং শনাক্ত ৩ হাজার ১২৬ জন, নিউজিল্যান্ডে ২০ জনের মৃত্যু এবং শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯০৮ জন।

মির্জা রুমন

Advertisement
Advertisement

জাতীয়

২৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৯ কোটি ডলার

Published

on

রেমিট্যান্স

চলতি মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৭ কোটি ৪৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

রোববার (২৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে দেশে এসেছে ১৭৮ কোটি ৯৭ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত এপ্রিলের প্রথম ২৪ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৫৫ কোটি ২৮ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চলতি মাসে ২০০ কোটি ডলার ছুঁতে পারে দেশের প্রবাসী আয়। মূলত আসন্ন কোরবানিকে ঘিরে বাড়ছে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা।

এদিকে মে মাসের প্রথম ২৪ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৯ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৮৫ লাখ ২০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫৮ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ১৮ থেকে ২৪ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৪৩ কোটি ১০ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। মে মাসের ১১ থেকে ১৭ তারিখ দেশে এসেছে ৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ৪০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। ৪ থেকে ১০ মে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর মে মাসের ১ থেকে ৩ তারিখ দেশে এসেছে ১৪ কোটি ৭১ লাখ ২০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এদিকে গত এপ্রিল মাসে দেশে এসেছে ২০৪ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত মার্চে দেশে এসেছিল ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২১৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। আর গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি ৯ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মহাবিপদ সংকেত, তবুও আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনীহা উপকূলবাসীর

Published

on

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হেনেছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমালের অগ্রভাগ। রোববার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে ১১টার মধ্যে বাংলাদেশের খেপুপাড়া ও পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপের উপকূলীয় এলাকা হয়ে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে রেমাল। সবশেষ অবস্থান অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড়টি পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া অব্যাহত রয়েছে।

এমতাবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর,ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ১০ (দশ) নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

তবে  মহাবিপদ সংকেত পেয়েও আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে যাচ্ছেন না উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা।তবে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করে যাচ্ছে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।

শরণখোলার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিন শান্ত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমালে যাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয়, সে লক্ষ্যে আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। উপজেলায় মোট ৯০টি আশ্রয় কেন্দ্র ঝেড়ে মুছে পরিষ্কার করা হয়েছে। সব যাতে আশ্রয় কেন্দ্রে আসে সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে। শুকনো খাবার, ওষুধ ও খাবার পানি মজুদ রাখা হয়েছে। আশা করি বিকেলের মধ্যে সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে পারব।’

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, রোববার দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩৫ জন প্রতিবন্ধীসহ সাড়ে আট হাজার মামুষ আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছেন। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য মাইকিং এর পাশাপাশি নানাভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে।

Advertisement

বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবিলায় জেলায় মোট ৩৫৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা নাগাদ বাগেরহাট উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সবাই যেন আশ্রয়কেন্দ্রে যায় সেজন্য মাইকিং করা হচ্ছে।’

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি বেশি হলে উপজেলা ভোট বাতিল

Published

on

উপজেলা

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে উপজেলা নির্বাচনি এলাকায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হলে নির্বাচন বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রোববার (২৬ মে) এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. জাহাংগীর আলম।

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, মাঠ পর্যায়ে যোগাযোগ রাখছি। ঝড় এখনো আঘাত হানেনি। আঘাত হানার পর সিদ্ধান্ত হবে। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যেন ঝড়টা মারাত্মক আঘাত না হানে।

আগামী বুধবার (২৯ মে) ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে সকালে শুনানি করে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান ইসি সচিব।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত