Connect with us

চট্টগ্রাম

দুই ঘণ্টা পর ঝুটের গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে

Avatar of author

Published

on

চট্টগ্রাম নগরের উত্তর কাট্টলী এলাকার ঝুটের গুদামের আগুন প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করেছে। তবে আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

বুধবার (১২ জুন) দুপুর ১২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে সকাল ১০টার দিকে সিটি গেট মোস্তফা হাকিম ডিগ্রি কলেজের পাশের একটি গুদামে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, সকালে উত্তর কাট্টলী এলাকার এক গার্মেন্টসের পাশে থাকা ঝুট গুদামে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমাদের ছয়টি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এখনও আগুন নির্বাপনের কাজ চলছে। আগুনের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আগুন পুরোপুরি নির্বাপনের পর ক্ষয়ক্ষতি ও আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।

টিআর/

Advertisement
Advertisement

চট্টগ্রাম

নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ১ বিজিপি সদস্য টেকনাফে

Published

on

মিয়ানমারের মংডু শহরে ফেরার সময় নাফ নদীর ওপারে দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের বহনকারী একটি ট্রলার ডুবে গেছে। এতে বিজিপির এক সদস্য সাঁতরে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের তীরে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ সময় তার সঙ্গে কিছু গোলাবারুদ ছিল। বিজিবি সদস্যরা গোলাবারুদসহ তাকে হেফাজতে নিয়েছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

বিজিবির একটি সূত্র জানিয়েছেন, মিয়ানমারের নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে ট্রলারটি মংডু শহরের দিকে যাচ্ছিল। আজ সকাল সাড়ে ৬টার দিকে সেটি ডুবে যায়। এ সময় সাঁতার কেটে কিছু গোলাবরুদ নিয়ে বিজিপির এক সদস্য শাহপরীর দ্বীপের তীরে ওঠে। পরে অস্ত্রসহ বিজিবি তাকে হেফাজতে নেয়।

জানা গেছে, ট্রলারটিতে বিজিপির পাঁচজন সদস্য ছিলেন। তাৎক্ষণিক অপর চারজনের খবর জানাতে পারেননি তিনি।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মিয়ানমারের বিজিপির ওই সদস্যকে সকাল ৯টার দিকে বিজিবির গাড়িতে করে টেকনাফের দিকে নিয়ে যেতে দেখেছেন তারা। এ সময় আশেপাশে কোনো লোকজনকে ভিড়তে দেয়নি বিজিবি সদস্যরা।

Advertisement

এদিকে, শুক্রবার রাতে মিয়ানমারের ওপার শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানিয়েছেন সীমান্ত এলাকার লোকজন।

বাসিন্দারা বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মংডু শহরের আশপাশ থেকে ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ পাওয়া যায়। রাতভর শান্ত থাকলেও শনিবার সকাল থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে সীমান্ত এলাকা।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারের ওপারে কখনও শান্ত আবার কখনও থেকে থেমে থেমে বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে। শুক্রবার সন্ধ্যার পর রাতভর শান্ত ছিল। শনিবার সকাল থেকে আবারও শোনা যাচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত হতে বিজিবির টেকনাফস্থ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. উদ্দিন আহমেদের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

মাছ ধরতে নেমে হেফজ বিভাগের ছাত্রের মৃত্যু

Published

on

মাছ

কক্সবাজারের পেকুয়ায় পুকুরে মাছ ধরতে গিয়ে মাদ্রাসা পড়ুয়া এক ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (৬ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে পেকুয়া সদর ইউনিয়নের মেহেরনামা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মাদ্রাসা ছাত্র মিফতাহুল ইসলাম ওই এলাকার সাবেক সেনা সদস্য সার্জেন্ট লিয়াকত আলীর ছোট ছেলে। সে মেহেরনামা ইসলামিয়া মুহিউচ্ছুন্নাহ মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র ছিল।

মিফতাহুলের চাচাতো ভাই শামীমুল ইসলাম বলেন, মিফতাহুল বাড়ির সামনে পুকুরে মাছ ধরতে জাল ফেলে পুকুরে ডুব দেয়, বেশ কিছুক্ষণ পুকুরে ডুবে থাকায় পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে থাকে। পরে পুকুরে নেমে তাকে উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত তাকে ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মুজিবুর রহমান বলেন, ১২ বছর বয়সী এক কিশোরের নিথর দেহ স্বজনরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

ব্রিজের নিচ থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

Published

on

মৃত্যু

কক্সবাজারের টেকনাফে মিজানুর রহমান (২২) নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া লাশের শরীরে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে হোয়াইক্যং সড়কের ফরেস্ট অফিসের সামনে ব্রিজের নিচ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত মিজানুর রহমান বালুখালী এলাকার ইউছুপ প্রকাশ মনুকুইস্যা ও রহিমা খাতুনের পুত্র।

নিহতের স্বজনরা জানায়, মিজানুর রহমান রাতে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পাওয়া যায়নি। সকালে খবর আসে মিজানের লাশ ব্রিজের নিচে ফরেস্ট অফিসের সামনে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তারা।

নিহতের মা বলেন, শুক্রবার রাতে সিএনজি বাড়িতে রেখে স্ত্রীকে মাংস রান্নার কথা বলে বের হয়ে যায়। পরে রাতে আবার বাড়িতে ফিরে আসে। এমন সময় হোয়াইক্যং মুলাপাড়া এলাকার মো. জব্বারের ছেলে নুরুল আলম তাকে ডেকে বের করে। মধ্যে রাতে মিজান আমার মোবাইলে ফোন করে শুধু ‘মা’ শব্দটি ডেকে মোবাইল কেটে দেন। পরে এত চেষ্টা করেও তার সঙ্গে আর যোগাযোগ করতে পারিনি।

Advertisement

হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শাহাদাত সিরাজী জানান, খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত